জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
জামালগঞ্জের সাচনা বাজার উপজেলার বাণিজ্যকেন্দ্র হলেও উন্নয়নে পিছিয়ে রয়েছে। খানাখন্দে ভরা রাস্তাটি সামান্য বৃষ্টিতেই কর্দমাক্ত হয়ে যায়। এদিকে বর্জ্য নিষ্কাশনের জন্য নালার ব্যবস্থা না থাকায় রাস্তায় পানি জমে যায়। এমন অবস্থায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় ব্যবসায়ীসহ বাজারে আগতদের।
সরেজমিনে দেখা যায়, বাজারের প্রতিটি রাস্তার বেহাল অবস্থা। খানাখন্দে ভরা রাস্তায় পানি জমে কাদা হয়ে গেছে। কাঁচাবাজার ছাড়া অন্য কোথাও পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেই। এদিকে কর্তৃপক্ষ কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন ব্যবসায়ী, ক্রেতা-বিক্রেতা ও কৃষকেরা। বাধ্য হয়েই কাদা মাড়িয়ে বাজারে যাতায়াত করছেন ব্যবসায়ীরা। বাজারটির অভ্যন্তরে যাওয়ার রাস্তা ও দোকানের জায়গা কাদায় মাখামাখি। এ নিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীসহ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, প্রবেশের পাঁচটি রাস্তার অবস্থা নাজুক। দীর্ঘদিন রাস্তাগুলো সংস্কার না করায় বিভিন্ন জায়গায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে উত্তর ইউনিয়ন থেকে বাজারে প্রবেশদ্বারের মুখে রাস্তার কাজ অসম্পূর্ণ থাকায় একটু বৃষ্টি হলেই হাঁটুপানি জমে থাকে। পানি ও বর্জ্য নিষ্কাশনেরও কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে গত দুই দিনের বৃষ্টিতে কয়েকটি রাস্তার প্রবেশের মুখে পানি ও কাদা জামে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে গেছে।
ব্যবসায়ী মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে এই বাজারে অবস্থান করছি, কিন্তু আজ পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো কাজ দেখিনি। রাস্তায় ঢালাইয়ের কাজ না হওয়ায় বৃষ্টি হলেও পানি জমে কাদা উঠে যায়। এমন অবস্থায় চলাচলে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। অনেক ক্রেতা আবার রাস্তার বেহাল অবস্থার কারণে বাজারে আসতে চান না।’
এই ব্যবসায়ী আরও বলেন, ‘সরকার এই বাজার থেকে রাজস্ব আদায় করে, অথচ রাস্তাটার উন্নয়ন দৃশ্যমান নয়। বৃষ্টি ছাড়াও বাজারে চলাফেরা করতে সমস্যা হয়। বাজারের পুরো রাস্তাটাই ভাঙা ও খানাখন্দে ভরা।’
এ বিষয়ে সাচনা বাজার কমিটির সভাপতি চিত্ত রঞ্জন পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাস্তাগুলোর এমন অবস্থার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
রাস্তা সংস্কারের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তার জানান, বাজারের রাস্তাগুলো সংস্কার করা জরুরি হয়ে উঠেছে। তবে এলজিইডি থেকে এটা সংস্কার করার কোনো সুযোগ নেই। তবে এডিপি থেকে সংস্কার করার সুযোগ রয়েছে। প্রস্তাব এলে এ বছরই করা সম্ভব বলে তিনি জানান।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল আল আজাদ বলেন, ‘বাজারে পানি নিষ্কাশনের জন্য নালার কাজ চলমান রয়েছে। দ্রুত এটি সচল করা হবে। আগামী শনিবার বাজারটি সরেজমিনে পরিদর্শন করে সংস্কারের উদ্যোগ নেব।’ লোকাল বরাদ্দ থেকে এ বছরই বাজারের রাস্তার মেরামতের কাজ করা হবে বলেও জানান চেয়ারম্যান।
জামালগঞ্জের সাচনা বাজার উপজেলার বাণিজ্যকেন্দ্র হলেও উন্নয়নে পিছিয়ে রয়েছে। খানাখন্দে ভরা রাস্তাটি সামান্য বৃষ্টিতেই কর্দমাক্ত হয়ে যায়। এদিকে বর্জ্য নিষ্কাশনের জন্য নালার ব্যবস্থা না থাকায় রাস্তায় পানি জমে যায়। এমন অবস্থায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় ব্যবসায়ীসহ বাজারে আগতদের।
সরেজমিনে দেখা যায়, বাজারের প্রতিটি রাস্তার বেহাল অবস্থা। খানাখন্দে ভরা রাস্তায় পানি জমে কাদা হয়ে গেছে। কাঁচাবাজার ছাড়া অন্য কোথাও পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেই। এদিকে কর্তৃপক্ষ কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন ব্যবসায়ী, ক্রেতা-বিক্রেতা ও কৃষকেরা। বাধ্য হয়েই কাদা মাড়িয়ে বাজারে যাতায়াত করছেন ব্যবসায়ীরা। বাজারটির অভ্যন্তরে যাওয়ার রাস্তা ও দোকানের জায়গা কাদায় মাখামাখি। এ নিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীসহ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, প্রবেশের পাঁচটি রাস্তার অবস্থা নাজুক। দীর্ঘদিন রাস্তাগুলো সংস্কার না করায় বিভিন্ন জায়গায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে উত্তর ইউনিয়ন থেকে বাজারে প্রবেশদ্বারের মুখে রাস্তার কাজ অসম্পূর্ণ থাকায় একটু বৃষ্টি হলেই হাঁটুপানি জমে থাকে। পানি ও বর্জ্য নিষ্কাশনেরও কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে গত দুই দিনের বৃষ্টিতে কয়েকটি রাস্তার প্রবেশের মুখে পানি ও কাদা জামে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে গেছে।
ব্যবসায়ী মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে এই বাজারে অবস্থান করছি, কিন্তু আজ পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো কাজ দেখিনি। রাস্তায় ঢালাইয়ের কাজ না হওয়ায় বৃষ্টি হলেও পানি জমে কাদা উঠে যায়। এমন অবস্থায় চলাচলে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। অনেক ক্রেতা আবার রাস্তার বেহাল অবস্থার কারণে বাজারে আসতে চান না।’
এই ব্যবসায়ী আরও বলেন, ‘সরকার এই বাজার থেকে রাজস্ব আদায় করে, অথচ রাস্তাটার উন্নয়ন দৃশ্যমান নয়। বৃষ্টি ছাড়াও বাজারে চলাফেরা করতে সমস্যা হয়। বাজারের পুরো রাস্তাটাই ভাঙা ও খানাখন্দে ভরা।’
এ বিষয়ে সাচনা বাজার কমিটির সভাপতি চিত্ত রঞ্জন পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাস্তাগুলোর এমন অবস্থার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
রাস্তা সংস্কারের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তার জানান, বাজারের রাস্তাগুলো সংস্কার করা জরুরি হয়ে উঠেছে। তবে এলজিইডি থেকে এটা সংস্কার করার কোনো সুযোগ নেই। তবে এডিপি থেকে সংস্কার করার সুযোগ রয়েছে। প্রস্তাব এলে এ বছরই করা সম্ভব বলে তিনি জানান।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল আল আজাদ বলেন, ‘বাজারে পানি নিষ্কাশনের জন্য নালার কাজ চলমান রয়েছে। দ্রুত এটি সচল করা হবে। আগামী শনিবার বাজারটি সরেজমিনে পরিদর্শন করে সংস্কারের উদ্যোগ নেব।’ লোকাল বরাদ্দ থেকে এ বছরই বাজারের রাস্তার মেরামতের কাজ করা হবে বলেও জানান চেয়ারম্যান।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪