ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
বেশ কিছু অনলাইন সংবাদমাধ্যম ‘নতুন সিদ্ধান্ত: ৭ আগস্ট থেকে শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু!’—এমন শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপের মাধ্যমে এই তথ্য ব্যাপকভাবে শেয়ার হয়েছে। শিরোনামটি দেখে মনে হতে পারে বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ব্যাপারে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যে অনলাইন পোর্টালগুলোতে ওই শিরোনামে প্রতিবেদন করা হয়েছে, সেগুলোর বেশির ভাগই নামসর্বস্ব। পোর্টালগুলোতে এর আগেও বেশ কিছু বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। কিন্তু ফেসবুক ব্যবহারকারীদের একটা বড় অংশই সংবাদ পড়ার সময় অনলাইন পোর্টাল সম্পর্কে সচেতন থাকেন না। বরং নিউজ ফিডে চটকদার কোনো শিরোনাম এলেই সেটি বিশ্বাস করেন। এ ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
এ রকম কিছু প্রতিবেদন দেখুন এখানে, এখানে, এখানে ও এখানে।লিংকগুলোতে ক্লিক করে দেখা যায়, প্রতিটি পোর্টালেই একই তথ্যসহ প্রতিবেদন ছাপানো হয়েছে। অর্থাৎ, তথ্যগুলো কোথাও থেকে কপি করা হয়েছে।
সার্চ ইঞ্জিনে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, গত ২ আগস্ট অনলাইন সংবাদমাধ্যম ঢাকা পোস্টে ‘৭ আগস্ট থেকে কারিগরি ডিপ্লোমা স্তরের ক্লাস শুরু’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে তথ্যগুলো হুবহু কপি করা হয়েছে।
ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ৭ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীন ডিপ্লোমা স্তরের সব শিক্ষাক্রমের ১ম, ৩য়, ৫ম ও ৭ম পর্বের ১ম ও ২য় শিফটের তত্ত্বীয় ক্লাস শুরু হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যবহারিক ক্লাস ও পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে।
৩১ জুলাই ২০২১ (শনিবার) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের পরিচালক (কারিকুলাম) প্রকৌশলী ফরিদ উদ্দিন আহম্মেদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শিক্ষকগণ অনলাইনে তত্ত্বীয় ক্লাস নেবেন এবং যেসব ব্যবহারিক ক্লাস অনলাইনে সম্পন্ন করার সুযোগ রয়েছে, সেগুলো অনলাইনেই সম্পন্ন হবে।
দেশে করোনাভাইরাসের ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ রোধে সরকারি নির্দেশে এখনো সারা দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এই অচলাবস্থা চলছে। তবে অনলাইনে পাঠদান চলছে। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরীক্ষাও নিয়েছে।
ফেসবুকে কোনো সংবাদ দেখলে শুরুতেই শিরোনামের দিকে নজর যায়। অনেকেই লিংকে ক্লিক করে ভেতরে প্রবেশ করেন না। অনেক সময় মূল প্রতিবেদনে কী লেখা আছে, সেটি না পড়েই শেয়ার দিয়ে দেন। অনলাইন পোর্টালগুলোর এ ধরনের শিরোনামের কারণে ফেসবুকে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে যে, দেশে আগামী ৭ আগস্ট থেকে বাংলাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হচ্ছে।
মূলত আগামী ৭ আগস্ট বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীন ডিপ্লোমা স্তরের তত্ত্বীয় ক্লাস শুরু হবে। তবে সেটিও অনলাইনে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুধু ব্যবহারিক ক্লাস ও পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। শিক্ষাস্তর ভেদে এ ধরনের ঘোষণা এর আগেও বেশ কয়েকবার এসেছে।
বেশ কিছু অনলাইন সংবাদমাধ্যম ‘নতুন সিদ্ধান্ত: ৭ আগস্ট থেকে শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু!’—এমন শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপের মাধ্যমে এই তথ্য ব্যাপকভাবে শেয়ার হয়েছে। শিরোনামটি দেখে মনে হতে পারে বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ব্যাপারে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যে অনলাইন পোর্টালগুলোতে ওই শিরোনামে প্রতিবেদন করা হয়েছে, সেগুলোর বেশির ভাগই নামসর্বস্ব। পোর্টালগুলোতে এর আগেও বেশ কিছু বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। কিন্তু ফেসবুক ব্যবহারকারীদের একটা বড় অংশই সংবাদ পড়ার সময় অনলাইন পোর্টাল সম্পর্কে সচেতন থাকেন না। বরং নিউজ ফিডে চটকদার কোনো শিরোনাম এলেই সেটি বিশ্বাস করেন। এ ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
এ রকম কিছু প্রতিবেদন দেখুন এখানে, এখানে, এখানে ও এখানে।লিংকগুলোতে ক্লিক করে দেখা যায়, প্রতিটি পোর্টালেই একই তথ্যসহ প্রতিবেদন ছাপানো হয়েছে। অর্থাৎ, তথ্যগুলো কোথাও থেকে কপি করা হয়েছে।
সার্চ ইঞ্জিনে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, গত ২ আগস্ট অনলাইন সংবাদমাধ্যম ঢাকা পোস্টে ‘৭ আগস্ট থেকে কারিগরি ডিপ্লোমা স্তরের ক্লাস শুরু’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে তথ্যগুলো হুবহু কপি করা হয়েছে।
ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ৭ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীন ডিপ্লোমা স্তরের সব শিক্ষাক্রমের ১ম, ৩য়, ৫ম ও ৭ম পর্বের ১ম ও ২য় শিফটের তত্ত্বীয় ক্লাস শুরু হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যবহারিক ক্লাস ও পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে।
৩১ জুলাই ২০২১ (শনিবার) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের পরিচালক (কারিকুলাম) প্রকৌশলী ফরিদ উদ্দিন আহম্মেদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শিক্ষকগণ অনলাইনে তত্ত্বীয় ক্লাস নেবেন এবং যেসব ব্যবহারিক ক্লাস অনলাইনে সম্পন্ন করার সুযোগ রয়েছে, সেগুলো অনলাইনেই সম্পন্ন হবে।
দেশে করোনাভাইরাসের ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ রোধে সরকারি নির্দেশে এখনো সারা দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এই অচলাবস্থা চলছে। তবে অনলাইনে পাঠদান চলছে। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরীক্ষাও নিয়েছে।
ফেসবুকে কোনো সংবাদ দেখলে শুরুতেই শিরোনামের দিকে নজর যায়। অনেকেই লিংকে ক্লিক করে ভেতরে প্রবেশ করেন না। অনেক সময় মূল প্রতিবেদনে কী লেখা আছে, সেটি না পড়েই শেয়ার দিয়ে দেন। অনলাইন পোর্টালগুলোর এ ধরনের শিরোনামের কারণে ফেসবুকে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে যে, দেশে আগামী ৭ আগস্ট থেকে বাংলাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হচ্ছে।
মূলত আগামী ৭ আগস্ট বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীন ডিপ্লোমা স্তরের তত্ত্বীয় ক্লাস শুরু হবে। তবে সেটিও অনলাইনে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুধু ব্যবহারিক ক্লাস ও পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। শিক্ষাস্তর ভেদে এ ধরনের ঘোষণা এর আগেও বেশ কয়েকবার এসেছে।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৪ দিন আগেহাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীও মারামারিতে যোগ দিয়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। একটি কক্ষে হাসপাতালের পেইনবেডের মতো দেখতে বিছানায় দুজনকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। একপর্যায়ে সেখানে হাতাতাতি লাগে।
৪ দিন আগে