বাংলাদেশে গত ফেব্রুয়ারি মাসে ৩০১টি ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা দেখেছে সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (এসএসিএমআইডি)। ভুল তথ্য শনাক্তকরণে কাজ করা দেশের পাঁচটি ফ্যাক্টচেকিং ওয়েবসাইট পর্যবেক্ষণ করে এই তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো, রিউমর স্ক্যানার, বুম বাংলাদেশ, ফ্যাক্ট ওয়াচ, ডিসমিস ল্যাব এবং আজকের পত্রিকা।
গতকাল সোমবার (৪ মার্চ) প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের ওয়েবসাইটে এসব তথ্য প্রকাশ করে। এসএসিএমআইডি বাংলাদেশ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিবন্ধিত একটি স্বাধীন গণমাধ্যম উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান।
এসএসিএমআইডি জানায়, প্রতিষ্ঠানটি ২০২৩ সালের ১ নভেম্বর থেকে নিজস্ব মনিটরিং টুলের মাধ্যমে বিভিন্ন ফ্যাক্টচেকিং ওয়েবসাইটের ফ্যাক্টচেক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ফেব্রুয়ারিতে তারা বাংলাদেশে বিভিন্ন বিষয়ে ৩০১টি ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়তে দেখেছে। এর মধ্যে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগের শনাক্ত করা ভুল তথ্যের সংখ্যা ৫১টি। এই ক্ষেত্রে আজকের পত্রিকা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলেও উল্লেখ করেছে সংস্থাটি।
আজকের পত্রিকার শনাক্ত করা ৫১টি ভুলের মধ্যে জাতীয় বিষয়ক ৯টি, শিক্ষা ও বিনোদনমূলক ৮টি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক ৭টি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক ৫টি এবং ধর্মবিষয়ক ৪টি।
এসএসিএমআইডি আরও জানায়, এসবের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভুল তথ্য ছড়িয়েছে জাতীয় বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে, যা মোট ভুল তথ্যের ২৪ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে যথাক্রমে রাজনীতি, খেলাধুলা ও বিনোদন। মোট ভুলের ১৩ শতাংশ এসব বিষয়ে। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে আন্তর্জাতিক ও শিক্ষা বিষয়ক ভুল তথ্য। মোট ভুলের ১১ শতাংশ এসব বিষয়ে।
প্রসঙ্গত, আজকের পত্রিকা ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই ফ্যাক্টচেক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। মাঝে কিছুদিন লোকবল স্বল্পতায় এই কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ থাকলেও গত বছরের নভেম্বর থেকে পুনরায় ফ্যাক্টচেক বিভাগ পুরোদমে চালু করেছে।
বাংলাদেশে গত ফেব্রুয়ারি মাসে ৩০১টি ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা দেখেছে সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (এসএসিএমআইডি)। ভুল তথ্য শনাক্তকরণে কাজ করা দেশের পাঁচটি ফ্যাক্টচেকিং ওয়েবসাইট পর্যবেক্ষণ করে এই তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো, রিউমর স্ক্যানার, বুম বাংলাদেশ, ফ্যাক্ট ওয়াচ, ডিসমিস ল্যাব এবং আজকের পত্রিকা।
গতকাল সোমবার (৪ মার্চ) প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের ওয়েবসাইটে এসব তথ্য প্রকাশ করে। এসএসিএমআইডি বাংলাদেশ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিবন্ধিত একটি স্বাধীন গণমাধ্যম উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান।
এসএসিএমআইডি জানায়, প্রতিষ্ঠানটি ২০২৩ সালের ১ নভেম্বর থেকে নিজস্ব মনিটরিং টুলের মাধ্যমে বিভিন্ন ফ্যাক্টচেকিং ওয়েবসাইটের ফ্যাক্টচেক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ফেব্রুয়ারিতে তারা বাংলাদেশে বিভিন্ন বিষয়ে ৩০১টি ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়তে দেখেছে। এর মধ্যে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগের শনাক্ত করা ভুল তথ্যের সংখ্যা ৫১টি। এই ক্ষেত্রে আজকের পত্রিকা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলেও উল্লেখ করেছে সংস্থাটি।
আজকের পত্রিকার শনাক্ত করা ৫১টি ভুলের মধ্যে জাতীয় বিষয়ক ৯টি, শিক্ষা ও বিনোদনমূলক ৮টি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক ৭টি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক ৫টি এবং ধর্মবিষয়ক ৪টি।
এসএসিএমআইডি আরও জানায়, এসবের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভুল তথ্য ছড়িয়েছে জাতীয় বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে, যা মোট ভুল তথ্যের ২৪ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে যথাক্রমে রাজনীতি, খেলাধুলা ও বিনোদন। মোট ভুলের ১৩ শতাংশ এসব বিষয়ে। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে আন্তর্জাতিক ও শিক্ষা বিষয়ক ভুল তথ্য। মোট ভুলের ১১ শতাংশ এসব বিষয়ে।
প্রসঙ্গত, আজকের পত্রিকা ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই ফ্যাক্টচেক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। মাঝে কিছুদিন লোকবল স্বল্পতায় এই কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ থাকলেও গত বছরের নভেম্বর থেকে পুনরায় ফ্যাক্টচেক বিভাগ পুরোদমে চালু করেছে।
একটি মেরিন পার্কে এক নারী প্রশিক্ষককে চুবিয়ে হত্যা করেছে অরকা বা কিলার তিমি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
১৩ আগস্ট ২০২৫গোপালগঞ্জের সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের একটি সংঘবদ্ধ চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিক পুরোনো ও ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কহীন ছবি পোস্ট করে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়েছে বলে এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
১৭ জুলাই ২০২৫রাজধানী ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল তথা মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডের শিকার সোহাগকে হিন্দু বলে প্রচার করেছে ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম। এই বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের শিকার ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে হিন্দু হিসেবে চিহ্নিত করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো...
১৪ জুলাই ২০২৫বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা একটি মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করে রেখে গেছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। এটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩০ জুন ২০২৫