আনোয়ারা (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় গত কয়েক বছর পরীক্ষামূলক চীনা বাদাম চাষ করা হচ্ছে। কম ঝুঁকি, ব্যাপক চাহিদা ও বাজারে বাদামের ভালো দাম থাকায় চাষে আগ্রহী হচ্ছেন এখানকার কৃষকেরা।
এবার হাইলধর ইউনিয়নের ফকিরার চরেও বাদাম চাষ করা হয়েছে। ৪০ হেক্টর জমিতে কয়েক প্রকারের চীনা বাদামের চাষ করেন স্থানীয় চাষিরা। এর মধ্যে ‘ত্রিদানা’ ও ‘জুমকা’ নামের দুই জাতের বাদামের ফলন ভালো হয়েছে।
এতে শতাধিক টনের বেশি বাদাম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রার আশা সংশ্লিষ্টদের। তা ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে আরও ২২ হেক্টর জমিতে বাদামের চাষ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
জানা যায়, উপজেলার হাইলধর ইউনিয়নের সাঙ্গু নদীর তীরে গড়ে ওঠা ফকিরার চরটিতে সব ধরনের কৃষি পণ্যের উৎপাদন হয়। চরের পলিমাটি, উপযুক্ত পরিবেশ ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর চরটিতে বাদামের বাম্পার ফলন হয়েছে। কম ঝুঁকি, ব্যাপক চাহিদা ও বাজারে বাদামের ভালো দাম থাকায় গত দুই বছর ধরে বাদাম চাষে আগ্রহী হচ্ছেন এখানকার চাষিরা। তা ছাড়া উপজেলার বরুমচড়া, চাতরি, বারখাইন, বারশত, বটতলী ও জুঁইদন্ডী ইউনিয়নে প্রদর্শনীমূলক বাদাম চাষ করা হয়েছে।
স্থানীয় কৃষক আবুল কাশেম জানান, সাঙ্গু নদের মাঝখানে চরটি জেগে ওঠার পর থেকে স্থানীয় কৃষকেরা এ চরে ধান, মরিচ, আলু, বেগুন, শিম, টমেটো, বরবটিসহ বিভিন্ন ধরনের ফসল চাষ করে থাকেন। কিন্তু বিগত ২ বছর আনোয়ারা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহায়তায় বাদাম চাষ শুরু হয়। আর এতে আমরা ভালো লাভবান হচ্ছি।
ফকিরার চরের কৃষক মো. আলমগীর বলেন, বাদাম চাষ করতে তেমন খরচ করতে হয় না। পরিশ্রমও কম করতে হয়। তাই এ বছর ২ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ করে ভালো ফলনও হয়েছে।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রমজান আলী বলেন, বাদাম একটি উচ্চফলনশীল ফসল। বাদাম চাষে তেমন সেচ ও পরিশ্রমের প্রয়োজন পড়ে না। তা ছাড়া হাইলধর ইউনিয়নে সাঙ্গু নদীতে জেগে ওঠা ফকিরার চরটি এলাকার শস্যভান্ডার হিসেবে পুরো এলাকার কৃষি পণ্যের চাহিদা পূরণ করেন। এ চরের পলি মাটিগুলো অপেক্ষাকৃত চাষাবাদে বেশি উর্বর, যার ফলে এ চরে এ বছর বাদামের ফলন ও ভালো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, চলতি মৌসুমে ৪০ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হয়েছে। এ বছর ত্রিদানা ও জুমকা নামের দুই জাতের বাদামের ভালো আবাদ হয়েছে। আশা করা হচ্ছে ১০০ থেকে ১৩০ টন উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় গত কয়েক বছর পরীক্ষামূলক চীনা বাদাম চাষ করা হচ্ছে। কম ঝুঁকি, ব্যাপক চাহিদা ও বাজারে বাদামের ভালো দাম থাকায় চাষে আগ্রহী হচ্ছেন এখানকার কৃষকেরা।
এবার হাইলধর ইউনিয়নের ফকিরার চরেও বাদাম চাষ করা হয়েছে। ৪০ হেক্টর জমিতে কয়েক প্রকারের চীনা বাদামের চাষ করেন স্থানীয় চাষিরা। এর মধ্যে ‘ত্রিদানা’ ও ‘জুমকা’ নামের দুই জাতের বাদামের ফলন ভালো হয়েছে।
এতে শতাধিক টনের বেশি বাদাম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রার আশা সংশ্লিষ্টদের। তা ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে আরও ২২ হেক্টর জমিতে বাদামের চাষ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
জানা যায়, উপজেলার হাইলধর ইউনিয়নের সাঙ্গু নদীর তীরে গড়ে ওঠা ফকিরার চরটিতে সব ধরনের কৃষি পণ্যের উৎপাদন হয়। চরের পলিমাটি, উপযুক্ত পরিবেশ ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর চরটিতে বাদামের বাম্পার ফলন হয়েছে। কম ঝুঁকি, ব্যাপক চাহিদা ও বাজারে বাদামের ভালো দাম থাকায় গত দুই বছর ধরে বাদাম চাষে আগ্রহী হচ্ছেন এখানকার চাষিরা। তা ছাড়া উপজেলার বরুমচড়া, চাতরি, বারখাইন, বারশত, বটতলী ও জুঁইদন্ডী ইউনিয়নে প্রদর্শনীমূলক বাদাম চাষ করা হয়েছে।
স্থানীয় কৃষক আবুল কাশেম জানান, সাঙ্গু নদের মাঝখানে চরটি জেগে ওঠার পর থেকে স্থানীয় কৃষকেরা এ চরে ধান, মরিচ, আলু, বেগুন, শিম, টমেটো, বরবটিসহ বিভিন্ন ধরনের ফসল চাষ করে থাকেন। কিন্তু বিগত ২ বছর আনোয়ারা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহায়তায় বাদাম চাষ শুরু হয়। আর এতে আমরা ভালো লাভবান হচ্ছি।
ফকিরার চরের কৃষক মো. আলমগীর বলেন, বাদাম চাষ করতে তেমন খরচ করতে হয় না। পরিশ্রমও কম করতে হয়। তাই এ বছর ২ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ করে ভালো ফলনও হয়েছে।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রমজান আলী বলেন, বাদাম একটি উচ্চফলনশীল ফসল। বাদাম চাষে তেমন সেচ ও পরিশ্রমের প্রয়োজন পড়ে না। তা ছাড়া হাইলধর ইউনিয়নে সাঙ্গু নদীতে জেগে ওঠা ফকিরার চরটি এলাকার শস্যভান্ডার হিসেবে পুরো এলাকার কৃষি পণ্যের চাহিদা পূরণ করেন। এ চরের পলি মাটিগুলো অপেক্ষাকৃত চাষাবাদে বেশি উর্বর, যার ফলে এ চরে এ বছর বাদামের ফলন ও ভালো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, চলতি মৌসুমে ৪০ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হয়েছে। এ বছর ত্রিদানা ও জুমকা নামের দুই জাতের বাদামের ভালো আবাদ হয়েছে। আশা করা হচ্ছে ১০০ থেকে ১৩০ টন উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪