আজকের পত্রিকা ডেস্ক
লড়াই করে নিজেদের ভূখণ্ড রক্ষা করার প্রত্যয় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মুখে। রুশ বাহিনী হামলা করার পর থেকেই তাঁর কণ্ঠে শোনা যাচ্ছে বিভিন্ন সাহসী বার্তা। এমনকি বেশ কয়েকবার গিয়েছেন ফ্রন্টলাইনেও। কিন্তু মুখের কথায় তো আর চিড়া ভিজে না। সমরাস্ত্রে বিশ্বের অন্যতম স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে প্রয়োজন বিপুল অস্ত্রভান্ডার। ইউক্রেনের তা নেই। যা ছিল তা-ও শেষ হয়ে গেছে। এমনটাই বলছেন সামরিক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। পুরোপুরি নির্ভর হতে হচ্ছে পশ্চিমাদের ওপর।
ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা বিভাগের উপপ্রধান ভাদিম স্কাইবিটস্কি সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানকে জানিয়েছেন, ফ্রন্টলাইনে ইউক্রেন রাশিয়ার বিরুদ্ধে হেরে যাচ্ছে। রাশিয়াকে উপসাগরের দিকে থামিয়ে রাখতে পশ্চিমাদের কাছ থেকে পাওয়া অস্ত্রের ওপরই নির্ভর করতে হবে। এক মন্তব্যে তিনি বলেন, ‘পশ্চিমা বন্ধুরা আমাদের যা দেয় তার ওপরই এখন সবকিছু নির্ভর করছে। রাশিয়ার ১৫টি কামানের বিরুদ্ধে আমাদের কেবল ১টি। পশ্চিমারা তাদের অস্ত্রভান্ডারের ১০ শতাংশ আমাদের দিয়ে দিচ্ছে।’
ইউক্রেনের বাহিনীকে এখন গড়ে প্রতিদিন ৫-৬ হাজার কামানের গোলা ছুড়তে হচ্ছে। এভাবে ব্যবহার করতে করতে ইতিমধ্যে দেশটির সব গোলাবারুদ শেষ হয়ে গেছে। এখন বাধ্য হয়েই ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে সরবরাহ করা ১৫৫-ক্যালিবার শেল ব্যবহার করতে হচ্ছে। সেসব দেশেও কমে যাচ্ছে এ শেল। এতে করে ভাটা পড়েছে সরবরাহেও।
জনবলও কমতে শুরু করেছে। প্রতিদিন গড়ে ৬০ থেকে ১০০ ইউক্রেনীয় সেনা মারা যাচ্ছেন বলে গত সপ্তাহে জানিয়েছিলেন জেলেনস্কি। প্রতিদিন ৫০০ করে যুদ্ধাহত বাড়ছে। চলতি সপ্তাহে ইউক্রেনের সেনাদের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তাঁরাও একই কথা বলেছেন। তবে এই সামরিক সংঘাতে এ পর্যন্ত কেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা কৌশলে গোপন রাখছে দেশটি।
পশ্চিমা দেশগুলো একের পর এক অস্ত্র দিয়ে পাশে দাঁড়ালেও ইউক্রেন চাইছে দূরপাল্লার রকেট সিস্টেম। রুশ কামানের গোলা ধ্বংস করতে এগুলো বেশ কার্যকর। এ ধরনের রকেট সিস্টেম বানানো বেশ ব্যয়বহুল। একটি সিস্টেম বানাতেই খরচ হয়ে যেতে পারে শত শত কোটি ডলার। এমন ৬০টি রকেট সিস্টেম জরুরি দরকার বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা ওলেক্সি আরেস্তোভিচ। ১৫ জুন সামরিক জোট ন্যাটোর সঙ্গে এক বৈঠকে বিভিন্ন অস্ত্রের একটি তালিকা চাইবে দেশটি।
লড়াই করে নিজেদের ভূখণ্ড রক্ষা করার প্রত্যয় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মুখে। রুশ বাহিনী হামলা করার পর থেকেই তাঁর কণ্ঠে শোনা যাচ্ছে বিভিন্ন সাহসী বার্তা। এমনকি বেশ কয়েকবার গিয়েছেন ফ্রন্টলাইনেও। কিন্তু মুখের কথায় তো আর চিড়া ভিজে না। সমরাস্ত্রে বিশ্বের অন্যতম স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে প্রয়োজন বিপুল অস্ত্রভান্ডার। ইউক্রেনের তা নেই। যা ছিল তা-ও শেষ হয়ে গেছে। এমনটাই বলছেন সামরিক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। পুরোপুরি নির্ভর হতে হচ্ছে পশ্চিমাদের ওপর।
ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা বিভাগের উপপ্রধান ভাদিম স্কাইবিটস্কি সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানকে জানিয়েছেন, ফ্রন্টলাইনে ইউক্রেন রাশিয়ার বিরুদ্ধে হেরে যাচ্ছে। রাশিয়াকে উপসাগরের দিকে থামিয়ে রাখতে পশ্চিমাদের কাছ থেকে পাওয়া অস্ত্রের ওপরই নির্ভর করতে হবে। এক মন্তব্যে তিনি বলেন, ‘পশ্চিমা বন্ধুরা আমাদের যা দেয় তার ওপরই এখন সবকিছু নির্ভর করছে। রাশিয়ার ১৫টি কামানের বিরুদ্ধে আমাদের কেবল ১টি। পশ্চিমারা তাদের অস্ত্রভান্ডারের ১০ শতাংশ আমাদের দিয়ে দিচ্ছে।’
ইউক্রেনের বাহিনীকে এখন গড়ে প্রতিদিন ৫-৬ হাজার কামানের গোলা ছুড়তে হচ্ছে। এভাবে ব্যবহার করতে করতে ইতিমধ্যে দেশটির সব গোলাবারুদ শেষ হয়ে গেছে। এখন বাধ্য হয়েই ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে সরবরাহ করা ১৫৫-ক্যালিবার শেল ব্যবহার করতে হচ্ছে। সেসব দেশেও কমে যাচ্ছে এ শেল। এতে করে ভাটা পড়েছে সরবরাহেও।
জনবলও কমতে শুরু করেছে। প্রতিদিন গড়ে ৬০ থেকে ১০০ ইউক্রেনীয় সেনা মারা যাচ্ছেন বলে গত সপ্তাহে জানিয়েছিলেন জেলেনস্কি। প্রতিদিন ৫০০ করে যুদ্ধাহত বাড়ছে। চলতি সপ্তাহে ইউক্রেনের সেনাদের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তাঁরাও একই কথা বলেছেন। তবে এই সামরিক সংঘাতে এ পর্যন্ত কেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা কৌশলে গোপন রাখছে দেশটি।
পশ্চিমা দেশগুলো একের পর এক অস্ত্র দিয়ে পাশে দাঁড়ালেও ইউক্রেন চাইছে দূরপাল্লার রকেট সিস্টেম। রুশ কামানের গোলা ধ্বংস করতে এগুলো বেশ কার্যকর। এ ধরনের রকেট সিস্টেম বানানো বেশ ব্যয়বহুল। একটি সিস্টেম বানাতেই খরচ হয়ে যেতে পারে শত শত কোটি ডলার। এমন ৬০টি রকেট সিস্টেম জরুরি দরকার বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা ওলেক্সি আরেস্তোভিচ। ১৫ জুন সামরিক জোট ন্যাটোর সঙ্গে এক বৈঠকে বিভিন্ন অস্ত্রের একটি তালিকা চাইবে দেশটি।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫