আজ ২২ মার্চ, বিশ্ব পানি দিবস। প্রতি বছরের মতো এবারও বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচিতে পালিত হবে বিশ্ব পানি দিবস ২০২৩। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।
এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘পানি ও স্যানিটেশন সংকট সমাধানের জন্য পরিবর্তনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিতকরণ’।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে বলেন, জাতিসংঘ ঘোষিত বিশ্ব পানি দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য বৈশ্বিক পানি ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন ও স্যানিটেশন নিশ্চিত করার প্রেক্ষাপটে যথার্থ হয়েছে। উৎস থেকে সমুদ্র অবধি পানির অবারিত প্রবাহ ও ন্যায়সংগত ব্যবহার নিশ্চিতকরণের মাধ্যমেই পানির সুষম প্রাপ্যতা ও ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন সম্ভব। নদীমাতৃক বাংলাদেশে মানবসৃষ্ট ও প্রাকৃতিক নানাবিধ কারণে পানীয় জল ও স্যানিটেশনের সংকট বিদ্যমান। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার নদী ও খাল পুনঃখনন, প্রাকৃতিক জলাধার রক্ষণাবেক্ষণ এবং নতুন জলাধার ও ব্যারেজ নির্মাণের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাণীতে বলেন, বাংলাদেশের বিস্তৃত ভূখণ্ডের ওপর দিয়ে বহমান নদ-নদী, হাওর-বাঁওড়, বিল-ঝিল, পুকুর-দিঘি, বৈচিত্র্যপূর্ণ বিপুলসংখ্যক ছোট-বড় জলাধারের পানি ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। প্রতিটি পানির ফোঁটার সর্বোত্তম ব্যবহারই নিশ্চিত করতে পারে সর্বজনীন পানি প্রাপ্যতা, পানির ন্যায়ভিত্তিক বণ্টন ও ব্যবস্থাপনা।
জলবায়ু পরিবর্তনের বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় প্রতিটি মানুষকে তার পানি ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি পরিবর্তনের লক্ষ্যে নিজস্ব অবস্থান থেকে পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করা জরুরি বলেও মনে করেন সরকারপ্রধান।
শেখ হাসিনা বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ অর্জনের অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ পানি ব্যবস্থাপনা, স্যানিটেশন, কৃষিকাজ, শিল্প খাত ও বাস্তুচ্যুত বজায় রেখে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার পানির চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি মোকাবিলায় সরকার পানি অবকাঠামো সংস্কার, নদীর তীর সংরক্ষণ, নদীর নাব্যতা রক্ষার্থে ড্রেজিং, খাল পুনঃখনন, প্রাকৃতিক জলাধার রক্ষণাবেক্ষণ এবং নতুন জলাধার ও ব্যারেজ নির্মাণের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। একই সঙ্গে নদীতীরবর্তী ভূমি পুনরুদ্ধার করে বনায়ন, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং জলাবদ্ধতা দূরীকরণে জনসচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রম অব্যাহত আছে।
প্রতি বছর ২২ মার্চ বিশ্ব পানি দিবস পালন করা হয়ে থাকে। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিওতে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের এই প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়।
আজ ২২ মার্চ, বিশ্ব পানি দিবস। প্রতি বছরের মতো এবারও বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচিতে পালিত হবে বিশ্ব পানি দিবস ২০২৩। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।
এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘পানি ও স্যানিটেশন সংকট সমাধানের জন্য পরিবর্তনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিতকরণ’।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে বলেন, জাতিসংঘ ঘোষিত বিশ্ব পানি দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য বৈশ্বিক পানি ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন ও স্যানিটেশন নিশ্চিত করার প্রেক্ষাপটে যথার্থ হয়েছে। উৎস থেকে সমুদ্র অবধি পানির অবারিত প্রবাহ ও ন্যায়সংগত ব্যবহার নিশ্চিতকরণের মাধ্যমেই পানির সুষম প্রাপ্যতা ও ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন সম্ভব। নদীমাতৃক বাংলাদেশে মানবসৃষ্ট ও প্রাকৃতিক নানাবিধ কারণে পানীয় জল ও স্যানিটেশনের সংকট বিদ্যমান। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার নদী ও খাল পুনঃখনন, প্রাকৃতিক জলাধার রক্ষণাবেক্ষণ এবং নতুন জলাধার ও ব্যারেজ নির্মাণের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাণীতে বলেন, বাংলাদেশের বিস্তৃত ভূখণ্ডের ওপর দিয়ে বহমান নদ-নদী, হাওর-বাঁওড়, বিল-ঝিল, পুকুর-দিঘি, বৈচিত্র্যপূর্ণ বিপুলসংখ্যক ছোট-বড় জলাধারের পানি ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। প্রতিটি পানির ফোঁটার সর্বোত্তম ব্যবহারই নিশ্চিত করতে পারে সর্বজনীন পানি প্রাপ্যতা, পানির ন্যায়ভিত্তিক বণ্টন ও ব্যবস্থাপনা।
জলবায়ু পরিবর্তনের বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় প্রতিটি মানুষকে তার পানি ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি পরিবর্তনের লক্ষ্যে নিজস্ব অবস্থান থেকে পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করা জরুরি বলেও মনে করেন সরকারপ্রধান।
শেখ হাসিনা বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ অর্জনের অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ পানি ব্যবস্থাপনা, স্যানিটেশন, কৃষিকাজ, শিল্প খাত ও বাস্তুচ্যুত বজায় রেখে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার পানির চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি মোকাবিলায় সরকার পানি অবকাঠামো সংস্কার, নদীর তীর সংরক্ষণ, নদীর নাব্যতা রক্ষার্থে ড্রেজিং, খাল পুনঃখনন, প্রাকৃতিক জলাধার রক্ষণাবেক্ষণ এবং নতুন জলাধার ও ব্যারেজ নির্মাণের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। একই সঙ্গে নদীতীরবর্তী ভূমি পুনরুদ্ধার করে বনায়ন, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং জলাবদ্ধতা দূরীকরণে জনসচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রম অব্যাহত আছে।
প্রতি বছর ২২ মার্চ বিশ্ব পানি দিবস পালন করা হয়ে থাকে। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিওতে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের এই প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়।
পাসিজা, ইন্দোনেশিয়ার সেন্ট্রাল জাভা প্রদেশের ৫৫ বছর বয়সী এক নারী। প্রতিদিন সকালে তাঁর ঘুম ভাঙে সমুদ্রের শব্দে। বিষয়টি শুনতে রোমান্টিক মনে হলেও, পরিস্থিতি ঠিক উল্টো। সমুদ্র উপকূলে রেজোসারী সেনিক নামের এই ছোট গ্রামে তাঁর বাড়িটিই এখন একমাত্র টিকে থাকা ঘর। জাভার উত্তর উপকূলে একসময় গ্রামটি শুষ্ক ভূমিতে..
১৭ ঘণ্টা আগেঈদুল ফিতরের লম্বা ছুটিতে ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি হয়েছিল। কিন্তু ছুটি শেষে ব্যস্ত শহুরে জীবন শুরু হওয়ার পর থেকে বায়ুদূষণ ক্রমেই বাড়ছে। তারই ধারাবাহিকতায় বিগত কয়েক দিন ধরে ঢাকা আবারও বিশ্বজুড়ে বায়ুদূষণের ক্ষেত্রে শীর্ষ অবস্থানেই থাকছে। আজ শনিবারও ঢাকা আছে তালিকার শীর্ষে।
২০ ঘণ্টা আগেসবচেয়ে বিস্তৃতভাবে পাওয়া গেছে ক্যাডমিয়াম ধাতু, যা মানবস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার কিছু অংশে এই ধাতুর উপস্থিতি আশঙ্কাজনক ভাবে বেশি।
২ দিন আগেসাধারণত বৃষ্টি হলে কমে আসে দূষণ। তবে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীতে তুমুল বৃষ্টির পরও বায়ুমানে তেমন উন্নতি নেই। আজ শুক্রবার, বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স-একিউআইয়ের সকাল ৯টা ৫০ এর রেকর্ড অনুযায়ী, বায়ুমান ১৬১ নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে ঢাকা। যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক...
২ দিন আগে