নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) পরামর্শ দিয়েছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনাররা। তাঁরা বলেছেন, সবাই যদি নির্বাচনে না আসে তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। গতকাল রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ইসি আয়োজিত সংলাপে এই পরামর্শ দেন তাঁরা। এই সংলাপে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), নির্বাচন কমিশনার ও সচিবসহ ২৮ জনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। তবে বেশ কয়েকজন অসুস্থতাজনিত কারণে ও বিদেশে থাকায় অংশ নিতে পারেননি।
গতকালের আলোচনায় অংশ নিয়ে সাবেক সিইসি বিচারপতি মোহাম্মদ আব্দুর রউফ নির্বাচন কমিশনকে রাজনীতিবিদদের শিক্ষক হওয়ার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, রাজনীতিকদের রাজনীতিক হয়ে উঠতে রাজনীতি শেখান। তাঁদের যদি রাজনীতিক করতে না পারেন, তাহলে আফসোস করা ছাড়া আর কিছু করার থাকবে না।
বিচারপতি আব্দুর রউফ আরও বলেন, ‘আপনারা প্রতি ৫০০ জনের জন্য একটি পোলিং স্টেশন তৈরি করুন। এতে ভোটের সময় কমে যাবে। ৮টা থেকে ১২টার মধ্যে ভোট শেষ হবে। দিনে দিনে ভোট গণনা শেষ করতে পারবেন। যে জিনিসটা সবচেয়ে খারাপ—ভোট গণনা শুরু হয় সন্ধ্যার পর। আর আমরা দেখি সন্ধ্যার পর জিন, ভূত যা কিছু আছে সব দেখা যায়। বাতি নিভতে শুরু করলে শুরু হয় তাদের আনাগোনা।’
বর্তমান পরিস্থিতিতে সব দলের নির্বাচনে আসার জন্য পরিবেশ সৃষ্টির পরামর্শ দেন সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা। তিনি বলেন, ‘যে দেশে গণতন্ত্র ও নির্বাচন আছে সেখানে কেউ বেশি দিন নির্বাচনের বাইরে থাকতে পারে না। আমরা যদি পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারি তাহলে অবশ্যই আসবে।’ বর্তমান কমিশনের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আইন-কানুন যা আছে, তার মধ্য দিয়ে সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন করা সম্ভব। সেই দিয়েই আমরা তো সুষ্ঠু নির্বাচন করেছি।’
আলোচনায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে সাবেক নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবু হাফিজ ভোটে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিতের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে সবাই মনে করবে, নির্বাচন ভালো হয়েছে। কিন্তু এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন যুক্ত হতে পারবে না। যদি তারা যুক্ত হয়ে যায়, তাহলে দেখবে যে কিছুই করা যাচ্ছে না। আমাদের সময় যারা নির্বাচন বর্জন করেছিল, তাদের আনার জন্য অনেক চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু সেটা হয়নি। অনেক সহিংসতা হয়েছে। ওই সময় নির্বাচন না হলে সহিংসতা আরও হতো।’
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনে একইভাবে মত দেন সদ্য বিদায়ী নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার। তাঁর মতে, ইসির জন্য আগামী নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক না হলে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে না। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করতে গেলে একটি নিরপেক্ষ সরকার দরকার। গ্রহণযোগ্য সরকারই কেবল গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের নিশ্চয়তা দিতে পারে। নির্বাচনের আগে সংসদ সদস্যরা পদত্যাগ না করলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দিন নয় ঘণ্টা হিসাব করে প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন ইসির সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ সাদিক। তিনি বলেন, ‘ব্যালট ভোট গণনার সময় নানা সমস্যা হয়। যার ফলে ইভিএম আপনাদের মুক্তি দিতে পারে। কেন্দ্রে বুথের সংখ্যা বাড়িয়ে কেন্দ্র কমানোর পরামর্শ দেন তিনি। তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের দিন কেন্দ্রে হাজার হাজার সিসি টিভি ক্যামেরা দেখার মতো অবস্থা থাকে না।
ইভিএম হ্যাকিংয়ের সুযোগ নেই মন্তব্য করে সাবেক নির্বাচন কমিশনার শাহ নেওয়াজ বলেন, কারণ এটাতে ইন্টারনেট নেই। এ জন্য মক ভোটিং সিস্টেম বাড়াতে হবে। গোপন কক্ষে একজন লোক দাঁড়িয়ে থেকে বলছে ভোট দিয়ে দিই। সেই ডাকাত সরাতে না পারলে ইভিএম মানুষ গ্রহণ করবে না।
জেলা প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনারদের রিটার্নিং কর্মকর্তা করার সুপারিশ করেন ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব মোখলেছুর রহমান। তিনি বলেন, ‘ইভিএম কিংবা ব্যালটে যেখানেই নির্বাচন হোক, গোপন কক্ষে যেন কোনো লোক দাঁড়িয়ে না থাকে।’ ভোটের দিন ইন্টারনেটের ধীরগতি না করার পরামর্শ দেন তিনি।
ভোটের সময় সেনাবাহিনী মোতায়েন না করার পরামর্শ দিয়েছেন সদ্য বিদায়ী সিইসি কে এম নূরুল হুদা। তিনি বলেন, নির্বাচনে সেনাবাহিনী কোনো কাজে আসে না। সাবেক সিইসি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের নির্বাচনে যে পরিমাণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন হয়, এটা বিশ্বে বিরল। হাজার হাজার লোক বন্দুক হাতে যুদ্ধাবস্থার মতো দাঁড়িয়ে থাকে। আমি দায়িত্বে থাকতেও বলেছি, এখনো বলেছি যে এসবের প্রয়োজন নাই। সেনাবাহিনী মোতায়েন একেবারেই দরকার নেই। কারণ বিগত নির্বাচনে তাদের অ্যাকটিভিটিস আমরা দেখেছি। নির্বাচন পরিচালনার কোনো কাজে তারা আসে বলে আমার মনে হয় না। সুতরাং আমাদের এই এলিট ফোর্স সেনাবাহিনীকে নির্বাচনের সময় মাঠে নামানোর কোনো দরকার নেই।’
বর্তমান সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা, ঐকমত্য না থাকলে আমাদের পক্ষে নির্বাচন করা কষ্টকর হবে। নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে ভালো নির্বাচন করা সম্ভব নয়।’ তিনি বলেন, ‘এখনো দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করিনি। সবাই বলেছেন নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হতে হবে। নির্বাচন যদি ইনক্লুসিভ না হয়, নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বাস্তব অর্থে থাকবে না। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনেকটা নষ্ট হেয়ে গেছে। এই সংস্কৃতির মধ্যে কিছু ইতিবাচক গুণ আনতে হবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) পরামর্শ দিয়েছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনাররা। তাঁরা বলেছেন, সবাই যদি নির্বাচনে না আসে তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। গতকাল রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ইসি আয়োজিত সংলাপে এই পরামর্শ দেন তাঁরা। এই সংলাপে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), নির্বাচন কমিশনার ও সচিবসহ ২৮ জনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। তবে বেশ কয়েকজন অসুস্থতাজনিত কারণে ও বিদেশে থাকায় অংশ নিতে পারেননি।
গতকালের আলোচনায় অংশ নিয়ে সাবেক সিইসি বিচারপতি মোহাম্মদ আব্দুর রউফ নির্বাচন কমিশনকে রাজনীতিবিদদের শিক্ষক হওয়ার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, রাজনীতিকদের রাজনীতিক হয়ে উঠতে রাজনীতি শেখান। তাঁদের যদি রাজনীতিক করতে না পারেন, তাহলে আফসোস করা ছাড়া আর কিছু করার থাকবে না।
বিচারপতি আব্দুর রউফ আরও বলেন, ‘আপনারা প্রতি ৫০০ জনের জন্য একটি পোলিং স্টেশন তৈরি করুন। এতে ভোটের সময় কমে যাবে। ৮টা থেকে ১২টার মধ্যে ভোট শেষ হবে। দিনে দিনে ভোট গণনা শেষ করতে পারবেন। যে জিনিসটা সবচেয়ে খারাপ—ভোট গণনা শুরু হয় সন্ধ্যার পর। আর আমরা দেখি সন্ধ্যার পর জিন, ভূত যা কিছু আছে সব দেখা যায়। বাতি নিভতে শুরু করলে শুরু হয় তাদের আনাগোনা।’
বর্তমান পরিস্থিতিতে সব দলের নির্বাচনে আসার জন্য পরিবেশ সৃষ্টির পরামর্শ দেন সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা। তিনি বলেন, ‘যে দেশে গণতন্ত্র ও নির্বাচন আছে সেখানে কেউ বেশি দিন নির্বাচনের বাইরে থাকতে পারে না। আমরা যদি পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারি তাহলে অবশ্যই আসবে।’ বর্তমান কমিশনের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আইন-কানুন যা আছে, তার মধ্য দিয়ে সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন করা সম্ভব। সেই দিয়েই আমরা তো সুষ্ঠু নির্বাচন করেছি।’
আলোচনায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে সাবেক নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবু হাফিজ ভোটে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিতের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে সবাই মনে করবে, নির্বাচন ভালো হয়েছে। কিন্তু এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন যুক্ত হতে পারবে না। যদি তারা যুক্ত হয়ে যায়, তাহলে দেখবে যে কিছুই করা যাচ্ছে না। আমাদের সময় যারা নির্বাচন বর্জন করেছিল, তাদের আনার জন্য অনেক চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু সেটা হয়নি। অনেক সহিংসতা হয়েছে। ওই সময় নির্বাচন না হলে সহিংসতা আরও হতো।’
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনে একইভাবে মত দেন সদ্য বিদায়ী নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার। তাঁর মতে, ইসির জন্য আগামী নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক না হলে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে না। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করতে গেলে একটি নিরপেক্ষ সরকার দরকার। গ্রহণযোগ্য সরকারই কেবল গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের নিশ্চয়তা দিতে পারে। নির্বাচনের আগে সংসদ সদস্যরা পদত্যাগ না করলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দিন নয় ঘণ্টা হিসাব করে প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন ইসির সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ সাদিক। তিনি বলেন, ‘ব্যালট ভোট গণনার সময় নানা সমস্যা হয়। যার ফলে ইভিএম আপনাদের মুক্তি দিতে পারে। কেন্দ্রে বুথের সংখ্যা বাড়িয়ে কেন্দ্র কমানোর পরামর্শ দেন তিনি। তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের দিন কেন্দ্রে হাজার হাজার সিসি টিভি ক্যামেরা দেখার মতো অবস্থা থাকে না।
ইভিএম হ্যাকিংয়ের সুযোগ নেই মন্তব্য করে সাবেক নির্বাচন কমিশনার শাহ নেওয়াজ বলেন, কারণ এটাতে ইন্টারনেট নেই। এ জন্য মক ভোটিং সিস্টেম বাড়াতে হবে। গোপন কক্ষে একজন লোক দাঁড়িয়ে থেকে বলছে ভোট দিয়ে দিই। সেই ডাকাত সরাতে না পারলে ইভিএম মানুষ গ্রহণ করবে না।
জেলা প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনারদের রিটার্নিং কর্মকর্তা করার সুপারিশ করেন ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব মোখলেছুর রহমান। তিনি বলেন, ‘ইভিএম কিংবা ব্যালটে যেখানেই নির্বাচন হোক, গোপন কক্ষে যেন কোনো লোক দাঁড়িয়ে না থাকে।’ ভোটের দিন ইন্টারনেটের ধীরগতি না করার পরামর্শ দেন তিনি।
ভোটের সময় সেনাবাহিনী মোতায়েন না করার পরামর্শ দিয়েছেন সদ্য বিদায়ী সিইসি কে এম নূরুল হুদা। তিনি বলেন, নির্বাচনে সেনাবাহিনী কোনো কাজে আসে না। সাবেক সিইসি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের নির্বাচনে যে পরিমাণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন হয়, এটা বিশ্বে বিরল। হাজার হাজার লোক বন্দুক হাতে যুদ্ধাবস্থার মতো দাঁড়িয়ে থাকে। আমি দায়িত্বে থাকতেও বলেছি, এখনো বলেছি যে এসবের প্রয়োজন নাই। সেনাবাহিনী মোতায়েন একেবারেই দরকার নেই। কারণ বিগত নির্বাচনে তাদের অ্যাকটিভিটিস আমরা দেখেছি। নির্বাচন পরিচালনার কোনো কাজে তারা আসে বলে আমার মনে হয় না। সুতরাং আমাদের এই এলিট ফোর্স সেনাবাহিনীকে নির্বাচনের সময় মাঠে নামানোর কোনো দরকার নেই।’
বর্তমান সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা, ঐকমত্য না থাকলে আমাদের পক্ষে নির্বাচন করা কষ্টকর হবে। নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে ভালো নির্বাচন করা সম্ভব নয়।’ তিনি বলেন, ‘এখনো দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করিনি। সবাই বলেছেন নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হতে হবে। নির্বাচন যদি ইনক্লুসিভ না হয়, নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বাস্তব অর্থে থাকবে না। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনেকটা নষ্ট হেয়ে গেছে। এই সংস্কৃতির মধ্যে কিছু ইতিবাচক গুণ আনতে হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪