কামরুল হাসান, ধোবাউড়া
ধোবাউড়ায় কৃষি যান্ত্রিকীকরণ অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতায় কৃষকদের জন্য কেনা হয়েছে কম্বাইন্ড হারভেস্টর মেশিন। তা দিয়ে এরই মধ্যে ধান কাটা শুরু হয়েছে। অর্থ, সময় ও শ্রম কম লাগার কারণে অনেকেই ধান কাটার জন্য এই মেশিনের ব্যবহার করছেন। এ মেশিনে দ্রুত ধান কাটতে পেরে খুশি কৃষকেরাও।
কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এই মেশিনের মাধ্যমে ঘণ্টায় এক একর জায়গার ধান কাটার পাশাপাশি মাড়াই-ঝাড়াইয়ের পর বস্তাভর্তি করা যায়। ফলে কৃষকের মজুরি সাশ্রয় হচ্ছে। এখন কৃষক ধান বস্তাবন্দী করে অল্প সময়েই মাঠ থেকে বাড়িতে নিয়ে যেতে পারছেন। অনেকে আবার মাঠেই ধান বিক্রি করে দিচ্ছেন ধান ব্যবসায়ীদের কাছে।
উপজেলার বাঘবেড় ইউনিয়নের ডোমঘাটা গ্রামের কৃষক জুয়েল সরকার। তিনি প্রকল্পের সহায়তা নিয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে এ যন্ত্র কিনেছেন। ২৮ লাখ টাকা মূল্যের যন্ত্রটির জন্য সরকার ১৪ লাখ টাকা ভর্তুকি দেয়। নিজের জমির ধান কাটার পরে মেশিনটি বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করেও তিনি লাভবান হচ্ছেন।
জুয়েল সরকার বলেন, ‘বিভিন্ন এলাকায় মেশিন নিয়ে গিয়ে ৫০ একর জমির ধান কেটেছি। এ ব্যবসায় মেশিন চালনাসহ ৬ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে। কয়েক লাখ টাকা আয় করা যাবে বলে আশা করছি। একরপ্রতি ধান কাটার জন্য ৪ হাজার টাকা করে নিই। এক একর জমির ধান কাটার জন্য প্রায় ১ হাজার টাকার তেল লাগে।’
বাঘবেড় গ্রামের কৃষক নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এই মেশিন দিয়ে আমার পাঁচ একর জমির ধান কাটা হয়েছে। আমি সব ধান মাঠেই বিক্রি করে দিয়েছি। এই মেশিনে ধান কাটা দেখার জন্য জমিতে ভিড় করছিলেন অনেকে।’ অপরদিকে রমজান বলেন, ‘এই মেশিন দিয়ে ধান কাটায় অর্ধেক টাকা লেগেছে। ঝাড়াই-মাড়াইয়ের সময় সাশ্রয় হয়েছে। আগে মাড়াইয়ের জন্য আলাদা খরচ হতো।’
মুন্সিরহাট এলাকার কৃষক হেকমত আলী বলেন, এলাকায় ধান কাটার কৃষিশ্রমিক পাওয়া যাচ্ছিল না। শ্রমিক দিয়ে ধান কাটার খরচ অনেক বেশি। এই ধরনের মেশিন ব্যবহারে কৃষকের সুযোগ-সুবিধা বেড়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সরোয়ার আলম তুষার বলেন, ‘চাষাবাদের জন্য যান্ত্রিকীকরণের বিকল্প নেই। আমন মৌসুমের আবাদের ধান কাটা ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। এই হারভেস্টর মেশিন ক্রয় করতে কৃষকদের মধ্যে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। আশা করছি আগামী বছর আরও বেশি কৃষক এই মেশিন ক্রয় করবেন।’
ধোবাউড়ায় কৃষি যান্ত্রিকীকরণ অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতায় কৃষকদের জন্য কেনা হয়েছে কম্বাইন্ড হারভেস্টর মেশিন। তা দিয়ে এরই মধ্যে ধান কাটা শুরু হয়েছে। অর্থ, সময় ও শ্রম কম লাগার কারণে অনেকেই ধান কাটার জন্য এই মেশিনের ব্যবহার করছেন। এ মেশিনে দ্রুত ধান কাটতে পেরে খুশি কৃষকেরাও।
কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এই মেশিনের মাধ্যমে ঘণ্টায় এক একর জায়গার ধান কাটার পাশাপাশি মাড়াই-ঝাড়াইয়ের পর বস্তাভর্তি করা যায়। ফলে কৃষকের মজুরি সাশ্রয় হচ্ছে। এখন কৃষক ধান বস্তাবন্দী করে অল্প সময়েই মাঠ থেকে বাড়িতে নিয়ে যেতে পারছেন। অনেকে আবার মাঠেই ধান বিক্রি করে দিচ্ছেন ধান ব্যবসায়ীদের কাছে।
উপজেলার বাঘবেড় ইউনিয়নের ডোমঘাটা গ্রামের কৃষক জুয়েল সরকার। তিনি প্রকল্পের সহায়তা নিয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে এ যন্ত্র কিনেছেন। ২৮ লাখ টাকা মূল্যের যন্ত্রটির জন্য সরকার ১৪ লাখ টাকা ভর্তুকি দেয়। নিজের জমির ধান কাটার পরে মেশিনটি বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করেও তিনি লাভবান হচ্ছেন।
জুয়েল সরকার বলেন, ‘বিভিন্ন এলাকায় মেশিন নিয়ে গিয়ে ৫০ একর জমির ধান কেটেছি। এ ব্যবসায় মেশিন চালনাসহ ৬ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে। কয়েক লাখ টাকা আয় করা যাবে বলে আশা করছি। একরপ্রতি ধান কাটার জন্য ৪ হাজার টাকা করে নিই। এক একর জমির ধান কাটার জন্য প্রায় ১ হাজার টাকার তেল লাগে।’
বাঘবেড় গ্রামের কৃষক নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এই মেশিন দিয়ে আমার পাঁচ একর জমির ধান কাটা হয়েছে। আমি সব ধান মাঠেই বিক্রি করে দিয়েছি। এই মেশিনে ধান কাটা দেখার জন্য জমিতে ভিড় করছিলেন অনেকে।’ অপরদিকে রমজান বলেন, ‘এই মেশিন দিয়ে ধান কাটায় অর্ধেক টাকা লেগেছে। ঝাড়াই-মাড়াইয়ের সময় সাশ্রয় হয়েছে। আগে মাড়াইয়ের জন্য আলাদা খরচ হতো।’
মুন্সিরহাট এলাকার কৃষক হেকমত আলী বলেন, এলাকায় ধান কাটার কৃষিশ্রমিক পাওয়া যাচ্ছিল না। শ্রমিক দিয়ে ধান কাটার খরচ অনেক বেশি। এই ধরনের মেশিন ব্যবহারে কৃষকের সুযোগ-সুবিধা বেড়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সরোয়ার আলম তুষার বলেন, ‘চাষাবাদের জন্য যান্ত্রিকীকরণের বিকল্প নেই। আমন মৌসুমের আবাদের ধান কাটা ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। এই হারভেস্টর মেশিন ক্রয় করতে কৃষকদের মধ্যে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। আশা করছি আগামী বছর আরও বেশি কৃষক এই মেশিন ক্রয় করবেন।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪