বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দুই বিঘা জমিজুড়ে ডালপালা বিছিয়ে দাঁড়িয়ে আছে একটি বটগাছ। শতবর্ষী এই গাছটির নিচে স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বীরা করেন পূজা-অর্চনা। দূরদূরান্ত থেকে লোকজন আসেন এটি দেখতে। বটগাছটির অবস্থান দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার পলিপ্রয়াগপুর ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে।
দুর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা মঙ্গল সরেন (৯৬) বলেন, ‘আমি ছোট থেকে দেখছি গাছটিকে এবং গাছটি ধীরে ধীরে শাখা-প্রশাখা চারপাশে ছড়িয়েছে। এই গাছটি আমাদের এলাকার একটি সম্পদ। গাছটিকে দেখার জন্য দূরদূরান্ত থেকে লোক আসে। আমরা এখানে পূজা-অর্চনা করি।’
স্থানীয় মজিদনগর কারিগরি ব্যবসা ও ব্যবস্থাপনা কলেজের প্রভাষক কালীপ্রসন্ন সরকার বলেন, ‘ছোট থেকেই আমি শুনেছি যে আমার ঠাকুর দাদারা এই গাছটি রোপণ করেছেন। পারিবারিক জায়গাজমি বণ্টনের পর এই প্রাচীন বৃক্ষটি আমার বাবা বারীন্দ্রনাথ সরকারের অংশে পড়ে। সেই সূত্রে জমি এবং বটবৃক্ষটির উত্তরাধিকার আমি এবং আমার পরিবার। লোকমুখে এও শুনেছি, আমার পরিবারের তিন প্রজন্মের কাছে গাছটির বয়স নাকি শত বছর পেরিয়েছে।’
কালীপ্রসন্ন সরকার আরও বলেন, পরবর্তী সময়ে গাছটির উত্তর অংশে একটি শারদীয় দুর্গামন্দির স্থাপন করা হয়েছে। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা পূজা-অর্চনার পাশাপাশি এখানে একটি মেলা বসান। গাছটির চারপাশে ডালপালা মেলে ধরায় স্থানটি বেশ শীতল।
২০২১ সালে দিনাজপুর জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আবু সালেহ মো. মাহফুজুল আলম দুর্গাপুরে অবস্থিত প্রাচীন গাছটি পরিদর্শনে আসেন। তিনি দিনাজপুর জেলা তথ্য বাতায়নে অন্তর্ভুক্ত করার কথা উল্লেখ করেন।
বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পরিমল কুমার সরকার আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিকে বলেন, এটি এই অঞ্চলের সবচেয়ে পুরোনো বটগাছ। গাছটির বয়স ১০০ বছর পেরিয়েছে। এটি দুই বিঘা জমিজুড়ে দাঁড়িয়ে আছে। গাছটিকে দেখার জন্য দূরদূরান্ত থেকে অনেকে আসেন এবং এখানে পূজা-অর্চনা হয়।
দুই বিঘা জমিজুড়ে ডালপালা বিছিয়ে দাঁড়িয়ে আছে একটি বটগাছ। শতবর্ষী এই গাছটির নিচে স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বীরা করেন পূজা-অর্চনা। দূরদূরান্ত থেকে লোকজন আসেন এটি দেখতে। বটগাছটির অবস্থান দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার পলিপ্রয়াগপুর ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে।
দুর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা মঙ্গল সরেন (৯৬) বলেন, ‘আমি ছোট থেকে দেখছি গাছটিকে এবং গাছটি ধীরে ধীরে শাখা-প্রশাখা চারপাশে ছড়িয়েছে। এই গাছটি আমাদের এলাকার একটি সম্পদ। গাছটিকে দেখার জন্য দূরদূরান্ত থেকে লোক আসে। আমরা এখানে পূজা-অর্চনা করি।’
স্থানীয় মজিদনগর কারিগরি ব্যবসা ও ব্যবস্থাপনা কলেজের প্রভাষক কালীপ্রসন্ন সরকার বলেন, ‘ছোট থেকেই আমি শুনেছি যে আমার ঠাকুর দাদারা এই গাছটি রোপণ করেছেন। পারিবারিক জায়গাজমি বণ্টনের পর এই প্রাচীন বৃক্ষটি আমার বাবা বারীন্দ্রনাথ সরকারের অংশে পড়ে। সেই সূত্রে জমি এবং বটবৃক্ষটির উত্তরাধিকার আমি এবং আমার পরিবার। লোকমুখে এও শুনেছি, আমার পরিবারের তিন প্রজন্মের কাছে গাছটির বয়স নাকি শত বছর পেরিয়েছে।’
কালীপ্রসন্ন সরকার আরও বলেন, পরবর্তী সময়ে গাছটির উত্তর অংশে একটি শারদীয় দুর্গামন্দির স্থাপন করা হয়েছে। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা পূজা-অর্চনার পাশাপাশি এখানে একটি মেলা বসান। গাছটির চারপাশে ডালপালা মেলে ধরায় স্থানটি বেশ শীতল।
২০২১ সালে দিনাজপুর জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আবু সালেহ মো. মাহফুজুল আলম দুর্গাপুরে অবস্থিত প্রাচীন গাছটি পরিদর্শনে আসেন। তিনি দিনাজপুর জেলা তথ্য বাতায়নে অন্তর্ভুক্ত করার কথা উল্লেখ করেন।
বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পরিমল কুমার সরকার আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিকে বলেন, এটি এই অঞ্চলের সবচেয়ে পুরোনো বটগাছ। গাছটির বয়স ১০০ বছর পেরিয়েছে। এটি দুই বিঘা জমিজুড়ে দাঁড়িয়ে আছে। গাছটিকে দেখার জন্য দূরদূরান্ত থেকে অনেকে আসেন এবং এখানে পূজা-অর্চনা হয়।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪