ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে মাগুরায় দোকানপাটে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে। পয়লা বৈশাখের পর থেকে শহরে বাড়তে শুরু করেছে মানুষের চাপ। মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে এই ভিড় কমাতে হবে। করোনা নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এমন জনসমাগম বিপজ্জনক হতে পারে।
ক্রেতারা বলছেন গত দুই বছর করোনার বিধিনিষেধ বেশি থাকায় পরিবার নিয়ে ঈদ কাটাতে পারেননি। তাই এবার স্বাভাবিক পরিস্থিতির কারণে পরিবারের সকলে মিলে ঈদে নতুন জামা কাপড়ে ঈদ পালন করতে চান।
এই ভিড় করোনার সংক্রমণ বাড়াতে পারে বলে আশংকা করছে মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ। যদিও মাগুরায় প্রথম ডোজ টিকা নেওয়ার পর দ্বিতীয় ডোজও দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে।
শতভাগ টিকার পাশাপাশি মাগুরা জেলায় গত এক মাস করোনায় আক্রান্ত রোগী শূন্য বলে জানা গেছে। বিষয়টি স্বস্তির হলেও তা নিয়ে শঙ্কারও শেষ নেই জানালেন মাগুরা সিভিল সার্জন চিকিৎসক শহীদুল্লাহ দেওয়ান। তিনি আজকের পত্রিকাকে গতকাল রোববার দুপুরে জানান, ঈদে শহরে প্রচণ্ড ভিড় হচ্ছে। যেহেতু এ সময় জেরার বাইরে থেকেও মানুষ শহরে প্রবেশ করছে। তাই অনেকে হয়তো টিকার দ্বিতীয় ডোজ থেকে শুরু করে বুস্টার ডোজের বাইরে থাকতে পারে। এটা যারা নিরাপদে আছে তাঁদের জন্য সেইফ না।
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘শতভাগ মাস্ক পরতে হবে। মনে রাখতে হবে করোনার ছোবল কিন্তু এখনো নানা দেশে রয়েছে। আমাদের দেশেও এখনো অল্প হলেও সংক্রমণ থেমে নেই। তাই আত্মতুষ্টির ভোগার সুযোগ নেই। বুস্টার ডোজ তো নিতেই হবে পাশাপাশি মাস্ক পরাও বাধ্যতামূলক করতে হবে।’
সিভিল সাজন বলেন, ‘মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে আর এক সপ্তাহ পর কয়েকটি ক্যাম্পেইন করা হবে মাস্ক পরার জন্য। সড়কে কিছু জনসচেতনতা সৃষ্টি করার লক্ষ্যে এটা আমরা করব পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। টিকা নিয়েই যে করোনা মুক্ত হয় গেলাম এমনটা ভাবা ঠিক নয়। মাস্ক পরিধান করাসহ ভিড় এড়িয়ে চলার কথা কিন্তু সব সময় বলা হচ্ছে।’
ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে মাগুরায় দোকানপাটে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে। পয়লা বৈশাখের পর থেকে শহরে বাড়তে শুরু করেছে মানুষের চাপ। মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে এই ভিড় কমাতে হবে। করোনা নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এমন জনসমাগম বিপজ্জনক হতে পারে।
ক্রেতারা বলছেন গত দুই বছর করোনার বিধিনিষেধ বেশি থাকায় পরিবার নিয়ে ঈদ কাটাতে পারেননি। তাই এবার স্বাভাবিক পরিস্থিতির কারণে পরিবারের সকলে মিলে ঈদে নতুন জামা কাপড়ে ঈদ পালন করতে চান।
এই ভিড় করোনার সংক্রমণ বাড়াতে পারে বলে আশংকা করছে মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ। যদিও মাগুরায় প্রথম ডোজ টিকা নেওয়ার পর দ্বিতীয় ডোজও দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে।
শতভাগ টিকার পাশাপাশি মাগুরা জেলায় গত এক মাস করোনায় আক্রান্ত রোগী শূন্য বলে জানা গেছে। বিষয়টি স্বস্তির হলেও তা নিয়ে শঙ্কারও শেষ নেই জানালেন মাগুরা সিভিল সার্জন চিকিৎসক শহীদুল্লাহ দেওয়ান। তিনি আজকের পত্রিকাকে গতকাল রোববার দুপুরে জানান, ঈদে শহরে প্রচণ্ড ভিড় হচ্ছে। যেহেতু এ সময় জেরার বাইরে থেকেও মানুষ শহরে প্রবেশ করছে। তাই অনেকে হয়তো টিকার দ্বিতীয় ডোজ থেকে শুরু করে বুস্টার ডোজের বাইরে থাকতে পারে। এটা যারা নিরাপদে আছে তাঁদের জন্য সেইফ না।
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘শতভাগ মাস্ক পরতে হবে। মনে রাখতে হবে করোনার ছোবল কিন্তু এখনো নানা দেশে রয়েছে। আমাদের দেশেও এখনো অল্প হলেও সংক্রমণ থেমে নেই। তাই আত্মতুষ্টির ভোগার সুযোগ নেই। বুস্টার ডোজ তো নিতেই হবে পাশাপাশি মাস্ক পরাও বাধ্যতামূলক করতে হবে।’
সিভিল সাজন বলেন, ‘মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে আর এক সপ্তাহ পর কয়েকটি ক্যাম্পেইন করা হবে মাস্ক পরার জন্য। সড়কে কিছু জনসচেতনতা সৃষ্টি করার লক্ষ্যে এটা আমরা করব পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। টিকা নিয়েই যে করোনা মুক্ত হয় গেলাম এমনটা ভাবা ঠিক নয়। মাস্ক পরিধান করাসহ ভিড় এড়িয়ে চলার কথা কিন্তু সব সময় বলা হচ্ছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪