এত দিন আমরা যা জানতাম, তার চেয়েও ১৪ শতাংশ বেশি প্রজাতির গাছ আছে পৃথিবীতে। সম্প্রতি এক গবেষণায় যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালেয়র একদল গবেষক দাবি করেছেন, আনুমানিক ৭৩ হাজার ৩০০ প্রজাতির মধ্যে এখনো ৯ হাজার ২০০ প্রজাতির গাছ আবিষ্কৃতই হয়নি। তাঁদের দাবি, বেশির ভাগ বিরল প্রজাতির গাছ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বনে রয়েছে। তবে জলবায়ু পরিবর্তন এবং বন উজাড়ের কারণে এসব প্রজাতির গাছ দ্রুতই বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সারা পৃথিবীর ১০ হাজারেরও বেশি বনভূমির ১ কোটি গাছের ওপর গবেষণা করে এমন তথ্য জানিয়েছেন তাঁরা।
গবেষকেরা বৃক্ষের প্রজাতির সম্ভাব্য সংখ্যার ভবিষ্যদ্বাণী করার জন্য পরিসংখ্যানগত কৌশল ব্যবহার করেছেন। গবেষণার ফলাফল বলছে, খাদ্য, কাঠ ও জীবন বাঁচানো ওষুধের জন্য আমাদের গাছ দরকার। পৃথিবীর বাতাস ভরে যাচ্ছে কার্বন ডাই-অক্সাইডে। বাতাস থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড শুষে নেওয়ার জন্য গাছ দরকার। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য গাছ প্রয়োজন।
গবেষক দলের প্রধান ড. পিটার রিচ বিবিসিকে বলেন, ‘এই গবেষণার ফলাফল বিশ্বব্যাপী বন জীববৈচিত্র্যের দুর্বলতাকেই তুলে ধরেছে। বিশ্বের জীববৈচিত্র্য কোথায় সবচেয়ে বেশি হুমকির মধ্যে রয়েছে তা বুঝতে আমাদের সাহায্য করবে এই গবেষণা। আমরা দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকা, এশিয়া ও ওশেনিয়া অঞ্চলে উষ্ণ বনভূমি পেয়েছি এবং এসব বনভূমিতে রয়েছে দুষ্প্রাপ্য প্রজাতির অনেক গাছ। আশা করি, আমাদের এই গবেষণার ফলাফল ভিবষ্যৎ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ প্রচেষ্টাকে সহায়তা করবে।‘
নাম না জানা বিরল প্রজাতির সবচেয়ে বেশি গাছ পাওয়া গেছে দক্ষিণ আমেরিকার ম্যানেগ্রোভ বনাঞ্চলে। ইউরেশিয়া অঞ্চলে পাওয়া গেছে ২২ শতাংশ, আফ্রিকায় ১৬ শতাংশ, উত্তর আমেরিকায় ১৫ শতাংশ এবং ওশেনিয়া অঞ্চলে ১১ শতাংশ। এর মধ্যে অন্তত ৪৩ শতাংশ বৃক্ষ ইতিমধ্যে হারিয়ে গেছে।
গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশগুলোতে বন উজাড়ীকরণ ঘটছে মূলত তিনটি কারণে। প্রথম কারণটি হলো পশ্চিমা দেশগুলোতে গরুর মাংস, পাম তেল ও সয়ার ব্যবহার বেড়ে গেছে। দ্বিতীয় কারণটি হলো জলবায়ু পরিবর্তন এবং তৃতীয় কারণ দাবানল।
ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস জার্নালের জন্য আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ১৪০জন গবেষক এই গবেষণাকার্য পরিচালনা করেন।
এত দিন আমরা যা জানতাম, তার চেয়েও ১৪ শতাংশ বেশি প্রজাতির গাছ আছে পৃথিবীতে। সম্প্রতি এক গবেষণায় যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালেয়র একদল গবেষক দাবি করেছেন, আনুমানিক ৭৩ হাজার ৩০০ প্রজাতির মধ্যে এখনো ৯ হাজার ২০০ প্রজাতির গাছ আবিষ্কৃতই হয়নি। তাঁদের দাবি, বেশির ভাগ বিরল প্রজাতির গাছ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বনে রয়েছে। তবে জলবায়ু পরিবর্তন এবং বন উজাড়ের কারণে এসব প্রজাতির গাছ দ্রুতই বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সারা পৃথিবীর ১০ হাজারেরও বেশি বনভূমির ১ কোটি গাছের ওপর গবেষণা করে এমন তথ্য জানিয়েছেন তাঁরা।
গবেষকেরা বৃক্ষের প্রজাতির সম্ভাব্য সংখ্যার ভবিষ্যদ্বাণী করার জন্য পরিসংখ্যানগত কৌশল ব্যবহার করেছেন। গবেষণার ফলাফল বলছে, খাদ্য, কাঠ ও জীবন বাঁচানো ওষুধের জন্য আমাদের গাছ দরকার। পৃথিবীর বাতাস ভরে যাচ্ছে কার্বন ডাই-অক্সাইডে। বাতাস থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড শুষে নেওয়ার জন্য গাছ দরকার। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য গাছ প্রয়োজন।
গবেষক দলের প্রধান ড. পিটার রিচ বিবিসিকে বলেন, ‘এই গবেষণার ফলাফল বিশ্বব্যাপী বন জীববৈচিত্র্যের দুর্বলতাকেই তুলে ধরেছে। বিশ্বের জীববৈচিত্র্য কোথায় সবচেয়ে বেশি হুমকির মধ্যে রয়েছে তা বুঝতে আমাদের সাহায্য করবে এই গবেষণা। আমরা দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকা, এশিয়া ও ওশেনিয়া অঞ্চলে উষ্ণ বনভূমি পেয়েছি এবং এসব বনভূমিতে রয়েছে দুষ্প্রাপ্য প্রজাতির অনেক গাছ। আশা করি, আমাদের এই গবেষণার ফলাফল ভিবষ্যৎ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ প্রচেষ্টাকে সহায়তা করবে।‘
নাম না জানা বিরল প্রজাতির সবচেয়ে বেশি গাছ পাওয়া গেছে দক্ষিণ আমেরিকার ম্যানেগ্রোভ বনাঞ্চলে। ইউরেশিয়া অঞ্চলে পাওয়া গেছে ২২ শতাংশ, আফ্রিকায় ১৬ শতাংশ, উত্তর আমেরিকায় ১৫ শতাংশ এবং ওশেনিয়া অঞ্চলে ১১ শতাংশ। এর মধ্যে অন্তত ৪৩ শতাংশ বৃক্ষ ইতিমধ্যে হারিয়ে গেছে।
গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশগুলোতে বন উজাড়ীকরণ ঘটছে মূলত তিনটি কারণে। প্রথম কারণটি হলো পশ্চিমা দেশগুলোতে গরুর মাংস, পাম তেল ও সয়ার ব্যবহার বেড়ে গেছে। দ্বিতীয় কারণটি হলো জলবায়ু পরিবর্তন এবং তৃতীয় কারণ দাবানল।
ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস জার্নালের জন্য আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ১৪০জন গবেষক এই গবেষণাকার্য পরিচালনা করেন।
সুইজারল্যান্ডের সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকা অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর ভারতের বার্নিহাট। এই শহরের বাসিন্দা দুই বছর বয়সী সুমাইয়া আনসারি বেশ কয়েক দিন ধরে শ্বাসকষ্টে ভুগেছিল। গত মার্চে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং অক্সিজেন দিতে হয়। দুই দিন তাকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকতে হয়।
১ ঘণ্টা আগেআজ ঢাকার বাতাসে কিছুটা উন্নতি হয়েছে। গতকালের তুলনায় রাজধানী শহরের বাতাসে ক্ষতিকর ক্ষুদ্রকণার পরিমাণ সামান্য কম রেকর্ড করা হয়েছে। আজ সোমবার, বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স-একিউআইয়ের সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১২৯, যা সংবেদনশীল স্বাস্থ্যের মানুষের জন্য...
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকাসহ ২০টি জেলার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে সাময়িক মেঘলা থাকতে পারে। এসব জেলায় সকাল সকাল বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ সোমবার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষা, দারিদ্র্য বিমোচন, জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন সামাজিক প্রেক্ষাপটে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে এ বছরও আয়োজন হতে যাচ্ছে ‘এলজি অ্যাম্বাসেডর চ্যালেঞ্জ-২০২৫’। এই প্রকল্পের আওতায় সৃজনশীল বিভিন্ন প্রকল্পকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
১৬ ঘণ্টা আগে