ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় মহাবিপন্ন প্রাণী সুমাত্রা গন্ডারে। ইন্দোনেশিয়ার একটি জাতীয় উদ্যানে এ প্রজাতির একটি গন্ডার শাবকের জন্ম হয়েছে। স্থানীয় স্ত্রী গন্ডার রাতু এবং যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও সিরসিন্নটি জুর এক সময়কার বাসিন্দা অন্দেলা মিলনের ফলে জন্ম নেওয়া তৃতীয় গন্ডার শাবক এটি।
গত শনিবার দক্ষিণ সুমাত্রা দ্বীপের ওয়ে কেম্বাস ন্যাশনাল পার্কে জন্ম নেয় এই স্ত্রী গন্ডারটি। ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (আগের টুইট) এ তথ্য জানায় বলে নিশ্চিত করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বনমন্ত্রী সিতি নুরবায় বকর বলেন, ‘এটা শুধু ইন্দোনেশিয়া নয় গোটা বিশ্বের জন্য একটি আনন্দের সংবাদ।’
ইন্টারন্যাশনাল রাইনো ফাউন্ডেশন (আইআরএফ) সূত্রে জানা যায়, এক সময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বিপুল সংখ্যায় সুমাত্রা গন্ডারের বসতি ছিল। এখন ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন এলাকা মিলিয়ে ৮০টির কমও এ প্রজাতির গন্ডার টিকে আছে।
উল্লেখ্য এক সময় বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রামের অরণ্যেও সুমাত্রা গন্ডারের বিচরণ ছিল।
গন্ডার শাবকের জন্ম চোরাশিকার এবং বাসস্থান ধ্বংসের কারণে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা একটি প্রজাতির জন্য নিঃসন্দেহে ভালো বার্তা বহন করছে।
ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের শেয়ার করা ছবিটিতে দেখা যায় প্রায় ২৭ কিলোগ্রাম (৬০ পাউন্ড) ওজনের নবজাতক গন্ডারটির শরীর কালো চুলে ঢাকা। মায়ের পাশে দাঁড়িয়ে ছিল সে। একটি ছবিতে রাতুকে তার বাচ্চাকে মৃদু ঠেলা দিতে দেখা গেছে।
স্বাভাবিক জন্মের ৪৫ মিনিটের মধ্যে গন্ডার শাবকটিকে উঠে দাঁড়াতে দেখা যায়। চার ঘণ্টার মধ্যে তার মায়ের কাছ থেকে খাওয়া শুরু করে বলে জানায় পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়।
বিশ্বের ক্ষুদ্রতম গন্ডার সুমাত্রা গন্ডার উচ্চতায় ৪ থেকে ৫ ফুট হয়। গড় দৈর্ঘ্য ৮ দশমিক দুই ফুটের মতো।
সাধারণত উষ্ণমণ্ডলীয় গহিন অরণ্যে বাস এ প্রজাতির গন্ডারের। আইআরএফের দেওয়া তথ্য অনুসারে সুমাত্রায় সাধারণত একাকী বাস করতে পছন্দ করে এই গন্ডারেরা। স্ত্রী গন্ডার প্রতি ৩-৪ বছরে একটি বাচ্চার জন্ম দেয়।
বাসস্থানের ক্ষতি তাদের ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলের ছোট এলাকার মধ্যে আটকে ফেলেছে। সংরক্ষণবিদরা প্রজাতিটির টিকে থাকা নিয়ে উদ্বিগ্ন।
‘যেহেতু নির্জনে থাকতে পছন্দ করা প্রাণীটি ঘন জঙ্গলের আড়ালে থাকে, এদের সরাসরি দেখা পাওয়া বিরল ঘটনা। পায়ের ছাপের মতো পরোক্ষ লক্ষণ গুলিও খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে উঠছে।’ বলেছে আইআরএফ।
উল্লেখ্য ২০১৯ সালে প্রতিবেশী দেশ মালয়েশিয়ায় প্রজাতিটিকে স্থানীয়ভাবে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। সেখানকার বোর্নিও রাইনো স্যাংচুয়ারিতে ২০১৯ সালের ২৪ নভেম্বর ইমান নামের শেষ স্ত্রী গন্ডারটি ক্যানসারে মৃত্যুবরণ করে। তার মৃত্যু হয় অভয়ারণ্যের ট্যাম নামের শেষ পুরুষ গন্ডারটির মৃত্যুর কয়েক মাস পর। ক্লোনের মাধ্যমে দেশটিতে এই গন্ডারদের ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় মহাবিপন্ন প্রাণী সুমাত্রা গন্ডারে। ইন্দোনেশিয়ার একটি জাতীয় উদ্যানে এ প্রজাতির একটি গন্ডার শাবকের জন্ম হয়েছে। স্থানীয় স্ত্রী গন্ডার রাতু এবং যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও সিরসিন্নটি জুর এক সময়কার বাসিন্দা অন্দেলা মিলনের ফলে জন্ম নেওয়া তৃতীয় গন্ডার শাবক এটি।
গত শনিবার দক্ষিণ সুমাত্রা দ্বীপের ওয়ে কেম্বাস ন্যাশনাল পার্কে জন্ম নেয় এই স্ত্রী গন্ডারটি। ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (আগের টুইট) এ তথ্য জানায় বলে নিশ্চিত করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বনমন্ত্রী সিতি নুরবায় বকর বলেন, ‘এটা শুধু ইন্দোনেশিয়া নয় গোটা বিশ্বের জন্য একটি আনন্দের সংবাদ।’
ইন্টারন্যাশনাল রাইনো ফাউন্ডেশন (আইআরএফ) সূত্রে জানা যায়, এক সময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বিপুল সংখ্যায় সুমাত্রা গন্ডারের বসতি ছিল। এখন ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন এলাকা মিলিয়ে ৮০টির কমও এ প্রজাতির গন্ডার টিকে আছে।
উল্লেখ্য এক সময় বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রামের অরণ্যেও সুমাত্রা গন্ডারের বিচরণ ছিল।
গন্ডার শাবকের জন্ম চোরাশিকার এবং বাসস্থান ধ্বংসের কারণে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা একটি প্রজাতির জন্য নিঃসন্দেহে ভালো বার্তা বহন করছে।
ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের শেয়ার করা ছবিটিতে দেখা যায় প্রায় ২৭ কিলোগ্রাম (৬০ পাউন্ড) ওজনের নবজাতক গন্ডারটির শরীর কালো চুলে ঢাকা। মায়ের পাশে দাঁড়িয়ে ছিল সে। একটি ছবিতে রাতুকে তার বাচ্চাকে মৃদু ঠেলা দিতে দেখা গেছে।
স্বাভাবিক জন্মের ৪৫ মিনিটের মধ্যে গন্ডার শাবকটিকে উঠে দাঁড়াতে দেখা যায়। চার ঘণ্টার মধ্যে তার মায়ের কাছ থেকে খাওয়া শুরু করে বলে জানায় পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়।
বিশ্বের ক্ষুদ্রতম গন্ডার সুমাত্রা গন্ডার উচ্চতায় ৪ থেকে ৫ ফুট হয়। গড় দৈর্ঘ্য ৮ দশমিক দুই ফুটের মতো।
সাধারণত উষ্ণমণ্ডলীয় গহিন অরণ্যে বাস এ প্রজাতির গন্ডারের। আইআরএফের দেওয়া তথ্য অনুসারে সুমাত্রায় সাধারণত একাকী বাস করতে পছন্দ করে এই গন্ডারেরা। স্ত্রী গন্ডার প্রতি ৩-৪ বছরে একটি বাচ্চার জন্ম দেয়।
বাসস্থানের ক্ষতি তাদের ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলের ছোট এলাকার মধ্যে আটকে ফেলেছে। সংরক্ষণবিদরা প্রজাতিটির টিকে থাকা নিয়ে উদ্বিগ্ন।
‘যেহেতু নির্জনে থাকতে পছন্দ করা প্রাণীটি ঘন জঙ্গলের আড়ালে থাকে, এদের সরাসরি দেখা পাওয়া বিরল ঘটনা। পায়ের ছাপের মতো পরোক্ষ লক্ষণ গুলিও খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে উঠছে।’ বলেছে আইআরএফ।
উল্লেখ্য ২০১৯ সালে প্রতিবেশী দেশ মালয়েশিয়ায় প্রজাতিটিকে স্থানীয়ভাবে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। সেখানকার বোর্নিও রাইনো স্যাংচুয়ারিতে ২০১৯ সালের ২৪ নভেম্বর ইমান নামের শেষ স্ত্রী গন্ডারটি ক্যানসারে মৃত্যুবরণ করে। তার মৃত্যু হয় অভয়ারণ্যের ট্যাম নামের শেষ পুরুষ গন্ডারটির মৃত্যুর কয়েক মাস পর। ক্লোনের মাধ্যমে দেশটিতে এই গন্ডারদের ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় মহাবিপন্ন প্রাণী সুমাত্রা গন্ডারে। ইন্দোনেশিয়ার একটি জাতীয় উদ্যানে এ প্রজাতির একটি গন্ডার শাবকের জন্ম হয়েছে। স্থানীয় স্ত্রী গন্ডার রাতু এবং যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও সিরসিন্নটি জুর এক সময়কার বাসিন্দা অন্দেলা মিলনের ফলে জন্ম নেওয়া তৃতীয় গন্ডার শাবক এটি।
গত শনিবার দক্ষিণ সুমাত্রা দ্বীপের ওয়ে কেম্বাস ন্যাশনাল পার্কে জন্ম নেয় এই স্ত্রী গন্ডারটি। ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (আগের টুইট) এ তথ্য জানায় বলে নিশ্চিত করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বনমন্ত্রী সিতি নুরবায় বকর বলেন, ‘এটা শুধু ইন্দোনেশিয়া নয় গোটা বিশ্বের জন্য একটি আনন্দের সংবাদ।’
ইন্টারন্যাশনাল রাইনো ফাউন্ডেশন (আইআরএফ) সূত্রে জানা যায়, এক সময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বিপুল সংখ্যায় সুমাত্রা গন্ডারের বসতি ছিল। এখন ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন এলাকা মিলিয়ে ৮০টির কমও এ প্রজাতির গন্ডার টিকে আছে।
উল্লেখ্য এক সময় বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রামের অরণ্যেও সুমাত্রা গন্ডারের বিচরণ ছিল।
গন্ডার শাবকের জন্ম চোরাশিকার এবং বাসস্থান ধ্বংসের কারণে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা একটি প্রজাতির জন্য নিঃসন্দেহে ভালো বার্তা বহন করছে।
ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের শেয়ার করা ছবিটিতে দেখা যায় প্রায় ২৭ কিলোগ্রাম (৬০ পাউন্ড) ওজনের নবজাতক গন্ডারটির শরীর কালো চুলে ঢাকা। মায়ের পাশে দাঁড়িয়ে ছিল সে। একটি ছবিতে রাতুকে তার বাচ্চাকে মৃদু ঠেলা দিতে দেখা গেছে।
স্বাভাবিক জন্মের ৪৫ মিনিটের মধ্যে গন্ডার শাবকটিকে উঠে দাঁড়াতে দেখা যায়। চার ঘণ্টার মধ্যে তার মায়ের কাছ থেকে খাওয়া শুরু করে বলে জানায় পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়।
বিশ্বের ক্ষুদ্রতম গন্ডার সুমাত্রা গন্ডার উচ্চতায় ৪ থেকে ৫ ফুট হয়। গড় দৈর্ঘ্য ৮ দশমিক দুই ফুটের মতো।
সাধারণত উষ্ণমণ্ডলীয় গহিন অরণ্যে বাস এ প্রজাতির গন্ডারের। আইআরএফের দেওয়া তথ্য অনুসারে সুমাত্রায় সাধারণত একাকী বাস করতে পছন্দ করে এই গন্ডারেরা। স্ত্রী গন্ডার প্রতি ৩-৪ বছরে একটি বাচ্চার জন্ম দেয়।
বাসস্থানের ক্ষতি তাদের ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলের ছোট এলাকার মধ্যে আটকে ফেলেছে। সংরক্ষণবিদরা প্রজাতিটির টিকে থাকা নিয়ে উদ্বিগ্ন।
‘যেহেতু নির্জনে থাকতে পছন্দ করা প্রাণীটি ঘন জঙ্গলের আড়ালে থাকে, এদের সরাসরি দেখা পাওয়া বিরল ঘটনা। পায়ের ছাপের মতো পরোক্ষ লক্ষণ গুলিও খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে উঠছে।’ বলেছে আইআরএফ।
উল্লেখ্য ২০১৯ সালে প্রতিবেশী দেশ মালয়েশিয়ায় প্রজাতিটিকে স্থানীয়ভাবে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। সেখানকার বোর্নিও রাইনো স্যাংচুয়ারিতে ২০১৯ সালের ২৪ নভেম্বর ইমান নামের শেষ স্ত্রী গন্ডারটি ক্যানসারে মৃত্যুবরণ করে। তার মৃত্যু হয় অভয়ারণ্যের ট্যাম নামের শেষ পুরুষ গন্ডারটির মৃত্যুর কয়েক মাস পর। ক্লোনের মাধ্যমে দেশটিতে এই গন্ডারদের ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় মহাবিপন্ন প্রাণী সুমাত্রা গন্ডারে। ইন্দোনেশিয়ার একটি জাতীয় উদ্যানে এ প্রজাতির একটি গন্ডার শাবকের জন্ম হয়েছে। স্থানীয় স্ত্রী গন্ডার রাতু এবং যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও সিরসিন্নটি জুর এক সময়কার বাসিন্দা অন্দেলা মিলনের ফলে জন্ম নেওয়া তৃতীয় গন্ডার শাবক এটি।
গত শনিবার দক্ষিণ সুমাত্রা দ্বীপের ওয়ে কেম্বাস ন্যাশনাল পার্কে জন্ম নেয় এই স্ত্রী গন্ডারটি। ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (আগের টুইট) এ তথ্য জানায় বলে নিশ্চিত করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বনমন্ত্রী সিতি নুরবায় বকর বলেন, ‘এটা শুধু ইন্দোনেশিয়া নয় গোটা বিশ্বের জন্য একটি আনন্দের সংবাদ।’
ইন্টারন্যাশনাল রাইনো ফাউন্ডেশন (আইআরএফ) সূত্রে জানা যায়, এক সময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বিপুল সংখ্যায় সুমাত্রা গন্ডারের বসতি ছিল। এখন ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন এলাকা মিলিয়ে ৮০টির কমও এ প্রজাতির গন্ডার টিকে আছে।
উল্লেখ্য এক সময় বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রামের অরণ্যেও সুমাত্রা গন্ডারের বিচরণ ছিল।
গন্ডার শাবকের জন্ম চোরাশিকার এবং বাসস্থান ধ্বংসের কারণে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা একটি প্রজাতির জন্য নিঃসন্দেহে ভালো বার্তা বহন করছে।
ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের শেয়ার করা ছবিটিতে দেখা যায় প্রায় ২৭ কিলোগ্রাম (৬০ পাউন্ড) ওজনের নবজাতক গন্ডারটির শরীর কালো চুলে ঢাকা। মায়ের পাশে দাঁড়িয়ে ছিল সে। একটি ছবিতে রাতুকে তার বাচ্চাকে মৃদু ঠেলা দিতে দেখা গেছে।
স্বাভাবিক জন্মের ৪৫ মিনিটের মধ্যে গন্ডার শাবকটিকে উঠে দাঁড়াতে দেখা যায়। চার ঘণ্টার মধ্যে তার মায়ের কাছ থেকে খাওয়া শুরু করে বলে জানায় পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়।
বিশ্বের ক্ষুদ্রতম গন্ডার সুমাত্রা গন্ডার উচ্চতায় ৪ থেকে ৫ ফুট হয়। গড় দৈর্ঘ্য ৮ দশমিক দুই ফুটের মতো।
সাধারণত উষ্ণমণ্ডলীয় গহিন অরণ্যে বাস এ প্রজাতির গন্ডারের। আইআরএফের দেওয়া তথ্য অনুসারে সুমাত্রায় সাধারণত একাকী বাস করতে পছন্দ করে এই গন্ডারেরা। স্ত্রী গন্ডার প্রতি ৩-৪ বছরে একটি বাচ্চার জন্ম দেয়।
বাসস্থানের ক্ষতি তাদের ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলের ছোট এলাকার মধ্যে আটকে ফেলেছে। সংরক্ষণবিদরা প্রজাতিটির টিকে থাকা নিয়ে উদ্বিগ্ন।
‘যেহেতু নির্জনে থাকতে পছন্দ করা প্রাণীটি ঘন জঙ্গলের আড়ালে থাকে, এদের সরাসরি দেখা পাওয়া বিরল ঘটনা। পায়ের ছাপের মতো পরোক্ষ লক্ষণ গুলিও খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে উঠছে।’ বলেছে আইআরএফ।
উল্লেখ্য ২০১৯ সালে প্রতিবেশী দেশ মালয়েশিয়ায় প্রজাতিটিকে স্থানীয়ভাবে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। সেখানকার বোর্নিও রাইনো স্যাংচুয়ারিতে ২০১৯ সালের ২৪ নভেম্বর ইমান নামের শেষ স্ত্রী গন্ডারটি ক্যানসারে মৃত্যুবরণ করে। তার মৃত্যু হয় অভয়ারণ্যের ট্যাম নামের শেষ পুরুষ গন্ডারটির মৃত্যুর কয়েক মাস পর। ক্লোনের মাধ্যমে দেশটিতে এই গন্ডারদের ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
২১ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
১ দিন আগেদীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
২ দিন আগেখুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। গতকাল রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটেও বায়ুমান একই ছিল।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকালও একই অবস্থানে ছিল এই রাজধানী শহরটি।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির বায়ুমান আজ ৩০৩, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের মুম্বাই, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ভারতের কলকাতা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৯৭, ১৭৭, ১৫৮ ও ১৫৬।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। গতকাল রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটেও বায়ুমান একই ছিল।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকালও একই অবস্থানে ছিল এই রাজধানী শহরটি।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির বায়ুমান আজ ৩০৩, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের মুম্বাই, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ভারতের কলকাতা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৯৭, ১৭৭, ১৫৮ ও ১৫৬।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় মহাবিপন্ন প্রাণী সুমাত্রা গন্ডারে। ইন্দোনেশিয়ার একটি জাতীয় উদ্যানে এ প্রজাতির একটি গন্ডার শাবকের জন্ম হয়েছে। চোরাশিকার এবং বাসস্থান ধ্বংসের কারণে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা একটি প্রজাতির জন্য নিঃসন্দেহে এটি আশার আলো হয়েই দেখা দিয়েছে এই
০৪ অক্টোবর ২০২৩নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
১ দিন আগেদীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
২ দিন আগেখুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
বর্ষাকাল বিদায় নিয়েছে। প্রকৃতিতে চলছে এখন হেমন্তকাল। কিন্তু আবহাওয়ার আচরণ অনেকটাই গ্রীষ্মকালের মতো। কয়েক দিন ধরে সকালে সূর্যের তাপ কিছুটা কম থাকলেও বেলা গড়িয়ে দুপুর থেকে বিকেলের আগপর্যন্ত এর তীব্রতা বেড়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এটি শক্তিশালী হয়ে পরিণত হতে পারে নিম্নচাপে।
নিম্নচাপ সম্পর্কে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ২১ অক্টোবর একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। পরবর্তীতে এটি ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, মধ্য অক্টোবরে বাংলাদেশ থেকে মৌসুমি বায়ু বিদায়ের পর বৃষ্টি কমে গেছে। লঘুচাপ বা নিম্নচাপের প্রভাব কেটে গেলে তাপমাত্রা কমে গিয়ে শীতের আমেজ পড়বে সারা দেশে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সোমবার সকাল ৭টার পূর্বাভাস অনুযায়ী, রাজধানী ঢাকায় সকালে তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, গতকাল রোববার ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫ দশমিক ৫, আর সারা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল টাঙ্গাইলে ৩৫ দশমিক ৭ সেলসিয়াস। সারা দেশে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
কার্তিক মাসে এই তাপমাত্রা স্বাভাবিক কিনা জানতে চাইলে আজ সোমবার সকালে আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন যে ধরনের গরম পড়ছে সেটি বৃষ্টি কমে যাওয়ার জন্য হয়েছে। সাধারণত অক্টোবর মাসের এই সময় মৌসুমি বায়ু বিদায়ের পর বৃষ্টি কম হয়। তখন তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়।
লঘুচাপ বা নিম্নচাপ সৃষ্টির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। আপাতত মনে হচ্ছে কালকের (২১ অক্টোবর) মধ্যে উত্তর বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি পরে নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে। নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে যেতে পারে। তবে লঘুচাপটি নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার আগপর্যন্ত এর গতিপথ সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছু বলা যাবে না। আর নিম্নচাপের প্রভাব কেটে গেলে দেশের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমে শীতের আমেজ পড়বে।
হাফিজুর রহমান আরও বলেন, সূর্যের দক্ষিণায়ন (দক্ষিণ দিকে হেলে পড়া) এখনো পুরোপুরি হয়নি। এই দক্ষিণায়ন হলে দিনের ব্যাপ্তি আরও কমবে, তাপমাত্রা তখন কমে শীতও বাড়বে।
বর্ষাকাল বিদায় নিয়েছে। প্রকৃতিতে চলছে এখন হেমন্তকাল। কিন্তু আবহাওয়ার আচরণ অনেকটাই গ্রীষ্মকালের মতো। কয়েক দিন ধরে সকালে সূর্যের তাপ কিছুটা কম থাকলেও বেলা গড়িয়ে দুপুর থেকে বিকেলের আগপর্যন্ত এর তীব্রতা বেড়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এটি শক্তিশালী হয়ে পরিণত হতে পারে নিম্নচাপে।
নিম্নচাপ সম্পর্কে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ২১ অক্টোবর একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। পরবর্তীতে এটি ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, মধ্য অক্টোবরে বাংলাদেশ থেকে মৌসুমি বায়ু বিদায়ের পর বৃষ্টি কমে গেছে। লঘুচাপ বা নিম্নচাপের প্রভাব কেটে গেলে তাপমাত্রা কমে গিয়ে শীতের আমেজ পড়বে সারা দেশে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সোমবার সকাল ৭টার পূর্বাভাস অনুযায়ী, রাজধানী ঢাকায় সকালে তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, গতকাল রোববার ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫ দশমিক ৫, আর সারা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল টাঙ্গাইলে ৩৫ দশমিক ৭ সেলসিয়াস। সারা দেশে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
কার্তিক মাসে এই তাপমাত্রা স্বাভাবিক কিনা জানতে চাইলে আজ সোমবার সকালে আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন যে ধরনের গরম পড়ছে সেটি বৃষ্টি কমে যাওয়ার জন্য হয়েছে। সাধারণত অক্টোবর মাসের এই সময় মৌসুমি বায়ু বিদায়ের পর বৃষ্টি কম হয়। তখন তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়।
লঘুচাপ বা নিম্নচাপ সৃষ্টির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। আপাতত মনে হচ্ছে কালকের (২১ অক্টোবর) মধ্যে উত্তর বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি পরে নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে। নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে যেতে পারে। তবে লঘুচাপটি নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার আগপর্যন্ত এর গতিপথ সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছু বলা যাবে না। আর নিম্নচাপের প্রভাব কেটে গেলে দেশের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমে শীতের আমেজ পড়বে।
হাফিজুর রহমান আরও বলেন, সূর্যের দক্ষিণায়ন (দক্ষিণ দিকে হেলে পড়া) এখনো পুরোপুরি হয়নি। এই দক্ষিণায়ন হলে দিনের ব্যাপ্তি আরও কমবে, তাপমাত্রা তখন কমে শীতও বাড়বে।
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় মহাবিপন্ন প্রাণী সুমাত্রা গন্ডারে। ইন্দোনেশিয়ার একটি জাতীয় উদ্যানে এ প্রজাতির একটি গন্ডার শাবকের জন্ম হয়েছে। চোরাশিকার এবং বাসস্থান ধ্বংসের কারণে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা একটি প্রজাতির জন্য নিঃসন্দেহে এটি আশার আলো হয়েই দেখা দিয়েছে এই
০৪ অক্টোবর ২০২৩বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
২১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
২ দিন আগেখুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। যা গতকাল শনিবার ৯টা ১৫ মিনিটে ছিল ১৭২। সে অনুযায়ী বলা যায় আজ দূষণ কিছুটা কমতির দিকে।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ঢাকা রয়েছে ৭ম স্থানে। গতকাল ছিল ৪র্থ স্থানে।
টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ৩১১, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভারতের দিল্লি ও কলকাতা, পাকিস্তানের করাচি ও ভিয়েতনামের হ্যানয়। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৪১, ১৯০, ১৭৭ ও ১৫৯।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। যা গতকাল শনিবার ৯টা ১৫ মিনিটে ছিল ১৭২। সে অনুযায়ী বলা যায় আজ দূষণ কিছুটা কমতির দিকে।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ঢাকা রয়েছে ৭ম স্থানে। গতকাল ছিল ৪র্থ স্থানে।
টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ৩১১, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভারতের দিল্লি ও কলকাতা, পাকিস্তানের করাচি ও ভিয়েতনামের হ্যানয়। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৪১, ১৯০, ১৭৭ ও ১৫৯।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় মহাবিপন্ন প্রাণী সুমাত্রা গন্ডারে। ইন্দোনেশিয়ার একটি জাতীয় উদ্যানে এ প্রজাতির একটি গন্ডার শাবকের জন্ম হয়েছে। চোরাশিকার এবং বাসস্থান ধ্বংসের কারণে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা একটি প্রজাতির জন্য নিঃসন্দেহে এটি আশার আলো হয়েই দেখা দিয়েছে এই
০৪ অক্টোবর ২০২৩বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
২১ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
১ দিন আগেখুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
কার্তিক মাস চলে এলেও বেশ ভ্যাপসা গরম পড়েছে সারা দেশে। গতকাল শনিবার সিলেটে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ৩৫ দশমিক ৭। আজ রোববারও আবহাওয়ার তেমন পরিবর্তন হবে না।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া থাকবে শুষ্ক।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে উত্তর বা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
তবে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কোথাও কোথাও বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশের আজকের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
কার্তিক মাস চলে এলেও বেশ ভ্যাপসা গরম পড়েছে সারা দেশে। গতকাল শনিবার সিলেটে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ৩৫ দশমিক ৭। আজ রোববারও আবহাওয়ার তেমন পরিবর্তন হবে না।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া থাকবে শুষ্ক।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে উত্তর বা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
তবে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কোথাও কোথাও বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশের আজকের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় মহাবিপন্ন প্রাণী সুমাত্রা গন্ডারে। ইন্দোনেশিয়ার একটি জাতীয় উদ্যানে এ প্রজাতির একটি গন্ডার শাবকের জন্ম হয়েছে। চোরাশিকার এবং বাসস্থান ধ্বংসের কারণে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা একটি প্রজাতির জন্য নিঃসন্দেহে এটি আশার আলো হয়েই দেখা দিয়েছে এই
০৪ অক্টোবর ২০২৩বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
২১ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
১ দিন আগেদীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
২ দিন আগে