মাগুরা প্রতিনিধি
অন্য মানুষের মতো স্বাভাবিক চলাফেলা করতে পারেন না আক্কাস। পায়ে ভর করে হাঁটতে না পারলেও হয়েছেন সফল চাষি। মাঠজুড়ে কালিজিরা চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন তিনি।
এ বছর কালিজিরার চাষ করেছেন মাগুরা সদরের নালিয়ালডাঙী মাঠে। শুরু থেকেই কালিজিরা চাষে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়েছেন। এরপর শুরু করেছেন অনেকটাই মনের সাহস নিয়ে। তাঁর কালিজিরা এখন খেতে বাতাসে দোল খাচ্ছে। তা দেখে আশপাশের কৃষকেরা ছুটে আসছেন এই ব্যতিক্রমধর্মী চাষ সম্পর্কে জানতে।
এ বছর ৫০ শতক জমিতে মসলাজাতীয় ফসল কালিজিরা চাষ করেছেন প্রতিবন্ধী আক্কাস আলী খান। তিনি জানান, কালিজিরা চাষ করতে খরচ হয় প্রতি বিঘায় ৪ হাজার টাকা। ফলন ভালো হলে প্রতি বিঘা ৪ মণের বেশি ফসল ঘরে তোলা যায়। এর বাজারে চাহিদাও বেশি। বাজারমূল্য ভালো বিধায় এটা চাষ করা যায় অনায়াসে। তিনি জানান, প্রতি মণ কালিজিরা এখন প্রায় ৮ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়।
আঠারখাদা ইউনিয়নে এই নালিয়াডাঙ্গী গ্রামে চলতি মৌসুমে কালিজিরার চাষ হয়েছে ৫০ একরের বেশি জমিতে। আক্কাসের পাশাপাশি যে সব কৃষক এটি চাষ করেছেন, তাঁদের সবার ফলনও ভালো হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো দামে বিক্রি করতে পারবেন বলে তাঁরা আশা করছেন।
এদিকে বাজারে মূল্য ভালো থাকায় দিন দিন কালিজিরার চাষ বাড়ছে বলে জানিয়েছেন এ অঞ্চলের কৃষকেরা। মাগুরায় কালিজিরা একসময় দিনাজপুর, সিরাজগঞ্জ, বগুড়াসহ নানা জেলা থেকে আসত। এখন মাগুরায় যে চাষ শুরু হয়েছে এত কৃষকেরা বলছেন অনেকটাই মাগুরা থেকে বাজারে ঘাটতি পূরণ হয়। অর্থাৎ বাইরে থেকে কালিজিরা কম আনতে হয়। মাগুরা আঞ্চলিক মসলা গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, কালিজিরা একটি ঔষধিগুণ-সম্পন্ন মসলাজাতীয় ফসল। একে তেলজাতীয় ফসল ও বলা যায়। এতে রয়েছে অসংখ্য ঔষধি গুণাবলি; যা মানবদেহে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হয়েছে কাজ করে। বাংলাদেশ মসলা গবেষণা কেন্দ্র রবি মৌসুমে চাষ হয় এমন একটি জাত উদ্ভাবন করেছে বারি-১ জাতের কালিজিরা, যা চাষে কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন। মাগুরা মসলা গবেষণা কেন্দ্র থেকে কৃষকদের নানা বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এতে কৃষকেরা উপকৃত হচ্ছেন। আশা করি, ভবিষ্যতে কালিজিরা চাষে কৃষকেরা আরও বেশি আগ্রহী হবেন। সেই সঙ্গে নতুন যারা চাষাবাদে যুক্ত হবেন তাদের সহজে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা চলছে।
অন্য মানুষের মতো স্বাভাবিক চলাফেলা করতে পারেন না আক্কাস। পায়ে ভর করে হাঁটতে না পারলেও হয়েছেন সফল চাষি। মাঠজুড়ে কালিজিরা চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন তিনি।
এ বছর কালিজিরার চাষ করেছেন মাগুরা সদরের নালিয়ালডাঙী মাঠে। শুরু থেকেই কালিজিরা চাষে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়েছেন। এরপর শুরু করেছেন অনেকটাই মনের সাহস নিয়ে। তাঁর কালিজিরা এখন খেতে বাতাসে দোল খাচ্ছে। তা দেখে আশপাশের কৃষকেরা ছুটে আসছেন এই ব্যতিক্রমধর্মী চাষ সম্পর্কে জানতে।
এ বছর ৫০ শতক জমিতে মসলাজাতীয় ফসল কালিজিরা চাষ করেছেন প্রতিবন্ধী আক্কাস আলী খান। তিনি জানান, কালিজিরা চাষ করতে খরচ হয় প্রতি বিঘায় ৪ হাজার টাকা। ফলন ভালো হলে প্রতি বিঘা ৪ মণের বেশি ফসল ঘরে তোলা যায়। এর বাজারে চাহিদাও বেশি। বাজারমূল্য ভালো বিধায় এটা চাষ করা যায় অনায়াসে। তিনি জানান, প্রতি মণ কালিজিরা এখন প্রায় ৮ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়।
আঠারখাদা ইউনিয়নে এই নালিয়াডাঙ্গী গ্রামে চলতি মৌসুমে কালিজিরার চাষ হয়েছে ৫০ একরের বেশি জমিতে। আক্কাসের পাশাপাশি যে সব কৃষক এটি চাষ করেছেন, তাঁদের সবার ফলনও ভালো হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো দামে বিক্রি করতে পারবেন বলে তাঁরা আশা করছেন।
এদিকে বাজারে মূল্য ভালো থাকায় দিন দিন কালিজিরার চাষ বাড়ছে বলে জানিয়েছেন এ অঞ্চলের কৃষকেরা। মাগুরায় কালিজিরা একসময় দিনাজপুর, সিরাজগঞ্জ, বগুড়াসহ নানা জেলা থেকে আসত। এখন মাগুরায় যে চাষ শুরু হয়েছে এত কৃষকেরা বলছেন অনেকটাই মাগুরা থেকে বাজারে ঘাটতি পূরণ হয়। অর্থাৎ বাইরে থেকে কালিজিরা কম আনতে হয়। মাগুরা আঞ্চলিক মসলা গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, কালিজিরা একটি ঔষধিগুণ-সম্পন্ন মসলাজাতীয় ফসল। একে তেলজাতীয় ফসল ও বলা যায়। এতে রয়েছে অসংখ্য ঔষধি গুণাবলি; যা মানবদেহে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হয়েছে কাজ করে। বাংলাদেশ মসলা গবেষণা কেন্দ্র রবি মৌসুমে চাষ হয় এমন একটি জাত উদ্ভাবন করেছে বারি-১ জাতের কালিজিরা, যা চাষে কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন। মাগুরা মসলা গবেষণা কেন্দ্র থেকে কৃষকদের নানা বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এতে কৃষকেরা উপকৃত হচ্ছেন। আশা করি, ভবিষ্যতে কালিজিরা চাষে কৃষকেরা আরও বেশি আগ্রহী হবেন। সেই সঙ্গে নতুন যারা চাষাবাদে যুক্ত হবেন তাদের সহজে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা চলছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪