ডা. শাফেয়ী আলম তুলতুল
শীত হয়তো আমাদের অনেকেরই প্রিয় ঋতু। কিন্তু শীতের মৌসুমে তাপমাত্রা কমে যাওয়া, শুষ্ক আবহাওয়া ও বাতাসে ধুলোবালি বৃদ্ধির কারণে কিছু রোগবালাইও বৃদ্ধি পায়। এ সময় আমরা অনেকেই জ্বর, সর্দি, হাঁচি-কাশিতে ভুগি, যেটাকে কমন কোল্ড বা ফ্লু বলা হয়। এ সময় অনেকের টনসিল ফুলে যায়, গলা ব্যথা করে, সাইনাসের প্রদাহ বা সাইনোসাইটিস হয়। এ ছাড়া নিউমোনিয়া, অ্যাজমার রোগীদের শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া-আমাশয়, নানাবিধ চর্মরোগের প্রকোপ বেড়ে যাওয়া এবং হাড়ের রোগীদের ব্যথা বেড়ে যেতে দেখা যায়।
শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ
শীতের সাধারণ অসুখ শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ। এর উপসর্গগুলোও খুব পরিচিত। সর্দি, কাশি, হাঁচি, হালকা জ্বর ও গাব্যথা। সাধারণত যাঁদের শরীরে অ্যান্টিবডি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাঁরাই এ রোগে বেশি ভোগেন। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা ভালো থাকলে, আক্রান্ত হলেও সহজে সামলে ওঠা যায়। সাধারণত কোল্ড বা ডাস্ট অ্যালার্জি থেকে অথবা ভাইরাসের সংক্রমণে এ রকম সর্দি জ্বর বা হাঁচি-কাশি হয়ে থাকে। এতে বিশেষ কোনো ওষুধের দরকার পড়ে না। বিশ্রাম আর পুষ্টিকর খাবারেই সেরে ওঠা যায়। সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হলে, অন্যদের সঙ্গে, বিশেষ করে শিশুদের সঙ্গে মেলামেশায় সাবধান হতে হবে। কারণ হাঁচি-কাশির মাধ্যমে অন্যরাও এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।
একটি ভুল ধারণা প্রচলিত আছে তা হলো, সর্দি বা কফ ঘন ও হলুদ হয়ে আসাকে আমরা সেরে ওঠার লক্ষণ মনে করি। সেরে ওঠা তো নয়ই; বরং এটিই ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের নির্দেশক। ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী উপযুক্ত অ্যান্টিবায়োটিক নির্দিষ্ট মাত্রায়, নির্দিষ্ট দিনের জন্য সেবন করতে হবে।
নিউমোনিয়া
শীতে শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হার অনেকগুণ বেড়ে যায়। হঠাৎ করে যাতে শিশুদের খুব ঠান্ডা লেগে না যায়, এটা বড়দেরই খেয়াল রাখতে হবে। ভোররাতের দিকে হয়তো তাপমাত্রা কমে যায়, ঘরে ঠান্ডা বাতাস প্রবেশ করে, সে সময় গায়ে একটু ভারী কাপড় টেনে দেওয়া কিংবা জানালা বন্ধ করে দেওয়ার কাজটা রুটিনমাফিক করতে হবে। শিশুদের যাতে ঠান্ডা না লাগে, সে জন্য, যেসব শিশু বিছানায় প্রস্রাব করে, তাদের নিচের কাঁথাটা বদলে দেওয়া, ভেজা ডায়াপার সময়মতো বদলে দেওয়া দরকার। নিউমোনিয়ায় সাধারণত প্রচন্ড জ্বর, ঘন ঘন শ্বাস, শ্বাসকষ্ট, কাশি, বুকব্যথা, প্রচণ্ড দুর্বলতা ও ক্ষুধামান্দ্য দেখা দেয়। বিন্দুমাত্র অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এসব লক্ষণ দেখা দিলেই।
অ্যাজমা অ্যাটাক
যাঁদের আগে থেকেই শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে, যেমন অ্যাজমা বা সিওপিডি, তাঁদের কাছে শীত হতে পারে একটি আতঙ্কের নাম।
ঠান্ডা ও ধুলাবালিতে অ্যাজমার অ্যাটাক হতে পারে। এ বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত প্রয়োজনীয় প্রতিরোধক ওষুধ সেবন করতে হবে। ইনহেলারটি সব সময় হাতের কাছে রাখতে হবে এবং এর সঠিক ব্যবহার শিখে নিতে হবে।
ত্বকের সমস্যা
শীতের শুষ্কতায় আমাদের ত্বকও শুষ্ক হয়ে পড়ে। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকে, ফলে এটি শরীর থেকে জলীয় অংশ বাতাসে টেনে নেয়। এ সময় ত্বক, বিশেষ করে ঠোঁট, হাত ও পায়ের ত্বক ফেটে যেতে দেখা যায়। এ সময় প্রচুর খুশকি হয়। অন্যান্য চর্মরোগেরও প্রকোপ বেড়ে যায়।
ত্বক ঠিক রাখতে হলে সবার আগে আমাদের পানিশূন্যতা রোধ করতে হবে। পানি, অন্যান্য তরল খাবার, টাটকা সবজি খেয়ে শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। এ ছাড়া ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে অলিভ অয়েল, ভ্যাসলিন, গ্লিসারিন বা ময়েশ্চারাইজার লোশন ব্যবহার করতে হবে।
বাতের ব্যথা
যাঁদের হাড়ক্ষয় ও বিভিন্ন রকম বাতের ব্যথা, আর্থ্রাইটিস আছে, শীতে তাঁদের সেসব ব্যথা বেড়ে যায়। একটু গরম সেঁক, বিশ্রাম ও ব্যথানাশক ওষুধে ব্যথা থেকে কিছুটা উপশম পাওয়া যায়। তবে ব্যথায় কোনো রকম মালিশ ব্যবহার করা উচিত নয়। চিকিৎসকের শেখানো নিয়মে নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করা উচিত। ওজন বাড়তি থাকলে কমিয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। মাথা নিচু করা, কোমর ভাঁজ করা বা কোনোভাবেই ভারী জিনিস তোলা যাবে না।
যা করবেন
নিয়মিত গোসল করতে হবে। এতে শরীরের ভেতরের গরম বেরিয়ে গিয়ে পরিবেশের সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রায় সমন্বয় হবে এবং ঠান্ডা লাগার আশঙ্কা কমবে। তবে গোসলের পর ভালো করে শরীর মুছে ও চুল শুকিয়ে নিতে হবে।
শরীর সুস্থ ও সতেজ রাখতে প্রচুর শাকসবজি খেতে হবে। পান করতে হবে প্রচুর পানি। শাকসবজি, পানি, ভিটামিন সিযুক্ত খাবার, ভিটামিন ডিসহ অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রোদে ভিটামিন ডি থাকে। তবে শীতকালের রোদে ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মিও বেশি থাকে।
শরীর সুস্থ রাখতে হলে সবকিছুর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে চলতে হবে। মধ্য হেমন্তে ইতিমধ্যে তাপমাত্রা কমে গিয়ে শীতের আমেজ পাওয়া যাচ্ছে। ফলে প্রস্তুতিটা এখন থেকে শুরু হোক। এতে শীতকাল সুন্দর কাটানো যাবে।
লেখক: মেডিকেল অফিসার, কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল, ঢাকা
শীত হয়তো আমাদের অনেকেরই প্রিয় ঋতু। কিন্তু শীতের মৌসুমে তাপমাত্রা কমে যাওয়া, শুষ্ক আবহাওয়া ও বাতাসে ধুলোবালি বৃদ্ধির কারণে কিছু রোগবালাইও বৃদ্ধি পায়। এ সময় আমরা অনেকেই জ্বর, সর্দি, হাঁচি-কাশিতে ভুগি, যেটাকে কমন কোল্ড বা ফ্লু বলা হয়। এ সময় অনেকের টনসিল ফুলে যায়, গলা ব্যথা করে, সাইনাসের প্রদাহ বা সাইনোসাইটিস হয়। এ ছাড়া নিউমোনিয়া, অ্যাজমার রোগীদের শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া-আমাশয়, নানাবিধ চর্মরোগের প্রকোপ বেড়ে যাওয়া এবং হাড়ের রোগীদের ব্যথা বেড়ে যেতে দেখা যায়।
শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ
শীতের সাধারণ অসুখ শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ। এর উপসর্গগুলোও খুব পরিচিত। সর্দি, কাশি, হাঁচি, হালকা জ্বর ও গাব্যথা। সাধারণত যাঁদের শরীরে অ্যান্টিবডি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাঁরাই এ রোগে বেশি ভোগেন। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা ভালো থাকলে, আক্রান্ত হলেও সহজে সামলে ওঠা যায়। সাধারণত কোল্ড বা ডাস্ট অ্যালার্জি থেকে অথবা ভাইরাসের সংক্রমণে এ রকম সর্দি জ্বর বা হাঁচি-কাশি হয়ে থাকে। এতে বিশেষ কোনো ওষুধের দরকার পড়ে না। বিশ্রাম আর পুষ্টিকর খাবারেই সেরে ওঠা যায়। সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হলে, অন্যদের সঙ্গে, বিশেষ করে শিশুদের সঙ্গে মেলামেশায় সাবধান হতে হবে। কারণ হাঁচি-কাশির মাধ্যমে অন্যরাও এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।
একটি ভুল ধারণা প্রচলিত আছে তা হলো, সর্দি বা কফ ঘন ও হলুদ হয়ে আসাকে আমরা সেরে ওঠার লক্ষণ মনে করি। সেরে ওঠা তো নয়ই; বরং এটিই ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের নির্দেশক। ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী উপযুক্ত অ্যান্টিবায়োটিক নির্দিষ্ট মাত্রায়, নির্দিষ্ট দিনের জন্য সেবন করতে হবে।
নিউমোনিয়া
শীতে শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হার অনেকগুণ বেড়ে যায়। হঠাৎ করে যাতে শিশুদের খুব ঠান্ডা লেগে না যায়, এটা বড়দেরই খেয়াল রাখতে হবে। ভোররাতের দিকে হয়তো তাপমাত্রা কমে যায়, ঘরে ঠান্ডা বাতাস প্রবেশ করে, সে সময় গায়ে একটু ভারী কাপড় টেনে দেওয়া কিংবা জানালা বন্ধ করে দেওয়ার কাজটা রুটিনমাফিক করতে হবে। শিশুদের যাতে ঠান্ডা না লাগে, সে জন্য, যেসব শিশু বিছানায় প্রস্রাব করে, তাদের নিচের কাঁথাটা বদলে দেওয়া, ভেজা ডায়াপার সময়মতো বদলে দেওয়া দরকার। নিউমোনিয়ায় সাধারণত প্রচন্ড জ্বর, ঘন ঘন শ্বাস, শ্বাসকষ্ট, কাশি, বুকব্যথা, প্রচণ্ড দুর্বলতা ও ক্ষুধামান্দ্য দেখা দেয়। বিন্দুমাত্র অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এসব লক্ষণ দেখা দিলেই।
অ্যাজমা অ্যাটাক
যাঁদের আগে থেকেই শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে, যেমন অ্যাজমা বা সিওপিডি, তাঁদের কাছে শীত হতে পারে একটি আতঙ্কের নাম।
ঠান্ডা ও ধুলাবালিতে অ্যাজমার অ্যাটাক হতে পারে। এ বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত প্রয়োজনীয় প্রতিরোধক ওষুধ সেবন করতে হবে। ইনহেলারটি সব সময় হাতের কাছে রাখতে হবে এবং এর সঠিক ব্যবহার শিখে নিতে হবে।
ত্বকের সমস্যা
শীতের শুষ্কতায় আমাদের ত্বকও শুষ্ক হয়ে পড়ে। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকে, ফলে এটি শরীর থেকে জলীয় অংশ বাতাসে টেনে নেয়। এ সময় ত্বক, বিশেষ করে ঠোঁট, হাত ও পায়ের ত্বক ফেটে যেতে দেখা যায়। এ সময় প্রচুর খুশকি হয়। অন্যান্য চর্মরোগেরও প্রকোপ বেড়ে যায়।
ত্বক ঠিক রাখতে হলে সবার আগে আমাদের পানিশূন্যতা রোধ করতে হবে। পানি, অন্যান্য তরল খাবার, টাটকা সবজি খেয়ে শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। এ ছাড়া ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে অলিভ অয়েল, ভ্যাসলিন, গ্লিসারিন বা ময়েশ্চারাইজার লোশন ব্যবহার করতে হবে।
বাতের ব্যথা
যাঁদের হাড়ক্ষয় ও বিভিন্ন রকম বাতের ব্যথা, আর্থ্রাইটিস আছে, শীতে তাঁদের সেসব ব্যথা বেড়ে যায়। একটু গরম সেঁক, বিশ্রাম ও ব্যথানাশক ওষুধে ব্যথা থেকে কিছুটা উপশম পাওয়া যায়। তবে ব্যথায় কোনো রকম মালিশ ব্যবহার করা উচিত নয়। চিকিৎসকের শেখানো নিয়মে নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করা উচিত। ওজন বাড়তি থাকলে কমিয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। মাথা নিচু করা, কোমর ভাঁজ করা বা কোনোভাবেই ভারী জিনিস তোলা যাবে না।
যা করবেন
নিয়মিত গোসল করতে হবে। এতে শরীরের ভেতরের গরম বেরিয়ে গিয়ে পরিবেশের সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রায় সমন্বয় হবে এবং ঠান্ডা লাগার আশঙ্কা কমবে। তবে গোসলের পর ভালো করে শরীর মুছে ও চুল শুকিয়ে নিতে হবে।
শরীর সুস্থ ও সতেজ রাখতে প্রচুর শাকসবজি খেতে হবে। পান করতে হবে প্রচুর পানি। শাকসবজি, পানি, ভিটামিন সিযুক্ত খাবার, ভিটামিন ডিসহ অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রোদে ভিটামিন ডি থাকে। তবে শীতকালের রোদে ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মিও বেশি থাকে।
শরীর সুস্থ রাখতে হলে সবকিছুর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে চলতে হবে। মধ্য হেমন্তে ইতিমধ্যে তাপমাত্রা কমে গিয়ে শীতের আমেজ পাওয়া যাচ্ছে। ফলে প্রস্তুতিটা এখন থেকে শুরু হোক। এতে শীতকাল সুন্দর কাটানো যাবে।
লেখক: মেডিকেল অফিসার, কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল, ঢাকা
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪