গত চার সপ্তাহে বিশ্বজুড়ে করোনার সংক্রমণ ৫২ শতাংশ বেড়েছে। এ সময়ে নতুন করে ৮ লাখ ৫০ হাজার মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়েছে বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে।
ডব্লিউএইচওর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সংক্রমণ বাড়লেও করোনায় মৃতের সংখ্যা গত ২৮ দিনের চেয়ে ৮ শতাংশ কমেছে। এসময়ে ৩ হাজার জনের মৃত্যু হয়েছে।
২০১৯ সালে করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিশ্ব জুড়ে ৭৭ কোটি ২০ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। আর ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
ডব্লিউএইচও বলছে, নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়ে এক লাখ ১৮ হাজার মানুষ এখন পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি আছেন এক হাজার ৬০০ জন। বৈশ্বিকভাবে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা বেড়েছে ২৩ শতাংশ ও আইসিইউতে ভর্তির সংখ্যা বেড়েছে ৫১ শতাংশ।
গত ১৮ ডিসেম্বর আক্রান্তদের মধ্যে নতুন এক ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত করা হয়। সম্প্রতি সপ্তাহগুলোতে এ ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যা দ্রুত গতিতে বাড়ছে।
প্রাপ্ত তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে বলা হচ্ছে, বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্যের ওপর এ ভ্যারিয়েন্টের ঝুঁকি তুলনামূলক কম। তবে উত্তর গোলার্ধে এখন শীতকাল থাকায় নতুন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা বেড় যেতে পারে এবং অনেক দেশেই শ্বাসকষ্টজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যেতে পারে।
এ শীতে শুধু করোনা সংক্রমণই বাড়ছে না, এর সঙ্গে ইনফ্লুয়েঞ্জা, আরএসভি (সর্দি–জ্বর) ও শিশুদের নিউমোনিয়াও উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ছে।
মানুষকে সংক্রমণ ও গুরুতর রোগ থেকে সতর্ক থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এর জন্য ভিড়, আবদ্ধ এবং যেসব জায়গায় বায়ু চলাচল করে না সেসব জায়গায় মাস্ক পরতে হবে, অন্যদের থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে পারবে, হাঁচি–কাশি দেওয়ার সময় নাক–মুখ ঢেকে রাখতে হবে, হাত নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে এবং কোনো লক্ষণ দেখা দিলে টেস্ট করাতে হবে।
গত চার সপ্তাহে বিশ্বজুড়ে করোনার সংক্রমণ ৫২ শতাংশ বেড়েছে। এ সময়ে নতুন করে ৮ লাখ ৫০ হাজার মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়েছে বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে।
ডব্লিউএইচওর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সংক্রমণ বাড়লেও করোনায় মৃতের সংখ্যা গত ২৮ দিনের চেয়ে ৮ শতাংশ কমেছে। এসময়ে ৩ হাজার জনের মৃত্যু হয়েছে।
২০১৯ সালে করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিশ্ব জুড়ে ৭৭ কোটি ২০ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। আর ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
ডব্লিউএইচও বলছে, নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়ে এক লাখ ১৮ হাজার মানুষ এখন পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি আছেন এক হাজার ৬০০ জন। বৈশ্বিকভাবে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা বেড়েছে ২৩ শতাংশ ও আইসিইউতে ভর্তির সংখ্যা বেড়েছে ৫১ শতাংশ।
গত ১৮ ডিসেম্বর আক্রান্তদের মধ্যে নতুন এক ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত করা হয়। সম্প্রতি সপ্তাহগুলোতে এ ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যা দ্রুত গতিতে বাড়ছে।
প্রাপ্ত তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে বলা হচ্ছে, বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্যের ওপর এ ভ্যারিয়েন্টের ঝুঁকি তুলনামূলক কম। তবে উত্তর গোলার্ধে এখন শীতকাল থাকায় নতুন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা বেড় যেতে পারে এবং অনেক দেশেই শ্বাসকষ্টজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যেতে পারে।
এ শীতে শুধু করোনা সংক্রমণই বাড়ছে না, এর সঙ্গে ইনফ্লুয়েঞ্জা, আরএসভি (সর্দি–জ্বর) ও শিশুদের নিউমোনিয়াও উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ছে।
মানুষকে সংক্রমণ ও গুরুতর রোগ থেকে সতর্ক থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এর জন্য ভিড়, আবদ্ধ এবং যেসব জায়গায় বায়ু চলাচল করে না সেসব জায়গায় মাস্ক পরতে হবে, অন্যদের থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে পারবে, হাঁচি–কাশি দেওয়ার সময় নাক–মুখ ঢেকে রাখতে হবে, হাত নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে এবং কোনো লক্ষণ দেখা দিলে টেস্ট করাতে হবে।
ঈদের ঠিক দুইদিন আগে, যখন উৎসবের আলোয় আলোকিত হয়ে ওঠে রাজধানী, তখন অন্ধকার নেমে আসে জামাল আহমেদের জীবনে। রাজধানীর মাতুয়াইল এলাকায় এক সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে অনিরাপদ খাদ্যের কারণে উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন ধরনের অসংক্রামক রোগ ও অন্যান্য স্বাস্থ্যঝুঁকি ক্রমশ বাড়ছে। গবেষণায় দেখা গেছে, নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে খাদ্যজনিত রোগের কারণে উৎপাদন কমে যাওয়া এবং স্বাস্থ্যসেবা খাতে ব্যয়ের বোঝা বছরে ১১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি।
১ দিন আগেগরু বা খাসির মাংস প্রাণিজ আমিষের খুব ভালো উৎস। এগুলোতে রয়েছে ভিটামিন বি১২, কোলিন, জিংক, সেলেনিয়াম, ফসফরাস, আয়রনসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। সেগুলো শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
১ দিন আগেচিকিৎসার আশায় ভর্তি হয়েছিলেন, কিন্তু দিনের পর দিন অপেক্ষা করেও চিকিৎসক না পেয়ে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল থেকে একে একে চলে গেছেন সব রোগী। তাঁদেরই একজন সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার রাশিদুল ইসলাম। তিনি চলে যাওয়ার সময় বললেন, ‘২১ দিন ছিলাম, কোনো চিকিৎসা পাইনি। ঈদের পর আবার আসব ভাবছি।’
৪ দিন আগে