মো. তারেক রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
বারোমাসি আম পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করে তাক লাগিয়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের সিরাজুল ইসলাম। শীত মৌসুমেও তাঁর বাগানে গাছে গাছে ঝুলছে বিভিন্ন জাতের আম। সঙ্গে মুকুলের সমারোহ। এই আম জেলার চাহিদা মিটিয়ে সরবরাহ হচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে।
সিরাজুল ইসলামের বাড়ি গোমস্তাপুর উপজেলার পার্বতীপুর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামে। তিনি ১২ বিঘা জমি লিজ নিয়ে উৎপাদন করছেন বিভিন্ন ধরনের বারোমাসি সুস্বাদু আম। গত বছর এ ধরনের বিভিন্ন আম চাষ করে তিন মাসে আয় করেছেন তিন লাখ টাকার বেশি।
সরেজমিনে গত বুধবার সকালে তাঁর বাগানে গিয়ে দেখা গেছে, প্রায় দুই হাজার গাছে ঝুলছে বিভিন্ন জাতের আম। এতে রয়েছে কাটিমন, বারি-১১ ও আশ্বিনাসহ বিভিন্ন ধরনের বারোমাসি আম।
সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘১৫ বছর আগে মাথায় চিন্তা এসেছিল মানুষ বারো মাস আম খেতে পাই না কেন? এরপর যে-ই চিন্তা সে-ই কাজ। ২০১৯ সালের জুন মাসে ১২ বিঘা আম্রপালির গাছসহ জমি কিনি। তারপর গাছগুলোকে কলমের মাধ্যমে বারি-১১, আশ্বিনা ও কাটিমন গাছে রূপান্তর করে পরিচর্যা করতে থাকি। আগস্ট মাসে দেখি প্রায় গাছেই মুকুল আসতে শুরু করেছে। কিন্তু গাছগুলো বড় করার জন্য মুকুলগুলো ভেঙে দিই।’
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, পরের বছর ২০২০ সালে প্রচুর মুকুল আসে। ডিসেম্বরে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা মণ দরে প্রায় সাড়ে সাত লাখ টাকার আম বিক্রি করেন তিনি। আম উৎপাদনে খরচ হয়েছিল প্রায় সাড়ে চার লাখ টাকা। ফলে লাভ হয় তিন লাখ টাকা।
এ বছরও গাছে প্রচুর মুকুল এসেছে। আর এ পর্যন্ত খরচ হয়েছে প্রায় সাত লাখ টাকা। চলতি মাস থেকে আম বিক্রি শুরু করেছেন। এ পর্যন্ত প্রায় ৭২ হাজার টাকার আম বেচেছেন সিরাজুল ইসলাম। তবে এ বছর আমের দাম কম বলে জানান তিনি।
সিরাজুল ইসলাম বলেন, গত বছর ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা মণ দরে আম বিক্রি করলেও এবার বিক্রি করতে হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায়। তারপরও আশা করছেন তিনি বড় বিপদ না হলে এবারও ১৫ লাখের বেশি টাকা পাবেন।
এ আমচাষির বাগানে বারি-১১ আমই বেশি। এ জাতের একটি আমগাছে ৬০ থেকে ৬৫টি আম ধরে, যা আনুমানিক ২০ কেজি পর্যন্ত হয়। অর্থাৎ একটি আমের পরিমাণ ৩৫০-৭৫০ গ্রাম হয়ে থাকে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সীমা কর্মকার বলেন, এ উপজেলায় মোট ছয় হেক্টর জমিতে বারোমাসি আম চাষ হয়। বর্তমানে বিভিন্ন জাতের গাছেই আম রয়েছে। যেমন বারি-১১, স্যান্ডি, কাটিমন ও আশ্বিনা ইত্যাদি। তবে বারোমাসি আম যাঁরা চাষ করেন, তাঁরা সবাই প্রায় শৌখিন মানুষ। তাঁদের তেমন সাহায্যের প্রয়োজন হয় না। তারপরও তাঁদের বিভিন্ন পরামর্শ দেন।
বারোমাসি আম পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করে তাক লাগিয়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের সিরাজুল ইসলাম। শীত মৌসুমেও তাঁর বাগানে গাছে গাছে ঝুলছে বিভিন্ন জাতের আম। সঙ্গে মুকুলের সমারোহ। এই আম জেলার চাহিদা মিটিয়ে সরবরাহ হচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে।
সিরাজুল ইসলামের বাড়ি গোমস্তাপুর উপজেলার পার্বতীপুর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামে। তিনি ১২ বিঘা জমি লিজ নিয়ে উৎপাদন করছেন বিভিন্ন ধরনের বারোমাসি সুস্বাদু আম। গত বছর এ ধরনের বিভিন্ন আম চাষ করে তিন মাসে আয় করেছেন তিন লাখ টাকার বেশি।
সরেজমিনে গত বুধবার সকালে তাঁর বাগানে গিয়ে দেখা গেছে, প্রায় দুই হাজার গাছে ঝুলছে বিভিন্ন জাতের আম। এতে রয়েছে কাটিমন, বারি-১১ ও আশ্বিনাসহ বিভিন্ন ধরনের বারোমাসি আম।
সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘১৫ বছর আগে মাথায় চিন্তা এসেছিল মানুষ বারো মাস আম খেতে পাই না কেন? এরপর যে-ই চিন্তা সে-ই কাজ। ২০১৯ সালের জুন মাসে ১২ বিঘা আম্রপালির গাছসহ জমি কিনি। তারপর গাছগুলোকে কলমের মাধ্যমে বারি-১১, আশ্বিনা ও কাটিমন গাছে রূপান্তর করে পরিচর্যা করতে থাকি। আগস্ট মাসে দেখি প্রায় গাছেই মুকুল আসতে শুরু করেছে। কিন্তু গাছগুলো বড় করার জন্য মুকুলগুলো ভেঙে দিই।’
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, পরের বছর ২০২০ সালে প্রচুর মুকুল আসে। ডিসেম্বরে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা মণ দরে প্রায় সাড়ে সাত লাখ টাকার আম বিক্রি করেন তিনি। আম উৎপাদনে খরচ হয়েছিল প্রায় সাড়ে চার লাখ টাকা। ফলে লাভ হয় তিন লাখ টাকা।
এ বছরও গাছে প্রচুর মুকুল এসেছে। আর এ পর্যন্ত খরচ হয়েছে প্রায় সাত লাখ টাকা। চলতি মাস থেকে আম বিক্রি শুরু করেছেন। এ পর্যন্ত প্রায় ৭২ হাজার টাকার আম বেচেছেন সিরাজুল ইসলাম। তবে এ বছর আমের দাম কম বলে জানান তিনি।
সিরাজুল ইসলাম বলেন, গত বছর ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা মণ দরে আম বিক্রি করলেও এবার বিক্রি করতে হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায়। তারপরও আশা করছেন তিনি বড় বিপদ না হলে এবারও ১৫ লাখের বেশি টাকা পাবেন।
এ আমচাষির বাগানে বারি-১১ আমই বেশি। এ জাতের একটি আমগাছে ৬০ থেকে ৬৫টি আম ধরে, যা আনুমানিক ২০ কেজি পর্যন্ত হয়। অর্থাৎ একটি আমের পরিমাণ ৩৫০-৭৫০ গ্রাম হয়ে থাকে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সীমা কর্মকার বলেন, এ উপজেলায় মোট ছয় হেক্টর জমিতে বারোমাসি আম চাষ হয়। বর্তমানে বিভিন্ন জাতের গাছেই আম রয়েছে। যেমন বারি-১১, স্যান্ডি, কাটিমন ও আশ্বিনা ইত্যাদি। তবে বারোমাসি আম যাঁরা চাষ করেন, তাঁরা সবাই প্রায় শৌখিন মানুষ। তাঁদের তেমন সাহায্যের প্রয়োজন হয় না। তারপরও তাঁদের বিভিন্ন পরামর্শ দেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪