অনলাইন ডেস্ক
আজও সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও ঢাকার বায়ুমানের কিছুটা অবনতি হয়েছে। উঠে এসেছে দূষিত শহরের তালিকায়র ১৩ তম স্থানে। অথচ গতকাল মঙ্গলবারই শীর্ষ ৪০-এ ছিল না রাজধানী শহর। অবশ্য, অন্যান্য দেশের সঙ্গে তুলনা করে তালিকা করা হয় বলে দূষণ কম থাকলেও কোনো শহর তালিকার ওপরের দিকে থাকতে পারে।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) আজ বুধবার সকাল ৯টা ৪০ এর রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৯৯। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ৫৮ বায়ুমান নিয়ে ৪৩ তম স্থানে ছিল ঢাকা।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে ভিয়েতনামের হ্যানোয়। শহরটির বায়ুমান ১৯০, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে—ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা (১৬৬), ভারতের দিল্লি (১৫৬), দক্ষিণ কোরিয়ার ইঞ্চন (১৩৭) ও রাজধানী সিউল (১২৭)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
আজও সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও ঢাকার বায়ুমানের কিছুটা অবনতি হয়েছে। উঠে এসেছে দূষিত শহরের তালিকায়র ১৩ তম স্থানে। অথচ গতকাল মঙ্গলবারই শীর্ষ ৪০-এ ছিল না রাজধানী শহর। অবশ্য, অন্যান্য দেশের সঙ্গে তুলনা করে তালিকা করা হয় বলে দূষণ কম থাকলেও কোনো শহর তালিকার ওপরের দিকে থাকতে পারে।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) আজ বুধবার সকাল ৯টা ৪০ এর রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৯৯। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ৫৮ বায়ুমান নিয়ে ৪৩ তম স্থানে ছিল ঢাকা।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে ভিয়েতনামের হ্যানোয়। শহরটির বায়ুমান ১৯০, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে—ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা (১৬৬), ভারতের দিল্লি (১৫৬), দক্ষিণ কোরিয়ার ইঞ্চন (১৩৭) ও রাজধানী সিউল (১২৭)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
পরিবেশ রক্ষায় গাছের ভূমিকা আমরা সবাই জানি। তবে কিছু গাছ শুধু বাতাস থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করেই থেমে থাকে না—তারা এই গ্যাসকে রীতিমতো পাথরে পরিণত করে! সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা আফ্রিকার কেনিয়ার সামবুরু অঞ্চলে এমনই তিন প্রজাতির তিন ফলের গাছ (ডুমুর জাতীয় গাছ) খুঁজে পেয়েছেন, যেগুলো তাদের কাণ্ডে...
১৫ ঘণ্টা আগেগতকাল ঢাকায় ব্যাপক বৃষ্টি হলেও আজ শহরটির বায়ুমান কিছুটা অবনতি হয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান সূচক পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউ এয়ার এর তথ্যমতে, আজ (১৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকার একিউআই (এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স) ছিল ৯৮, যা ‘সহনীয়’ সীমায় রয়েছে। সাধারণত বর্ষাকালে ঢাকার বায়ুমান সহনীয় পর্যায়ে
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকার তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় হালকা বৃষ্টি হতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেজলাভূমি হ্রাসের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে ভূমি ব্যবহারে পরিবর্তন (কৃষিজমিতে আবাসন বা কারখানা স্থাপন ইত্যাদি), দূষণ, কৃষি সম্প্রসারণ, আক্রমণাত্মক প্রজাতির বিস্তার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব—যেমন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও খরা।
১ দিন আগে