কাউনিয়া প্রতিনিধি
কাউনিয়ায় অপরিকল্পিতভাবে পাকা নালা (ইউ ড্রেন) নির্মাণ করে সরকারি অর্থের শ্রাদ্ধ করা হয়েছে। উপজেলার হরিচরণ শর্মা গ্রামে নির্মাণাধীন পাকা সড়কের একাধিক নালা কোনো কাজেই আসছে না।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) পানি নিষ্কাশনের জন্য যেখানে প্রয়োজন সেখানে কাজ না করে সড়কের পাশে ভরাট করা জায়গায় লাখ টাকা ব্যয়ে নালা নির্মাণ করেছে। এমনকি একটি নালার একপাশে মাটি ভরাট ও অপর পাশ ইট-সিমেন্ট দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এলজিইডির উপজেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে হরিচরণ শর্মা গ্রাম থেকে কালিরহাট বাজার পর্যন্ত রাস্তা পাকা করার জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। দুই কিলোমিটার পাকা রাস্তাসহ চারটি ইউ ড্রেন ও একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় ১ কোটি ৯৫ লাখ ১৯ হাজার ৯৯৬ টাকা। উপজেলা প্রকৌশলীর তত্ত্বাবধানে নির্মাণকাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রাঙ্গা কন্সট্রাকশন।
হরিচরণ শর্মা গ্রামে গত বুধবার দুপুরে গিয়ে দেখা গেছে, রাস্তা পাকাকরণের জন্য ইটের খোয়া বিছানো হয়েছে। সেখানে হরিচরণ শর্মা কমিউনিটি ক্লিনিকের পাশেই পরপর চারটি নালা এবং একটি কালভার্ট নির্মিত হয়েছে। কালভার্ট দিয়ে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকলেও নালাগুলোতে সেই ব্যবস্থা নেই।
স্থানীয় রতন মাস্টারের বাড়ির সামনে নির্মাণ করা একটি নালার একপাশ মাটি এবং অন্য মুখে ইট-সিমেন্ট দিয়ে বন্ধ করা। সেখানে কথা হয় ওই গ্রামের শাহাব উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এখানে কোনো ইউ ড্রেন দরকারই ছিল না। এলাকাবাসীর কথায় গুরুত্ব না দিয়ে ইঞ্জিনিয়ার অফিসের লোকজন আসিয়া ড্রেনের নকশা করে নিয়ে যায়। এরপর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এখানে ড্রেনটি নির্মাণ করে।’
আরেক বাসিন্দা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারি টাকার অপচয় এটি। রাস্তার যেখানে পানি নিষ্কাশনের জন্য ইউ ড্রেন দরকার সেখানে দেয় না। আর যেখানে দরকার নেই সেখানে ড্রেন নির্মাণ করা হয়।’
নালাটির পাশের বাড়ির মালিক রতন মিয়া জানান, তাঁর বাড়ির পাশের রাস্তায় নালা নির্মাণের কোনো দরকার ছিল না। কিন্তু প্রকৌশল অধিদপ্তরের লোকজন অযথা এটি নির্মাণ করেন। তিনি সেচ যন্ত্রের পানি যথাযথভাবে ব্যবহারের জন্য নালার মুখ বন্ধ করে দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান জেমি বলেন, ‘রাস্তার ওই জায়গায় আগে জমিতে সেচের পানি নিষ্কাশনের জন্য একটি পাইপ বসানো ছিল। রাস্তা পাকা হওয়ার কারণে সেখানে ইউ ড্রেন নির্মাণ করা হয়েছে। তবে সেখানে ড্রেনের তেমন প্রয়োজন ছিল না।’
কাউনিয়ায় অপরিকল্পিতভাবে পাকা নালা (ইউ ড্রেন) নির্মাণ করে সরকারি অর্থের শ্রাদ্ধ করা হয়েছে। উপজেলার হরিচরণ শর্মা গ্রামে নির্মাণাধীন পাকা সড়কের একাধিক নালা কোনো কাজেই আসছে না।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) পানি নিষ্কাশনের জন্য যেখানে প্রয়োজন সেখানে কাজ না করে সড়কের পাশে ভরাট করা জায়গায় লাখ টাকা ব্যয়ে নালা নির্মাণ করেছে। এমনকি একটি নালার একপাশে মাটি ভরাট ও অপর পাশ ইট-সিমেন্ট দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এলজিইডির উপজেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে হরিচরণ শর্মা গ্রাম থেকে কালিরহাট বাজার পর্যন্ত রাস্তা পাকা করার জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। দুই কিলোমিটার পাকা রাস্তাসহ চারটি ইউ ড্রেন ও একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় ১ কোটি ৯৫ লাখ ১৯ হাজার ৯৯৬ টাকা। উপজেলা প্রকৌশলীর তত্ত্বাবধানে নির্মাণকাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রাঙ্গা কন্সট্রাকশন।
হরিচরণ শর্মা গ্রামে গত বুধবার দুপুরে গিয়ে দেখা গেছে, রাস্তা পাকাকরণের জন্য ইটের খোয়া বিছানো হয়েছে। সেখানে হরিচরণ শর্মা কমিউনিটি ক্লিনিকের পাশেই পরপর চারটি নালা এবং একটি কালভার্ট নির্মিত হয়েছে। কালভার্ট দিয়ে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকলেও নালাগুলোতে সেই ব্যবস্থা নেই।
স্থানীয় রতন মাস্টারের বাড়ির সামনে নির্মাণ করা একটি নালার একপাশ মাটি এবং অন্য মুখে ইট-সিমেন্ট দিয়ে বন্ধ করা। সেখানে কথা হয় ওই গ্রামের শাহাব উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এখানে কোনো ইউ ড্রেন দরকারই ছিল না। এলাকাবাসীর কথায় গুরুত্ব না দিয়ে ইঞ্জিনিয়ার অফিসের লোকজন আসিয়া ড্রেনের নকশা করে নিয়ে যায়। এরপর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এখানে ড্রেনটি নির্মাণ করে।’
আরেক বাসিন্দা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারি টাকার অপচয় এটি। রাস্তার যেখানে পানি নিষ্কাশনের জন্য ইউ ড্রেন দরকার সেখানে দেয় না। আর যেখানে দরকার নেই সেখানে ড্রেন নির্মাণ করা হয়।’
নালাটির পাশের বাড়ির মালিক রতন মিয়া জানান, তাঁর বাড়ির পাশের রাস্তায় নালা নির্মাণের কোনো দরকার ছিল না। কিন্তু প্রকৌশল অধিদপ্তরের লোকজন অযথা এটি নির্মাণ করেন। তিনি সেচ যন্ত্রের পানি যথাযথভাবে ব্যবহারের জন্য নালার মুখ বন্ধ করে দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান জেমি বলেন, ‘রাস্তার ওই জায়গায় আগে জমিতে সেচের পানি নিষ্কাশনের জন্য একটি পাইপ বসানো ছিল। রাস্তা পাকা হওয়ার কারণে সেখানে ইউ ড্রেন নির্মাণ করা হয়েছে। তবে সেখানে ড্রেনের তেমন প্রয়োজন ছিল না।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪