অনলাইন ডেস্ক
চলতি জানুয়ারিতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দুই থেকে তিনটি শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা আছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। জানুয়ারি মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের পশ্চিম, উত্তর, উত্তর-পূর্বাঞ্চল এবং অন্যান্য অঞ্চলে এই শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের জানুয়ারি মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের পশ্চিম, উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে এক থেকে দুটি মাঝারি (৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) থেকে তীব্র (৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস) এবং দেশের অন্যত্র দুই থেকে তিনটি মৃদু (১০ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজ বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চুয়াডাঙ্গা ছাড়াও রাজশাহীতে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির কাছাকাছি আছে। এটা অনেকটা শৈত্যপ্রবাহের মতোই। এমন তাপমাত্রা আরও কয়েক জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে থাকতে পারে।’
তবে সারা দেশে শৈত্যপ্রবাহের ব্যাপ্তির জন্য আরও সপ্তাহখানেক অপেক্ষা করতে হবে বলে জানান এই আবহাওয়াবিদ। তিনি বলেন, ‘এ মাসের ৭ তারিখের পর তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। রাতের তাপমাত্রা কমে যাবে। ফলে শীতের অনুভূতি বেশি হবে।’
জানুয়ারি মাসে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা বেশি থাকতে পারে, তবে দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য কম থাকার কারণে শীতের অনুভূতি বৃদ্ধি পেতে পারে। এ মাসে দেশের উত্তর, উত্তর-পূর্বাঞ্চল, পশ্চিম, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে এবং নদ-নদী অববাহিকায় মাঝারি ঘন কুয়াশা এবং অন্যত্র হালকা বা মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে। কুয়াশা পরিস্থিতি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়া পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, ‘গত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গিয়েছিল। এরপর সাগরে নিম্নচাপের কারণে শীত কিছুটা কমতে থাকে। ডিসেম্বরের শেষ দিনগুলোতে তেমন শীত অনুভূত হয়নি। তবে বছরের শুরু থেকেই বাড়ছে শীতের তীব্রতা।’
রাকিবুল হাসান আরও বলেন, ‘উত্তরের দিক থেকে ঝিরঝির করে হিমেল হাওয়া বয়ে যাওয়ায় বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। চলমান শৈত্যপ্রবাহ (চুয়াডাঙ্গায়) আগামী তিন-চার দিন স্থায়ী হতে পারে।’
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘন কুয়াশার কারণে দেশের কোথাও কোথাও তীব্র শীত অনুভূত হতে পারে। বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা আছে।
চলতি জানুয়ারিতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দুই থেকে তিনটি শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা আছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। জানুয়ারি মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের পশ্চিম, উত্তর, উত্তর-পূর্বাঞ্চল এবং অন্যান্য অঞ্চলে এই শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের জানুয়ারি মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের পশ্চিম, উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে এক থেকে দুটি মাঝারি (৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) থেকে তীব্র (৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস) এবং দেশের অন্যত্র দুই থেকে তিনটি মৃদু (১০ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজ বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চুয়াডাঙ্গা ছাড়াও রাজশাহীতে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির কাছাকাছি আছে। এটা অনেকটা শৈত্যপ্রবাহের মতোই। এমন তাপমাত্রা আরও কয়েক জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে থাকতে পারে।’
তবে সারা দেশে শৈত্যপ্রবাহের ব্যাপ্তির জন্য আরও সপ্তাহখানেক অপেক্ষা করতে হবে বলে জানান এই আবহাওয়াবিদ। তিনি বলেন, ‘এ মাসের ৭ তারিখের পর তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। রাতের তাপমাত্রা কমে যাবে। ফলে শীতের অনুভূতি বেশি হবে।’
জানুয়ারি মাসে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা বেশি থাকতে পারে, তবে দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য কম থাকার কারণে শীতের অনুভূতি বৃদ্ধি পেতে পারে। এ মাসে দেশের উত্তর, উত্তর-পূর্বাঞ্চল, পশ্চিম, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে এবং নদ-নদী অববাহিকায় মাঝারি ঘন কুয়াশা এবং অন্যত্র হালকা বা মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে। কুয়াশা পরিস্থিতি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়া পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, ‘গত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গিয়েছিল। এরপর সাগরে নিম্নচাপের কারণে শীত কিছুটা কমতে থাকে। ডিসেম্বরের শেষ দিনগুলোতে তেমন শীত অনুভূত হয়নি। তবে বছরের শুরু থেকেই বাড়ছে শীতের তীব্রতা।’
রাকিবুল হাসান আরও বলেন, ‘উত্তরের দিক থেকে ঝিরঝির করে হিমেল হাওয়া বয়ে যাওয়ায় বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। চলমান শৈত্যপ্রবাহ (চুয়াডাঙ্গায়) আগামী তিন-চার দিন স্থায়ী হতে পারে।’
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘন কুয়াশার কারণে দেশের কোথাও কোথাও তীব্র শীত অনুভূত হতে পারে। বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা আছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় দারিদ্র্য অনেকগুণ বাড়তে পারে, বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশে, যেখানে গৃহস্থালি ব্যয়ের বড় অংশ খাবারের পেছনে যায়।
২১ ঘণ্টা আগেবিগত কয়েক দিন ধরেই বায়ুদূষণের ক্ষেত্রে ঢাকা তুলনামূলক ভালো সময় পার করছে। টানা কয়েক দিন ঢাকার বাতাস ছিল সহনীয় পর্যায়ে। সেই ধারাবাহিকতা আজ রোববারও বজায় রয়েছে। বরং আজ ঢাকার বাতাস বিগত তিন-চার দিনের তুলনায় কম দূষিত।
১ দিন আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘সরকার সব ঠিক করে দেবে—এমন ভ্রান্ত ধারণা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। পরিবেশ সংরক্ষণে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে পরিবার থেকেই। পরিবেশ রক্ষায় আমাদের প্রত্যেককেই দায়িত্ব নিতে হবে। পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই সবচেয়ে উপযুক্ত
১ দিন আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকার আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বুধবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগে