রাশেদ নিজাম ও রবিউল ইসলাম, অভয়নগর (যশোর) থেকে
সড়ক, রেল ও নৌপথে যোগাযোগ-সুবিধার সুবাদে ব্যবসা-বাণিজ্যের অন্যতম বড় কেন্দ্র হয়ে উঠেছে যশোরের অভয়নগর। উপজেলার নওয়াপাড়ার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ভৈরব নদ। যশোর-খুলনা রেলপথ এবং ঢাকা-যশোর-খুলনা মহাসড়ক নওয়াপাড়ার গাঘেঁষা। বিদেশ থেকে আমদানি করা কয়েক হাজার কোটি টাকার পণ্য প্রতিবছর খালাস হয় নওয়াপাড়া নদীবন্দরে। সারা দেশে যায় কয়লা, পাথর, খাদ্যশস্য ও বিভিন্ন ধরনের সার। প্রায় হাজার কোটি টাকার অভ্যন্তরীণ পণ্যেরও বড় বাজার নওয়াপাড়া। তবে যে নদ ঘিরে এই বাণিজ্যকেন্দ্র, সেই ভৈরবই এখন মৃতপ্রায়। পলি জমায় এবং দখলের কারণে হয়ে পড়ছে নৌযান চলাচলের অনুপযোগী। এতে ক্ষতির মুখে পড়ে ব্যবসায়ীরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন।
গত সোমবার নদীবন্দর এলাকা ঘুরে দেখা যায়, বিভিন্ন জাহাজ থেকে মালপত্র নামাচ্ছিলেন শ্রমিকেরা। নদের বেশির ভাগ অংশেই পলি জমা, আছে চরও। কিছু জায়গায় যন্ত্র দিয়ে মাটি ওঠানোর কাজ চলছিল।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা জানান, ২০১৭ সালে ভৈরব নদ খননকাজ শুরু হয়েছিল, কিন্তু কিছুদিন খনন হয় আবার বন্ধ হয় যায়।
সবচেয়ে খারাপ অবস্থা নওয়াপাড়া নদীবন্দরের প্রায় সাড়ে ১২ কিলোমিটার এলাকার। ভৈরব নদের ওপর সেতু তৈরি করায় ওই স্থানে বাঁক পাল্টে অপর পাড়ে ব্যাপক ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে বন্দর এলাকায় নদ নাব্যতা হারাচ্ছে।
নওয়াপাড়া সার, সিমেন্ট ও খাদ্যশস্য ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শাহ জালাল হোসেন বলেন, ‘অর্ধেকের মতো আমদানিকারক এই বন্দর রেখে এখন চট্টগ্রাম, মোংলায় পণ্য খালাস করছেন। আবার মাদার ভেসেল থেকে নাগরবাড়ি, গাবতলীসহ নানা বন্দরে পণ্য নিয়ে যাচ্ছেন। আমরা প্রতিনিয়ত ব্যবসা হারাচ্ছি। এখানে ড্রেজিং বন্ধ হয়ে যায় মাঝেমধ্যেই। জেটি, ঘাট যা-ই থাকুক; পলি জমার কারণে কার্গো কাছে আনা যায় না। আর গাইড ওয়াল না থাকায় এই সমস্যা বেশি হচ্ছে। তবে শুনেছি, জানুয়ারি থেকে নতুন করে ড্রেজিং হবে।’
কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, নদীবন্দরে আটটি জেটি থাকলেও নদীতীর থেকে জেটি ও পন্টুন অনেক দূরে। তাই সময় ও খরচ বেড়ে যায়। তাই এগুলো ব্যবহার করছেন না তাঁরা। বন্দর কর্তৃপক্ষ ওয়্যারহাউসের সুবিধা বাড়ায়নি। নদীভাঙন ঠেকাতে গাইড ওয়াল, পণ্য ওঠানো-নামানোর জন্য স্থায়ী সিঁড়ি ও মালবাহী ট্রাকের জন্য পার্কিং ইয়ার্ড তৈরি করেনি।
অভয়নগর-নওয়াপাড়া পৌর হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ফাল্গুন মণ্ডল বলেন, ‘নামমাত্র ড্রেজিং হয়। বন্দরে জাহাজের সংখ্যা দিন দিন কমছে। এমন চলতে থাকলে কয়েক বছরের মধ্যে নওয়াপাড়া শুধু নামেই নৌবন্দর থাকবে।’
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) সূত্রে জানা যায়, খুলনা থেকে নওয়াপাড়া পর্যন্ত ভৈরবের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৪ কিলোমিটার। এর মধ্যে খুলনা থেকে শিরোমণি পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিলোমিটারের অবস্থা মোটামুটি ভালো। শিরোমণি থেকে নওয়াপাড়া পর্যন্ত প্রায় ১৯ কিলোমিটার নাব্যতা হারিয়ে মৃতপ্রায়। নদের সাড়ে ২৭ কিলোমিটার খননের কাজ চলছে।
নওয়াপাড়া নদীবন্দর কর্তৃপক্ষের উপপরিচালক মাসুদ পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি নেই। ড্রেজিংয়ে কিছু সমস্যা হচ্ছে। আশপাশের সব নিচু এলাকা ভরাট হয়ে যাওয়ায় স্পয়েল ফেলার জায়গা মিলছে না। তাই ড্রেজিং ধীরগতিতে চলছে। উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন মেশিন আনা গেলে স্পয়েল ফেলার সুবিধা হতো।’ তিনি জানান, দখল ঠেকাতে নিয়মিত অভিযান চলছে। প্রায় ৮০টি স্থান দখলমুক্ত করা হয়েছে। এখন পাড়ে দখল নেই।
যশোর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক পরিচালক হুমায়ন কবির কবু বলেন, ‘পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় এই অঞ্চলের ব্যবসায়িক হাব সৃষ্টি হচ্ছে নওয়াপাড়া বন্দর ঘিরে। বর্তমানে বন্দরে ব্যবসায়ীদের জায়গা সংকুলান হচ্ছে না। ব্যবসা সম্প্রসারণে পশুর নদের আফরা ঘাট পর্যন্ত নদটি সংস্কার জরুরি। একই সঙ্গে নওয়াপাড়া থেকে যশোর হয়ে চুয়াডাঙ্গা পর্যন্ত ভৈরব নদ ড্রেজিং করা খুবই জরুরি। জোয়ার-ভাটা ফিরলে সঙ্গে নৌবন্দর আরও গতিশীল হবে।’
জানা যায়, নওয়াপাড়া নদীবন্দর এলাকায় টার্মিনালসহ বন্দর সুবিধা নির্মাণ-সংক্রান্ত একটি প্রকল্প সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাস হয়েছে। ৪৫৪ কোটি ১৩ লাখ টাকার প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বিআইডব্লিউটিএ। এর মাধ্যমে নওয়াপাড়া পূর্ণাঙ্গ নৌবন্দর হিসেবে যাত্রা শুরু করতে পারবে বলে আশা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের। প্রকল্পের সময়সীমা জুন ২০২৪ পর্যন্ত। প্রকল্পের অধীনে নিরাপদ নৌ চলাচলের জন্য প্রায় দুই লাখ ঘনমিটার খনন ছাড়াও ভূমি অধিগ্রহণ ও উন্নয়নের মাধ্যমে ২২ হাজার বর্গমিটার পার্কিং ইয়ার্ড, ৫৪০ বর্গমিটার বন্দর ভবন, ৭ হাজার ১৬৮ বর্গমিটার মালপত্র মজুত এলাকা এবং শ্রমিক বিশ্রামাগার নির্মাণ করা হবে।
প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন উর রশীদ বলেন, উন্নয়ন প্রকল্পটি একনেকে ছাড় পেলেই বন্দর এলাকায় টার্মিনালসহ বন্দরের নানা সুবিধা বাড়বে; বিশেষ করে খননকাজ দ্রুত সম্পন্ন করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সড়ক, রেল ও নৌপথে যোগাযোগ-সুবিধার সুবাদে ব্যবসা-বাণিজ্যের অন্যতম বড় কেন্দ্র হয়ে উঠেছে যশোরের অভয়নগর। উপজেলার নওয়াপাড়ার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ভৈরব নদ। যশোর-খুলনা রেলপথ এবং ঢাকা-যশোর-খুলনা মহাসড়ক নওয়াপাড়ার গাঘেঁষা। বিদেশ থেকে আমদানি করা কয়েক হাজার কোটি টাকার পণ্য প্রতিবছর খালাস হয় নওয়াপাড়া নদীবন্দরে। সারা দেশে যায় কয়লা, পাথর, খাদ্যশস্য ও বিভিন্ন ধরনের সার। প্রায় হাজার কোটি টাকার অভ্যন্তরীণ পণ্যেরও বড় বাজার নওয়াপাড়া। তবে যে নদ ঘিরে এই বাণিজ্যকেন্দ্র, সেই ভৈরবই এখন মৃতপ্রায়। পলি জমায় এবং দখলের কারণে হয়ে পড়ছে নৌযান চলাচলের অনুপযোগী। এতে ক্ষতির মুখে পড়ে ব্যবসায়ীরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন।
গত সোমবার নদীবন্দর এলাকা ঘুরে দেখা যায়, বিভিন্ন জাহাজ থেকে মালপত্র নামাচ্ছিলেন শ্রমিকেরা। নদের বেশির ভাগ অংশেই পলি জমা, আছে চরও। কিছু জায়গায় যন্ত্র দিয়ে মাটি ওঠানোর কাজ চলছিল।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা জানান, ২০১৭ সালে ভৈরব নদ খননকাজ শুরু হয়েছিল, কিন্তু কিছুদিন খনন হয় আবার বন্ধ হয় যায়।
সবচেয়ে খারাপ অবস্থা নওয়াপাড়া নদীবন্দরের প্রায় সাড়ে ১২ কিলোমিটার এলাকার। ভৈরব নদের ওপর সেতু তৈরি করায় ওই স্থানে বাঁক পাল্টে অপর পাড়ে ব্যাপক ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে বন্দর এলাকায় নদ নাব্যতা হারাচ্ছে।
নওয়াপাড়া সার, সিমেন্ট ও খাদ্যশস্য ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শাহ জালাল হোসেন বলেন, ‘অর্ধেকের মতো আমদানিকারক এই বন্দর রেখে এখন চট্টগ্রাম, মোংলায় পণ্য খালাস করছেন। আবার মাদার ভেসেল থেকে নাগরবাড়ি, গাবতলীসহ নানা বন্দরে পণ্য নিয়ে যাচ্ছেন। আমরা প্রতিনিয়ত ব্যবসা হারাচ্ছি। এখানে ড্রেজিং বন্ধ হয়ে যায় মাঝেমধ্যেই। জেটি, ঘাট যা-ই থাকুক; পলি জমার কারণে কার্গো কাছে আনা যায় না। আর গাইড ওয়াল না থাকায় এই সমস্যা বেশি হচ্ছে। তবে শুনেছি, জানুয়ারি থেকে নতুন করে ড্রেজিং হবে।’
কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, নদীবন্দরে আটটি জেটি থাকলেও নদীতীর থেকে জেটি ও পন্টুন অনেক দূরে। তাই সময় ও খরচ বেড়ে যায়। তাই এগুলো ব্যবহার করছেন না তাঁরা। বন্দর কর্তৃপক্ষ ওয়্যারহাউসের সুবিধা বাড়ায়নি। নদীভাঙন ঠেকাতে গাইড ওয়াল, পণ্য ওঠানো-নামানোর জন্য স্থায়ী সিঁড়ি ও মালবাহী ট্রাকের জন্য পার্কিং ইয়ার্ড তৈরি করেনি।
অভয়নগর-নওয়াপাড়া পৌর হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ফাল্গুন মণ্ডল বলেন, ‘নামমাত্র ড্রেজিং হয়। বন্দরে জাহাজের সংখ্যা দিন দিন কমছে। এমন চলতে থাকলে কয়েক বছরের মধ্যে নওয়াপাড়া শুধু নামেই নৌবন্দর থাকবে।’
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) সূত্রে জানা যায়, খুলনা থেকে নওয়াপাড়া পর্যন্ত ভৈরবের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৪ কিলোমিটার। এর মধ্যে খুলনা থেকে শিরোমণি পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিলোমিটারের অবস্থা মোটামুটি ভালো। শিরোমণি থেকে নওয়াপাড়া পর্যন্ত প্রায় ১৯ কিলোমিটার নাব্যতা হারিয়ে মৃতপ্রায়। নদের সাড়ে ২৭ কিলোমিটার খননের কাজ চলছে।
নওয়াপাড়া নদীবন্দর কর্তৃপক্ষের উপপরিচালক মাসুদ পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি নেই। ড্রেজিংয়ে কিছু সমস্যা হচ্ছে। আশপাশের সব নিচু এলাকা ভরাট হয়ে যাওয়ায় স্পয়েল ফেলার জায়গা মিলছে না। তাই ড্রেজিং ধীরগতিতে চলছে। উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন মেশিন আনা গেলে স্পয়েল ফেলার সুবিধা হতো।’ তিনি জানান, দখল ঠেকাতে নিয়মিত অভিযান চলছে। প্রায় ৮০টি স্থান দখলমুক্ত করা হয়েছে। এখন পাড়ে দখল নেই।
যশোর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক পরিচালক হুমায়ন কবির কবু বলেন, ‘পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় এই অঞ্চলের ব্যবসায়িক হাব সৃষ্টি হচ্ছে নওয়াপাড়া বন্দর ঘিরে। বর্তমানে বন্দরে ব্যবসায়ীদের জায়গা সংকুলান হচ্ছে না। ব্যবসা সম্প্রসারণে পশুর নদের আফরা ঘাট পর্যন্ত নদটি সংস্কার জরুরি। একই সঙ্গে নওয়াপাড়া থেকে যশোর হয়ে চুয়াডাঙ্গা পর্যন্ত ভৈরব নদ ড্রেজিং করা খুবই জরুরি। জোয়ার-ভাটা ফিরলে সঙ্গে নৌবন্দর আরও গতিশীল হবে।’
জানা যায়, নওয়াপাড়া নদীবন্দর এলাকায় টার্মিনালসহ বন্দর সুবিধা নির্মাণ-সংক্রান্ত একটি প্রকল্প সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাস হয়েছে। ৪৫৪ কোটি ১৩ লাখ টাকার প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বিআইডব্লিউটিএ। এর মাধ্যমে নওয়াপাড়া পূর্ণাঙ্গ নৌবন্দর হিসেবে যাত্রা শুরু করতে পারবে বলে আশা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের। প্রকল্পের সময়সীমা জুন ২০২৪ পর্যন্ত। প্রকল্পের অধীনে নিরাপদ নৌ চলাচলের জন্য প্রায় দুই লাখ ঘনমিটার খনন ছাড়াও ভূমি অধিগ্রহণ ও উন্নয়নের মাধ্যমে ২২ হাজার বর্গমিটার পার্কিং ইয়ার্ড, ৫৪০ বর্গমিটার বন্দর ভবন, ৭ হাজার ১৬৮ বর্গমিটার মালপত্র মজুত এলাকা এবং শ্রমিক বিশ্রামাগার নির্মাণ করা হবে।
প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন উর রশীদ বলেন, উন্নয়ন প্রকল্পটি একনেকে ছাড় পেলেই বন্দর এলাকায় টার্মিনালসহ বন্দরের নানা সুবিধা বাড়বে; বিশেষ করে খননকাজ দ্রুত সম্পন্ন করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪