ডা. মো. আরমান হোসেন রনি
আমরা প্রায়ই কারণে-অকারণে চোখ কচলাই। এর ফলে চোখের কর্নিয়া তার স্বাভাবিক গোলাকার আকৃতির পরিবর্তে শঙ্কু আকৃতি নেয় এবং ধীরে ধীরে পাতলা ও অনিয়মিত হয়ে যায়। একে কেরাটোকোনাস বলে। কর্নিয়া হলো চোখের সামনের স্বচ্ছ একটি অংশ যা ‘চোখের মণি’ নামে পরিচিত।
কেরাটোকোনাস নামের এই রোগ ছোঁয়াচে নয়। তবে এটি ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে দুটি চোখকে প্রভাবিত করে। এতে চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যায়।
কাদের বেশি হয়
এই অসুখ প্রতি ২ হাজার জনের মধ্যে একজনের হতে পারে। রোগের লক্ষণ খুব অল্প বয়সে দেখা দেয় এবং রোগ বৃদ্ধির পরিমাণ বেশি হয় ১০ থেকে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে।
কারণ
সাধারণত বিশ্বাস করা হয় যে পরিবেশগত এবং জেনেটিক উভয় কারণই এর বিকাশে ভূমিকা পালন করে।
কী করে বুঝবেন
কিশোর বয়সে বারবার খুব কম সময়ের ব্যবধানে চোখের পাওয়ার বদলাতে থাকলে সতর্ক হতে হবে। সাধারণত ১৮ থেকে ২০ বছর বয়সের মধ্যে চোখের পাওয়ার স্থির হয়ে যায়। সেটা যদি বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে, তাহলে সেটি কেরাটোকোনাসের প্রাথমিক পর্ব হতে পারে। যেসব ব্যক্তির উচ্চ সিলিন্ড্রিক্যাল কিংবা মাইনাস পাওয়ার থাকে, তাঁদের কেরাটোকোনাস হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
রোগের লক্ষণ
চিকিৎসা
পরামর্শ দিয়েছন: ডা. মো. আরমান হোসেন রনি, কনসালট্যান্ট (চক্ষু) দীন মোহাম্মদ আই হসপিটাল সোবহানবাগ, ঢাকা
আমরা প্রায়ই কারণে-অকারণে চোখ কচলাই। এর ফলে চোখের কর্নিয়া তার স্বাভাবিক গোলাকার আকৃতির পরিবর্তে শঙ্কু আকৃতি নেয় এবং ধীরে ধীরে পাতলা ও অনিয়মিত হয়ে যায়। একে কেরাটোকোনাস বলে। কর্নিয়া হলো চোখের সামনের স্বচ্ছ একটি অংশ যা ‘চোখের মণি’ নামে পরিচিত।
কেরাটোকোনাস নামের এই রোগ ছোঁয়াচে নয়। তবে এটি ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে দুটি চোখকে প্রভাবিত করে। এতে চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যায়।
কাদের বেশি হয়
এই অসুখ প্রতি ২ হাজার জনের মধ্যে একজনের হতে পারে। রোগের লক্ষণ খুব অল্প বয়সে দেখা দেয় এবং রোগ বৃদ্ধির পরিমাণ বেশি হয় ১০ থেকে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে।
কারণ
সাধারণত বিশ্বাস করা হয় যে পরিবেশগত এবং জেনেটিক উভয় কারণই এর বিকাশে ভূমিকা পালন করে।
কী করে বুঝবেন
কিশোর বয়সে বারবার খুব কম সময়ের ব্যবধানে চোখের পাওয়ার বদলাতে থাকলে সতর্ক হতে হবে। সাধারণত ১৮ থেকে ২০ বছর বয়সের মধ্যে চোখের পাওয়ার স্থির হয়ে যায়। সেটা যদি বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে, তাহলে সেটি কেরাটোকোনাসের প্রাথমিক পর্ব হতে পারে। যেসব ব্যক্তির উচ্চ সিলিন্ড্রিক্যাল কিংবা মাইনাস পাওয়ার থাকে, তাঁদের কেরাটোকোনাস হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
রোগের লক্ষণ
চিকিৎসা
পরামর্শ দিয়েছন: ডা. মো. আরমান হোসেন রনি, কনসালট্যান্ট (চক্ষু) দীন মোহাম্মদ আই হসপিটাল সোবহানবাগ, ঢাকা
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে