নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে বন্যায় ভেঙে যাওয়া সেতুতে কাঠের সাঁকো লাগিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে মানুষের। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আট গ্রামের মানুষ।
২০১৭ সালের বন্যায় ভেঙে যায় উপজেলার বেরুবাড়ী ইউনিয়নের বেরুবাড়ী খালের ওপর নির্মিত সেতু। ভাঙার পর সেতুটির পূর্ব অংশ ভালো থাকলেও পশ্চিম অংশ হেলে মাটিতে দেবে যায়। এতে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে সেতুর দুইপাড়ের আট গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। স্থানীয়দের উদ্যোগে সেতুর ভালো অংশের সঙ্গে কাঠের সাঁকো নির্মাণ করে যোগযোগ সচল করা হয়। তবে এই বাঁশ-কাঠের সাঁকো মাঝেমধ্যেই নষ্ট হয়ে যায়। প্রতি মাসেই জোড়া তালি দিতে হয়। এতে সাইকেল, মোটরসাইকেল চলাচল করতে পারলেও দুর্ঘটনার শঙ্কা রয়েছে। পুরোনো সেতুর অংশটি বয়সের ভারে জীর্ণ। রেলিং ভেঙে গেছে। খুঁটি ও পাটাতন নড়বড়ে।
স্থানীয়রা জানান, নব্বইয়ের দশকে ত্রাণ ও পুনর্বাসন দপ্তরের বরাদ্দে বাহেজর সেতু নির্মাণ করা হয়।
উপজেলার মিরার ভিটার আকবর আলী জানান, সেতুটির এমন দশার কারণে গ্রামের আশঙ্কাজনক রোগী নিয়ে যাওয়ার জন্য কোনো যানবাহন পাওয়া যায় না। রাত হলে তো মানুষও চলাচল করে না ওই সেতু দিয়ে। স্থানীয় শিক্ষার্থী মনিরুজ্জামান, ইয়াছিন আলী বলেন, ‘সেতুর ওপর দিয়ে স্কুলে যাওয়া আসার সময় এটি নড়াচড়া করে। মনে হয় কখন যেন পড়ে যাই। এমনকি কয়েকবার এখানে দুর্ঘটনার শিকারও হয়েছেন অনেকে।’ সরকারপাড়ার বাসিন্দা আহসান আলী বলেন, ‘নতুন সেতুর জন্য চেয়ারম্যান, মেম্বারসহ প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েও কোনো ফলাফল পাওয়া যায়নি।’
বেরুবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোলায়মান আলী জানান, সেতুটির এমন অবস্থায় কয়েকটি গ্রামের ৮ থেকে ১০ হাজার মানুষ চলাচলে অসুবিধায় পড়েছে। বর্তমানে ওই সেতুটির কাঠের পাটাতনটির বিভিন্ন স্থানে ভেঙে গেছে, খুঁটিগুলো নড়বড় হয়ে পড়েছে। মাঝে মধ্যেই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন পথচারী। সেখানে একটি নতুন সেতু নির্মাণ করা প্রয়োজন।
নাগেশ্বরী উপজেলা প্রকৌশলী ওয়াশিম আতাহার বলেন, ‘সেতুটি নির্মাণের জন্য আমফান প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর নকশা অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। এটি অনুমোদন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দরপত্র প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।’
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে বন্যায় ভেঙে যাওয়া সেতুতে কাঠের সাঁকো লাগিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে মানুষের। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আট গ্রামের মানুষ।
২০১৭ সালের বন্যায় ভেঙে যায় উপজেলার বেরুবাড়ী ইউনিয়নের বেরুবাড়ী খালের ওপর নির্মিত সেতু। ভাঙার পর সেতুটির পূর্ব অংশ ভালো থাকলেও পশ্চিম অংশ হেলে মাটিতে দেবে যায়। এতে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে সেতুর দুইপাড়ের আট গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। স্থানীয়দের উদ্যোগে সেতুর ভালো অংশের সঙ্গে কাঠের সাঁকো নির্মাণ করে যোগযোগ সচল করা হয়। তবে এই বাঁশ-কাঠের সাঁকো মাঝেমধ্যেই নষ্ট হয়ে যায়। প্রতি মাসেই জোড়া তালি দিতে হয়। এতে সাইকেল, মোটরসাইকেল চলাচল করতে পারলেও দুর্ঘটনার শঙ্কা রয়েছে। পুরোনো সেতুর অংশটি বয়সের ভারে জীর্ণ। রেলিং ভেঙে গেছে। খুঁটি ও পাটাতন নড়বড়ে।
স্থানীয়রা জানান, নব্বইয়ের দশকে ত্রাণ ও পুনর্বাসন দপ্তরের বরাদ্দে বাহেজর সেতু নির্মাণ করা হয়।
উপজেলার মিরার ভিটার আকবর আলী জানান, সেতুটির এমন দশার কারণে গ্রামের আশঙ্কাজনক রোগী নিয়ে যাওয়ার জন্য কোনো যানবাহন পাওয়া যায় না। রাত হলে তো মানুষও চলাচল করে না ওই সেতু দিয়ে। স্থানীয় শিক্ষার্থী মনিরুজ্জামান, ইয়াছিন আলী বলেন, ‘সেতুর ওপর দিয়ে স্কুলে যাওয়া আসার সময় এটি নড়াচড়া করে। মনে হয় কখন যেন পড়ে যাই। এমনকি কয়েকবার এখানে দুর্ঘটনার শিকারও হয়েছেন অনেকে।’ সরকারপাড়ার বাসিন্দা আহসান আলী বলেন, ‘নতুন সেতুর জন্য চেয়ারম্যান, মেম্বারসহ প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েও কোনো ফলাফল পাওয়া যায়নি।’
বেরুবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোলায়মান আলী জানান, সেতুটির এমন অবস্থায় কয়েকটি গ্রামের ৮ থেকে ১০ হাজার মানুষ চলাচলে অসুবিধায় পড়েছে। বর্তমানে ওই সেতুটির কাঠের পাটাতনটির বিভিন্ন স্থানে ভেঙে গেছে, খুঁটিগুলো নড়বড় হয়ে পড়েছে। মাঝে মধ্যেই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন পথচারী। সেখানে একটি নতুন সেতু নির্মাণ করা প্রয়োজন।
নাগেশ্বরী উপজেলা প্রকৌশলী ওয়াশিম আতাহার বলেন, ‘সেতুটি নির্মাণের জন্য আমফান প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর নকশা অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। এটি অনুমোদন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দরপত্র প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪