কোম্পানীগঞ্জ প্রতিনিধি
কোম্পানীগঞ্জের মরা ধলাই খাল দখল করে রেখেছেন ৬০ জন ব্যক্তি। কেউ তুলেছেন বসতবাড়ি। কেউ তুলেছেন প্রাচীর। কেউ স্থাপনা তুলে ব্যবসা করছেন।
২০১৮ সালে খালটির অবৈধ দখলদারদের চিহ্নিত ও তালিকা তৈরি করে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন। কিন্তু চার বছর পার হলেও দখলমুক্ত হয়নি মরা ধলাই। অবৈধ এসব দখলদারকে একাধিকবার নোটিশ দেয় জেলা প্রশাসন। ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া হয় কয়েকবার। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে উচ্ছেদ অভিযান হয়নি। ফলে বর্ষা মৌসুমে কয়েকটি গ্রামে জলাবদ্ধতা স্থায়ী রূপ ধারণ করেছে। ভুক্তভোগীদের দুর্ভোগের যেন অন্ত নেই।
জানা গেছে, ভোলাগঞ্জ থেকে রুস্তমপুর, নোয়াগাঁও-পাড়ুয়া হয়ে টুকার বিল পর্যন্ত মরা ধলাই খালের দৈর্ঘ্য প্রায় ৪ কিলোমিটার। আর এই ৪ কিলোমিটারে অবৈধ দখল করা জমির পরিমাণ ২.৩৭ একর।
এলাকাবাসীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরা ধলাই খালের ৬০ জন দখলদারকে চিহ্নিত করে উপজেলা ভূমি অফিস। সরকারি সম্পত্তির অবৈধ দখল ছাড়তে তাঁদের নোটিশ দেওয়া হয়। জেলা প্রশাসনও কয়েকবার নোটিশ করে এবং ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেয়। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বৃষ্টির পানি জমে পাড়ুয়া উজানপাড়া, নোয়াগাঁও, রুস্তমপুর ও ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও পথচারী লোকজন।
ভোলাগঞ্জ গ্রামের ভুক্তভোগী আলমগীর হোসেন, পাড়ুয়ার ইব্রাহিম আলী, রস্তমপুরের আলী আসকর ও নোয়াগাঁও গ্রামের আবুল কাশেম জানান, মরা ধলাই পুনরুদ্ধারে বহুবার তাঁরা স্থানীয় ও জেলা প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন। খালটি দখলমুক্ত না হওয়ায় পানি নিষ্কাশন হচ্ছে না। বর্ষা মৌসুম এলেই দুর্ভোগের আর শেষ থাকে না।
পাড়ুয়া গ্রামের রহমত আলী বলেন, খালটি দখলমুক্ত করতে একাধিকবার ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ হলেও উচ্ছেদ অভিযান হয়নি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য লিটন আহমদ বলেন, মরা ধলাই খালে একসময় নৌকা চলত। খালের পানি মানুষ নানা কাজে ব্যবহার করতেন। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে খালটি মানচিত্র থেকেই হারিয়ে যাচ্ছে।
সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল জলিল বলেন, মরা ধলাই পুনরুদ্ধার না হলে এলাকায় পরিবেশের বিরূপ প্রভাব পড়বে। পাড়ুয়া গ্রামের আব্দুল হাসিব বলেন, খাল দখল করে পৈতৃক সম্পত্তির মতো ব্যবহার করা হচ্ছে। জনস্বার্থে খালটি পুনরুদ্ধার করে সংস্কারের দাবি জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লুসিকান্ত হাজং বলেন, এত দিন কেন উচ্ছেদ অভিযান হয়নি তাঁর জানা নেই। আগামী রোববার জেলা প্রশাসনের উচ্ছেদ সংক্রান্ত সভায় বিষয়টি তিনি তুলে ধরবেন।
কোম্পানীগঞ্জের মরা ধলাই খাল দখল করে রেখেছেন ৬০ জন ব্যক্তি। কেউ তুলেছেন বসতবাড়ি। কেউ তুলেছেন প্রাচীর। কেউ স্থাপনা তুলে ব্যবসা করছেন।
২০১৮ সালে খালটির অবৈধ দখলদারদের চিহ্নিত ও তালিকা তৈরি করে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন। কিন্তু চার বছর পার হলেও দখলমুক্ত হয়নি মরা ধলাই। অবৈধ এসব দখলদারকে একাধিকবার নোটিশ দেয় জেলা প্রশাসন। ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া হয় কয়েকবার। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে উচ্ছেদ অভিযান হয়নি। ফলে বর্ষা মৌসুমে কয়েকটি গ্রামে জলাবদ্ধতা স্থায়ী রূপ ধারণ করেছে। ভুক্তভোগীদের দুর্ভোগের যেন অন্ত নেই।
জানা গেছে, ভোলাগঞ্জ থেকে রুস্তমপুর, নোয়াগাঁও-পাড়ুয়া হয়ে টুকার বিল পর্যন্ত মরা ধলাই খালের দৈর্ঘ্য প্রায় ৪ কিলোমিটার। আর এই ৪ কিলোমিটারে অবৈধ দখল করা জমির পরিমাণ ২.৩৭ একর।
এলাকাবাসীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরা ধলাই খালের ৬০ জন দখলদারকে চিহ্নিত করে উপজেলা ভূমি অফিস। সরকারি সম্পত্তির অবৈধ দখল ছাড়তে তাঁদের নোটিশ দেওয়া হয়। জেলা প্রশাসনও কয়েকবার নোটিশ করে এবং ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেয়। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বৃষ্টির পানি জমে পাড়ুয়া উজানপাড়া, নোয়াগাঁও, রুস্তমপুর ও ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও পথচারী লোকজন।
ভোলাগঞ্জ গ্রামের ভুক্তভোগী আলমগীর হোসেন, পাড়ুয়ার ইব্রাহিম আলী, রস্তমপুরের আলী আসকর ও নোয়াগাঁও গ্রামের আবুল কাশেম জানান, মরা ধলাই পুনরুদ্ধারে বহুবার তাঁরা স্থানীয় ও জেলা প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন। খালটি দখলমুক্ত না হওয়ায় পানি নিষ্কাশন হচ্ছে না। বর্ষা মৌসুম এলেই দুর্ভোগের আর শেষ থাকে না।
পাড়ুয়া গ্রামের রহমত আলী বলেন, খালটি দখলমুক্ত করতে একাধিকবার ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ হলেও উচ্ছেদ অভিযান হয়নি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য লিটন আহমদ বলেন, মরা ধলাই খালে একসময় নৌকা চলত। খালের পানি মানুষ নানা কাজে ব্যবহার করতেন। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে খালটি মানচিত্র থেকেই হারিয়ে যাচ্ছে।
সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল জলিল বলেন, মরা ধলাই পুনরুদ্ধার না হলে এলাকায় পরিবেশের বিরূপ প্রভাব পড়বে। পাড়ুয়া গ্রামের আব্দুল হাসিব বলেন, খাল দখল করে পৈতৃক সম্পত্তির মতো ব্যবহার করা হচ্ছে। জনস্বার্থে খালটি পুনরুদ্ধার করে সংস্কারের দাবি জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লুসিকান্ত হাজং বলেন, এত দিন কেন উচ্ছেদ অভিযান হয়নি তাঁর জানা নেই। আগামী রোববার জেলা প্রশাসনের উচ্ছেদ সংক্রান্ত সভায় বিষয়টি তিনি তুলে ধরবেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪