নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে একটি তুষ থেকে লাকড়ি তৈরির কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বুধবার ভোরের দিকে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ হলুদিয়া শিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
অগ্নিকাণ্ডে ঘর, যন্ত্রপাতি ও মালামালসহ পাঁচ লাখ টাকা হতে পারে বলে অনুমান করেছে কারখানা মালিক আবুবক্কর ছিদ্দিক ওরফে কালা মনু সওদাগর। এ ঘটনায় উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কেউ আগুন লাগিয়েছে বলে সন্দেহ করছেন তিনি।
লাকড়ি কারখানার পাশে রাইস মিলসহ বিভিন্ন দোকানপাট অবস্থিত। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী রাইচ মিলের গাড়ির ড্রাইভার আবদুস সালাম জানান, প্রতিদিনের মতো কর্মস্থলে আসার পথে দূর থেকে আগুন দেখে দৌড়ে এসে লাকড়ি কারখানা পুড়তে দেখেন। এ সময় পাশের দোকানে থাকা মো. আলমকে নিয়ে লোকজন ডেকে আনলে রাইস মিল ও দোকানপাট রক্ষা পায়। তবে লাকড়ির মিল সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
কারখানা মালিক আবুবক্কর ছিদ্দিক জানান, গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৪টা পর্যন্ত কারখানায় তুষ দিয়ে লাকড়ি তৈরি করে বাড়িতে যান। পরে লোকজনের চিৎকার শুনে গিয়ে আগুন জ্বলতে দেখেন।
আবুবক্কর ছিদ্দিক জানান, মিলে কোনো ধরনের আগুন ছিল না, পাশাপাশি বিদ্যুৎ থেকেও কোনো ধরনের আগুন লাগেনি। তাঁর ধারণা, কেউ শত্রুতা করে তাঁর কারখানায় আগুন ধরিয়ে দিয়ে পালিয়ে গেছে। অথবা পথ দিয়ে যাওয়ার সময় কেউ তুষের ঢিবিতে সিগারেট ফেলে চলে গেছে। সেখান থেকেই আগুনের সূত্রপাত ঘটতে পারে বলে ধারণা করছেন।
বাইশারী ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলম জানান, তিনি বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়েছেন। তবে কেউ আগুন লাগিয়েছে এ ধরনের কোনো সূত্র তিনি পাননি। আরও যাচাই করে তিনি দেখছেন।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, কীভাবে লাকড়ির কারখানা আগুনে পুড়ল কেউ নিশ্চিতভাবে বলতে পারছে না। তবে অভিযোগ দিলে তদন্ত করে বিস্তারিত জানা যাবে।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে একটি তুষ থেকে লাকড়ি তৈরির কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বুধবার ভোরের দিকে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ হলুদিয়া শিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
অগ্নিকাণ্ডে ঘর, যন্ত্রপাতি ও মালামালসহ পাঁচ লাখ টাকা হতে পারে বলে অনুমান করেছে কারখানা মালিক আবুবক্কর ছিদ্দিক ওরফে কালা মনু সওদাগর। এ ঘটনায় উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কেউ আগুন লাগিয়েছে বলে সন্দেহ করছেন তিনি।
লাকড়ি কারখানার পাশে রাইস মিলসহ বিভিন্ন দোকানপাট অবস্থিত। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী রাইচ মিলের গাড়ির ড্রাইভার আবদুস সালাম জানান, প্রতিদিনের মতো কর্মস্থলে আসার পথে দূর থেকে আগুন দেখে দৌড়ে এসে লাকড়ি কারখানা পুড়তে দেখেন। এ সময় পাশের দোকানে থাকা মো. আলমকে নিয়ে লোকজন ডেকে আনলে রাইস মিল ও দোকানপাট রক্ষা পায়। তবে লাকড়ির মিল সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
কারখানা মালিক আবুবক্কর ছিদ্দিক জানান, গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৪টা পর্যন্ত কারখানায় তুষ দিয়ে লাকড়ি তৈরি করে বাড়িতে যান। পরে লোকজনের চিৎকার শুনে গিয়ে আগুন জ্বলতে দেখেন।
আবুবক্কর ছিদ্দিক জানান, মিলে কোনো ধরনের আগুন ছিল না, পাশাপাশি বিদ্যুৎ থেকেও কোনো ধরনের আগুন লাগেনি। তাঁর ধারণা, কেউ শত্রুতা করে তাঁর কারখানায় আগুন ধরিয়ে দিয়ে পালিয়ে গেছে। অথবা পথ দিয়ে যাওয়ার সময় কেউ তুষের ঢিবিতে সিগারেট ফেলে চলে গেছে। সেখান থেকেই আগুনের সূত্রপাত ঘটতে পারে বলে ধারণা করছেন।
বাইশারী ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলম জানান, তিনি বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়েছেন। তবে কেউ আগুন লাগিয়েছে এ ধরনের কোনো সূত্র তিনি পাননি। আরও যাচাই করে তিনি দেখছেন।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, কীভাবে লাকড়ির কারখানা আগুনে পুড়ল কেউ নিশ্চিতভাবে বলতে পারছে না। তবে অভিযোগ দিলে তদন্ত করে বিস্তারিত জানা যাবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪