ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
নোয়াখালী সদর উপজেলার দুই নং দাদপুর নলুয়া বাজার এলাকায় তিন যুবলীগ নেতা–কর্মী নির্যাতন করে হত্যা করার দাবিতে ফেসবুকে বেশ কিছু ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। ছবিগুলোর একটিতে দেখা যাচ্ছে, তিন ব্যক্তিকে শুইয়ে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে দুজন প্রায় অর্ধনগ্ন। একটিতে ছবিতে একজনের চেহারা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। আরেকটি ছবিতে কিরিচ ও গ্রিল কাটার দেখা যাচ্ছে।
সাপোর্টার্স অব বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নামের একটি ফেসবুক গ্রুপে গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সন্ধ্যায় শুভ খান নামের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে ছবিগুলো পোস্ট করা হয়। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা, ‘নোয়াখালী সদর উপজেলা ২ নং দাদপুর নলুয়া বাজার এলাকায় ৩ জন যুবলীগ নেতা কর্মীকে অমানুষিকভাবে নির্যাতন করে হত্যা করেছে। আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাই। আর কত জীবন নিলে খুশি হবে?’
ছবিগুলোর প্রকৃত ঘটনা যাচাইয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চে মোতাহের খাঁন নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ছবিগুলো পাওয়া যায়। গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে ছবিগুলো অ্যাকাউন্টটিতে পোস্ট করা হয়। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা, ‘নোয়াখালী সদর উপজেলা ২ নং দাদপুর ইউনিয়ন ১ নং ওয়ার্ড নলুয়া বাজার ঈমান ডাক্তারের বাড়িতে রাতে ৩ জন গরু চোর ধরা খায় জনগণের হাতে, এলাকাভিত্তিক পাহারা বসিয়ে চোর ডাকাত ধরার জন্য স্থানীয় জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।’
এই পোস্টের সূত্রে পরবর্তী অনুসন্ধানে দ্য বাংলাদেশ মোমেন্টস নামের একটি নিউজ পোর্টালে একইদিনে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
প্রতিবেদনটিতে পুলিশের বরাত দিয়ে বলা হয়, নোয়াখালী সদর উপজেলার ২ নং দাদপুর ইউনিয়নের নলুয়া বাজার এলাকায় স্থানীয় চিকিৎসক মো. নেহাল হোসেনের গোয়াল ঘর থেকে গরু চুরির সময় স্থানীয় জনতা ৪ গরু চোরকে আটক করে। এ সময় গরু ও চোরাই কাজে ব্যবহৃত পিকআপ, কিরিচ ও লোহা কাটার মেশিন জব্দ করা হয়। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা চোরদের গণপিটুনি দিলে ৩ জন মারাত্মক আহত হয়। পরে তাদের চিকিৎসার জন্য নোয়াখালীর ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। অপর চোরকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বিচারিক আদালতে পাঠানো হয়।
প্রতিবেদনটি থেকে গ্রেপ্তারকৃতদের নাম–ঠিকানাও পাওয়া যায়। তাঁরা হলেন, চাঁদপুর কচুয়া থানার নয়াকান্দি গ্রামের রবিউল ইসলাম (৩২), একই থানার হাসার গ্রামের আবদুর রহমান (২৪), লক্ষ্মীপুর চন্দ্রগঞ্জ থানার গণিপুর গ্রামের মো. রিপন (২৬) ও নোয়াখালী সুধারাম থানার দাদপুর কৃপালপুর গ্রামের মো. মাইনুদ্দিন (৪০)।
ঘটনাটি সম্পর্কে আরও জানতে আজকের পত্রিকার নোয়াখালী প্রতিনিধি মিজানুরের রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ভাইরাল ছবিগুলো কোনো যুবলীগ নেতা–কর্মীর নয়। তাঁরা গরু চুরি করতে গিয়ে স্থানীয়দের হাতে আটক এবং মারধরের শিকার হন। তবে কেউ মারা যাননি। পুলিশ পরে তাঁদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।
নোয়াখালী সদর উপজেলার দুই নং দাদপুর নলুয়া বাজার এলাকায় তিন যুবলীগ নেতা–কর্মী নির্যাতন করে হত্যা করার দাবিতে ফেসবুকে বেশ কিছু ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। ছবিগুলোর একটিতে দেখা যাচ্ছে, তিন ব্যক্তিকে শুইয়ে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে দুজন প্রায় অর্ধনগ্ন। একটিতে ছবিতে একজনের চেহারা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। আরেকটি ছবিতে কিরিচ ও গ্রিল কাটার দেখা যাচ্ছে।
সাপোর্টার্স অব বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নামের একটি ফেসবুক গ্রুপে গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সন্ধ্যায় শুভ খান নামের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে ছবিগুলো পোস্ট করা হয়। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা, ‘নোয়াখালী সদর উপজেলা ২ নং দাদপুর নলুয়া বাজার এলাকায় ৩ জন যুবলীগ নেতা কর্মীকে অমানুষিকভাবে নির্যাতন করে হত্যা করেছে। আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাই। আর কত জীবন নিলে খুশি হবে?’
ছবিগুলোর প্রকৃত ঘটনা যাচাইয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চে মোতাহের খাঁন নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ছবিগুলো পাওয়া যায়। গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে ছবিগুলো অ্যাকাউন্টটিতে পোস্ট করা হয়। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা, ‘নোয়াখালী সদর উপজেলা ২ নং দাদপুর ইউনিয়ন ১ নং ওয়ার্ড নলুয়া বাজার ঈমান ডাক্তারের বাড়িতে রাতে ৩ জন গরু চোর ধরা খায় জনগণের হাতে, এলাকাভিত্তিক পাহারা বসিয়ে চোর ডাকাত ধরার জন্য স্থানীয় জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।’
এই পোস্টের সূত্রে পরবর্তী অনুসন্ধানে দ্য বাংলাদেশ মোমেন্টস নামের একটি নিউজ পোর্টালে একইদিনে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
প্রতিবেদনটিতে পুলিশের বরাত দিয়ে বলা হয়, নোয়াখালী সদর উপজেলার ২ নং দাদপুর ইউনিয়নের নলুয়া বাজার এলাকায় স্থানীয় চিকিৎসক মো. নেহাল হোসেনের গোয়াল ঘর থেকে গরু চুরির সময় স্থানীয় জনতা ৪ গরু চোরকে আটক করে। এ সময় গরু ও চোরাই কাজে ব্যবহৃত পিকআপ, কিরিচ ও লোহা কাটার মেশিন জব্দ করা হয়। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা চোরদের গণপিটুনি দিলে ৩ জন মারাত্মক আহত হয়। পরে তাদের চিকিৎসার জন্য নোয়াখালীর ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। অপর চোরকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বিচারিক আদালতে পাঠানো হয়।
প্রতিবেদনটি থেকে গ্রেপ্তারকৃতদের নাম–ঠিকানাও পাওয়া যায়। তাঁরা হলেন, চাঁদপুর কচুয়া থানার নয়াকান্দি গ্রামের রবিউল ইসলাম (৩২), একই থানার হাসার গ্রামের আবদুর রহমান (২৪), লক্ষ্মীপুর চন্দ্রগঞ্জ থানার গণিপুর গ্রামের মো. রিপন (২৬) ও নোয়াখালী সুধারাম থানার দাদপুর কৃপালপুর গ্রামের মো. মাইনুদ্দিন (৪০)।
ঘটনাটি সম্পর্কে আরও জানতে আজকের পত্রিকার নোয়াখালী প্রতিনিধি মিজানুরের রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ভাইরাল ছবিগুলো কোনো যুবলীগ নেতা–কর্মীর নয়। তাঁরা গরু চুরি করতে গিয়ে স্থানীয়দের হাতে আটক এবং মারধরের শিকার হন। তবে কেউ মারা যাননি। পুলিশ পরে তাঁদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।
একটি মেরিন পার্কে এক নারী প্রশিক্ষককে চুবিয়ে হত্যা করেছে অরকা বা কিলার তিমি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। মর্মান্তিক ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দাবি করা হয়, প্যাসিফিক ব্লু মেরিন পার্কে ‘জেসিকা র্যাডক্লিফ’ নামে একজন প্রশিক্ষককে একটি অরকা আ
১৩ আগস্ট ২০২৫গোপালগঞ্জের সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের একটি সংঘবদ্ধ চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিক পুরোনো ও ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কহীন ছবি পোস্ট করে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়েছে বলে এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
১৭ জুলাই ২০২৫রাজধানী ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল তথা মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডের শিকার সোহাগকে হিন্দু বলে প্রচার করেছে ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম। এই বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের শিকার ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে হিন্দু হিসেবে চিহ্নিত করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো...
১৪ জুলাই ২০২৫বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা একটি মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করে রেখে গেছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। এটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩০ জুন ২০২৫