রঞ্জন কুমার দে, শেরপুর (বগুড়া)
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর), কাজের বিনিময়ে টাকা (কাবিটা) ও কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) কর্মসূচির অধীনে বাস্তবায়িত প্রকল্প নিয়ে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে যেসব প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল, সেগুলোর বেশির ভাগ কাজেই দেখা যায় গরমিল।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার অফিস সূত্রে জানা যায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে কুসুম্বী ইউনিয়নে টিআর, কাবিটা ও কাবিখা সংস্কার কর্মসূচির অধীনে বাস্তবায়িত প্রকল্প বাবদ ১৪ লাখ ৫৮ হাজার টাকা, ৭ দশমিক ৪৪ মেট্রিক টন গম ও ২৭ দশমিক ৪১ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়।
সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী, প্রকল্প এলাকায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে এবং চলমান প্রকল্পের বিবরণ জনগণের সামনে দৃশ্যমান রাখতে হবে। কিন্তু কাগজে সই করা ছাড়া কিছুই জানেন না বলে দাবি করেছেন প্রকল্পগুলোর সভাপতিরা। কাগজে-কলমে তাঁরা সভাপতি হলেও স্থানীয় প্রভাবশালীরাই কাজগুলো করে থাকেন।
কাবিখা প্রকল্পরের মাধ্যমে ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের দারুগ্রাম পাকার মাথা থেকে সৈকতের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তায় ইটের সলিংকরণ বাবদ বরাদ্দ ১০ মেট্রিক টন চাল। অপরদিকে একই ওয়ার্ডের বেলঘরিয়া সেওরাগাড়ি গনেশের বাড়ি থেকে পাকার মাথা পর্যন্ত রাস্তায় ইটের সলিং করার কথা। এর জন্য বরাদ্দ ৯ দশমিক ৯৭ মেট্রিক টন চাল। কিন্তু কাগজে কাজ সম্পন্ন হলেও হয়েছে অর্ধেক।
এ বিষয়ে ওই প্রকল্পের সভাপতি ও ওয়ার্ডের সদস্য আবুল হোসেন বলেন, ‘আমি কমিটির সভাপতি হিসেবে শুধু সই করেছি। প্রকল্পের কাজ ও বরাদ্দের বিষয়ে কিছুই জানি না। মূলত কমিটির সাধারণ সম্পাদক স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা জুলফিকার আলী সঞ্জু কাজগুলো করেছেন।’
এ বিষয়ে জুলফিকার আলী সঞ্জু বলেন, ‘ওই দুটি রাস্তার সংস্কারে ২০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হলেও আমি ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা পেয়েছি। তাই সঠিকভাবে কাজ করা সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া আমার ভদ্রাবতি পানি ব্যবস্থা সমবায় সমিতি লিমিটেডকে সংস্কারকাজে ৯৫ হাজার টাকা বরাদ্দ হলেও আমাকে মাত্র ৬০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।’
প্রকল্প বরাদ্দ অনুযায়ী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে মালিয়াটা পলিপাড়া সালামের বাড়ি থেকে মাহবুবের বাড়ির দিকে রাস্তা মাটি দিয়ে সংস্কার সলিং-করণ ও ইউড্রেন নির্মাণ করার কথা। এ জন্য বরাদ্দ হয়েছে ২ লাখ ৩৭ হাজার ৭৩০ টাকা। কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখা যায়নি মাটি কাটার চিহ্ন। শুধু ১০০ ফুট ইউড্রেন নির্মাণ করেই প্রকল্প শেষ করা হয়েছে।
এলাকার মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘এখানে কাজ শুরুর আগে ২৮০ ফুট রাস্তার মাপ নেওয়া হয়। এই রাস্তা সংস্কার করা হয়নি বা ইটের
সলিংও করা হয়নি। শুধু ১০০ ফুট একটি ড্রেন তৈরি করা হয়েছে। এখন আমরা কাদার কারণে রাস্তায় চলাচল করতে পারি না।’
প্রকল্পের সভাপতি ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য মোছা. শুশিলা বেগম বলেন, ‘ওখানে কী কাজ হওয়ার কথা, আমি জানি না। আমি শুধু সই দিয়েছি। আর একবার ব্যাংক থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা তুলে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মো. শাহ আলম সিরাজকে দিয়েছি। তিনি এ কাজ করেছেন।’
এলাকার বাসিন্দা ওবায়দুল্লাহ হাজি বলেন, ‘কাজের অনিয়মের কারণে প্রকল্পের সভাপতি সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার লাভলী আক্তারের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়েছে। এখন তিনি আর ফোন ধরেন না।’
তবে লাভলী আক্তার বলেন, ‘ওখানে কী কাজে কত টাকা বরাদ্দ হয়েছে, আমি কিছুই জানি না। উপজেলা অফিসে আমার কাছ
থেকে শুধু কাজের কথা বলে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে।’
সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী, প্রকল্প এলাকায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। তবে কাগজে সই করা ছাড়া কিছুই জানেন না বলে দাবি করেছেন প্রকল্পগুলোর সভাপতিরা।
গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর-খাদ্যশস্য/নগদ টাকা) কর্মসূচি বাস্তবায়ন নির্দেশিকা ২০২১ অনুযায়ী কাজগুলো উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তদারকি করবেন। তিনি প্রকল্প এলাকাগুলো নিয়মিত পরিদর্শন করে কাজের সন্তুষ্টি সাপেক্ষে অর্থ বা খাদ্যশস্য ছাড় করবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সদুত্তর দিতে পারেননি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোছা. শামছুন্নাহার শিউলী। তিনি বলেন, ‘কাবিখা ও কাবিটা প্রকল্পের প্রতিটি কাজের পূর্ববর্তী ও পরবর্তী অবস্থা শতভাগ পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। তবে টিআর প্রকল্পের সবগুলো কাজ এখনো পরিদর্শন করা হয়নি। পর্যায়ক্রমে পরিদর্শন করা হচ্ছে। কোনো কাজে অনিয়ম থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ময়নুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেব। যেখানে যেখানে অনিয়ম হয়েছে খোঁজ নেব এবং বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেব।’
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর), কাজের বিনিময়ে টাকা (কাবিটা) ও কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) কর্মসূচির অধীনে বাস্তবায়িত প্রকল্প নিয়ে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে যেসব প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল, সেগুলোর বেশির ভাগ কাজেই দেখা যায় গরমিল।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার অফিস সূত্রে জানা যায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে কুসুম্বী ইউনিয়নে টিআর, কাবিটা ও কাবিখা সংস্কার কর্মসূচির অধীনে বাস্তবায়িত প্রকল্প বাবদ ১৪ লাখ ৫৮ হাজার টাকা, ৭ দশমিক ৪৪ মেট্রিক টন গম ও ২৭ দশমিক ৪১ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়।
সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী, প্রকল্প এলাকায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে এবং চলমান প্রকল্পের বিবরণ জনগণের সামনে দৃশ্যমান রাখতে হবে। কিন্তু কাগজে সই করা ছাড়া কিছুই জানেন না বলে দাবি করেছেন প্রকল্পগুলোর সভাপতিরা। কাগজে-কলমে তাঁরা সভাপতি হলেও স্থানীয় প্রভাবশালীরাই কাজগুলো করে থাকেন।
কাবিখা প্রকল্পরের মাধ্যমে ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের দারুগ্রাম পাকার মাথা থেকে সৈকতের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তায় ইটের সলিংকরণ বাবদ বরাদ্দ ১০ মেট্রিক টন চাল। অপরদিকে একই ওয়ার্ডের বেলঘরিয়া সেওরাগাড়ি গনেশের বাড়ি থেকে পাকার মাথা পর্যন্ত রাস্তায় ইটের সলিং করার কথা। এর জন্য বরাদ্দ ৯ দশমিক ৯৭ মেট্রিক টন চাল। কিন্তু কাগজে কাজ সম্পন্ন হলেও হয়েছে অর্ধেক।
এ বিষয়ে ওই প্রকল্পের সভাপতি ও ওয়ার্ডের সদস্য আবুল হোসেন বলেন, ‘আমি কমিটির সভাপতি হিসেবে শুধু সই করেছি। প্রকল্পের কাজ ও বরাদ্দের বিষয়ে কিছুই জানি না। মূলত কমিটির সাধারণ সম্পাদক স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা জুলফিকার আলী সঞ্জু কাজগুলো করেছেন।’
এ বিষয়ে জুলফিকার আলী সঞ্জু বলেন, ‘ওই দুটি রাস্তার সংস্কারে ২০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হলেও আমি ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা পেয়েছি। তাই সঠিকভাবে কাজ করা সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া আমার ভদ্রাবতি পানি ব্যবস্থা সমবায় সমিতি লিমিটেডকে সংস্কারকাজে ৯৫ হাজার টাকা বরাদ্দ হলেও আমাকে মাত্র ৬০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।’
প্রকল্প বরাদ্দ অনুযায়ী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে মালিয়াটা পলিপাড়া সালামের বাড়ি থেকে মাহবুবের বাড়ির দিকে রাস্তা মাটি দিয়ে সংস্কার সলিং-করণ ও ইউড্রেন নির্মাণ করার কথা। এ জন্য বরাদ্দ হয়েছে ২ লাখ ৩৭ হাজার ৭৩০ টাকা। কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখা যায়নি মাটি কাটার চিহ্ন। শুধু ১০০ ফুট ইউড্রেন নির্মাণ করেই প্রকল্প শেষ করা হয়েছে।
এলাকার মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘এখানে কাজ শুরুর আগে ২৮০ ফুট রাস্তার মাপ নেওয়া হয়। এই রাস্তা সংস্কার করা হয়নি বা ইটের
সলিংও করা হয়নি। শুধু ১০০ ফুট একটি ড্রেন তৈরি করা হয়েছে। এখন আমরা কাদার কারণে রাস্তায় চলাচল করতে পারি না।’
প্রকল্পের সভাপতি ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য মোছা. শুশিলা বেগম বলেন, ‘ওখানে কী কাজ হওয়ার কথা, আমি জানি না। আমি শুধু সই দিয়েছি। আর একবার ব্যাংক থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা তুলে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মো. শাহ আলম সিরাজকে দিয়েছি। তিনি এ কাজ করেছেন।’
এলাকার বাসিন্দা ওবায়দুল্লাহ হাজি বলেন, ‘কাজের অনিয়মের কারণে প্রকল্পের সভাপতি সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার লাভলী আক্তারের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়েছে। এখন তিনি আর ফোন ধরেন না।’
তবে লাভলী আক্তার বলেন, ‘ওখানে কী কাজে কত টাকা বরাদ্দ হয়েছে, আমি কিছুই জানি না। উপজেলা অফিসে আমার কাছ
থেকে শুধু কাজের কথা বলে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে।’
সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী, প্রকল্প এলাকায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। তবে কাগজে সই করা ছাড়া কিছুই জানেন না বলে দাবি করেছেন প্রকল্পগুলোর সভাপতিরা।
গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর-খাদ্যশস্য/নগদ টাকা) কর্মসূচি বাস্তবায়ন নির্দেশিকা ২০২১ অনুযায়ী কাজগুলো উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তদারকি করবেন। তিনি প্রকল্প এলাকাগুলো নিয়মিত পরিদর্শন করে কাজের সন্তুষ্টি সাপেক্ষে অর্থ বা খাদ্যশস্য ছাড় করবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সদুত্তর দিতে পারেননি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোছা. শামছুন্নাহার শিউলী। তিনি বলেন, ‘কাবিখা ও কাবিটা প্রকল্পের প্রতিটি কাজের পূর্ববর্তী ও পরবর্তী অবস্থা শতভাগ পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। তবে টিআর প্রকল্পের সবগুলো কাজ এখনো পরিদর্শন করা হয়নি। পর্যায়ক্রমে পরিদর্শন করা হচ্ছে। কোনো কাজে অনিয়ম থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ময়নুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেব। যেখানে যেখানে অনিয়ম হয়েছে খোঁজ নেব এবং বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেব।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫