কম ক্যালরি ও কম কার্বোহাইড্রেটের খাবার এবং কিটো ডায়েটের পণ্যগুলোতে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত কৃত্রিম সুইটনার ইরিথ্রিটল আজকাল বেশ জনপ্রিয়। তবে এই কৃত্রিম মিষ্টিজাতীয় পদার্থ বাড়াচ্ছে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এমনকি মৃত্যুঝুঁকি। সম্প্রতি নেচার মেডিসিনে প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে এমন উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে।
সরবিটল ও এক্সাইলিটলের মতো ইরিথ্রিটলও এক ধরনের চিনিজাতীয় অ্যালকোহল এবং এটি প্রাকৃতিকভাবেই কিছু ফল ও সবজির মধ্যে খুব সামান্য পরিমাণে পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ইরিথ্রিটলের মধ্যে চিনির মতো মিষ্টতা পাওয়া যায় এবং এটিকে জিরো-ক্যালরি হিসেবে ধরা হয়। তবে নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, বিভিন্ন খাবারে মিষ্টি স্বাদ যুক্ত করতে ব্যবহৃত সুইটনার বা ইরিথ্রিটল হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এমনকি মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক লার্নার রিসার্চ ইনস্টিটিউটের কার্ডিওলজিস্ট ও গবেষক ড. স্ট্যানলি হ্যাজেন বলেন, ‘বিশ্বে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হচ্ছে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে। তাই ঝুঁকির মাত্রা একেবারেই এড়িয়ে যাওয়ার মতো নয়।’
নেচার মেডিসিনের সমীক্ষাটিতে বলা হয়েছে, হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে যেসব অসুখ, যেমন কারও যদি ডায়াবেটিস থাকে এবং তাদের রক্তে সর্বোচ্চ মাত্রায় ইরিথ্রিটল পাওয়া যায়, তাহলে তাদের হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে।
হ্যাজেনের গবেষণার লক্ষ্য ছিল সাধারণ ব্যক্তির রক্তের মধ্যে অচেনা কোনো কেমিক্যাল খুঁজে বের করা যা হয়তো আগামী তিন বছরের মধ্যে তাঁদের হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক বা মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। আর এ লক্ষ্যেই হ্যাজেনের টিম হৃদ্রোগের ঝুঁকিতে আছে এমন ১ হাজার ব্যক্তির রক্তের নমুনা বিশ্লেষণ করেন। সেখান থেকেই তাঁরা ইরিথ্রিটলের ভূমিকা খুঁজে পান।
যদিও মানবদেহে প্রাকৃতিকভাবেই কিছু ইরিথ্রিটল উৎপন্ন হয়। তবে গবেষণা দলটি যে মাত্রার ঝুঁকি খুঁজে পেয়েছেন তা তৈরি করার জন্য আরও বেশি মাত্রার ইরিথ্রিটল দায়ী।
ইউনিভার্সিটি অব সিডনির ফাংশনাল জিনোমিক্সের অধ্যাপক গ্রেগ নিলি কৃত্রিম সুইটনার নিয়ে গবেষণা করেছেন। তিনি বলেন, বিভ্রান্তিমূলক বিপণনের কারণে অনেকে ইরিথ্রিটলকে ‘প্রাকৃতিক’ ভেবে ভুল করে। অনেকে মনে করেন, যেহেতু এটি প্রকৃতিতে তৈরি তাই এটি হয়তো ততটা খারাপ নয়।
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের গবেষণাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে অবিহিত করেন নিলি। তিনি বলেন, সবার উচিত বিষয়টি নিয়ে এখনই সচেতন হওয়া।
কম ক্যালরি ও কম কার্বোহাইড্রেটের খাবার এবং কিটো ডায়েটের পণ্যগুলোতে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত কৃত্রিম সুইটনার ইরিথ্রিটল আজকাল বেশ জনপ্রিয়। তবে এই কৃত্রিম মিষ্টিজাতীয় পদার্থ বাড়াচ্ছে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এমনকি মৃত্যুঝুঁকি। সম্প্রতি নেচার মেডিসিনে প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে এমন উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে।
সরবিটল ও এক্সাইলিটলের মতো ইরিথ্রিটলও এক ধরনের চিনিজাতীয় অ্যালকোহল এবং এটি প্রাকৃতিকভাবেই কিছু ফল ও সবজির মধ্যে খুব সামান্য পরিমাণে পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ইরিথ্রিটলের মধ্যে চিনির মতো মিষ্টতা পাওয়া যায় এবং এটিকে জিরো-ক্যালরি হিসেবে ধরা হয়। তবে নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, বিভিন্ন খাবারে মিষ্টি স্বাদ যুক্ত করতে ব্যবহৃত সুইটনার বা ইরিথ্রিটল হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এমনকি মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক লার্নার রিসার্চ ইনস্টিটিউটের কার্ডিওলজিস্ট ও গবেষক ড. স্ট্যানলি হ্যাজেন বলেন, ‘বিশ্বে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হচ্ছে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে। তাই ঝুঁকির মাত্রা একেবারেই এড়িয়ে যাওয়ার মতো নয়।’
নেচার মেডিসিনের সমীক্ষাটিতে বলা হয়েছে, হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে যেসব অসুখ, যেমন কারও যদি ডায়াবেটিস থাকে এবং তাদের রক্তে সর্বোচ্চ মাত্রায় ইরিথ্রিটল পাওয়া যায়, তাহলে তাদের হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে।
হ্যাজেনের গবেষণার লক্ষ্য ছিল সাধারণ ব্যক্তির রক্তের মধ্যে অচেনা কোনো কেমিক্যাল খুঁজে বের করা যা হয়তো আগামী তিন বছরের মধ্যে তাঁদের হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক বা মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। আর এ লক্ষ্যেই হ্যাজেনের টিম হৃদ্রোগের ঝুঁকিতে আছে এমন ১ হাজার ব্যক্তির রক্তের নমুনা বিশ্লেষণ করেন। সেখান থেকেই তাঁরা ইরিথ্রিটলের ভূমিকা খুঁজে পান।
যদিও মানবদেহে প্রাকৃতিকভাবেই কিছু ইরিথ্রিটল উৎপন্ন হয়। তবে গবেষণা দলটি যে মাত্রার ঝুঁকি খুঁজে পেয়েছেন তা তৈরি করার জন্য আরও বেশি মাত্রার ইরিথ্রিটল দায়ী।
ইউনিভার্সিটি অব সিডনির ফাংশনাল জিনোমিক্সের অধ্যাপক গ্রেগ নিলি কৃত্রিম সুইটনার নিয়ে গবেষণা করেছেন। তিনি বলেন, বিভ্রান্তিমূলক বিপণনের কারণে অনেকে ইরিথ্রিটলকে ‘প্রাকৃতিক’ ভেবে ভুল করে। অনেকে মনে করেন, যেহেতু এটি প্রকৃতিতে তৈরি তাই এটি হয়তো ততটা খারাপ নয়।
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের গবেষণাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে অবিহিত করেন নিলি। তিনি বলেন, সবার উচিত বিষয়টি নিয়ে এখনই সচেতন হওয়া।
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
১ ঘণ্টা আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ ঘণ্টা আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগে