ক্ষেতলাল (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
বেহাল হয়ে পড়েছে জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক ভবনগুলো। জরাজীর্ণ ভবনে দুর্ঘটনার শঙ্কায় বসবাস করেন না চিকিৎসকেরা। বসবাসে বাড়ি ভাড়া বাবদ গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার বসবাসের ভবনে তালা ঝোলানো। সেখানে বসবাস করেন না কোনো কর্মকর্তা। তালা খুলে দিলে ভেতরে গিয়ে দেখা যায়, কক্ষের মেঝে, সিলিং, জানালা নষ্ট হয়ে গেছে। খসে পড়ছে পলেস্তারা। বাথরুম ও রান্না ঘর ব্যবহার অনুপযোগী। দেয়ালগুলো স্যাঁতসেঁতে, শেওলা পড়েছে। বাসা বেঁধেছে পোকা-মাকড়। সব মিলিয়ে এক ভুতুড়ে পরিস্থিতর সৃষ্টি হয়েছে।
পাশের প্রথম শ্রেণির চিকিৎসকদের জন্য বরাদ্দ দেওয়া চারতলা ভবনে গিয়ে দেখা যায়, সেখানের অবস্থা আরও জরাজীর্ণ। প্রতিটি ইউনিট বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। আট ইউনিটের চারতলা বাসভবনে কোনো চিকিৎসক বসবাস করেন না। পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। তবে নিজস্ব টাকা খরচ করে মেরামত করে ওই ভবনের এক ইউনিটে কোনো রকমে চারজন স্টাফ নার্স ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করেন।
এ ছাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দুটি অ্যাম্বুলেন্স রাখার গ্যারেজের অবস্থাও নাজুক। সাটার গেটের সমস্যা হওয়ায় দুইটি অ্যাম্বুলেন্সের একটি বের করা সম্ভব হয় না বলে জানান গাড়ি চালক নুরু মিয়া। মূল ভবনের পিলারেও দেখা দিয়েছে ফাটল।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত কর্মচারী ও চিকিৎসকদের বসবাসের জন্য আবাসিক ভবন রয়েছে সাতটি। এর মধ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার জন্য একটি, প্রথম শ্রেণির চিকিৎসকদের জন্য দুটি, দ্বিতীয় শ্রেণির চিকিৎসকদের জন্য একটি, তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীদের জন্য একটি ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জন্য দুটি আবাসিক ভবন রয়েছে।
আবাসিক ভবনে বসবাসকারী সিএসসিপি মামুনুর রশিদের স্ত্রী সুমাইয়া বলেন, ‘বাথরুম ও রান্না ঘরে পুরো বর্ষায় ছাদ চুঁয়ে পানি পড়তে থাকে। এক রকম বাধ্য হয়েই খুব কষ্ট করে এখানে থাকতে হয়।’
অপর একটি ভবনে বসবাসকারী নৈশ প্রহরী প্রদীপ মুর্মূ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সব সময় ছাদ থেকে পানি পড়ে, বালু ঝরে। তবুও কষ্ট করে বাস করতে হয় এই জরাজীর্ণ ভবনে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আতাউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীদের জন্য বরাদ্দ দেওয়া আবাসিক ভবনগুলো খুবই ঝুঁকিপূর্ণ ও জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। পানি ও বিদ্যুৎ লাইন ঠিক না থাকায় নানা সমস্যা নিয়ে কিছু চিকিৎসক ও কর্মচারীদের বসবাস করতে হচ্ছে। বাসভবনগুলো সংস্কারের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
বেহাল হয়ে পড়েছে জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক ভবনগুলো। জরাজীর্ণ ভবনে দুর্ঘটনার শঙ্কায় বসবাস করেন না চিকিৎসকেরা। বসবাসে বাড়ি ভাড়া বাবদ গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার বসবাসের ভবনে তালা ঝোলানো। সেখানে বসবাস করেন না কোনো কর্মকর্তা। তালা খুলে দিলে ভেতরে গিয়ে দেখা যায়, কক্ষের মেঝে, সিলিং, জানালা নষ্ট হয়ে গেছে। খসে পড়ছে পলেস্তারা। বাথরুম ও রান্না ঘর ব্যবহার অনুপযোগী। দেয়ালগুলো স্যাঁতসেঁতে, শেওলা পড়েছে। বাসা বেঁধেছে পোকা-মাকড়। সব মিলিয়ে এক ভুতুড়ে পরিস্থিতর সৃষ্টি হয়েছে।
পাশের প্রথম শ্রেণির চিকিৎসকদের জন্য বরাদ্দ দেওয়া চারতলা ভবনে গিয়ে দেখা যায়, সেখানের অবস্থা আরও জরাজীর্ণ। প্রতিটি ইউনিট বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। আট ইউনিটের চারতলা বাসভবনে কোনো চিকিৎসক বসবাস করেন না। পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। তবে নিজস্ব টাকা খরচ করে মেরামত করে ওই ভবনের এক ইউনিটে কোনো রকমে চারজন স্টাফ নার্স ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করেন।
এ ছাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দুটি অ্যাম্বুলেন্স রাখার গ্যারেজের অবস্থাও নাজুক। সাটার গেটের সমস্যা হওয়ায় দুইটি অ্যাম্বুলেন্সের একটি বের করা সম্ভব হয় না বলে জানান গাড়ি চালক নুরু মিয়া। মূল ভবনের পিলারেও দেখা দিয়েছে ফাটল।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত কর্মচারী ও চিকিৎসকদের বসবাসের জন্য আবাসিক ভবন রয়েছে সাতটি। এর মধ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার জন্য একটি, প্রথম শ্রেণির চিকিৎসকদের জন্য দুটি, দ্বিতীয় শ্রেণির চিকিৎসকদের জন্য একটি, তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীদের জন্য একটি ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জন্য দুটি আবাসিক ভবন রয়েছে।
আবাসিক ভবনে বসবাসকারী সিএসসিপি মামুনুর রশিদের স্ত্রী সুমাইয়া বলেন, ‘বাথরুম ও রান্না ঘরে পুরো বর্ষায় ছাদ চুঁয়ে পানি পড়তে থাকে। এক রকম বাধ্য হয়েই খুব কষ্ট করে এখানে থাকতে হয়।’
অপর একটি ভবনে বসবাসকারী নৈশ প্রহরী প্রদীপ মুর্মূ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সব সময় ছাদ থেকে পানি পড়ে, বালু ঝরে। তবুও কষ্ট করে বাস করতে হয় এই জরাজীর্ণ ভবনে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আতাউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীদের জন্য বরাদ্দ দেওয়া আবাসিক ভবনগুলো খুবই ঝুঁকিপূর্ণ ও জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। পানি ও বিদ্যুৎ লাইন ঠিক না থাকায় নানা সমস্যা নিয়ে কিছু চিকিৎসক ও কর্মচারীদের বসবাস করতে হচ্ছে। বাসভবনগুলো সংস্কারের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪