ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
আফগানিস্তান দখলে নিয়েছে তালেবানরা। একই অঞ্চলের দেশ হওয়ায় বাংলাদেশের মানুষের কাছেও আফগানিস্তানের এই ঘটনা ব্যাপক গুরুত্ব পাচ্ছে। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ছে একের পর এক ছবি ও ভিডিও। সেই ছবি ও ভিডিওগুলো অসংখ্য শেয়ারও হচ্ছে মুহূর্তেই।
এর মধ্যে বিভ্রান্তিকর কিছু ছবি ও ভিডিও পোস্ট করে নেটাগরিকদের ভুল তথ্যও দেওয়া হচ্ছে। আফগানিস্তানের চলমান পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে ফেসবুক ও টুইটারে ছড়িয়ে পড়েছে এমনই একটি ছবি।
তিনজন সহচরসহ তালেবানের সহ–প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা আবদুল গনি বেরাদরের একটি ছবি পোস্ট করে দাবি করা হচ্ছে, এটি কাবুলে তালেবানদের প্রেসিডেন্ট ভবন দখলের ছবি। গত ১৫ আগস্ট একটি নাইজেরীয় সংবাদমাধ্যম তাদের ফেসবুক পেজে ছবিটি পোস্ট করে এমন দাবি করে। এরপর একই তথ্যসহ ফেসবুকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে ছবিটি।
রিভার্স ইমেজ সার্চ পদ্ধতিতে গুগলে অনুসন্ধান করে ছবিটি রাশিয়ান অনলাইন সংবাদমাধ্যম দ্য মস্কো টাইমসের একটি প্রতিবেদনে খুঁজে পাওয়া যায়। ওই প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয় গত ১৯ মার্চ। ছবিটি তুলেছিলেন বার্তা সংস্থা এএফপির আলোকচিত্রী আলেকসান্দর জেমালিয়ান।
ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তালেবান সহপ্রতিষ্ঠাতা মোল্লা আবদুল গনি বেরাদর এবং তালেবান প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে মস্কো গিয়েছিলেন।
আফগান সরকার, তালেবান এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শান্তি আলোচনার অংশ হিসেবে গত মার্চে মস্কোতে এই সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। মধ্যস্থতাকারীরা আফগানিস্তানের মাটি থেকে অন্য কোনো গোষ্ঠীর সন্ত্রাসী তৎপরতায় প্রশ্রয় না দেওয়ার জন্য তালেবানের প্রতি আহ্বান জানান।
এই সম্মেলনে অংশ নেওয়া রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং পাকিস্তানের প্রতিনিধিরা আফগানিস্তানে সহিংসতা বন্ধ এবং যুদ্ধরত পক্ষগুলোকে রাজনৈতিক–কূটনৈতিক সমঝোতার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করার জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন।
আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত কাবুলে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ দখল সম্পর্কিত প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে।
সিদ্ধান্ত
ফেসবুক ও টুইটারে ছড়িয়ে পড়া মোল্লা আবদুল গনি বেরাদর ও তাঁর সঙ্গে অন্য তালেবান নেতাদের দলগত ছবিটি সম্প্রতি কাবুলে প্রেসিডেন্ট ভবন দখলের নয়। এটি গত মার্চে রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে অনুষ্ঠিত আফগান সরকার ও তালেবানসহ বহুপক্ষীয় একটি শান্তি আলোচনার ছবি।
আফগানিস্তান দখলে নিয়েছে তালেবানরা। একই অঞ্চলের দেশ হওয়ায় বাংলাদেশের মানুষের কাছেও আফগানিস্তানের এই ঘটনা ব্যাপক গুরুত্ব পাচ্ছে। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ছে একের পর এক ছবি ও ভিডিও। সেই ছবি ও ভিডিওগুলো অসংখ্য শেয়ারও হচ্ছে মুহূর্তেই।
এর মধ্যে বিভ্রান্তিকর কিছু ছবি ও ভিডিও পোস্ট করে নেটাগরিকদের ভুল তথ্যও দেওয়া হচ্ছে। আফগানিস্তানের চলমান পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে ফেসবুক ও টুইটারে ছড়িয়ে পড়েছে এমনই একটি ছবি।
তিনজন সহচরসহ তালেবানের সহ–প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা আবদুল গনি বেরাদরের একটি ছবি পোস্ট করে দাবি করা হচ্ছে, এটি কাবুলে তালেবানদের প্রেসিডেন্ট ভবন দখলের ছবি। গত ১৫ আগস্ট একটি নাইজেরীয় সংবাদমাধ্যম তাদের ফেসবুক পেজে ছবিটি পোস্ট করে এমন দাবি করে। এরপর একই তথ্যসহ ফেসবুকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে ছবিটি।
রিভার্স ইমেজ সার্চ পদ্ধতিতে গুগলে অনুসন্ধান করে ছবিটি রাশিয়ান অনলাইন সংবাদমাধ্যম দ্য মস্কো টাইমসের একটি প্রতিবেদনে খুঁজে পাওয়া যায়। ওই প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয় গত ১৯ মার্চ। ছবিটি তুলেছিলেন বার্তা সংস্থা এএফপির আলোকচিত্রী আলেকসান্দর জেমালিয়ান।
ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তালেবান সহপ্রতিষ্ঠাতা মোল্লা আবদুল গনি বেরাদর এবং তালেবান প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে মস্কো গিয়েছিলেন।
আফগান সরকার, তালেবান এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শান্তি আলোচনার অংশ হিসেবে গত মার্চে মস্কোতে এই সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। মধ্যস্থতাকারীরা আফগানিস্তানের মাটি থেকে অন্য কোনো গোষ্ঠীর সন্ত্রাসী তৎপরতায় প্রশ্রয় না দেওয়ার জন্য তালেবানের প্রতি আহ্বান জানান।
এই সম্মেলনে অংশ নেওয়া রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং পাকিস্তানের প্রতিনিধিরা আফগানিস্তানে সহিংসতা বন্ধ এবং যুদ্ধরত পক্ষগুলোকে রাজনৈতিক–কূটনৈতিক সমঝোতার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করার জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন।
আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত কাবুলে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ দখল সম্পর্কিত প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে।
সিদ্ধান্ত
ফেসবুক ও টুইটারে ছড়িয়ে পড়া মোল্লা আবদুল গনি বেরাদর ও তাঁর সঙ্গে অন্য তালেবান নেতাদের দলগত ছবিটি সম্প্রতি কাবুলে প্রেসিডেন্ট ভবন দখলের নয়। এটি গত মার্চে রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে অনুষ্ঠিত আফগান সরকার ও তালেবানসহ বহুপক্ষীয় একটি শান্তি আলোচনার ছবি।
যুবলীগ নেতাকে গুলি চালানোর সময় এক নারী এসে সন্ত্রাসীদের তাড়া করেছেন—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৪ দিন আগে