ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
হাঁচি মানুষের শরীরের স্বাভাবিক ক্রিয়া। অনেকে দিনে বেশ কয়েকবার হাঁচি দেন। অনেকের দাবি, হাঁচির মুহূর্তে মানুষের হৃৎস্পন্দন, এমনকি শারীরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ ইন্টারনেটে এই তথ্য প্রায়ই ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু এই দাবি কি সত্যি, আসলেই হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়?
স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ লাইনের ওয়েবসাইটে এর উত্তর খুঁজে পাওয়া যায়। তাতে হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার তথ্যকে প্রচলিত ধারণা বা বিশ্বাস হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। মানুষের হাঁচি দেওয়ার সময় ঘটা শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন হৃৎস্পন্দন নিয়ন্ত্রণকারী বৈদ্যুতিক সংকেতগুলোকে প্রভাবিত করে না। তবে হাঁচির ফলে যে শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটে, তার ফলে হৃৎপিণ্ড তার নিয়মিত ছন্দে পুনরায় শুরু করতে এক বা দুই সেকেন্ডের জন্য দেরি করে। তবে এটি স্বাস্থ্যের জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টি করে না।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির শল্যচিকিৎসা বিভাগের ওয়েবসাইটে এ প্রসঙ্গে বলা হয়, হাঁচির সময় হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন বন্ধ হয়ে যায় বলে যেটি প্রচার করা হয়, আসলে সেটি এমন নয়। হাঁচি দেওয়ার আগে হাঁচিদাতা শ্বাস নেন, ফলে তাঁর বুকে চাপ বেড়ে যায়। তারপর হাঁচির সময় তিনি আবার জোরে শ্বাস ছাড়লে চাপ কমে যায়। এই চাপ বাড়া-কমার ফলে হৃৎপিণ্ডের রক্তপ্রবাহের পরিবর্তন হৃৎস্পন্দনের হারকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে এ সময় হৃৎপিণ্ডের বৈদ্যুতিক ক্রিয়াকলাপ নিরবচ্ছিন্নভাবে চলতে থাকে। হাঁচি মানুষের চুলকানি বা কান্নার মতোই স্বাভাবিক অভিব্যক্তি। হাঁচি নিয়ে যেসব দাবি ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে, সেগুলোর অধিকাংশই সত্য নয়। সর্বোপরি হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায় না।
যুক্তরাষ্ট্রের লাইব্রেরি অব কংগ্রেসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, হাঁচির ফলে বুকে সৃষ্ট পরিবর্তিত চাপ রক্তপ্রবাহের ধারাকে পরিবর্তন করে। এর ফলে হৃৎস্পন্দনের ছন্দেরও পরিবর্তন ঘটে। দেশটির আমেরিকান কলেজ অব কার্ডিওলজির সাবেক সভাপতি ড. রিচার্ড কন্টির ধারণা, হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার প্রচলিত বিশ্বাসের উৎপত্তি হৃৎস্পন্দনের এ ছন্দ পরিবর্তন থেকে। কিন্তু হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয় না।
এ ধারণাকে প্রচলিত হিসেবে উল্লেখ করে চিকিৎসাবিষয়ক ওয়েবসাইট মেডিকেল নিউজ টুডেতে বলা হয়, হাঁচি দেওয়ার সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয় না, হৃৎস্পন্দনের হারের পরিবর্তন হয়। এর ফলে স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি হয় না। বৈজ্ঞানিক তথ্যটিই রূপ বদলে হৃৎস্পন্দন বন্ধ হওয়ার ভ্রান্ত ধারণায় পরিণত হয়েছে বলে সেখানেও উল্লেখ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের কার্ডিওভাসকুলার মেডিসিন বিভাগের কার্ডিওলজিস্ট কেনেথ মায়ুগা হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়া নিয়ে বলেন, এ জন্য প্রথমে হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়া ও হৃৎস্পন্দনের বিরতিতে যাওয়ার পার্থক্য বুঝতে হবে। মানুষের হৃৎস্পন্দন নির্দিষ্ট হারে হয় না। সময়ে সময়ে এর গতি বাড়ে বা কমে। যেমন কেউ যখন দৌড়ায়, তখন হৃৎস্পন্দন দ্রুত হয়, আবার ঘুমিয়ে থাকলে ধীরে ঘটে। চিকিৎসার ভাষায় আমরা তখনই হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায় বলি, যখন এটি অন্তত তিন সেকেন্ড স্থায়ী হয়। এই ধরনের দীর্ঘ বিরতি হৃদ্যন্ত্রের ছন্দের সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। তবে সুসংবাদ হলো, শরীরের স্বাভাবিক ক্রিয়া হিসেবে হাঁচি সাধারণত হৃৎস্পন্দনে এত দীর্ঘ বিরতি তৈরি করে না। হাঁচি খুব অল্প সময়ের জন্য হৃৎস্পন্দন কমিয়ে দেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ইউএসএ টুডে ২০২১ সালে এ দাবি নিয়ে ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির ব্লুহম কার্ডিওভাসকুলার ইনস্টিটিউটের সহযোগী পরিচালক ড. ক্লাইড ইয়ান্সি বলেন, হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার দাবিটি মিথ্যা ও কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এটাকে আমাদের লোককাহিনি হিসেবেই নেওয়া উচিত।
একই প্রতিবেদনে ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিনের স্কুল অব মেডিসিন অ্যান্ড পাবলিক হেলথের মেডিসিন এবং রেডিওলজির অধ্যাপক ডা. নিজার জারজোর বলেন, হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন কমে যেতে পারে। তবে এটি চলমান থাকে, কখনো বন্ধ হয় না। হাঁচি শেষ হলেই হৃৎস্পন্দন আবার স্বাভাবিক হারে ফিরে আসে। অর্থাৎ হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন কখনো বন্ধ হয় না।
সিদ্ধান্ত
ওপরের আলোচনা থেকে বোঝা যায়, হাঁচির সময়ে মানুষের শরীরে কিছু শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটে। এ পরিবর্তনের ফলে হৃৎস্পন্দনের হার প্রভাবিত হয়। এ থেকে মানুষের মাঝে এ ধারণার জন্ম নেয় যে হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়। তবে চিকিৎসাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, এটি প্রচলিত ধারণা, যার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
হাঁচি মানুষের শরীরের স্বাভাবিক ক্রিয়া। অনেকে দিনে বেশ কয়েকবার হাঁচি দেন। অনেকের দাবি, হাঁচির মুহূর্তে মানুষের হৃৎস্পন্দন, এমনকি শারীরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ ইন্টারনেটে এই তথ্য প্রায়ই ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু এই দাবি কি সত্যি, আসলেই হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়?
স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ লাইনের ওয়েবসাইটে এর উত্তর খুঁজে পাওয়া যায়। তাতে হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার তথ্যকে প্রচলিত ধারণা বা বিশ্বাস হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। মানুষের হাঁচি দেওয়ার সময় ঘটা শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন হৃৎস্পন্দন নিয়ন্ত্রণকারী বৈদ্যুতিক সংকেতগুলোকে প্রভাবিত করে না। তবে হাঁচির ফলে যে শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটে, তার ফলে হৃৎপিণ্ড তার নিয়মিত ছন্দে পুনরায় শুরু করতে এক বা দুই সেকেন্ডের জন্য দেরি করে। তবে এটি স্বাস্থ্যের জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টি করে না।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির শল্যচিকিৎসা বিভাগের ওয়েবসাইটে এ প্রসঙ্গে বলা হয়, হাঁচির সময় হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন বন্ধ হয়ে যায় বলে যেটি প্রচার করা হয়, আসলে সেটি এমন নয়। হাঁচি দেওয়ার আগে হাঁচিদাতা শ্বাস নেন, ফলে তাঁর বুকে চাপ বেড়ে যায়। তারপর হাঁচির সময় তিনি আবার জোরে শ্বাস ছাড়লে চাপ কমে যায়। এই চাপ বাড়া-কমার ফলে হৃৎপিণ্ডের রক্তপ্রবাহের পরিবর্তন হৃৎস্পন্দনের হারকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে এ সময় হৃৎপিণ্ডের বৈদ্যুতিক ক্রিয়াকলাপ নিরবচ্ছিন্নভাবে চলতে থাকে। হাঁচি মানুষের চুলকানি বা কান্নার মতোই স্বাভাবিক অভিব্যক্তি। হাঁচি নিয়ে যেসব দাবি ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে, সেগুলোর অধিকাংশই সত্য নয়। সর্বোপরি হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায় না।
যুক্তরাষ্ট্রের লাইব্রেরি অব কংগ্রেসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, হাঁচির ফলে বুকে সৃষ্ট পরিবর্তিত চাপ রক্তপ্রবাহের ধারাকে পরিবর্তন করে। এর ফলে হৃৎস্পন্দনের ছন্দেরও পরিবর্তন ঘটে। দেশটির আমেরিকান কলেজ অব কার্ডিওলজির সাবেক সভাপতি ড. রিচার্ড কন্টির ধারণা, হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার প্রচলিত বিশ্বাসের উৎপত্তি হৃৎস্পন্দনের এ ছন্দ পরিবর্তন থেকে। কিন্তু হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয় না।
এ ধারণাকে প্রচলিত হিসেবে উল্লেখ করে চিকিৎসাবিষয়ক ওয়েবসাইট মেডিকেল নিউজ টুডেতে বলা হয়, হাঁচি দেওয়ার সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয় না, হৃৎস্পন্দনের হারের পরিবর্তন হয়। এর ফলে স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি হয় না। বৈজ্ঞানিক তথ্যটিই রূপ বদলে হৃৎস্পন্দন বন্ধ হওয়ার ভ্রান্ত ধারণায় পরিণত হয়েছে বলে সেখানেও উল্লেখ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের কার্ডিওভাসকুলার মেডিসিন বিভাগের কার্ডিওলজিস্ট কেনেথ মায়ুগা হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়া নিয়ে বলেন, এ জন্য প্রথমে হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়া ও হৃৎস্পন্দনের বিরতিতে যাওয়ার পার্থক্য বুঝতে হবে। মানুষের হৃৎস্পন্দন নির্দিষ্ট হারে হয় না। সময়ে সময়ে এর গতি বাড়ে বা কমে। যেমন কেউ যখন দৌড়ায়, তখন হৃৎস্পন্দন দ্রুত হয়, আবার ঘুমিয়ে থাকলে ধীরে ঘটে। চিকিৎসার ভাষায় আমরা তখনই হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায় বলি, যখন এটি অন্তত তিন সেকেন্ড স্থায়ী হয়। এই ধরনের দীর্ঘ বিরতি হৃদ্যন্ত্রের ছন্দের সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। তবে সুসংবাদ হলো, শরীরের স্বাভাবিক ক্রিয়া হিসেবে হাঁচি সাধারণত হৃৎস্পন্দনে এত দীর্ঘ বিরতি তৈরি করে না। হাঁচি খুব অল্প সময়ের জন্য হৃৎস্পন্দন কমিয়ে দেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ইউএসএ টুডে ২০২১ সালে এ দাবি নিয়ে ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির ব্লুহম কার্ডিওভাসকুলার ইনস্টিটিউটের সহযোগী পরিচালক ড. ক্লাইড ইয়ান্সি বলেন, হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার দাবিটি মিথ্যা ও কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এটাকে আমাদের লোককাহিনি হিসেবেই নেওয়া উচিত।
একই প্রতিবেদনে ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিনের স্কুল অব মেডিসিন অ্যান্ড পাবলিক হেলথের মেডিসিন এবং রেডিওলজির অধ্যাপক ডা. নিজার জারজোর বলেন, হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন কমে যেতে পারে। তবে এটি চলমান থাকে, কখনো বন্ধ হয় না। হাঁচি শেষ হলেই হৃৎস্পন্দন আবার স্বাভাবিক হারে ফিরে আসে। অর্থাৎ হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন কখনো বন্ধ হয় না।
সিদ্ধান্ত
ওপরের আলোচনা থেকে বোঝা যায়, হাঁচির সময়ে মানুষের শরীরে কিছু শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটে। এ পরিবর্তনের ফলে হৃৎস্পন্দনের হার প্রভাবিত হয়। এ থেকে মানুষের মাঝে এ ধারণার জন্ম নেয় যে হাঁচির সময় হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়। তবে চিকিৎসাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, এটি প্রচলিত ধারণা, যার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের একটি সংঘবদ্ধ চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিক পুরোনো ও ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কহীন ছবি পোস্ট করে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়েছে বলে এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
১০ দিন আগেরাজধানী ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল তথা মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডের শিকার সোহাগকে হিন্দু বলে প্রচার করেছে ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম। এই বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের শিকার ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে হিন্দু হিসেবে চিহ্নিত করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো...
১৩ দিন আগেবিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা একটি মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করে রেখে গেছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। এটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩০ জুন ২০২৫পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবী ইউনিয়নে এক তরুণীকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামসহ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবেও ছড়িয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, রাতের বেলা একজন তরুণীকে তিন থেকে চারজন পুরুষ মিলে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাচ্ছে। ওই তরুণী...
২৯ জুন ২০২৫