যান্ত্রিক জীবনে শারীরিক কসরতের প্রবণতা দিন দিন কমছে। শরীরে ডানা বাঁধছে নানা রোগ। শারীরিক কসরত না করার বিষয়ে এবার দুঃসংবাদ দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও)। সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, শারীরিক কসরতে নাগরিকদের উৎসাহিত করতে সরকার যদি এখনই জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ না করে তাহলে ২০৩০ সাল নাগাদ কমপক্ষে ৫০ কোটি মানুষ হৃদরোগ, ডায়াবেটিক, স্থূলতাসহ নানা রোগের ঝুঁকিতে পড়বে।
আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে এনডিটিভি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ডব্লিওএইচও। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শারীরিক কসরত না করার কারণে নানা রোগে ভুগে প্রতি বছর মানুষের প্রায় ২ হাজার ৭০০ কোটি ডলার সমমূল্যের আর্থিক ক্ষতি হয়।
জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত দেশগুলো সকল বয়সী নাগরিকদের শারীরিক কসরতে আগ্রহী করতে যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে সেটির ওপর ভিত্তি করে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৪টি দেশের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে—পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে দেশগুলো বেশ ধীরগতিতে আগাচ্ছে। সরকারিভাবে যদি শারীরিক কসরতের বিষয়ে নাগরিকদের উৎসাহ দেওয়া হয় তাহলে হৃদরোগ, ডায়াবেটিক, স্থূলতাসহ অসংক্রামক রোগে আক্রান্তের ঝুঁকি কমবে। এতে স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থার ওপর যে অতিরিক্ত চাপ সেটিও কমে আসবে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ৫০ শতাংশেরও কম দেশে নাগরিকদের শারীরিক কসরতে উৎসাহিত করার নীতি আছে, এর মধ্যে ৪০ শতাংশেরও কম দেশে এসব নীতির প্রয়োগ হয়। ৩০ শতাংশ দেশে সব বয়সীদের জন্য জাতীয় শারীরিক কার্যকলাপ নির্দেশিকা রয়েছে। ৭৫ শতাংশ দেশ প্রাপ্তবয়স্কদের শারীরিক কসরতের বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে। আর ৩০ শতাংশের কম দেশ ৫ বছরের নিচের শিশুদের শারীরিক কসরতের বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে থাকে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুস বলেন, ‘হাঁটা, সাইক্লিং, সাঁতার, খেলাধুলা ও অন্যান্য শারীরিক কসরতের কার্যক্রম বাড়াতে দেশগুলোকে আরও সক্রিয় হতে হবে। এগুলোর উপকারিতা অনেক। এগুলো শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির পাশাপাশি ব্যাপকভাবে সামাজিক, পরিবেশগত ও অর্থনৈতিক অবদান রাখতে পারে।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে নীতিমালা গ্রহণে দেশগুলোকে এ সম্পর্কিত একটি খসড়া কর্মপরিকল্পনাও প্রস্তাব করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে—সাইকেল চালানোর উপযোগী সড়ক নির্মাণ করা এবং শিশুনিবাস, বিদ্যালয়, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও কর্মক্ষেত্রের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় শারীরিক কসরতের সুযোগ বাড়ানো।
যান্ত্রিক জীবনে শারীরিক কসরতের প্রবণতা দিন দিন কমছে। শরীরে ডানা বাঁধছে নানা রোগ। শারীরিক কসরত না করার বিষয়ে এবার দুঃসংবাদ দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও)। সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, শারীরিক কসরতে নাগরিকদের উৎসাহিত করতে সরকার যদি এখনই জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ না করে তাহলে ২০৩০ সাল নাগাদ কমপক্ষে ৫০ কোটি মানুষ হৃদরোগ, ডায়াবেটিক, স্থূলতাসহ নানা রোগের ঝুঁকিতে পড়বে।
আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে এনডিটিভি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ডব্লিওএইচও। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শারীরিক কসরত না করার কারণে নানা রোগে ভুগে প্রতি বছর মানুষের প্রায় ২ হাজার ৭০০ কোটি ডলার সমমূল্যের আর্থিক ক্ষতি হয়।
জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত দেশগুলো সকল বয়সী নাগরিকদের শারীরিক কসরতে আগ্রহী করতে যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে সেটির ওপর ভিত্তি করে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৪টি দেশের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে—পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে দেশগুলো বেশ ধীরগতিতে আগাচ্ছে। সরকারিভাবে যদি শারীরিক কসরতের বিষয়ে নাগরিকদের উৎসাহ দেওয়া হয় তাহলে হৃদরোগ, ডায়াবেটিক, স্থূলতাসহ অসংক্রামক রোগে আক্রান্তের ঝুঁকি কমবে। এতে স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থার ওপর যে অতিরিক্ত চাপ সেটিও কমে আসবে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ৫০ শতাংশেরও কম দেশে নাগরিকদের শারীরিক কসরতে উৎসাহিত করার নীতি আছে, এর মধ্যে ৪০ শতাংশেরও কম দেশে এসব নীতির প্রয়োগ হয়। ৩০ শতাংশ দেশে সব বয়সীদের জন্য জাতীয় শারীরিক কার্যকলাপ নির্দেশিকা রয়েছে। ৭৫ শতাংশ দেশ প্রাপ্তবয়স্কদের শারীরিক কসরতের বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে। আর ৩০ শতাংশের কম দেশ ৫ বছরের নিচের শিশুদের শারীরিক কসরতের বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে থাকে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুস বলেন, ‘হাঁটা, সাইক্লিং, সাঁতার, খেলাধুলা ও অন্যান্য শারীরিক কসরতের কার্যক্রম বাড়াতে দেশগুলোকে আরও সক্রিয় হতে হবে। এগুলোর উপকারিতা অনেক। এগুলো শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির পাশাপাশি ব্যাপকভাবে সামাজিক, পরিবেশগত ও অর্থনৈতিক অবদান রাখতে পারে।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে নীতিমালা গ্রহণে দেশগুলোকে এ সম্পর্কিত একটি খসড়া কর্মপরিকল্পনাও প্রস্তাব করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে—সাইকেল চালানোর উপযোগী সড়ক নির্মাণ করা এবং শিশুনিবাস, বিদ্যালয়, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও কর্মক্ষেত্রের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় শারীরিক কসরতের সুযোগ বাড়ানো।
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
১ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে