ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
১২ সেকেন্ডের একটি ভিডিও, একটি কক্ষে চারজন কিশোরী নেচে যাচ্ছে, পাশেই খাটে এক রকম মনমরা অবস্থায় আধোশোয়া অবস্থায় চার কিশোর। এদের একজনের গায়ে সাদা জামা। ভিডিওটি শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, এই সাদা জমা পরিহিত কিশোর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম।
গত শনিবার (৩১ আগস্ট) গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিজের ফেসবুক পেজে ভিডিওটি পোস্ট করে এমন দাবি করেন। তাঁর পোস্ট করা ভিডিওটি সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা পর্যন্ত ৩১ লাখ বার দেখা হয়েছে। শেয়ার হয়েছে সাড়ে ৩ হাজারের বেশি। রিয়েকশন পড়েছে ১৩ হাজার।
ভিডিওটি নিয়ে অনুসন্ধানে সানজিদা সারা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে হুবহু একই ভিডিও পাওয়া যায়। গত ৩১ আগস্ট রাত ৮টায় ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। ভিডিওটির ওপরে ইংরেজিতে লেখা, ‘দুই ধরনের এসএসসি শিক্ষার্থী।’ পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা, ‘মানুষ কি ভিডিওকে কি বানিয়ে আপলোড করে!’
একই দিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে সানজিদা নামের অ্যাকাউন্টটি থেকে আরেকটি পোস্ট দেওয়া হয়। পোস্টটিতে আরও কিছু ছবি যুক্ত করে লেখা হয়, ‘কিছু লোক না বোঝে আমার ভিডিও আপলোড করছে আর ভাইরাল করছে, সাদা শার্ট পরা ছেলেটা নাকি সারজিস। আরে এটা আমার বন্ধু, সারজিস না।’
ছবিগুলোর মধ্যে সারজিস আলম দাবিতে প্রচারিত কিশোরটিকেও দেখা যায়। এই পোস্টে থাকা কিশোর–কিশোরীদের ছবির সঙ্গে ভাইরাল ভিডিওটির তুলনা করে নিশ্চিত হওয়া যায়, ছবির লোকেরাই ভাইরাল ভিডিওটিতে উপস্থিত ছিল। সানজিদা সারার অ্যাকাউন্টটি ঘুরে তাদের একসঙ্গে আরও একাধিক ছবি ও ভিডিও পাওয়া যায়। এসব ছবি, ভিডিওর মধ্যেও সারজিস আলম দাবিতে ভাইরাল কিশোরটির উপস্থিতি পাওয়া যায়।
এসব ছবির সূত্রে ভাইরাল এ কিশোর এবং সারজিস আলমের ছবির তুলনামূলক বিশ্লেষণেও দুজনের চেহারায় স্পষ্ট পার্থক্য দেখা যায়।
এসব থেকে নিশ্চিত, নৃত্যরত কিশোরীদের সঙ্গে একই কক্ষে থাকা কিশোরটি সমন্বয়ক সারজিস আলম নন।
১২ সেকেন্ডের একটি ভিডিও, একটি কক্ষে চারজন কিশোরী নেচে যাচ্ছে, পাশেই খাটে এক রকম মনমরা অবস্থায় আধোশোয়া অবস্থায় চার কিশোর। এদের একজনের গায়ে সাদা জামা। ভিডিওটি শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, এই সাদা জমা পরিহিত কিশোর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম।
গত শনিবার (৩১ আগস্ট) গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিজের ফেসবুক পেজে ভিডিওটি পোস্ট করে এমন দাবি করেন। তাঁর পোস্ট করা ভিডিওটি সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা পর্যন্ত ৩১ লাখ বার দেখা হয়েছে। শেয়ার হয়েছে সাড়ে ৩ হাজারের বেশি। রিয়েকশন পড়েছে ১৩ হাজার।
ভিডিওটি নিয়ে অনুসন্ধানে সানজিদা সারা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে হুবহু একই ভিডিও পাওয়া যায়। গত ৩১ আগস্ট রাত ৮টায় ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। ভিডিওটির ওপরে ইংরেজিতে লেখা, ‘দুই ধরনের এসএসসি শিক্ষার্থী।’ পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা, ‘মানুষ কি ভিডিওকে কি বানিয়ে আপলোড করে!’
একই দিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে সানজিদা নামের অ্যাকাউন্টটি থেকে আরেকটি পোস্ট দেওয়া হয়। পোস্টটিতে আরও কিছু ছবি যুক্ত করে লেখা হয়, ‘কিছু লোক না বোঝে আমার ভিডিও আপলোড করছে আর ভাইরাল করছে, সাদা শার্ট পরা ছেলেটা নাকি সারজিস। আরে এটা আমার বন্ধু, সারজিস না।’
ছবিগুলোর মধ্যে সারজিস আলম দাবিতে প্রচারিত কিশোরটিকেও দেখা যায়। এই পোস্টে থাকা কিশোর–কিশোরীদের ছবির সঙ্গে ভাইরাল ভিডিওটির তুলনা করে নিশ্চিত হওয়া যায়, ছবির লোকেরাই ভাইরাল ভিডিওটিতে উপস্থিত ছিল। সানজিদা সারার অ্যাকাউন্টটি ঘুরে তাদের একসঙ্গে আরও একাধিক ছবি ও ভিডিও পাওয়া যায়। এসব ছবি, ভিডিওর মধ্যেও সারজিস আলম দাবিতে ভাইরাল কিশোরটির উপস্থিতি পাওয়া যায়।
এসব ছবির সূত্রে ভাইরাল এ কিশোর এবং সারজিস আলমের ছবির তুলনামূলক বিশ্লেষণেও দুজনের চেহারায় স্পষ্ট পার্থক্য দেখা যায়।
এসব থেকে নিশ্চিত, নৃত্যরত কিশোরীদের সঙ্গে একই কক্ষে থাকা কিশোরটি সমন্বয়ক সারজিস আলম নন।
যুবলীগ নেতাকে গুলি চালানোর সময় এক নারী এসে সন্ত্রাসীদের তাড়া করেছেন—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেবাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
২ দিন আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৪ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৫ দিন আগে