হাতির অনেক আবাসস্থলই এখন মানুষের দখলে। এতে লোকালয়ে হাতি চলে আসায় বেড়েছে হাতি-মানুষ সংঘাত। এ পরিস্থিতে ভারতের আসাম রাজ্য সরকার বুনো হাতির আক্রমণে মানুষের মৃত্যু কমাতে চালু করেছে হাতি অ্যাপ নামের নতুন একটি মোবাইল অ্যাপ।
মোবাইলে হাতি অ্যাপ নামানো থাকল বুনো হাতির পাল কাছাকাছি চলে এলে সতর্ক করে দেবে। এতে হাতির পথ থেকে সরে পড়া সম্ভব হবে।
এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
ভারতের যে রাজ্যগুলোতে সবচেয়ে বেশি হাতির বাস সে তালিকায় আসামের অবস্থান দ্বিতীয়। এখানে হাতি-মানুষ সংঘাতে উভয়পক্ষে মৃত্যুও তাই বেশি।
সংরক্ষণবাদীরা বলছেন, আসামে হাতিরা বেশি আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠার কারণ তাদের আবাসস্থল সংকুচিত হওয়া। এমনকি তাদের প্রাকৃতিক করিডর অর্থাৎ যে পথে এক বন থেকে আরেক বনে যায়, সেগুলোও দখল করে ফেলছে মানুষ।
গত মার্চ মাসে হিন্দুস্থান টাইমসের প্রকাশ করা এক সরকারি ডাটা অনুসারে ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ভারতে হাতির আক্রমণে নিহত হয়েছেন এক হাজার ৭০১ জন মানুষ।
আসামে চালু করা অ্যাপটি তৈরি করেছে জীববৈচিত্র্য নিয়ে কাজ করা উত্তর-পূর্ব ভারতীয় সংস্থা ‘আরণ্যক’। এটিতে একটি ফরমও রয়েছে। এটি পূরণ করে বন্যপ্রাণীর আক্রমণে আহত ব্যক্তি বা নিহতদের আত্মীয়রা স্থানীয় সরকারের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ চাইতে পারবেন। আরণ্যক হাতি আটকানোর জন্য সৌর-চালিত বেড়ার নিয়ে একটি হ্যান্ডবুকও উন্মোচন করেছে।
বন্যপ্রাণীবিষয়ক দাতব্য সংস্থা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ফান্ড ফর নেচারের (ডব্লিউ ডব্লিউ এফ) দেওয়া তথ্য বলছে, বর্তমানে বিশ্বে ৫০ হাজারের কম বুনো এশীয় হাতি টিকে আছে। তাদের ধারণা ভারতের আনুমানিক পাঁচ লাখ পরিবারের খাদ্যশস্য ক্ষতিগ্রস্ত হয় বুনো হাতির আক্রমণে।
হাতির অনেক আবাসস্থলই এখন মানুষের দখলে। এতে লোকালয়ে হাতি চলে আসায় বেড়েছে হাতি-মানুষ সংঘাত। এ পরিস্থিতে ভারতের আসাম রাজ্য সরকার বুনো হাতির আক্রমণে মানুষের মৃত্যু কমাতে চালু করেছে হাতি অ্যাপ নামের নতুন একটি মোবাইল অ্যাপ।
মোবাইলে হাতি অ্যাপ নামানো থাকল বুনো হাতির পাল কাছাকাছি চলে এলে সতর্ক করে দেবে। এতে হাতির পথ থেকে সরে পড়া সম্ভব হবে।
এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
ভারতের যে রাজ্যগুলোতে সবচেয়ে বেশি হাতির বাস সে তালিকায় আসামের অবস্থান দ্বিতীয়। এখানে হাতি-মানুষ সংঘাতে উভয়পক্ষে মৃত্যুও তাই বেশি।
সংরক্ষণবাদীরা বলছেন, আসামে হাতিরা বেশি আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠার কারণ তাদের আবাসস্থল সংকুচিত হওয়া। এমনকি তাদের প্রাকৃতিক করিডর অর্থাৎ যে পথে এক বন থেকে আরেক বনে যায়, সেগুলোও দখল করে ফেলছে মানুষ।
গত মার্চ মাসে হিন্দুস্থান টাইমসের প্রকাশ করা এক সরকারি ডাটা অনুসারে ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ভারতে হাতির আক্রমণে নিহত হয়েছেন এক হাজার ৭০১ জন মানুষ।
আসামে চালু করা অ্যাপটি তৈরি করেছে জীববৈচিত্র্য নিয়ে কাজ করা উত্তর-পূর্ব ভারতীয় সংস্থা ‘আরণ্যক’। এটিতে একটি ফরমও রয়েছে। এটি পূরণ করে বন্যপ্রাণীর আক্রমণে আহত ব্যক্তি বা নিহতদের আত্মীয়রা স্থানীয় সরকারের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ চাইতে পারবেন। আরণ্যক হাতি আটকানোর জন্য সৌর-চালিত বেড়ার নিয়ে একটি হ্যান্ডবুকও উন্মোচন করেছে।
বন্যপ্রাণীবিষয়ক দাতব্য সংস্থা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ফান্ড ফর নেচারের (ডব্লিউ ডব্লিউ এফ) দেওয়া তথ্য বলছে, বর্তমানে বিশ্বে ৫০ হাজারের কম বুনো এশীয় হাতি টিকে আছে। তাদের ধারণা ভারতের আনুমানিক পাঁচ লাখ পরিবারের খাদ্যশস্য ক্ষতিগ্রস্ত হয় বুনো হাতির আক্রমণে।
স্বস্তি মিলছে না ঢাকার বাতাসে। আজও রাজধানী শহরের বাতাসের অবস্থা অস্বাস্থ্যকর। আজ রোববার, বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স–একিউআইয়ের সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, বায়ুমান ১৮৬ নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে ঢাকা, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
১৩ মিনিট আগেপাসিজা, ইন্দোনেশিয়ার সেন্ট্রাল জাভা প্রদেশের ৫৫ বছর বয়সী এক নারী। প্রতিদিন সকালে তাঁর ঘুম ভাঙে সমুদ্রের শব্দে। বিষয়টি শুনতে রোমান্টিক মনে হলেও, পরিস্থিতি ঠিক উল্টো। সমুদ্র উপকূলে রেজোসারী সেনিক নামের এই ছোট গ্রামে তাঁর বাড়িটিই এখন একমাত্র টিকে থাকা ঘর। জাভার উত্তর উপকূলে একসময় গ্রামটি শুষ্ক ভূমিতে..
১ দিন আগেঈদুল ফিতরের লম্বা ছুটিতে ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি হয়েছিল। কিন্তু ছুটি শেষে ব্যস্ত শহুরে জীবন শুরু হওয়ার পর থেকে বায়ুদূষণ ক্রমেই বাড়ছে। তারই ধারাবাহিকতায় বিগত কয়েক দিন ধরে ঢাকা আবারও বিশ্বজুড়ে বায়ুদূষণের ক্ষেত্রে শীর্ষ অবস্থানেই থাকছে। আজ শনিবারও ঢাকা আছে তালিকার শীর্ষে।
১ দিন আগেসবচেয়ে বিস্তৃতভাবে পাওয়া গেছে ক্যাডমিয়াম ধাতু, যা মানবস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার কিছু অংশে এই ধাতুর উপস্থিতি আশঙ্কাজনক ভাবে বেশি।
২ দিন আগে