মুহাম্মাদ শফিউল্লাহ, ঢাকা
দেশে অসংক্রামক রোগে মৃত্যুতে ক্যানসার দ্বিতীয়। দীর্ঘমেয়াদি এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়েই চলছে। তবে রোগটি নিয়ন্ত্রণ, রোগী শনাক্ত, চিকিৎসা ও প্রশমনসেবার (প্যালিয়েটিভ কেয়ার) ব্যবস্থাপনায় রয়ে গেছে বড় ঘাটতি। ক্যানসার বিশেষজ্ঞ ও জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, দেশে ক্যানসার চিকিৎসায় কিছুটা অগ্রগতি হলেও তা উল্লেখযোগ্য নয়। এর অন্যতম কারণ জাতীয় ক্যানসার রেজিস্ট্রি না থাকা। ফলে সারা দেশে ক্যানসার রোগী ও মৃত্যুর সঠিক হিসাব নেই।
এই অবস্থায় আজ বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে বিশ্ব ক্যানসার সচেতনতা দিবস। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে জটিল যেসব রোগ বিশেষায়িত চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে, সেগুলোর মধ্যে ক্যানসার অন্যতম। আট বিভাগে নেই ক্যানসারের পরিপূর্ণ চিকিৎসাব্যবস্থা। যদিও জেলা পর্যায়ে ক্যানসার শনাক্তের ন্যূনতম ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। ক্যানসার নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসার নিশ্চয়তায় প্রয়োজন সঠিক পরিসংখ্যান। কিন্তু সরকার এখনো জনসংখ্যাভিত্তিক ক্যানসারের জাতীয় রেজিস্ট্রি তৈরি করতে পারেনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ গত বছরের জুনে প্রকাশিত হেলথ বুলেটিন-২০২৩ বলছে, দেশে রোগে মৃত্যুর ৭০ শতাংশই ঘটছে অসংক্রামক রোগে। সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগে মৃত্যুর ৩৪ শতাংশ হৃদ্রোগে, ১৪ শতাংশ ক্যানসারে, ৭ শতাংশ দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্রের রোগে, ৪ শতাংশ ডায়াবেটিসে, ১১ শতাংশ অন্যান্য অসংক্রামক রোগ এবং ২৩ শতাংশ বিভিন্ন সংক্রামক রোগে ঘটেছে। বাকি ৭ শতাংশের মৃত্যু হচ্ছে আঘাতের কারণে।
আবার ক্যানসার সম্পর্কিত নানা ভুল ধারণার কারণে রোগীরা বৈষম্যের শিকার হন। এ বিষয়ে ক্যানসার বিশেষজ্ঞ ডা. মো. তৌছিফুর রহমান বলেন, ‘নানা ভুল ধারণার কারণে ক্যানসার রোগীরা শারীরিক ও মানসিকভাবে পরিবার ও সমাজে বৈষম্যের শিকার হন এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা সবসময় পান না। অথচ আমাদের সবারই তাদের প্রতি দায়িত্ব রয়েছে।’
বৈশ্বিকভাবে ক্যানসারের পরিসংখ্যানের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যানসারের (আইএআরসি) গ্লোবাল ক্যানসার অবজারভেটরি (গ্লোবোক্যান) প্রতিবেদন গ্রহণ করা হয়। প্রতি চার বা পাঁচ বছর পরপর তারা বিশ্বের ১৮৫টি দেশের ৩৬ ধরনের ক্যানসারের চিত্র তুলে ধরে। সর্বশেষ গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ২০২২ সালের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে বছরে নতুন ক্যানসারের রোগী শনাক্ত হয়েছে ১ লাখ ৬৭ হাজারের কিছু বেশি। বছরে মারা যায় ১ লাখ ১৬ হাজার ৫৭৮ জন। বিগত পাঁচ বছরে সাড়ে তিন লাখ ক্যানসার রোগী পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ক্যানসার সোসাইটির তথ্য বলছে, জনসংখ্যা হিসাবে দেশে ক্যানসার রোগী ১৫ থেকে ১৬ লাখ। বছরে দেড় লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। বছরে দুই লক্ষাধিক মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। নতুনদের অর্ধেকই চিকিৎসা নিতে আসছে না। বাকিরা আসছে শেষ পর্যায়ে। শনাক্তের বাইরে বহু ক্যানসার রোগী রয়েছে।
বাংলাদেশ ক্যানসার সোসাইটির প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ডা. গোলাম মহিউদ্দিন ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাসপাতালভিত্তিক ক্যানসার রেজিস্ট্রি প্রয়োজন। এরপর প্রয়োজন জনসংখ্যাভিত্তিক ক্যানসার রেজিস্ট্রি। দেশে হাসপাতালভিত্তিক পরিসংখ্যান থাকলেও তাতে সমন্বয় নেই। জনসংখ্যাভিত্তিক রেজিস্ট্রি জটিল হলেও বৈজ্ঞানিকভাবে ক্যানসারের তথ্য বলতে হলে সেটাই লাগবে। অন্যথায় ক্যানসার প্রতিরোধ ও চিকিৎসার উৎকর্ষ অর্জিত হবে না।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে ক্যানসারের পরিপূর্ণ চিকিৎসার (বিশেষায়িত) সুবিধা কম। ঢাকার বাইরে সিলেট, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা ও ময়মনসিংহে চিকিৎসা সুবিধা থাকলেও তা পরিপূর্ণ নয়। ক্যানসারের বিশেষায়িত চিকিৎসার সিংহভাগ রাজধানীকেন্দ্রিক। সরকারিভাবে একমাত্র বিশেষায়িত চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠান জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (এনআইসিআরএইচ)। এর বাইরে বড় সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোয় ক্যানসার বিভাগ থাকলেও তা তেমন কাজে আসছে না।
এনআইসিআরএইচ ক্যানসার রোগতত্ত্ব (ক্যানসার এপিডেমিওলজি) বিভাগের সর্বশেষ ২০২২ সালের নভেম্বরে ‘ক্যানসার রেজিস্ট্রি রিপোর্ট: ২০১৮-২০২০’ প্রকাশ করে। প্রতিবেদনটি মূলত এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ওপর ভিত্তি করে করা হয়েছে। ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ৮৩ হাজারের কিছু বেশি রোগী চিকিৎসার জন্য হাসপাতালের বহির্বিভাগে এসেছিল। তাদের মধ্যে সাড়ে ৩৫ হাজারের ক্যানসার শনাক্ত হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ জাতীয় রেজিস্ট্রির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে। সারা দেশে বিভাগীয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ক্যানসারের বিশেষায়িত চিকিৎসার জন্য একটি প্রকল্প চলমান। এই কাজ শেষ হলে বিভাগীয় পর্যায়ে ক্যানসারের পরিপূর্ণ সেবা পাওয়া যাবে।’
দেশে অসংক্রামক রোগে মৃত্যুতে ক্যানসার দ্বিতীয়। দীর্ঘমেয়াদি এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়েই চলছে। তবে রোগটি নিয়ন্ত্রণ, রোগী শনাক্ত, চিকিৎসা ও প্রশমনসেবার (প্যালিয়েটিভ কেয়ার) ব্যবস্থাপনায় রয়ে গেছে বড় ঘাটতি। ক্যানসার বিশেষজ্ঞ ও জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, দেশে ক্যানসার চিকিৎসায় কিছুটা অগ্রগতি হলেও তা উল্লেখযোগ্য নয়। এর অন্যতম কারণ জাতীয় ক্যানসার রেজিস্ট্রি না থাকা। ফলে সারা দেশে ক্যানসার রোগী ও মৃত্যুর সঠিক হিসাব নেই।
এই অবস্থায় আজ বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে বিশ্ব ক্যানসার সচেতনতা দিবস। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে জটিল যেসব রোগ বিশেষায়িত চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে, সেগুলোর মধ্যে ক্যানসার অন্যতম। আট বিভাগে নেই ক্যানসারের পরিপূর্ণ চিকিৎসাব্যবস্থা। যদিও জেলা পর্যায়ে ক্যানসার শনাক্তের ন্যূনতম ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। ক্যানসার নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসার নিশ্চয়তায় প্রয়োজন সঠিক পরিসংখ্যান। কিন্তু সরকার এখনো জনসংখ্যাভিত্তিক ক্যানসারের জাতীয় রেজিস্ট্রি তৈরি করতে পারেনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ গত বছরের জুনে প্রকাশিত হেলথ বুলেটিন-২০২৩ বলছে, দেশে রোগে মৃত্যুর ৭০ শতাংশই ঘটছে অসংক্রামক রোগে। সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগে মৃত্যুর ৩৪ শতাংশ হৃদ্রোগে, ১৪ শতাংশ ক্যানসারে, ৭ শতাংশ দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্রের রোগে, ৪ শতাংশ ডায়াবেটিসে, ১১ শতাংশ অন্যান্য অসংক্রামক রোগ এবং ২৩ শতাংশ বিভিন্ন সংক্রামক রোগে ঘটেছে। বাকি ৭ শতাংশের মৃত্যু হচ্ছে আঘাতের কারণে।
আবার ক্যানসার সম্পর্কিত নানা ভুল ধারণার কারণে রোগীরা বৈষম্যের শিকার হন। এ বিষয়ে ক্যানসার বিশেষজ্ঞ ডা. মো. তৌছিফুর রহমান বলেন, ‘নানা ভুল ধারণার কারণে ক্যানসার রোগীরা শারীরিক ও মানসিকভাবে পরিবার ও সমাজে বৈষম্যের শিকার হন এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা সবসময় পান না। অথচ আমাদের সবারই তাদের প্রতি দায়িত্ব রয়েছে।’
বৈশ্বিকভাবে ক্যানসারের পরিসংখ্যানের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যানসারের (আইএআরসি) গ্লোবাল ক্যানসার অবজারভেটরি (গ্লোবোক্যান) প্রতিবেদন গ্রহণ করা হয়। প্রতি চার বা পাঁচ বছর পরপর তারা বিশ্বের ১৮৫টি দেশের ৩৬ ধরনের ক্যানসারের চিত্র তুলে ধরে। সর্বশেষ গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ২০২২ সালের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে বছরে নতুন ক্যানসারের রোগী শনাক্ত হয়েছে ১ লাখ ৬৭ হাজারের কিছু বেশি। বছরে মারা যায় ১ লাখ ১৬ হাজার ৫৭৮ জন। বিগত পাঁচ বছরে সাড়ে তিন লাখ ক্যানসার রোগী পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ক্যানসার সোসাইটির তথ্য বলছে, জনসংখ্যা হিসাবে দেশে ক্যানসার রোগী ১৫ থেকে ১৬ লাখ। বছরে দেড় লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। বছরে দুই লক্ষাধিক মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। নতুনদের অর্ধেকই চিকিৎসা নিতে আসছে না। বাকিরা আসছে শেষ পর্যায়ে। শনাক্তের বাইরে বহু ক্যানসার রোগী রয়েছে।
বাংলাদেশ ক্যানসার সোসাইটির প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ডা. গোলাম মহিউদ্দিন ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাসপাতালভিত্তিক ক্যানসার রেজিস্ট্রি প্রয়োজন। এরপর প্রয়োজন জনসংখ্যাভিত্তিক ক্যানসার রেজিস্ট্রি। দেশে হাসপাতালভিত্তিক পরিসংখ্যান থাকলেও তাতে সমন্বয় নেই। জনসংখ্যাভিত্তিক রেজিস্ট্রি জটিল হলেও বৈজ্ঞানিকভাবে ক্যানসারের তথ্য বলতে হলে সেটাই লাগবে। অন্যথায় ক্যানসার প্রতিরোধ ও চিকিৎসার উৎকর্ষ অর্জিত হবে না।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে ক্যানসারের পরিপূর্ণ চিকিৎসার (বিশেষায়িত) সুবিধা কম। ঢাকার বাইরে সিলেট, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা ও ময়মনসিংহে চিকিৎসা সুবিধা থাকলেও তা পরিপূর্ণ নয়। ক্যানসারের বিশেষায়িত চিকিৎসার সিংহভাগ রাজধানীকেন্দ্রিক। সরকারিভাবে একমাত্র বিশেষায়িত চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠান জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (এনআইসিআরএইচ)। এর বাইরে বড় সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোয় ক্যানসার বিভাগ থাকলেও তা তেমন কাজে আসছে না।
এনআইসিআরএইচ ক্যানসার রোগতত্ত্ব (ক্যানসার এপিডেমিওলজি) বিভাগের সর্বশেষ ২০২২ সালের নভেম্বরে ‘ক্যানসার রেজিস্ট্রি রিপোর্ট: ২০১৮-২০২০’ প্রকাশ করে। প্রতিবেদনটি মূলত এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ওপর ভিত্তি করে করা হয়েছে। ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ৮৩ হাজারের কিছু বেশি রোগী চিকিৎসার জন্য হাসপাতালের বহির্বিভাগে এসেছিল। তাদের মধ্যে সাড়ে ৩৫ হাজারের ক্যানসার শনাক্ত হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ জাতীয় রেজিস্ট্রির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে। সারা দেশে বিভাগীয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ক্যানসারের বিশেষায়িত চিকিৎসার জন্য একটি প্রকল্প চলমান। এই কাজ শেষ হলে বিভাগীয় পর্যায়ে ক্যানসারের পরিপূর্ণ সেবা পাওয়া যাবে।’
দুই মাস বয়সী ছেলেকে নিয়ে ঢাকার মহাখালীতে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে আছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের এক ব্যক্তি। জলবসন্তে (চিকেনপক্স) আক্রান্ত ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করান ৯ এপ্রিল। সংক্রামক এ রোগ শিশুটির শরীরে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করেছে। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগেক্যাম্পিউটেড টোমোগ্রাফি। এই খটমটে নামে না চিনলেও ‘সিটি স্ক্যান’ বললে সহজে চিনে ফেলি আমরা। চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগ শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এটি। অনেক সময় জীবন রক্ষাকারী প্রযুক্তি হিসেবে কাজ করে এটি। সাধারণত রোগনির্ণয়ে বা কোনো দুর্ঘটনার শিকার হলে কতটা ক্ষতি হয়েছে...
২ দিন আগেখুবই কমদামি দুটি ওষুধের সমন্বিত ব্যবহার প্রতিরোধ করতে পারে হাজার হাজার স্ট্রোক ও হৃদ্রোগ। সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছেন ব্রিটিশ ও সুইডিশ একদল গবেষক। তাঁরা বলেছেন, দুটি সস্তা ওষুধ একসঙ্গে ব্যবহার করলে হাজার হাজার হৃদ্রোগ বা স্ট্রোক প্রতিরোধ করা যেতে পারে এবং বহু মানুষের জীবন...
২ দিন আগেপেটের ফ্লু, যাকে ভাইরাল গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিসও বলা হয়, এটি পেটের এক ধরনের সংক্রমণ। এই সমস্যায় বমি ভাব, ডায়রিয়া, পেটব্যথা এবং ক্র্যাম্পের (পেটে মোচড় দেওয়া) মতো লক্ষণ দেখা যায়। এটি সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়। সাধারণত বেশির ভাগ পেটের ফ্লু–এর জন্য দায়ী নরোভাইরাস।
২ দিন আগে