শাহীন শাহ, টেকনাফ (কক্সবাজার)
কক্সবাজারের জন্য টেকনাফ-কক্সবাজার মহাসড়ক অন্যতম ও গুরুত্বপূর্ণ। এই গুরুত্বপূর্ণ সড়কে বেশ কয়েকটি ঝুঁকিপূর্ণ সেতু রয়েছে। এর মধ্যে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ঝিমংখালী নামক স্থানে একমাত্র বেইলি সেতুটি।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে এই নড়বড়ে বেইলি সেতু দিয়ে চলছে যানবাহন। সেতু দিয়ে সর্বোচ্চ ৫ টনের যান চলাচল করতে পারবে লেখা থাকলেও চলছে ৩০ থেকে ৩৫ টন ওজনের যানবাহন।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কটি রোহিঙ্গা ও টেকনাফ স্থলবন্দরের কারণে গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন হাজারো যানবাহন চলাচল করে এই সড়ক দিয়ে। তবে সড়কের একমাত্র বেইলি সেতুটি বেশ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। প্রতি বছর সেতুটির পাটাতন ভেঙে যায়। থাকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।
চলতি বছর একবার সেতুর পাটাতন ভেঙে প্রায় ১২ ঘণ্টা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। পরে সওজের পক্ষ থেকে জোড়াতালি দিয়ে মেরামত করা হয়ে সেতুটি। তবে টেকসই মেরামতের কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
ঝিমংখালীর স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ‘যেকোনো যান সেতুর ওপর উঠলেই নাচানাচি করে সেতুটি। এ ছাড়া প্রতিদিনই কোনো না কোনো দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় যুবলীগ নেতা হেলাল উদ্দিন আসিফ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বেইলি সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। খামখেয়ালির কারণে সেতুটির টেকসই মেরামত করা হচ্ছে না। বড় ধরনের হতাহতের ঘটনার পর টনক নড়বে কর্তৃপক্ষের।
সড়ক ও জনপদ (সওজ) সূত্রে জানা গেছে, বন্দর ও রোহিঙ্গা শিবিরের মালামাল সড়কটি দিয়ে আনা-নেওয়া করতে ২৫ থেকে ৩০ টন ওজনের যানবাহন চলাচল করে। এসব যানবাহন এই বেইলি সেতু দিয়েই চলাচল করে। সেতুর পাশে সওজের সাইন বোর্ডে লেখা আছে, সর্বোচ্চ ৫ টন ওজনের গাড়ি চলাচল করতে পারবে। তবে তা নামমাত্রে পরিণত হয়েছে বলে জানান অনেকেই।
হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মাওলানা নুর আহমদ আনোয়ারী সড়কটি টেকসই মেরামতের দাবি জানান।
শাহ পরীর দ্বীপ হাইওয়ে পুলিশের পরিদর্শক এ কে এম মন্জুরুল হক আকন্দ বলেন, ‘আমি এখানে যোগদান করার পর সেতুটির পাটাতন দুবার নষ্ট হয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। কর্তৃপক্ষকে টেকসই মেরামতের অনুরোধ করা হলেও কোনো কাজ হয়নি।’
কক্সবাজার সড়ক ও জনপদ (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের ৫টি সেতু ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। নতুনভাবে সেতুগুলো নির্মাণের জন্য আমরা দরপত্র আহ্বান করতে যাচ্ছি।’
কক্সবাজারের জন্য টেকনাফ-কক্সবাজার মহাসড়ক অন্যতম ও গুরুত্বপূর্ণ। এই গুরুত্বপূর্ণ সড়কে বেশ কয়েকটি ঝুঁকিপূর্ণ সেতু রয়েছে। এর মধ্যে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ঝিমংখালী নামক স্থানে একমাত্র বেইলি সেতুটি।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে এই নড়বড়ে বেইলি সেতু দিয়ে চলছে যানবাহন। সেতু দিয়ে সর্বোচ্চ ৫ টনের যান চলাচল করতে পারবে লেখা থাকলেও চলছে ৩০ থেকে ৩৫ টন ওজনের যানবাহন।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কটি রোহিঙ্গা ও টেকনাফ স্থলবন্দরের কারণে গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন হাজারো যানবাহন চলাচল করে এই সড়ক দিয়ে। তবে সড়কের একমাত্র বেইলি সেতুটি বেশ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। প্রতি বছর সেতুটির পাটাতন ভেঙে যায়। থাকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।
চলতি বছর একবার সেতুর পাটাতন ভেঙে প্রায় ১২ ঘণ্টা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। পরে সওজের পক্ষ থেকে জোড়াতালি দিয়ে মেরামত করা হয়ে সেতুটি। তবে টেকসই মেরামতের কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
ঝিমংখালীর স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ‘যেকোনো যান সেতুর ওপর উঠলেই নাচানাচি করে সেতুটি। এ ছাড়া প্রতিদিনই কোনো না কোনো দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় যুবলীগ নেতা হেলাল উদ্দিন আসিফ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বেইলি সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। খামখেয়ালির কারণে সেতুটির টেকসই মেরামত করা হচ্ছে না। বড় ধরনের হতাহতের ঘটনার পর টনক নড়বে কর্তৃপক্ষের।
সড়ক ও জনপদ (সওজ) সূত্রে জানা গেছে, বন্দর ও রোহিঙ্গা শিবিরের মালামাল সড়কটি দিয়ে আনা-নেওয়া করতে ২৫ থেকে ৩০ টন ওজনের যানবাহন চলাচল করে। এসব যানবাহন এই বেইলি সেতু দিয়েই চলাচল করে। সেতুর পাশে সওজের সাইন বোর্ডে লেখা আছে, সর্বোচ্চ ৫ টন ওজনের গাড়ি চলাচল করতে পারবে। তবে তা নামমাত্রে পরিণত হয়েছে বলে জানান অনেকেই।
হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মাওলানা নুর আহমদ আনোয়ারী সড়কটি টেকসই মেরামতের দাবি জানান।
শাহ পরীর দ্বীপ হাইওয়ে পুলিশের পরিদর্শক এ কে এম মন্জুরুল হক আকন্দ বলেন, ‘আমি এখানে যোগদান করার পর সেতুটির পাটাতন দুবার নষ্ট হয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। কর্তৃপক্ষকে টেকসই মেরামতের অনুরোধ করা হলেও কোনো কাজ হয়নি।’
কক্সবাজার সড়ক ও জনপদ (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের ৫টি সেতু ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। নতুনভাবে সেতুগুলো নির্মাণের জন্য আমরা দরপত্র আহ্বান করতে যাচ্ছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪