মো. ইকবাল হোসেন

এ সময়ের প্রয়োজনীয় একটি ডিভাইস গ্লুকোমিটার। এটি সহজলভ্যও বটে। অল্প সময়ে কম খরচে সুগার টেস্টের জন্য এটি সত্যিই অনন্য। ডায়াবেটিসের রোগীরা প্রায় প্রত্যেকেই এটি ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এটি উপকারের পাশাপাশি আপনার কোনো ক্ষতি করছে কি না, তা কি কখনো ভেবে দেখেছেন?
একজন ডায়াবেটিসের রোগীরা ডায়াবেটিস ধরা পড়ার পর তিনি চিকিৎসকের কাছে যান। চিকিৎসক ওষুধ দেন, পুষ্টিবিদ খাবারের তালিকা দেন। এরপর হয়তো চিকিৎসক বলে দেন, এক মাস পরে ফলোআপে আসবেন। আর এই এক মাসের মধ্যে সপ্তাহে এক বা দুই দিন বাড়িতে গ্লুকোমিটার দিয়ে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করে দেখবেন। গ্লুকোমিটারের রিপোর্ট আপনি লিখে রাখবেন এবং ফলোআপে এসে সেটা চিকিৎসককে জানাবেন। আবার কখনো যদি আপনার খুব খারাপ লাগে, যেমন অস্থির লাগা, শরীরে কাঁপাকাঁপি করা বা চোখে হঠাৎ হঠাৎ ঝাপসা দেখা—এমন জরুরি অবস্থায় জরুরি সুগার টেস্ট করতেও পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসক।
কিন্তু রোগীরা ওই এক মাস পরে আর ফলোআপে যাচ্ছেন না। শুধু বাড়িতে গ্লুকোমিটার দিয়ে সুগার টেস্ট করছেন। সুগার যদি স্বাভাবিক থাকে, তাহলে অনেকে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দিচ্ছেন। তার ফলে ধীরে ধীরে সুগার বাড়তে থাকে। আবার সুগার অল্প একটু বেশি থাকলে সেটাকে গুরুত্ব দেন না বেশির ভাগ মানুষ। হয়তো ব্লাড সুগার ৮-এর জায়গায় ১১ হচ্ছে, রোগী সেটাকে স্বাভাবিক ভেবে নিচ্ছেন। সুগার বাড়ার কারণ হিসেবে নিজের মনমতো কিছু একটা ভেবে নিচ্ছেন। এভাবে রোগী মাসের পরে মাস, বছরের পর বছর চিকিৎসকের কাছে ফলোআপে যাচ্ছেন না। এবার যখন রোগীর অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে, তখন চিকিৎসকের কাছে যাচ্ছেন।
অনেক দিন এমন অল্প অল্প সুগার বেশি থাকার কারণে রোগীর ডায়াবেটিসজনিত অন্যান্য সমস্যা শুরু হয়ে যায়। যেমন চোখের সমস্যা, কিডনি সমস্যা, নিউরোপ্যাথিসহ অনেক কিছু। এসব সমস্যা একবার শুরু হলে এগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভব। এসব ডায়াবেটিসজনিত জটিলতার কারণে রোগীর শারীরিক কষ্ট ও খরচ–সবই বেড়ে যায়।
কিন্তু আপনি যদি গ্লুকোমিটারের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভর না করে নিয়মিত চিকিৎসকের ফলোআপে থাকেন, তাহলে ডায়াবেটিসজনিত জটিলতা থেকে খুব সহজে মুক্ত থাকতে পারবেন। সুরক্ষিত থাকবে আপনার চোখ, কিডনিসহ শরীরের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
আবার একটা গ্লুকোমিটারের রিপোর্টকে সম্পূর্ণ সঠিক ভাবারও কোনো কারণ নেই। ১-২ হাজার টাকার একটি ডিভাইস কখনোই কয়েক সেকেন্ডে সঠিক রিপোর্ট দিতে পারে না। গ্লুকোমিটার শুধু জরুরি অবস্থার জন্য একটি প্রয়োজনীয় ডিভাইস মাত্র। এর রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে কখনোই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।
তাই নিয়মিত চিকিৎসকের ফলোআপে থাকতে হবে। ডায়াবেটিসের চিকিৎসা নিয়মিত না হলে অঙ্গহানির আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে। ডায়াবেটিস কখনো ভালো হয় না। কিন্তু সঠিক খাদ্যাভ্যাস, শৃঙ্খল জীবনযাপন এবং চিকিৎসকের পরামর্শে এই রোগকে সম্পূর্ণ নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
মো. ইকবাল হোসেন, সিনিয়র পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল

এ সময়ের প্রয়োজনীয় একটি ডিভাইস গ্লুকোমিটার। এটি সহজলভ্যও বটে। অল্প সময়ে কম খরচে সুগার টেস্টের জন্য এটি সত্যিই অনন্য। ডায়াবেটিসের রোগীরা প্রায় প্রত্যেকেই এটি ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এটি উপকারের পাশাপাশি আপনার কোনো ক্ষতি করছে কি না, তা কি কখনো ভেবে দেখেছেন?
একজন ডায়াবেটিসের রোগীরা ডায়াবেটিস ধরা পড়ার পর তিনি চিকিৎসকের কাছে যান। চিকিৎসক ওষুধ দেন, পুষ্টিবিদ খাবারের তালিকা দেন। এরপর হয়তো চিকিৎসক বলে দেন, এক মাস পরে ফলোআপে আসবেন। আর এই এক মাসের মধ্যে সপ্তাহে এক বা দুই দিন বাড়িতে গ্লুকোমিটার দিয়ে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করে দেখবেন। গ্লুকোমিটারের রিপোর্ট আপনি লিখে রাখবেন এবং ফলোআপে এসে সেটা চিকিৎসককে জানাবেন। আবার কখনো যদি আপনার খুব খারাপ লাগে, যেমন অস্থির লাগা, শরীরে কাঁপাকাঁপি করা বা চোখে হঠাৎ হঠাৎ ঝাপসা দেখা—এমন জরুরি অবস্থায় জরুরি সুগার টেস্ট করতেও পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসক।
কিন্তু রোগীরা ওই এক মাস পরে আর ফলোআপে যাচ্ছেন না। শুধু বাড়িতে গ্লুকোমিটার দিয়ে সুগার টেস্ট করছেন। সুগার যদি স্বাভাবিক থাকে, তাহলে অনেকে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দিচ্ছেন। তার ফলে ধীরে ধীরে সুগার বাড়তে থাকে। আবার সুগার অল্প একটু বেশি থাকলে সেটাকে গুরুত্ব দেন না বেশির ভাগ মানুষ। হয়তো ব্লাড সুগার ৮-এর জায়গায় ১১ হচ্ছে, রোগী সেটাকে স্বাভাবিক ভেবে নিচ্ছেন। সুগার বাড়ার কারণ হিসেবে নিজের মনমতো কিছু একটা ভেবে নিচ্ছেন। এভাবে রোগী মাসের পরে মাস, বছরের পর বছর চিকিৎসকের কাছে ফলোআপে যাচ্ছেন না। এবার যখন রোগীর অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে, তখন চিকিৎসকের কাছে যাচ্ছেন।
অনেক দিন এমন অল্প অল্প সুগার বেশি থাকার কারণে রোগীর ডায়াবেটিসজনিত অন্যান্য সমস্যা শুরু হয়ে যায়। যেমন চোখের সমস্যা, কিডনি সমস্যা, নিউরোপ্যাথিসহ অনেক কিছু। এসব সমস্যা একবার শুরু হলে এগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভব। এসব ডায়াবেটিসজনিত জটিলতার কারণে রোগীর শারীরিক কষ্ট ও খরচ–সবই বেড়ে যায়।
কিন্তু আপনি যদি গ্লুকোমিটারের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভর না করে নিয়মিত চিকিৎসকের ফলোআপে থাকেন, তাহলে ডায়াবেটিসজনিত জটিলতা থেকে খুব সহজে মুক্ত থাকতে পারবেন। সুরক্ষিত থাকবে আপনার চোখ, কিডনিসহ শরীরের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
আবার একটা গ্লুকোমিটারের রিপোর্টকে সম্পূর্ণ সঠিক ভাবারও কোনো কারণ নেই। ১-২ হাজার টাকার একটি ডিভাইস কখনোই কয়েক সেকেন্ডে সঠিক রিপোর্ট দিতে পারে না। গ্লুকোমিটার শুধু জরুরি অবস্থার জন্য একটি প্রয়োজনীয় ডিভাইস মাত্র। এর রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে কখনোই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।
তাই নিয়মিত চিকিৎসকের ফলোআপে থাকতে হবে। ডায়াবেটিসের চিকিৎসা নিয়মিত না হলে অঙ্গহানির আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে। ডায়াবেটিস কখনো ভালো হয় না। কিন্তু সঠিক খাদ্যাভ্যাস, শৃঙ্খল জীবনযাপন এবং চিকিৎসকের পরামর্শে এই রোগকে সম্পূর্ণ নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
মো. ইকবাল হোসেন, সিনিয়র পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল
মো. ইকবাল হোসেন

এ সময়ের প্রয়োজনীয় একটি ডিভাইস গ্লুকোমিটার। এটি সহজলভ্যও বটে। অল্প সময়ে কম খরচে সুগার টেস্টের জন্য এটি সত্যিই অনন্য। ডায়াবেটিসের রোগীরা প্রায় প্রত্যেকেই এটি ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এটি উপকারের পাশাপাশি আপনার কোনো ক্ষতি করছে কি না, তা কি কখনো ভেবে দেখেছেন?
একজন ডায়াবেটিসের রোগীরা ডায়াবেটিস ধরা পড়ার পর তিনি চিকিৎসকের কাছে যান। চিকিৎসক ওষুধ দেন, পুষ্টিবিদ খাবারের তালিকা দেন। এরপর হয়তো চিকিৎসক বলে দেন, এক মাস পরে ফলোআপে আসবেন। আর এই এক মাসের মধ্যে সপ্তাহে এক বা দুই দিন বাড়িতে গ্লুকোমিটার দিয়ে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করে দেখবেন। গ্লুকোমিটারের রিপোর্ট আপনি লিখে রাখবেন এবং ফলোআপে এসে সেটা চিকিৎসককে জানাবেন। আবার কখনো যদি আপনার খুব খারাপ লাগে, যেমন অস্থির লাগা, শরীরে কাঁপাকাঁপি করা বা চোখে হঠাৎ হঠাৎ ঝাপসা দেখা—এমন জরুরি অবস্থায় জরুরি সুগার টেস্ট করতেও পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসক।
কিন্তু রোগীরা ওই এক মাস পরে আর ফলোআপে যাচ্ছেন না। শুধু বাড়িতে গ্লুকোমিটার দিয়ে সুগার টেস্ট করছেন। সুগার যদি স্বাভাবিক থাকে, তাহলে অনেকে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দিচ্ছেন। তার ফলে ধীরে ধীরে সুগার বাড়তে থাকে। আবার সুগার অল্প একটু বেশি থাকলে সেটাকে গুরুত্ব দেন না বেশির ভাগ মানুষ। হয়তো ব্লাড সুগার ৮-এর জায়গায় ১১ হচ্ছে, রোগী সেটাকে স্বাভাবিক ভেবে নিচ্ছেন। সুগার বাড়ার কারণ হিসেবে নিজের মনমতো কিছু একটা ভেবে নিচ্ছেন। এভাবে রোগী মাসের পরে মাস, বছরের পর বছর চিকিৎসকের কাছে ফলোআপে যাচ্ছেন না। এবার যখন রোগীর অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে, তখন চিকিৎসকের কাছে যাচ্ছেন।
অনেক দিন এমন অল্প অল্প সুগার বেশি থাকার কারণে রোগীর ডায়াবেটিসজনিত অন্যান্য সমস্যা শুরু হয়ে যায়। যেমন চোখের সমস্যা, কিডনি সমস্যা, নিউরোপ্যাথিসহ অনেক কিছু। এসব সমস্যা একবার শুরু হলে এগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভব। এসব ডায়াবেটিসজনিত জটিলতার কারণে রোগীর শারীরিক কষ্ট ও খরচ–সবই বেড়ে যায়।
কিন্তু আপনি যদি গ্লুকোমিটারের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভর না করে নিয়মিত চিকিৎসকের ফলোআপে থাকেন, তাহলে ডায়াবেটিসজনিত জটিলতা থেকে খুব সহজে মুক্ত থাকতে পারবেন। সুরক্ষিত থাকবে আপনার চোখ, কিডনিসহ শরীরের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
আবার একটা গ্লুকোমিটারের রিপোর্টকে সম্পূর্ণ সঠিক ভাবারও কোনো কারণ নেই। ১-২ হাজার টাকার একটি ডিভাইস কখনোই কয়েক সেকেন্ডে সঠিক রিপোর্ট দিতে পারে না। গ্লুকোমিটার শুধু জরুরি অবস্থার জন্য একটি প্রয়োজনীয় ডিভাইস মাত্র। এর রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে কখনোই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।
তাই নিয়মিত চিকিৎসকের ফলোআপে থাকতে হবে। ডায়াবেটিসের চিকিৎসা নিয়মিত না হলে অঙ্গহানির আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে। ডায়াবেটিস কখনো ভালো হয় না। কিন্তু সঠিক খাদ্যাভ্যাস, শৃঙ্খল জীবনযাপন এবং চিকিৎসকের পরামর্শে এই রোগকে সম্পূর্ণ নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
মো. ইকবাল হোসেন, সিনিয়র পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল

এ সময়ের প্রয়োজনীয় একটি ডিভাইস গ্লুকোমিটার। এটি সহজলভ্যও বটে। অল্প সময়ে কম খরচে সুগার টেস্টের জন্য এটি সত্যিই অনন্য। ডায়াবেটিসের রোগীরা প্রায় প্রত্যেকেই এটি ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এটি উপকারের পাশাপাশি আপনার কোনো ক্ষতি করছে কি না, তা কি কখনো ভেবে দেখেছেন?
একজন ডায়াবেটিসের রোগীরা ডায়াবেটিস ধরা পড়ার পর তিনি চিকিৎসকের কাছে যান। চিকিৎসক ওষুধ দেন, পুষ্টিবিদ খাবারের তালিকা দেন। এরপর হয়তো চিকিৎসক বলে দেন, এক মাস পরে ফলোআপে আসবেন। আর এই এক মাসের মধ্যে সপ্তাহে এক বা দুই দিন বাড়িতে গ্লুকোমিটার দিয়ে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করে দেখবেন। গ্লুকোমিটারের রিপোর্ট আপনি লিখে রাখবেন এবং ফলোআপে এসে সেটা চিকিৎসককে জানাবেন। আবার কখনো যদি আপনার খুব খারাপ লাগে, যেমন অস্থির লাগা, শরীরে কাঁপাকাঁপি করা বা চোখে হঠাৎ হঠাৎ ঝাপসা দেখা—এমন জরুরি অবস্থায় জরুরি সুগার টেস্ট করতেও পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসক।
কিন্তু রোগীরা ওই এক মাস পরে আর ফলোআপে যাচ্ছেন না। শুধু বাড়িতে গ্লুকোমিটার দিয়ে সুগার টেস্ট করছেন। সুগার যদি স্বাভাবিক থাকে, তাহলে অনেকে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দিচ্ছেন। তার ফলে ধীরে ধীরে সুগার বাড়তে থাকে। আবার সুগার অল্প একটু বেশি থাকলে সেটাকে গুরুত্ব দেন না বেশির ভাগ মানুষ। হয়তো ব্লাড সুগার ৮-এর জায়গায় ১১ হচ্ছে, রোগী সেটাকে স্বাভাবিক ভেবে নিচ্ছেন। সুগার বাড়ার কারণ হিসেবে নিজের মনমতো কিছু একটা ভেবে নিচ্ছেন। এভাবে রোগী মাসের পরে মাস, বছরের পর বছর চিকিৎসকের কাছে ফলোআপে যাচ্ছেন না। এবার যখন রোগীর অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে, তখন চিকিৎসকের কাছে যাচ্ছেন।
অনেক দিন এমন অল্প অল্প সুগার বেশি থাকার কারণে রোগীর ডায়াবেটিসজনিত অন্যান্য সমস্যা শুরু হয়ে যায়। যেমন চোখের সমস্যা, কিডনি সমস্যা, নিউরোপ্যাথিসহ অনেক কিছু। এসব সমস্যা একবার শুরু হলে এগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভব। এসব ডায়াবেটিসজনিত জটিলতার কারণে রোগীর শারীরিক কষ্ট ও খরচ–সবই বেড়ে যায়।
কিন্তু আপনি যদি গ্লুকোমিটারের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভর না করে নিয়মিত চিকিৎসকের ফলোআপে থাকেন, তাহলে ডায়াবেটিসজনিত জটিলতা থেকে খুব সহজে মুক্ত থাকতে পারবেন। সুরক্ষিত থাকবে আপনার চোখ, কিডনিসহ শরীরের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
আবার একটা গ্লুকোমিটারের রিপোর্টকে সম্পূর্ণ সঠিক ভাবারও কোনো কারণ নেই। ১-২ হাজার টাকার একটি ডিভাইস কখনোই কয়েক সেকেন্ডে সঠিক রিপোর্ট দিতে পারে না। গ্লুকোমিটার শুধু জরুরি অবস্থার জন্য একটি প্রয়োজনীয় ডিভাইস মাত্র। এর রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে কখনোই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।
তাই নিয়মিত চিকিৎসকের ফলোআপে থাকতে হবে। ডায়াবেটিসের চিকিৎসা নিয়মিত না হলে অঙ্গহানির আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে। ডায়াবেটিস কখনো ভালো হয় না। কিন্তু সঠিক খাদ্যাভ্যাস, শৃঙ্খল জীবনযাপন এবং চিকিৎসকের পরামর্শে এই রোগকে সম্পূর্ণ নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
মো. ইকবাল হোসেন, সিনিয়র পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল

দেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। কিছুদিন ধরেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কয়েকজন করে মারা যাচ্ছে মশাবাহিত এ রোগে। চলতি বছর এ পর্যন্ত মশাবাহিত রোগটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩ জনে।
৫ ঘণ্টা আগে
দাঁতের সমস্যা এখন আর শুধু বয়স্কদের নয়, সব বয়সে দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে দাঁত দুর্বল হয়। আসলে তা নয়। তবে দাঁতের সমস্যায় বেশির ভাগ কারণই প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত যত্ন নিলে আর সঠিক অভ্যাসেই দাঁত সুস্থ রাখা সম্ভব।
২ দিন আগে
স্পন্ডিলাইটিস হলো মেরুদণ্ডের বাত অথবা আর্থ্রাইটিস। এতে কশেরুকা (মেরুদণ্ড গঠন করে এমন হাড়) ও মেরুদণ্ড ও শ্রোণি চক্রের মাঝের সন্ধিতে প্রদাহ দেখা দেয়। ফলে মেরুদণ্ডের চারপাশের রগ, লিগামেন্ট বা সন্ধি বন্ধনীতে ব্যথা শুরু হয়।
২ দিন আগে
পিরিয়ডের সময় কী পরিমাণ রক্তপাত হলে তাকে অতিরিক্ত ধরা হবে, তার নির্দিষ্ট সংজ্ঞা হয়তো অনেকের জানা নেই। এমন সমস্যা এক দিনে তৈরি হয় না। আপনার শরীরের ভেতরকার কোনো সমস্যাই এর জন্য দায়ী। তাই এমন সমস্যায় অবশ্যই ডাক্তার দেখানোর কথা ভাবতে হবে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। কিছুদিন ধরেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কয়েকজন করে মারা যাচ্ছে মশাবাহিত এ রোগে। চলতি বছর এ পর্যন্ত মশাবাহিত রোগটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩ জনে।
ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে তিনজন পুরুষ এবং একজন নারী। মৃত ব্যক্তিরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বরগুনার ২৫০ শয্যার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সংক্রমণ ও হাসপাতালে ভর্তির হারও ঊর্ধ্বমুখী। গত এক দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১৪৩ জন রোগী। এ নিয়ে এ বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৫ হাজার ৪৪০ জনে।
এ বছরের শুরু থেকে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ঘটেছিল সেপ্টেম্বর মাসে, ১৫ হাজার ৮৬৬ জনের। চলতি অক্টোবরের সপ্তাহখানেক বাকি থাকতেই সংক্রমণের সংখ্যা তা ছাড়িয়ে গেছে। অক্টোবর মাসেই সবচেয়ে বেশি ১৮ হাজার ৯৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৬৫ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন ভর্তি রোগীদের মধ্যে ৩১৯ জনই ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায়। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে ২৮১, ময়মনসিংহে ৫৬, চট্টগ্রামে ১২১, খুলনায় ৬৫, রাজশাহীতে ৫৬, রংপুরে ৫০, বরিশালে ১৮৬ এবং সিলেটে ৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ২ হাজার ৭৩৩ জন রোগী চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ৯৩০, আর রাজধানীর বাইরে ১ হাজার ৮০৩ জন ভর্তি রয়েছে।
দেশে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। সে বছর মারা যায় ১ হাজার ৭০৫ জন রোগী। এ ছাড়া ২০২৪ সালে ১ লাখ ১ হাজার ২১১,২০২২ সালে ৬২ হাজার ৩৮২,২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯,২০২০ সালে ১ হাজার ৪০৫ এবং ২০১৯ সালে ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।

দেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। কিছুদিন ধরেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কয়েকজন করে মারা যাচ্ছে মশাবাহিত এ রোগে। চলতি বছর এ পর্যন্ত মশাবাহিত রোগটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩ জনে।
ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে তিনজন পুরুষ এবং একজন নারী। মৃত ব্যক্তিরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বরগুনার ২৫০ শয্যার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সংক্রমণ ও হাসপাতালে ভর্তির হারও ঊর্ধ্বমুখী। গত এক দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১৪৩ জন রোগী। এ নিয়ে এ বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৫ হাজার ৪৪০ জনে।
এ বছরের শুরু থেকে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ঘটেছিল সেপ্টেম্বর মাসে, ১৫ হাজার ৮৬৬ জনের। চলতি অক্টোবরের সপ্তাহখানেক বাকি থাকতেই সংক্রমণের সংখ্যা তা ছাড়িয়ে গেছে। অক্টোবর মাসেই সবচেয়ে বেশি ১৮ হাজার ৯৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৬৫ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন ভর্তি রোগীদের মধ্যে ৩১৯ জনই ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায়। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে ২৮১, ময়মনসিংহে ৫৬, চট্টগ্রামে ১২১, খুলনায় ৬৫, রাজশাহীতে ৫৬, রংপুরে ৫০, বরিশালে ১৮৬ এবং সিলেটে ৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ২ হাজার ৭৩৩ জন রোগী চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ৯৩০, আর রাজধানীর বাইরে ১ হাজার ৮০৩ জন ভর্তি রয়েছে।
দেশে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। সে বছর মারা যায় ১ হাজার ৭০৫ জন রোগী। এ ছাড়া ২০২৪ সালে ১ লাখ ১ হাজার ২১১,২০২২ সালে ৬২ হাজার ৩৮২,২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯,২০২০ সালে ১ হাজার ৪০৫ এবং ২০১৯ সালে ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।

এ সময়ের প্রয়োজনীয় একটি ডিভাইস গ্লুকোমিটার। এটি সহজলভ্যও বটে। অল্প সময়ে কম খরচে সুগার টেস্টের জন্য এটি সত্যিই অনন্য। ডায়াবেটিসের রোগীরা প্রায় প্রত্যেকেই এটি ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এটি উপকারের পাশাপাশি আপনার কোনো ক্ষতি করছে কি না, তা কি কখনো ভেবে দেখেছেন?
১৯ আগস্ট ২০২৩
দাঁতের সমস্যা এখন আর শুধু বয়স্কদের নয়, সব বয়সে দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে দাঁত দুর্বল হয়। আসলে তা নয়। তবে দাঁতের সমস্যায় বেশির ভাগ কারণই প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত যত্ন নিলে আর সঠিক অভ্যাসেই দাঁত সুস্থ রাখা সম্ভব।
২ দিন আগে
স্পন্ডিলাইটিস হলো মেরুদণ্ডের বাত অথবা আর্থ্রাইটিস। এতে কশেরুকা (মেরুদণ্ড গঠন করে এমন হাড়) ও মেরুদণ্ড ও শ্রোণি চক্রের মাঝের সন্ধিতে প্রদাহ দেখা দেয়। ফলে মেরুদণ্ডের চারপাশের রগ, লিগামেন্ট বা সন্ধি বন্ধনীতে ব্যথা শুরু হয়।
২ দিন আগে
পিরিয়ডের সময় কী পরিমাণ রক্তপাত হলে তাকে অতিরিক্ত ধরা হবে, তার নির্দিষ্ট সংজ্ঞা হয়তো অনেকের জানা নেই। এমন সমস্যা এক দিনে তৈরি হয় না। আপনার শরীরের ভেতরকার কোনো সমস্যাই এর জন্য দায়ী। তাই এমন সমস্যায় অবশ্যই ডাক্তার দেখানোর কথা ভাবতে হবে।
২ দিন আগেডা. পূজা সাহা

দাঁতের সমস্যা এখন আর শুধু বয়স্কদের নয়, সব বয়সে দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে দাঁত দুর্বল হয়। আসলে তা নয়। তবে দাঁতের সমস্যায় বেশির ভাগ কারণই প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত যত্ন নিলে আর সঠিক অভ্যাসেই দাঁত সুস্থ রাখা সম্ভব।
দাঁতে ব্যথা হলে আগে কারণ জানা
দাঁতে ব্যথা মানেই শুধু ক্যাভিটি নয়। দাঁতের গোড়ায় পাথর জমে যাওয়া, স্নায়ুতে প্রদাহ, মাড়ির সংক্রমণ কিংবা দাঁতের ক্ষয়—এসব কারণেও ব্যথা হতে পারে। তাই দাতে ব্যথা হলে প্রথমে কারণটা জানা জরুরি। অস্থায়ী স্বস্তির জন্য দিনে কয়েকবার কুসুম গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে কুলকুচি করা যেতে পারে। দাঁতের সেনসিটিভিটি কমানোর টুথপেস্টও কিছুটা সহায়ক। তবে দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের জন্য অবশ্যই দাঁতের চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
দাঁতের যত্ন মানেই সার্বিক সুস্থতা
দাঁতের যত্ন শুধু সুন্দর হাসির জন্য নয়, শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের অংশও। দাঁতের ক্ষয় বা সংক্রমণ অবহেলা করলে তা মাড়ি, হাড় এমনকি হৃদ্রোগের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দিতে পারে। সঠিক যত্নে এই সমস্যা অনেকটাই প্রতিরোধ করা যায়।
টক খাবারে দাঁতের ক্ষয়
অতিরিক্ত টক বা অ্যাসিডযুক্ত খাবার দাঁতের এনামেল দুর্বল করে দেয়। ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ ফল, লেবু, টমেটো বা টক স্যুপ নিয়মিত খেলে দাঁতের বাইরের স্তর ক্ষয় হয়ে যেতে পারে। এতে দাঁত সংবেদনশীল হয়ে পড়ে, ব্যথা বা ঝাঁজালো অনুভূতি দেখা দেয়। যাদের পারিবারিকভাবে দাঁত দুর্বল, তাদের ঝুঁকি আরও বেশি। দাঁতের ক্ষয় পুরোপুরি বন্ধ না হলেও চিকিৎসার মাধ্যমে তা মেরামত করা অনেকটা সম্ভব। ক্ষয়ের পরিমাণ অনুযায়ী ফিলিং বা অন্যান্য চিকিৎসা প্রয়োজন হয়। এই অবস্থায় টক খাবার খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আর দাঁত ব্রাশ করার আগে অন্তত ৩০ মিনিট বিরতি দিন। অ্যাসিডজাতীয় খাবার খাওয়ার পরপরই দাঁত ব্রাশ করলে এনামেল আরও নরম হয়ে ক্ষতির আশঙ্কা বাড়ায়।
স্কেলিং নিয়ে ভুল ধারণা
অনেকের ধারণা, দাঁতের স্কেলিং করালে দাঁত নরম বা আলগা হয়ে যায়। বাস্তবে এ তথ্য ভুল। স্কেলিংয়ের সময় দাঁতের পাথর বা ক্যালকুলাস সরানো হয়। স্কেলিংয়ের পর কিছু সময়ের জন্য দাঁত আলগা মনে হতে পারে। কিন্তু কয়েক সপ্তাহের মধ্যে মাড়ি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। দাঁতে দাগ বা পাথর দেখা দিলে স্কেলিং করানো উচিত। তবে দাঁত সাদা করতে চাইলে আলাদা ব্লিচিং বা হোয়াইটেনিং চিকিৎসা লাগে।
দাঁত আঁকাবাঁকা হলে করণীয়
শিশুদের ক্ষেত্রে দুধদাঁত সময়ের আগে কিংবা পরে পড়লে স্থায়ী দাঁত সোজাভাবে ওঠে না। ফলে দাঁত আঁকাবাঁকা হয়ে যায়। এতে শুধু চেহারার সৌন্দর্য নয়, উচ্চারণেও প্রভাব পড়তে পারে। এ সমস্যা থাকলে দাঁতের চিকিৎসকের পরামর্শে অর্থোডন্টিক চিকিৎসা (ব্রেস অথবা অ্যালাইনার) নেওয়া যায়। তবে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে শিশুর বয়স, দাঁতের অবস্থা এবং মুখের গঠন বিবেচনা করা জরুরি।
কিছু সাধারণ পরামর্শ
লেখক: ডেন্টাল সার্জন, সিকদার ডেন্টাল কেয়ার, মিরপুর, ঢাকা

দাঁতের সমস্যা এখন আর শুধু বয়স্কদের নয়, সব বয়সে দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে দাঁত দুর্বল হয়। আসলে তা নয়। তবে দাঁতের সমস্যায় বেশির ভাগ কারণই প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত যত্ন নিলে আর সঠিক অভ্যাসেই দাঁত সুস্থ রাখা সম্ভব।
দাঁতে ব্যথা হলে আগে কারণ জানা
দাঁতে ব্যথা মানেই শুধু ক্যাভিটি নয়। দাঁতের গোড়ায় পাথর জমে যাওয়া, স্নায়ুতে প্রদাহ, মাড়ির সংক্রমণ কিংবা দাঁতের ক্ষয়—এসব কারণেও ব্যথা হতে পারে। তাই দাতে ব্যথা হলে প্রথমে কারণটা জানা জরুরি। অস্থায়ী স্বস্তির জন্য দিনে কয়েকবার কুসুম গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে কুলকুচি করা যেতে পারে। দাঁতের সেনসিটিভিটি কমানোর টুথপেস্টও কিছুটা সহায়ক। তবে দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের জন্য অবশ্যই দাঁতের চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
দাঁতের যত্ন মানেই সার্বিক সুস্থতা
দাঁতের যত্ন শুধু সুন্দর হাসির জন্য নয়, শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের অংশও। দাঁতের ক্ষয় বা সংক্রমণ অবহেলা করলে তা মাড়ি, হাড় এমনকি হৃদ্রোগের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দিতে পারে। সঠিক যত্নে এই সমস্যা অনেকটাই প্রতিরোধ করা যায়।
টক খাবারে দাঁতের ক্ষয়
অতিরিক্ত টক বা অ্যাসিডযুক্ত খাবার দাঁতের এনামেল দুর্বল করে দেয়। ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ ফল, লেবু, টমেটো বা টক স্যুপ নিয়মিত খেলে দাঁতের বাইরের স্তর ক্ষয় হয়ে যেতে পারে। এতে দাঁত সংবেদনশীল হয়ে পড়ে, ব্যথা বা ঝাঁজালো অনুভূতি দেখা দেয়। যাদের পারিবারিকভাবে দাঁত দুর্বল, তাদের ঝুঁকি আরও বেশি। দাঁতের ক্ষয় পুরোপুরি বন্ধ না হলেও চিকিৎসার মাধ্যমে তা মেরামত করা অনেকটা সম্ভব। ক্ষয়ের পরিমাণ অনুযায়ী ফিলিং বা অন্যান্য চিকিৎসা প্রয়োজন হয়। এই অবস্থায় টক খাবার খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আর দাঁত ব্রাশ করার আগে অন্তত ৩০ মিনিট বিরতি দিন। অ্যাসিডজাতীয় খাবার খাওয়ার পরপরই দাঁত ব্রাশ করলে এনামেল আরও নরম হয়ে ক্ষতির আশঙ্কা বাড়ায়।
স্কেলিং নিয়ে ভুল ধারণা
অনেকের ধারণা, দাঁতের স্কেলিং করালে দাঁত নরম বা আলগা হয়ে যায়। বাস্তবে এ তথ্য ভুল। স্কেলিংয়ের সময় দাঁতের পাথর বা ক্যালকুলাস সরানো হয়। স্কেলিংয়ের পর কিছু সময়ের জন্য দাঁত আলগা মনে হতে পারে। কিন্তু কয়েক সপ্তাহের মধ্যে মাড়ি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। দাঁতে দাগ বা পাথর দেখা দিলে স্কেলিং করানো উচিত। তবে দাঁত সাদা করতে চাইলে আলাদা ব্লিচিং বা হোয়াইটেনিং চিকিৎসা লাগে।
দাঁত আঁকাবাঁকা হলে করণীয়
শিশুদের ক্ষেত্রে দুধদাঁত সময়ের আগে কিংবা পরে পড়লে স্থায়ী দাঁত সোজাভাবে ওঠে না। ফলে দাঁত আঁকাবাঁকা হয়ে যায়। এতে শুধু চেহারার সৌন্দর্য নয়, উচ্চারণেও প্রভাব পড়তে পারে। এ সমস্যা থাকলে দাঁতের চিকিৎসকের পরামর্শে অর্থোডন্টিক চিকিৎসা (ব্রেস অথবা অ্যালাইনার) নেওয়া যায়। তবে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে শিশুর বয়স, দাঁতের অবস্থা এবং মুখের গঠন বিবেচনা করা জরুরি।
কিছু সাধারণ পরামর্শ
লেখক: ডেন্টাল সার্জন, সিকদার ডেন্টাল কেয়ার, মিরপুর, ঢাকা

এ সময়ের প্রয়োজনীয় একটি ডিভাইস গ্লুকোমিটার। এটি সহজলভ্যও বটে। অল্প সময়ে কম খরচে সুগার টেস্টের জন্য এটি সত্যিই অনন্য। ডায়াবেটিসের রোগীরা প্রায় প্রত্যেকেই এটি ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এটি উপকারের পাশাপাশি আপনার কোনো ক্ষতি করছে কি না, তা কি কখনো ভেবে দেখেছেন?
১৯ আগস্ট ২০২৩
দেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। কিছুদিন ধরেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কয়েকজন করে মারা যাচ্ছে মশাবাহিত এ রোগে। চলতি বছর এ পর্যন্ত মশাবাহিত রোগটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩ জনে।
৫ ঘণ্টা আগে
স্পন্ডিলাইটিস হলো মেরুদণ্ডের বাত অথবা আর্থ্রাইটিস। এতে কশেরুকা (মেরুদণ্ড গঠন করে এমন হাড়) ও মেরুদণ্ড ও শ্রোণি চক্রের মাঝের সন্ধিতে প্রদাহ দেখা দেয়। ফলে মেরুদণ্ডের চারপাশের রগ, লিগামেন্ট বা সন্ধি বন্ধনীতে ব্যথা শুরু হয়।
২ দিন আগে
পিরিয়ডের সময় কী পরিমাণ রক্তপাত হলে তাকে অতিরিক্ত ধরা হবে, তার নির্দিষ্ট সংজ্ঞা হয়তো অনেকের জানা নেই। এমন সমস্যা এক দিনে তৈরি হয় না। আপনার শরীরের ভেতরকার কোনো সমস্যাই এর জন্য দায়ী। তাই এমন সমস্যায় অবশ্যই ডাক্তার দেখানোর কথা ভাবতে হবে।
২ দিন আগেডা. মো. নূর আলম

স্পন্ডিলাইটিস হলো মেরুদণ্ডের বাত অথবা আর্থ্রাইটিস। এতে কশেরুকা (মেরুদণ্ড গঠন করে এমন হাড়) ও মেরুদণ্ড ও শ্রোণি চক্রের মাঝের সন্ধিতে প্রদাহ দেখা দেয়। ফলে মেরুদণ্ডের চারপাশের রগ, লিগামেন্ট বা সন্ধি বন্ধনীতে ব্যথা শুরু হয়।
কশেরুকা কী
মানবদেহের মেরুদণ্ড অনেক কশেরুকা দিয়ে গঠিত। প্রতিটি কশেরুকা অস্থি ও তরুণাস্থির সমন্বয়ে তৈরি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বয়স কিংবা ক্ষয়ের কারণে কশেরুকার মধ্যবর্তী ডিস্ক তার স্থিতিস্থাপকতা হারায়, শুকিয়ে যায় এবং ফেটে যেতে পারে। এতে দুই কশেরুকা একে অপরের সঙ্গে ঘষা খায় এবং হাড়ে ধারালো দানা তৈরি হয়, যা এক্স-রেতে দেখা যায়। এ দানাগুলো স্নায়ুতে চাপ দিলে হাত বা পায়ে তীব্র ব্যথা ও অসাড়তা দেখা দিতে পারে।
ডিস্ক যখন তার জায়গা থেকে সরে যায়, সেটাকে বলে ‘স্লিপড ডিস্ক’। সাধারণত দুর্ঘটনা, পড়ে যাওয়া কিংবা ঘাড়ে আঘাতের কারণে এটি হয়। ডিস্কের স্থিতিস্থাপকতা কমে গেলে মেরুদণ্ডের নড়াচড়া কঠিন হয়ে পড়ে।
কেন বাড়ছে এই রোগ
আগের তুলনায় এখন স্পন্ডিলাইটিসে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা তিন গুণ বেড়েছে; বিশেষ করে যাঁরা দীর্ঘ সময় কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করেন; যেমন আইটি কিংবা বিপিও খাতের কর্মীরা—তাঁদের মধ্যে এ সমস্যা বেশি দেখা যায়। এখন প্রতি ১০ জনের মধ্যে প্রায় ৭ জন কোনো না কোনোভাবে ঘাড়, পিঠ বা কোমরের ব্যথায় ভুগছেন।
স্পন্ডিলাইটিসের প্রধান ধরন
সার্ভাইক্যাল স্পন্ডিলাইটিস: ঘাড়ের অংশে এই ব্যথা শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে কাঁধ, কলারবোন ও ঘাড়সংলগ্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। ঘাড় ঘোরাতে কষ্ট হয়, মাংসপেশি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং মাথাব্যথা বা মাথা ঘোরা হতে পারে।
লাম্বার স্পন্ডিলাইটিস: এতে কোমরের নিচের অংশে ব্যথা হয়, যা পিঠ ও পায়ের দিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
অ্যানকিলোজিং স্পন্ডিলাইটিস: এটি একধরনের প্রদাহজনিত আর্থ্রাইটিস, যা মেরুদণ্ড এবং শ্রোণির সঙ্গে যুক্ত হয়ে স্যাক্রোইলিয়াক জয়েন্টকে প্রভাবিত করে। এতে নিতম্ব, কোমর এবং পিঠে ক্রমাগত
ব্যথা হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মেরুদণ্ডের হাড়গুলো একত্রে মিশে যেতে পারে, যাকে বলে ‘Bamboo Spine’। এতে রোগী ধীরে ধীরে চলাচলের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন।
সাধারণ লক্ষণ
সম্ভাব্য কারণ
পরামর্শ
যদি ঘাড়, পিঠ অথবা কোমরে দীর্ঘদিন ব্যথা থাকে, আঙুল অবশ হয় বা চলাফেরায় অসুবিধা দেখা দেয়, তাহলে দেরি না করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সময়মতো চিকিৎসা নিলে স্পন্ডিলাইটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা যায়।
লেখক: জ্যেষ্ঠ কনসালট্যান্ট, আলোক হাসপাতাল লিমিটেড, মিরপুর-৬

স্পন্ডিলাইটিস হলো মেরুদণ্ডের বাত অথবা আর্থ্রাইটিস। এতে কশেরুকা (মেরুদণ্ড গঠন করে এমন হাড়) ও মেরুদণ্ড ও শ্রোণি চক্রের মাঝের সন্ধিতে প্রদাহ দেখা দেয়। ফলে মেরুদণ্ডের চারপাশের রগ, লিগামেন্ট বা সন্ধি বন্ধনীতে ব্যথা শুরু হয়।
কশেরুকা কী
মানবদেহের মেরুদণ্ড অনেক কশেরুকা দিয়ে গঠিত। প্রতিটি কশেরুকা অস্থি ও তরুণাস্থির সমন্বয়ে তৈরি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বয়স কিংবা ক্ষয়ের কারণে কশেরুকার মধ্যবর্তী ডিস্ক তার স্থিতিস্থাপকতা হারায়, শুকিয়ে যায় এবং ফেটে যেতে পারে। এতে দুই কশেরুকা একে অপরের সঙ্গে ঘষা খায় এবং হাড়ে ধারালো দানা তৈরি হয়, যা এক্স-রেতে দেখা যায়। এ দানাগুলো স্নায়ুতে চাপ দিলে হাত বা পায়ে তীব্র ব্যথা ও অসাড়তা দেখা দিতে পারে।
ডিস্ক যখন তার জায়গা থেকে সরে যায়, সেটাকে বলে ‘স্লিপড ডিস্ক’। সাধারণত দুর্ঘটনা, পড়ে যাওয়া কিংবা ঘাড়ে আঘাতের কারণে এটি হয়। ডিস্কের স্থিতিস্থাপকতা কমে গেলে মেরুদণ্ডের নড়াচড়া কঠিন হয়ে পড়ে।
কেন বাড়ছে এই রোগ
আগের তুলনায় এখন স্পন্ডিলাইটিসে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা তিন গুণ বেড়েছে; বিশেষ করে যাঁরা দীর্ঘ সময় কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করেন; যেমন আইটি কিংবা বিপিও খাতের কর্মীরা—তাঁদের মধ্যে এ সমস্যা বেশি দেখা যায়। এখন প্রতি ১০ জনের মধ্যে প্রায় ৭ জন কোনো না কোনোভাবে ঘাড়, পিঠ বা কোমরের ব্যথায় ভুগছেন।
স্পন্ডিলাইটিসের প্রধান ধরন
সার্ভাইক্যাল স্পন্ডিলাইটিস: ঘাড়ের অংশে এই ব্যথা শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে কাঁধ, কলারবোন ও ঘাড়সংলগ্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। ঘাড় ঘোরাতে কষ্ট হয়, মাংসপেশি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং মাথাব্যথা বা মাথা ঘোরা হতে পারে।
লাম্বার স্পন্ডিলাইটিস: এতে কোমরের নিচের অংশে ব্যথা হয়, যা পিঠ ও পায়ের দিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
অ্যানকিলোজিং স্পন্ডিলাইটিস: এটি একধরনের প্রদাহজনিত আর্থ্রাইটিস, যা মেরুদণ্ড এবং শ্রোণির সঙ্গে যুক্ত হয়ে স্যাক্রোইলিয়াক জয়েন্টকে প্রভাবিত করে। এতে নিতম্ব, কোমর এবং পিঠে ক্রমাগত
ব্যথা হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মেরুদণ্ডের হাড়গুলো একত্রে মিশে যেতে পারে, যাকে বলে ‘Bamboo Spine’। এতে রোগী ধীরে ধীরে চলাচলের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন।
সাধারণ লক্ষণ
সম্ভাব্য কারণ
পরামর্শ
যদি ঘাড়, পিঠ অথবা কোমরে দীর্ঘদিন ব্যথা থাকে, আঙুল অবশ হয় বা চলাফেরায় অসুবিধা দেখা দেয়, তাহলে দেরি না করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সময়মতো চিকিৎসা নিলে স্পন্ডিলাইটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা যায়।
লেখক: জ্যেষ্ঠ কনসালট্যান্ট, আলোক হাসপাতাল লিমিটেড, মিরপুর-৬

এ সময়ের প্রয়োজনীয় একটি ডিভাইস গ্লুকোমিটার। এটি সহজলভ্যও বটে। অল্প সময়ে কম খরচে সুগার টেস্টের জন্য এটি সত্যিই অনন্য। ডায়াবেটিসের রোগীরা প্রায় প্রত্যেকেই এটি ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এটি উপকারের পাশাপাশি আপনার কোনো ক্ষতি করছে কি না, তা কি কখনো ভেবে দেখেছেন?
১৯ আগস্ট ২০২৩
দেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। কিছুদিন ধরেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কয়েকজন করে মারা যাচ্ছে মশাবাহিত এ রোগে। চলতি বছর এ পর্যন্ত মশাবাহিত রোগটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩ জনে।
৫ ঘণ্টা আগে
দাঁতের সমস্যা এখন আর শুধু বয়স্কদের নয়, সব বয়সে দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে দাঁত দুর্বল হয়। আসলে তা নয়। তবে দাঁতের সমস্যায় বেশির ভাগ কারণই প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত যত্ন নিলে আর সঠিক অভ্যাসেই দাঁত সুস্থ রাখা সম্ভব।
২ দিন আগে
পিরিয়ডের সময় কী পরিমাণ রক্তপাত হলে তাকে অতিরিক্ত ধরা হবে, তার নির্দিষ্ট সংজ্ঞা হয়তো অনেকের জানা নেই। এমন সমস্যা এক দিনে তৈরি হয় না। আপনার শরীরের ভেতরকার কোনো সমস্যাই এর জন্য দায়ী। তাই এমন সমস্যায় অবশ্যই ডাক্তার দেখানোর কথা ভাবতে হবে।
২ দিন আগেডা. মো. মাজহারুল হক তানিম

পিরিয়ডের সময় কী পরিমাণ রক্তপাত হলে তাকে অতিরিক্ত ধরা হবে, তার নির্দিষ্ট সংজ্ঞা হয়তো অনেকের জানা নেই। এমন সমস্যা এক দিনে তৈরি হয় না। আপনার শরীরের ভেতরকার কোনো সমস্যাই এর জন্য দায়ী। তাই এমন সমস্যায় অবশ্যই ডাক্তার দেখানোর কথা ভাবতে হবে।
কখন বলবেন বেশি রক্ত যাচ্ছে
পিরিয়ডের সময় বেশি রক্তপাত হলে তাকে বলা হয় ম্যানোরেজিয়া। এর সাধারণ লক্ষণগুলো হলো
সাত দিনের বেশি সময় ধরে রক্তপাত হলে, সংখ্যায় বেশি প্যাড ব্যবহারের প্রয়োজন হলে এবং ব্লিডিংয়ের সঙ্গে চাকা চাকা রক্তপাত হলে।
কেন বেশি ব্লিডিং হতে পারে
করণীয়
হরমোন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। অতিরিক্ত মাসিকের রক্তপাতের ক্ষেত্রে, রক্তপ্রবাহ এবং পেটের খিঁচুনি আপনার স্বাভাবিক কাজকর্মে বাধা সৃষ্টি করে। যদি অতিরিক্ত মাসিকের রক্তপাতের কারণে পিরিয়ডকে ভয় পান, তাহলে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন। এর অনেক চিকিৎসা রয়েছে, যা সাহায্য করতে পারে। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর দরকার হয়। যেমন হরমোনের সমস্যা আছে কি না বা প্লিসটিক ওভারেসি সিনড্রোম আছে কি না অথবা থাইরো হরমোনের সমস্যা আছে কি না। আলট্রাসনো করেও অনেক সময় দেখা হয়, জরায়ুতে কোনো টিউমার আছে কি না। ওষুধ দেওয়ার ক্ষেত্রে, যাদের হরমনাল ইমব্যালেন্স থাকে, তাদের ক্ষেত্রে হরমোন ব্যালেন্স করার জন্য প্রজেস্টেরন-জাতীয় হরমোন দিয়ে থাকি। আবার থাইরো হরমোনের তারতম্য থাকলে থাইরো হরমোনের রিপ্লেসমেন্ট বা যে কারণে হচ্ছে, সেটার ওষুধ দিয়ে থাকি। টিউমার থাকলে অনেক সময় অপারেশনের প্রয়োজন হতে পারে। তবে এই অপারেশন সব সময় যে দরকার হয় এমন নয়; বা অতিরিক্ত ব্লিডিং হলেই যে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে হবে, তা কিন্তু নয়।
লেখক: হরমোন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

পিরিয়ডের সময় কী পরিমাণ রক্তপাত হলে তাকে অতিরিক্ত ধরা হবে, তার নির্দিষ্ট সংজ্ঞা হয়তো অনেকের জানা নেই। এমন সমস্যা এক দিনে তৈরি হয় না। আপনার শরীরের ভেতরকার কোনো সমস্যাই এর জন্য দায়ী। তাই এমন সমস্যায় অবশ্যই ডাক্তার দেখানোর কথা ভাবতে হবে।
কখন বলবেন বেশি রক্ত যাচ্ছে
পিরিয়ডের সময় বেশি রক্তপাত হলে তাকে বলা হয় ম্যানোরেজিয়া। এর সাধারণ লক্ষণগুলো হলো
সাত দিনের বেশি সময় ধরে রক্তপাত হলে, সংখ্যায় বেশি প্যাড ব্যবহারের প্রয়োজন হলে এবং ব্লিডিংয়ের সঙ্গে চাকা চাকা রক্তপাত হলে।
কেন বেশি ব্লিডিং হতে পারে
করণীয়
হরমোন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। অতিরিক্ত মাসিকের রক্তপাতের ক্ষেত্রে, রক্তপ্রবাহ এবং পেটের খিঁচুনি আপনার স্বাভাবিক কাজকর্মে বাধা সৃষ্টি করে। যদি অতিরিক্ত মাসিকের রক্তপাতের কারণে পিরিয়ডকে ভয় পান, তাহলে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন। এর অনেক চিকিৎসা রয়েছে, যা সাহায্য করতে পারে। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর দরকার হয়। যেমন হরমোনের সমস্যা আছে কি না বা প্লিসটিক ওভারেসি সিনড্রোম আছে কি না অথবা থাইরো হরমোনের সমস্যা আছে কি না। আলট্রাসনো করেও অনেক সময় দেখা হয়, জরায়ুতে কোনো টিউমার আছে কি না। ওষুধ দেওয়ার ক্ষেত্রে, যাদের হরমনাল ইমব্যালেন্স থাকে, তাদের ক্ষেত্রে হরমোন ব্যালেন্স করার জন্য প্রজেস্টেরন-জাতীয় হরমোন দিয়ে থাকি। আবার থাইরো হরমোনের তারতম্য থাকলে থাইরো হরমোনের রিপ্লেসমেন্ট বা যে কারণে হচ্ছে, সেটার ওষুধ দিয়ে থাকি। টিউমার থাকলে অনেক সময় অপারেশনের প্রয়োজন হতে পারে। তবে এই অপারেশন সব সময় যে দরকার হয় এমন নয়; বা অতিরিক্ত ব্লিডিং হলেই যে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে হবে, তা কিন্তু নয়।
লেখক: হরমোন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

এ সময়ের প্রয়োজনীয় একটি ডিভাইস গ্লুকোমিটার। এটি সহজলভ্যও বটে। অল্প সময়ে কম খরচে সুগার টেস্টের জন্য এটি সত্যিই অনন্য। ডায়াবেটিসের রোগীরা প্রায় প্রত্যেকেই এটি ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এটি উপকারের পাশাপাশি আপনার কোনো ক্ষতি করছে কি না, তা কি কখনো ভেবে দেখেছেন?
১৯ আগস্ট ২০২৩
দেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। কিছুদিন ধরেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কয়েকজন করে মারা যাচ্ছে মশাবাহিত এ রোগে। চলতি বছর এ পর্যন্ত মশাবাহিত রোগটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩ জনে।
৫ ঘণ্টা আগে
দাঁতের সমস্যা এখন আর শুধু বয়স্কদের নয়, সব বয়সে দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে দাঁত দুর্বল হয়। আসলে তা নয়। তবে দাঁতের সমস্যায় বেশির ভাগ কারণই প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত যত্ন নিলে আর সঠিক অভ্যাসেই দাঁত সুস্থ রাখা সম্ভব।
২ দিন আগে
স্পন্ডিলাইটিস হলো মেরুদণ্ডের বাত অথবা আর্থ্রাইটিস। এতে কশেরুকা (মেরুদণ্ড গঠন করে এমন হাড়) ও মেরুদণ্ড ও শ্রোণি চক্রের মাঝের সন্ধিতে প্রদাহ দেখা দেয়। ফলে মেরুদণ্ডের চারপাশের রগ, লিগামেন্ট বা সন্ধি বন্ধনীতে ব্যথা শুরু হয়।
২ দিন আগে