পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
ভবন পরিত্যক্ত হওয়ায় বরগুনার পাথরঘাটায় একটি কক্ষে ছয়টি শ্রেণির ক্লাস নেওয়া হচ্ছে। এতে পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। ফলে অনেক শিক্ষার্থী স্কুল পরিবর্তন করে অন্যত্র চলে গেছে।
স্কুলটিতে গিয়ে জানা যায়, ১৯৪৩ সালে উপজেলার চরদুয়ানী ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে ১৬ নম্বর দক্ষিণ জ্ঞানপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত। পরে ১৯৯৩ সালে একটি চার কক্ষের ভবন নির্মিত। ছাত্র-ছাত্রী সংকুলান না হওয়ায় ২০০৬-০৭ সালে দুই কক্ষের আরও একটি ভবন নির্মাণ করা হয়। বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী হওয়ায় লবণাক্ত আবহাওয়ার কারণে পুরোনো ভবন থেকে পলেস্তারা খসে পড়ে জরাজীর্ণ হয়ে যায়। করোনাকালীন দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকার পর পুনরায় চালু হলে পুরোনো ভবনে ক্লাস নেওয়ার পরিবেশ না থাকায় সেটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
এরপর থেকে দুই কক্ষবিশিষ্ট ভবনের একটিতে লাইব্রেরি ও অপরটিতে প্রাক-প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান করা হচ্ছে। জানা যায় কখনো একসঙ্গে দুটি-তিনটি শ্রেণির ক্লাসও হয় ওই কক্ষটিতে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ১৬ নম্বর দক্ষিণ জ্ঞানপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শিখা রানী জানান, ভবন পরিত্যক্ত হওয়ার পর জায়গা সংকুলান না হওয়ায় একটি কক্ষে ছয়টি শ্রেণির ক্লাস নিতে বাধ্য হচ্ছি। বিষয়টি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানালে তিনি ক্ষুদ্র মেরামতের জন্য একটি বরাদ্দ দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য একটি টিনশেড ঘর তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন।
একাধিক অভিভাবক জানান, গাদাগাদি করে একটি শ্রেণিকক্ষে ছয়টি ক্লাসের ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়া করানো হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীরা কিছুই শিখতে পারছে না। এ কারণে অনেকেই স্কুল পরিবর্তন করেছে। তাঁদের দাবি এখানে একটি নতুন ভবন তৈরি করে পুনরায় এ স্কুলের শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনা হোক। তা না হলে তাঁদের সন্তানদেরও লেখাপড়ার স্বার্থে অন্যত্র নিতে বাধ্য হবেন।
বিদ্যালয়ের জমিদাতা মোস্তফা মোল্লা ও জামাল মোল্লা বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার বিষয়টি সংসদ সদস্য এবং উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানিয়ে নতুন ভবন চেয়ে আবেদন করেছি। কিন্তু কোনো অগ্রগতি দেখছি না।’
বিষয়টি নিশ্চিত করে পাথরঘাটা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা টি এম শাহ আলম জানান, স্থানীয়দের আবেদনের আগেই ১৬ নম্বর দক্ষিণ জ্ঞানপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের জন্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছি। আশা করি সামনের বরাদ্দে বাস্তবায়ন করা হবে।
ভবন পরিত্যক্ত হওয়ায় বরগুনার পাথরঘাটায় একটি কক্ষে ছয়টি শ্রেণির ক্লাস নেওয়া হচ্ছে। এতে পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। ফলে অনেক শিক্ষার্থী স্কুল পরিবর্তন করে অন্যত্র চলে গেছে।
স্কুলটিতে গিয়ে জানা যায়, ১৯৪৩ সালে উপজেলার চরদুয়ানী ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে ১৬ নম্বর দক্ষিণ জ্ঞানপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত। পরে ১৯৯৩ সালে একটি চার কক্ষের ভবন নির্মিত। ছাত্র-ছাত্রী সংকুলান না হওয়ায় ২০০৬-০৭ সালে দুই কক্ষের আরও একটি ভবন নির্মাণ করা হয়। বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী হওয়ায় লবণাক্ত আবহাওয়ার কারণে পুরোনো ভবন থেকে পলেস্তারা খসে পড়ে জরাজীর্ণ হয়ে যায়। করোনাকালীন দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকার পর পুনরায় চালু হলে পুরোনো ভবনে ক্লাস নেওয়ার পরিবেশ না থাকায় সেটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
এরপর থেকে দুই কক্ষবিশিষ্ট ভবনের একটিতে লাইব্রেরি ও অপরটিতে প্রাক-প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান করা হচ্ছে। জানা যায় কখনো একসঙ্গে দুটি-তিনটি শ্রেণির ক্লাসও হয় ওই কক্ষটিতে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ১৬ নম্বর দক্ষিণ জ্ঞানপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শিখা রানী জানান, ভবন পরিত্যক্ত হওয়ার পর জায়গা সংকুলান না হওয়ায় একটি কক্ষে ছয়টি শ্রেণির ক্লাস নিতে বাধ্য হচ্ছি। বিষয়টি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানালে তিনি ক্ষুদ্র মেরামতের জন্য একটি বরাদ্দ দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য একটি টিনশেড ঘর তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন।
একাধিক অভিভাবক জানান, গাদাগাদি করে একটি শ্রেণিকক্ষে ছয়টি ক্লাসের ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়া করানো হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীরা কিছুই শিখতে পারছে না। এ কারণে অনেকেই স্কুল পরিবর্তন করেছে। তাঁদের দাবি এখানে একটি নতুন ভবন তৈরি করে পুনরায় এ স্কুলের শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনা হোক। তা না হলে তাঁদের সন্তানদেরও লেখাপড়ার স্বার্থে অন্যত্র নিতে বাধ্য হবেন।
বিদ্যালয়ের জমিদাতা মোস্তফা মোল্লা ও জামাল মোল্লা বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার বিষয়টি সংসদ সদস্য এবং উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানিয়ে নতুন ভবন চেয়ে আবেদন করেছি। কিন্তু কোনো অগ্রগতি দেখছি না।’
বিষয়টি নিশ্চিত করে পাথরঘাটা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা টি এম শাহ আলম জানান, স্থানীয়দের আবেদনের আগেই ১৬ নম্বর দক্ষিণ জ্ঞানপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের জন্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছি। আশা করি সামনের বরাদ্দে বাস্তবায়ন করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪