নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নগরীর কোর্ট হিল বা পরীর পাহাড়ের ৩৫০টি অপরিকল্পিত এবং অনুমোদনহীন ইট-পাথরের স্থাপনা সরানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। গত চার মাসে অন্তত সরকারি ২৫টি দপ্তর থেকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে এসব সরাতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এসব স্থাপনা অপসারণের কারণ হিসেবে নিরাপত্তা, সৌন্দর্য রক্ষাকে উল্লেখ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে এসব চিঠিতে বলা হয়েছে, এসব ‘অবৈধ’ স্থাপনার কারণে নিয়মিত মনুষ্যসৃষ্ট নানা ঘটনা-দুর্ঘটনার পাশাপাশি বড় ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কাও রয়েছে।
অর্ধ শতাব্দী আগেও কোর্ট হিলের (পরীর পাহাড়) ওপর দাঁড়ালে দেখা যেত পুরো চট্টগ্রাম। এরপর গত ৪৪ বছরে ৪ দশমিক ২৮ একরের পাহাড়ে অবৈধভাবে একের পর এক স্থাপনা গড়ে উঠেছে। এতে ঢেকে গেছে চারপাশ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মূলত সরকারি দপ্তরগুলো থেকে গত আগস্টে এই তৎপরতার শুরু হয়। এই পাহাড়ে বর্তমানে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়, নতুন আদালত ভবন, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ভবন এবং আইনজীবীদের পাঁচটি ভবনসহ বেশ কিছু সরকারি কার্যালয় ভবন আছে। এর মধ্যে জেলা আইনজীবী সমিতির নতুন করে আরও দুটি ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। সেটি নিয়েই পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিতে শুরু করেন জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও আইনজীবীরা।
জেলা প্রশাসনের অভিযোগ, অনুমোদন না নিয়ে অবৈধভাবে ভবন তৈরির উদ্যোগ নিচ্ছে আইনজীবী সমিতি। অন্যদিকে সমিতির নেতারা বারবার দাবি করে আসছেন, অনুমোদন নিয়েই ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। দুই পক্ষের এই দ্বন্দ্বের পর বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা পরিদর্শনে যান। এতে অবৈধ ও অনুমোদনহীন স্থাপনার বিষয়টি সামনে আসে। এরপর থেকে সেই দপ্তরগুলো এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে চিঠি দিতে থাকে। সে সব চিঠিতে এসব ভবন নির্মাণ করা হলে কী কী সমস্যা হবে তা-ও তুলে ধরা হয়।
চিঠি দেওয়া দপ্তরগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, অ্যাটর্নি জেনারেল, বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।
অবৈধ স্থাপনার কারণে পাহাড়ের ওপরের অংশের পাশাপাশি ঝুঁকিতে রয়েছে পাদদেশে থাকা বাংলাদেশ চট্টগ্রাম শাখাও। গত ২৮ নভেম্বর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাঠ প্রশাসন সংযোগ অধিশাখার এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘ব্যাংক ভবনের সীমানা দেয়াল ঘেঁষে ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা নির্মিত হয়েছে।’ কেপিআই নীতিমালা ২০১৩ অনুসারে বাংলাদেশ ব্যাংকের এই ভবনটি ১ (ক) শ্রেণিভুক্ত মর্মে পত্রে উল্লেখ করে ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা অপসারণের অনুরোধ করা হয়েছে।
এর আগে ১৩ সেপ্টেম্বর একই অধিশাখার আরেকটি চিঠি থেকে জানা যায়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পক্ষ থেকে অবৈধভাবে খাস জমি দখল করে কোনো অবকাঠামো নির্মাণ করতে না পারার বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রস্তাব দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী সেই প্রস্তাবের অনুমোদন দেন। এরপর এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু, ভূমি এবং আইন ও বিচার বিভাগকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক অধিশাখা-২ থেকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার শঙ্কার কথা জানানো হয়। একই সঙ্গে ওই পাহাড় এলাকায় সরকারি ভবন ও স্থাপনাগুলো ছাড়া এবং জেলা প্রশাসকের অনুমোদনপত্র ছাড়া কোনো প্রকার গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ না দেওয়ার জন্য বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড থেকে অনুরোধ করা হয়। এরপর ওয়াসা, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড এবং বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে চিঠি দিয়ে অবৈধ স্থাপনাগুলোতে পানি, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ না দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। তবে অবৈধ স্থাপনা সরানোর বিষয়টি এখনো চিঠি দেওয়াতেই সীমাবদ্ধ। মাঠপর্যায়ে এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
জানতে চাইলে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাহাড় শ্রেণির জমিতে চাইলেই আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে কিছু করা যায় না। এখানে নতুন করে ভবন নির্মাণ করা হলে ভূমিকম্প, ভূমিধসের মতো দুর্যোগ তো বটেই, অগ্নিকাণ্ডের মতো দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কাও আছে। যা বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।’ চূড়ান্ত নির্দেশনার পর অবৈধ স্থাপনার বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও জানান জেলা প্রশাসক।
নগরীর কোর্ট হিল বা পরীর পাহাড়ের ৩৫০টি অপরিকল্পিত এবং অনুমোদনহীন ইট-পাথরের স্থাপনা সরানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। গত চার মাসে অন্তত সরকারি ২৫টি দপ্তর থেকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে এসব সরাতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এসব স্থাপনা অপসারণের কারণ হিসেবে নিরাপত্তা, সৌন্দর্য রক্ষাকে উল্লেখ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে এসব চিঠিতে বলা হয়েছে, এসব ‘অবৈধ’ স্থাপনার কারণে নিয়মিত মনুষ্যসৃষ্ট নানা ঘটনা-দুর্ঘটনার পাশাপাশি বড় ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কাও রয়েছে।
অর্ধ শতাব্দী আগেও কোর্ট হিলের (পরীর পাহাড়) ওপর দাঁড়ালে দেখা যেত পুরো চট্টগ্রাম। এরপর গত ৪৪ বছরে ৪ দশমিক ২৮ একরের পাহাড়ে অবৈধভাবে একের পর এক স্থাপনা গড়ে উঠেছে। এতে ঢেকে গেছে চারপাশ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মূলত সরকারি দপ্তরগুলো থেকে গত আগস্টে এই তৎপরতার শুরু হয়। এই পাহাড়ে বর্তমানে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়, নতুন আদালত ভবন, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ভবন এবং আইনজীবীদের পাঁচটি ভবনসহ বেশ কিছু সরকারি কার্যালয় ভবন আছে। এর মধ্যে জেলা আইনজীবী সমিতির নতুন করে আরও দুটি ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। সেটি নিয়েই পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিতে শুরু করেন জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও আইনজীবীরা।
জেলা প্রশাসনের অভিযোগ, অনুমোদন না নিয়ে অবৈধভাবে ভবন তৈরির উদ্যোগ নিচ্ছে আইনজীবী সমিতি। অন্যদিকে সমিতির নেতারা বারবার দাবি করে আসছেন, অনুমোদন নিয়েই ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। দুই পক্ষের এই দ্বন্দ্বের পর বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা পরিদর্শনে যান। এতে অবৈধ ও অনুমোদনহীন স্থাপনার বিষয়টি সামনে আসে। এরপর থেকে সেই দপ্তরগুলো এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে চিঠি দিতে থাকে। সে সব চিঠিতে এসব ভবন নির্মাণ করা হলে কী কী সমস্যা হবে তা-ও তুলে ধরা হয়।
চিঠি দেওয়া দপ্তরগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, অ্যাটর্নি জেনারেল, বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।
অবৈধ স্থাপনার কারণে পাহাড়ের ওপরের অংশের পাশাপাশি ঝুঁকিতে রয়েছে পাদদেশে থাকা বাংলাদেশ চট্টগ্রাম শাখাও। গত ২৮ নভেম্বর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাঠ প্রশাসন সংযোগ অধিশাখার এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘ব্যাংক ভবনের সীমানা দেয়াল ঘেঁষে ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা নির্মিত হয়েছে।’ কেপিআই নীতিমালা ২০১৩ অনুসারে বাংলাদেশ ব্যাংকের এই ভবনটি ১ (ক) শ্রেণিভুক্ত মর্মে পত্রে উল্লেখ করে ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা অপসারণের অনুরোধ করা হয়েছে।
এর আগে ১৩ সেপ্টেম্বর একই অধিশাখার আরেকটি চিঠি থেকে জানা যায়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পক্ষ থেকে অবৈধভাবে খাস জমি দখল করে কোনো অবকাঠামো নির্মাণ করতে না পারার বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রস্তাব দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী সেই প্রস্তাবের অনুমোদন দেন। এরপর এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু, ভূমি এবং আইন ও বিচার বিভাগকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক অধিশাখা-২ থেকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার শঙ্কার কথা জানানো হয়। একই সঙ্গে ওই পাহাড় এলাকায় সরকারি ভবন ও স্থাপনাগুলো ছাড়া এবং জেলা প্রশাসকের অনুমোদনপত্র ছাড়া কোনো প্রকার গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ না দেওয়ার জন্য বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড থেকে অনুরোধ করা হয়। এরপর ওয়াসা, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড এবং বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে চিঠি দিয়ে অবৈধ স্থাপনাগুলোতে পানি, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ না দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। তবে অবৈধ স্থাপনা সরানোর বিষয়টি এখনো চিঠি দেওয়াতেই সীমাবদ্ধ। মাঠপর্যায়ে এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
জানতে চাইলে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাহাড় শ্রেণির জমিতে চাইলেই আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে কিছু করা যায় না। এখানে নতুন করে ভবন নির্মাণ করা হলে ভূমিকম্প, ভূমিধসের মতো দুর্যোগ তো বটেই, অগ্নিকাণ্ডের মতো দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কাও আছে। যা বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।’ চূড়ান্ত নির্দেশনার পর অবৈধ স্থাপনার বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও জানান জেলা প্রশাসক।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫