মধুপুর প্রতিনিধি
মধুপুরে কালবৈশাখীতে ৭টি বাড়ি লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। এ ছাড়া ১৮টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভেঙে পড়েছে অনেক গাছপালা। আহত হয়েছেন অন্তত তিনজন। গত শনিবার ভোর ৫টার দিকে মধুপুরের মির্জাবাড়ী ইউনিয়নের মির্জাপুর ও পৌর শহরের দুর্গাপুর গ্রামে এসব ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ভোররাতে ভারী বর্ষণ শেষে হঠাৎ দমকা হাওয়া শুরু হয়। এতে মুহূর্তেই গাছপালা ভেঙে ঘরের ওপর পড়ে। এতে বেশ কিছু বাড়িঘর ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। কয়েক জায়গায় টিনের চাল অন্যত্র উড়িয়ে নিয়ে গেছে। এর মধ্যে মফিজ উদ্দিন, তোতা মিয়া, আশরাফ উদ্দিন, শরাফত আলী, আইয়ুব আলী, শেফালী বেগম, শাইমান বেওয়া, জুলহাস উদ্দিন, আমজাদ আলী, তুলা মিয়া ও সুজা ফকিরের বাড়ি একেবারে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে।
মির্জাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. মনিরুজ্জামান জানান, মির্জাপুর ফকিরপাড়া গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঝড়ে অনেক পরিবার নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। এক নারীসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। বেশ কয়েকটি বাড়ি একেবারে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। অনেকের রান্নাঘর, গোয়ালঘর উড়িয়ে নিয়ে গেছে। অনেকের ঘরের চালের টিন বাঁশবাগানে ঝুলে আছে।
এর মধ্যে সহায়-সম্বলহীন শেফালী, মোস্তফা, আশরাফ, সাইফুলদের থাকার উপযোগী ঘর করার সামর্থ্য নেই। এসব পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্য জরুরি ভিত্তিতে অন্তত ৫০ হাজার করে টাকা দিতে পারলে মাথা গোঁজার ঠাঁই করতে পারত তারা। কিন্তু স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সে সামর্থ্য নেই।
ঝিয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করা শেফালী বেগম বলেন, ‘আমারে দেহার কেউ নাই। হঠাৎ কইরা ঝড়ে থাকার জাগাটাও শেষ কইরা দিলো। অহন পরের বাড়ি, নয়তো গাছতলায় থাকা ছাড়া আমার আর উপায় নাই।’
এমন পরিস্থিতিতে মির্জাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান মো. সাদিকুল ইসলাম ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের খোঁজখবর না নেওয়ায় এলাকার মানুষ ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
এ ব্যাপারে মির্জাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান জানান, ঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য নারী ইউপি সদস্য এবং ওই ওয়ার্ডের সদস্যকে পাঠানো হয়েছে। তবে তিনি ব্যস্ততায় যেতে পারেননি। অপর দিকে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরিভাবে সহায়তা করার কোনো ব্যবস্থা পরিষদের না থাকায় হতাশা ব্যক্ত করেন তিনি। তিনি ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে সরকারি সহযোগিতা কামনা করেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীমা ইয়াসমিন বলেন, ‘ইউপি চেয়ারম্যান আমাকে বিষয়টি অবহিত করলে অবশ্যই তাৎক্ষণিক তাঁদের পাশে দাঁড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারতাম। যেহেতু অনেক বিলম্বে আপনাদের মাধ্যমে জানতে পারলাম, এখন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
মধুপুরে কালবৈশাখীতে ৭টি বাড়ি লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। এ ছাড়া ১৮টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভেঙে পড়েছে অনেক গাছপালা। আহত হয়েছেন অন্তত তিনজন। গত শনিবার ভোর ৫টার দিকে মধুপুরের মির্জাবাড়ী ইউনিয়নের মির্জাপুর ও পৌর শহরের দুর্গাপুর গ্রামে এসব ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ভোররাতে ভারী বর্ষণ শেষে হঠাৎ দমকা হাওয়া শুরু হয়। এতে মুহূর্তেই গাছপালা ভেঙে ঘরের ওপর পড়ে। এতে বেশ কিছু বাড়িঘর ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। কয়েক জায়গায় টিনের চাল অন্যত্র উড়িয়ে নিয়ে গেছে। এর মধ্যে মফিজ উদ্দিন, তোতা মিয়া, আশরাফ উদ্দিন, শরাফত আলী, আইয়ুব আলী, শেফালী বেগম, শাইমান বেওয়া, জুলহাস উদ্দিন, আমজাদ আলী, তুলা মিয়া ও সুজা ফকিরের বাড়ি একেবারে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে।
মির্জাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. মনিরুজ্জামান জানান, মির্জাপুর ফকিরপাড়া গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঝড়ে অনেক পরিবার নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। এক নারীসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। বেশ কয়েকটি বাড়ি একেবারে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। অনেকের রান্নাঘর, গোয়ালঘর উড়িয়ে নিয়ে গেছে। অনেকের ঘরের চালের টিন বাঁশবাগানে ঝুলে আছে।
এর মধ্যে সহায়-সম্বলহীন শেফালী, মোস্তফা, আশরাফ, সাইফুলদের থাকার উপযোগী ঘর করার সামর্থ্য নেই। এসব পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্য জরুরি ভিত্তিতে অন্তত ৫০ হাজার করে টাকা দিতে পারলে মাথা গোঁজার ঠাঁই করতে পারত তারা। কিন্তু স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সে সামর্থ্য নেই।
ঝিয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করা শেফালী বেগম বলেন, ‘আমারে দেহার কেউ নাই। হঠাৎ কইরা ঝড়ে থাকার জাগাটাও শেষ কইরা দিলো। অহন পরের বাড়ি, নয়তো গাছতলায় থাকা ছাড়া আমার আর উপায় নাই।’
এমন পরিস্থিতিতে মির্জাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান মো. সাদিকুল ইসলাম ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের খোঁজখবর না নেওয়ায় এলাকার মানুষ ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
এ ব্যাপারে মির্জাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান জানান, ঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য নারী ইউপি সদস্য এবং ওই ওয়ার্ডের সদস্যকে পাঠানো হয়েছে। তবে তিনি ব্যস্ততায় যেতে পারেননি। অপর দিকে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরিভাবে সহায়তা করার কোনো ব্যবস্থা পরিষদের না থাকায় হতাশা ব্যক্ত করেন তিনি। তিনি ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে সরকারি সহযোগিতা কামনা করেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীমা ইয়াসমিন বলেন, ‘ইউপি চেয়ারম্যান আমাকে বিষয়টি অবহিত করলে অবশ্যই তাৎক্ষণিক তাঁদের পাশে দাঁড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারতাম। যেহেতু অনেক বিলম্বে আপনাদের মাধ্যমে জানতে পারলাম, এখন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪