আজকের পত্রিকা ডেস্ক
অনেক আশা-ভরসা নিয়ে শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের এবারের ২৬তম জলবায়ু সম্মেলন বা কপ-২৬। ক্রমশ বাড়তে থাকা বিশ্বের উষ্ণতা কমাতে স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোর এ সম্মেলনে বিশ্বনেতারা গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। শিল্পবিপ্লবের তুলনায় চলতি শতাব্দীর শেষে বিশ্বের উষ্ণতা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ বা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে হলে ২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তির চেয়ে বড় ধরনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
কয়লা পোড়ানো থেকে সিংহভাগ কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গত হয়। আর বিদ্যুতের অন্যতম উৎস হওয়ায় দেশে দেশে কয়লার ব্যবহার বাড়ছে। বিপি স্ট্যাটিস্টিক্যাল রিভিউ অব ওয়ার্ল্ড এনার্জির তথ্যমতে, ২০২০ সালে বিশ্বের মোট বিদ্যুতের ৩৫ শতাংশ কয়লা থেকে এসেছে। উৎপাদনব্যয় কম হওয়ায় নবায়নযোগ্য বিদ্যুতের ব্যবহার বাড়া সত্ত্বেও কয়লার ব্যবহার বাড়ছে।
তা ছাড়া, নিজেদের মজুত বেশি থাকার কারণেও কয়েকটি দেশ শিগগির কয়লার ব্যবহার বন্ধ করতে চাইছে না। এসব দেশের মধ্যে বিশ্বের সর্বোচ্চ কার্বন নিঃসরণকারী চীন এবং বিশ্বের শীর্ষ কয়লা আমদানিকারক ভারত অন্যতম।
গ্লোবাল এনার্জি মনিটরের (জিইএম) বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, বর্তমানে ভারতে সক্রিয় কয়লা প্রকল্পের সংখ্যা ২৮১টি। চালুর অপেক্ষায় রয়েছে ২৮টি। আর তৈরির কাজ চলছে ২৩টির।
অন্যদিকে বিশ্বের শীর্ষ কয়লা ব্যবহারকারী ও ২৭ শতাংশ কার্বন নিঃসরণকারী চীনের অবস্থা আরও ভয়াবহ। দেশটির বর্তমান চালু কয়লাবিদ্যুৎ প্রকল্পের সংখ্যা ১ হাজারের বেশি। পরিকল্পনাধীন বা নির্মাণাধীন রয়েছে আরও প্রায় ২৪০টি। এসব প্রকল্প বন্ধ হওয়ার আগে প্রায় ১৭০ কোটি টন কার্বন নিঃসরণ করবে, যা ২০১৬ ও ২০২০ সালের বিশ্বের মোট কার্বন নিঃসরণের চেয়ে বেশি।
তবে সম্প্রতি দেশটি বিদেশি কয়লা প্রকল্পে বিনিয়োগ বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে। কপ-২৬ পেশ করা প্রতিবেদনে কার্বন নিঃসরণ নিয়ে নতুন পরিকল্পনা জানিয়েছে। চলতি দশকের পর দেশটি কার্বন নিঃসরণ আর বাড়াবে না। একই সময়ে দেশটি নিজেদের মোট বিদ্যুতের ২৫ শতাংশ জীবাশ্ম জ্বালানিবহির্ভূত উপাদান থেকে উৎপাদন করবে, আগের পরিকল্পনায় তা ছিল ২০ শতাংশ। কার্বন নিঃসরণ শূন্যে নামিয়ে আনবে ২০৬০ সালে।
দ্বিতীয় শীর্ষ কার্বন নিঃসরণকারী যুক্তরাষ্ট্রসহ উন্নত দেশগুলো একসময় প্রচুর কয়লা পোড়ালেও সম্প্রতি তা কমিয়েছে। কিন্তু দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় কয়লার ব্যবহার বাড়ছে। বিশ্বের বর্তমানে প্রায় ২০০ কয়লা প্রকল্প নির্মাণাধীন, যার প্রায় ৯৫ শতাংশ এ অঞ্চলে। তাই এবারের জলবায়ু সম্মেলনে এ অঞ্চলের কয়লার ব্যবহার কমানো নিয়ে সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত দরকার।
অনেক আশা-ভরসা নিয়ে শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের এবারের ২৬তম জলবায়ু সম্মেলন বা কপ-২৬। ক্রমশ বাড়তে থাকা বিশ্বের উষ্ণতা কমাতে স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোর এ সম্মেলনে বিশ্বনেতারা গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। শিল্পবিপ্লবের তুলনায় চলতি শতাব্দীর শেষে বিশ্বের উষ্ণতা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ বা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে হলে ২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তির চেয়ে বড় ধরনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
কয়লা পোড়ানো থেকে সিংহভাগ কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গত হয়। আর বিদ্যুতের অন্যতম উৎস হওয়ায় দেশে দেশে কয়লার ব্যবহার বাড়ছে। বিপি স্ট্যাটিস্টিক্যাল রিভিউ অব ওয়ার্ল্ড এনার্জির তথ্যমতে, ২০২০ সালে বিশ্বের মোট বিদ্যুতের ৩৫ শতাংশ কয়লা থেকে এসেছে। উৎপাদনব্যয় কম হওয়ায় নবায়নযোগ্য বিদ্যুতের ব্যবহার বাড়া সত্ত্বেও কয়লার ব্যবহার বাড়ছে।
তা ছাড়া, নিজেদের মজুত বেশি থাকার কারণেও কয়েকটি দেশ শিগগির কয়লার ব্যবহার বন্ধ করতে চাইছে না। এসব দেশের মধ্যে বিশ্বের সর্বোচ্চ কার্বন নিঃসরণকারী চীন এবং বিশ্বের শীর্ষ কয়লা আমদানিকারক ভারত অন্যতম।
গ্লোবাল এনার্জি মনিটরের (জিইএম) বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, বর্তমানে ভারতে সক্রিয় কয়লা প্রকল্পের সংখ্যা ২৮১টি। চালুর অপেক্ষায় রয়েছে ২৮টি। আর তৈরির কাজ চলছে ২৩টির।
অন্যদিকে বিশ্বের শীর্ষ কয়লা ব্যবহারকারী ও ২৭ শতাংশ কার্বন নিঃসরণকারী চীনের অবস্থা আরও ভয়াবহ। দেশটির বর্তমান চালু কয়লাবিদ্যুৎ প্রকল্পের সংখ্যা ১ হাজারের বেশি। পরিকল্পনাধীন বা নির্মাণাধীন রয়েছে আরও প্রায় ২৪০টি। এসব প্রকল্প বন্ধ হওয়ার আগে প্রায় ১৭০ কোটি টন কার্বন নিঃসরণ করবে, যা ২০১৬ ও ২০২০ সালের বিশ্বের মোট কার্বন নিঃসরণের চেয়ে বেশি।
তবে সম্প্রতি দেশটি বিদেশি কয়লা প্রকল্পে বিনিয়োগ বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে। কপ-২৬ পেশ করা প্রতিবেদনে কার্বন নিঃসরণ নিয়ে নতুন পরিকল্পনা জানিয়েছে। চলতি দশকের পর দেশটি কার্বন নিঃসরণ আর বাড়াবে না। একই সময়ে দেশটি নিজেদের মোট বিদ্যুতের ২৫ শতাংশ জীবাশ্ম জ্বালানিবহির্ভূত উপাদান থেকে উৎপাদন করবে, আগের পরিকল্পনায় তা ছিল ২০ শতাংশ। কার্বন নিঃসরণ শূন্যে নামিয়ে আনবে ২০৬০ সালে।
দ্বিতীয় শীর্ষ কার্বন নিঃসরণকারী যুক্তরাষ্ট্রসহ উন্নত দেশগুলো একসময় প্রচুর কয়লা পোড়ালেও সম্প্রতি তা কমিয়েছে। কিন্তু দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় কয়লার ব্যবহার বাড়ছে। বিশ্বের বর্তমানে প্রায় ২০০ কয়লা প্রকল্প নির্মাণাধীন, যার প্রায় ৯৫ শতাংশ এ অঞ্চলে। তাই এবারের জলবায়ু সম্মেলনে এ অঞ্চলের কয়লার ব্যবহার কমানো নিয়ে সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত দরকার।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে বাহরাইনের মানামা। শহরটির বায়ুমান ১৭৭, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, মিশরের কায়রো ও ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে...
৪ ঘণ্টা আগেঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের অধিকাংশ এলাকাতেই আজ শনিবার বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এমনটাই জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। মৌসুমি বায়ু এবং বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি নিম্নচাপের প্রভাবে এই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া, দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমারও সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
১ দিন আগেআজ রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি মাত্রার বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে দিনের তাপমাত্রা কিছুটা কমে গিয়ে গরমের তীব্রতা কমতে পারে।
১ দিন আগে