Ajker Patrika

গারো পাহাড়ে মোটেল নির্মাণ করা হবে

শেরপুর প্রতিনিধি
গারো পাহাড়ে মোটেল নির্মাণ করা হবে

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন বলেছেন, পুরো বাংলাদেশেই পর্যটনের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে শেরপুরের গারো পাহাড়ের নৈসর্গিক সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক পরিবেশ পর্যটকদের বিশেষভাবে মুগ্ধ করবে। তাই এখানে শিগগিরই একটি উন্নতমানের মোটেল নির্মাণ করা হবে। যেন পর্যটকেরা এখানে রাতযাপন করতে পারেন।

গতকাল শুক্রবার শেরপুরের শ্রীবরদীর রাজার পাহাড়, সোনাঝুরি, গজনি অবকাশ ও মধুটিলা ইকোপার্ক পর্যটনকেন্দ্র পরিদর্শন করেন সচিব। এ সময় গজনি অবকাশ কেন্দ্র প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

সচিব আরও বলেন, ‘করোনার পর পর্যটনকে নতুন ভাবনায় সাজাতে হচ্ছে। এজন্যই এখানে পরিদর্শনে এসেছি আমরা। ঘুরে দেখলাম বনভূমি, পাহাড় ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী মিলিয়ে এই জায়গা পর্যটনের জন্য আদর্শ একটি এলাকা। সবকিছু গুছিয়ে করতে পারলে এখানে প্রচুর পর্যটকের সমাগম হবে বলে আশা করছি। তাই এখানে মোটেল নির্মাণসহ পর্যটন বিকাশে যা যা দরকার সবই করা হবে। এ ছাড়া এ অঞ্চলে জনসমাগম হলে এখানকার জনগণের জীবনমানেরও উন্নয়ন ঘটবে।’

পরে তিনি ঝিনাইগাতী উপজেলার রাংটিয়া মোড়ে পর্যটন মোটেল স্থাপনের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মো. আলী কদর, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা) সুকেশ কুমার সরকার, শেরপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সাহেলা আক্তার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মুকতাদিরুল আহমেদ, ঝিনাইগাতী উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম আব্দুল্লাহেল ওয়ারেজ নাইম, ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফারুক আল মাসুদ, শ্রীবরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইফতেখার ইউনুস, শেরপুরের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) মোহাম্মদ আবু ইউসুফ, রাংটিয়া রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক শরিফুল ইসলামসহ জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন ও বন বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ গণমাধ্যমকর্মীরা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত