
জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষের দখলদারির কারণে বিশ্বের এক পঞ্চমাংশেরও বেশি পরিযায়ী প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। আজ সোমবার প্রকাশিত জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণীদের নিয়ে তৈরি প্রথম প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, প্রতি বছর কোটি কোটি প্রাণী প্রজনন ও খাবারের জন্য মরুভূমি, সমভূমি বা মহাসাগর পাড়ি দেয়। এই পরিযায়ী প্রজাতির ওপর অস্বাভাবিক চাপের কারণে কেবল এদের যে সংখ্যাই হ্রাস পাচ্ছে তাই নয়, এতে খাদ্য সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে এবং জীবিকাও হুমকির মুখে পড়তে পারে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ১৯৭৯ সালে জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণী রক্ষা কনভেনশনের আওতায় ১ হাজার ১৮৯টি প্রজাতির মধ্যে ৪৪ শতাংশ প্রজাতির সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে এবং ২২ শতাংশ প্রজাতি পুরোপুরি বিলুপ্তপ্রায়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, এই সংখ্যাগুলো ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর দ্য কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন) এবং সে সঙ্গে লিভিং প্ল্যানেট ইনডেক্সের মূল্যায়ন এবং ডেটার ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এই প্রতিবেদনে ১৯৭০ সাল থেকে ৫ হাজারেরও বেশি প্রজাতির প্রাণীর মোট সংখ্যা একত্রিত করা হয়েছে।
আজ সোমবার প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে পরিযায়ী প্রজাতির বিলুপ্তির ঝুঁকি মোকাবিলায় সরকারকে কী করতে হবে সে সম্পর্কে ‘স্পষ্ট দিকনির্দেশনা’ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন, পরিযায়ী প্রজাতির বন্য প্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক জাতিসংঘের কনভেনশনের নির্বাহী সচিব অ্যামি ফ্রাঙ্কেল।
চলতি সপ্তাহে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে অনুষ্ঠেয় কনভেনশনের বৈঠকের আগে তিনি বলেন, ‘বাস্তবায়নের ওপরই এর কার্যকারিতা নির্ভর করে।’
পরিযায়ী প্রাণীর জন্য মানুষই সবচেয়ে বড় হুমকি তৈরি করছে। শিকার, নির্বিচারে মাছ ধরা এবং অন্যান্য ধরনের সম্পদের অতি ব্যবহার জাতিসংঘের তালিকাভুক্ত ৭০ শতাংশ প্রজাতিকে প্রভাবিত করছে।
Habitat loss affected up to 75% of the species – underlining the need for more connectivity between isolated ecosystems. The report’s authors urged governments to avoid disrupting habitats and migration paths when installing infrastructure such as dams, pipelines or wind turbines.
আবাসস্থল কমে যাওয়ার কারণে প্রজাতিগুলোর ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রভাবিত হয়। এ থেকে বিচ্ছিন্ন বাস্তুতন্ত্রগুলোর মধ্যে সংযোগের প্রয়োজনীয়তা আরও জরুরি হয়ে উঠেছে। প্রতিবেদনের লেখকেরা বাঁধ, পাইপলাইন বা বায়ু কলের মতো অবকাঠামো স্থাপনের সময় পরিযায়ী প্রাণী আবাসস্থল এবং স্থানান্তরের পথে বাধা এড়াতে সরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
অ্যামি ফ্রাঙ্কেল বলেন, ‘সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণের শীর্ষ স্তরের দিকে আমাদের নজর দেওয়া দরকার। কী পরিকল্পনা করা হচ্ছে তা আমাদের খেয়াল করা উচিত যেন আমরা সবার বেঁচে থাকার জন্য জরুরি প্রকৃতিকে বিসর্জন না দিয়ে মানুষের চাহিদা পূরণ করতে পারি।’
বৈশ্বিক তাপমাত্রা পরিবর্তনের কারণে চাপগুলো আরও জটিল হয়ে উঠছে। তাপমাত্রার পরিবর্তনের কারণে স্থানান্তর সময় ব্যাহত হচ্ছে এবং খরা বা দাবানলের মতো ধ্বংসাত্মক প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটছে।
ফ্রাঙ্কেল বলেন, ‘কয়েক বছর আগেই যে পরিবর্তনের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল, এখন তা–ই ঘটছে।’
কনভেনশনের সদস্যরা প্রতি তিন বছরে একবার বৈঠক করে এবং বিপন্নের তালিকায় অন্য কোনো প্রাণী যুক্ত করতে হবে কি না তা পর্যবেক্ষণ করে। এ সপ্তাহের সমরখন্দ বৈঠকে আমাজন নদীর ক্যাটফিশ (বৃহৎ পাঙ্গাশ) যুক্ত করা নিয়ে ভাবা হচ্ছে।
ফ্রাঙ্কেল বলেন, দেশগুলোকে আরও কার্যকরভাবে প্রাণীর আবাসস্থল রক্ষার জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদানের জন্য একটি নতুন কর্মসূচিও চালু করবে সংস্থাটি।
সংরক্ষণবাদীরা ২০৩০ সালের মধ্যে নতুন বৈশ্বিক জীববৈচিত্র্য চুক্তির অধীনে দেশগুলোর ২০২২ সালের প্রতিশ্রুতি অনুসারে কাজ করার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। চুক্তি অনুসারে, বিশ্বের ৩০ শতাংশ ভূমি ও সমুদ্র অঞ্চলকে প্রকৃতির জন্য সংরক্ষিত রাখা হবে।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ সোসাইটির আন্তর্জাতিক নীতির সহ–সভাপতি সুসান লিবারম্যান বলেন, ‘সরকারগুলো যদি তাদের প্রতিশ্রুতি অনুসারে কাজ করে তাহলে জাতিসংঘের পরবর্তী প্রতিবেদনে কিছু ভালো খবর পাওয়া যাবে।’

জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষের দখলদারির কারণে বিশ্বের এক পঞ্চমাংশেরও বেশি পরিযায়ী প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। আজ সোমবার প্রকাশিত জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণীদের নিয়ে তৈরি প্রথম প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, প্রতি বছর কোটি কোটি প্রাণী প্রজনন ও খাবারের জন্য মরুভূমি, সমভূমি বা মহাসাগর পাড়ি দেয়। এই পরিযায়ী প্রজাতির ওপর অস্বাভাবিক চাপের কারণে কেবল এদের যে সংখ্যাই হ্রাস পাচ্ছে তাই নয়, এতে খাদ্য সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে এবং জীবিকাও হুমকির মুখে পড়তে পারে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ১৯৭৯ সালে জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণী রক্ষা কনভেনশনের আওতায় ১ হাজার ১৮৯টি প্রজাতির মধ্যে ৪৪ শতাংশ প্রজাতির সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে এবং ২২ শতাংশ প্রজাতি পুরোপুরি বিলুপ্তপ্রায়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, এই সংখ্যাগুলো ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর দ্য কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন) এবং সে সঙ্গে লিভিং প্ল্যানেট ইনডেক্সের মূল্যায়ন এবং ডেটার ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এই প্রতিবেদনে ১৯৭০ সাল থেকে ৫ হাজারেরও বেশি প্রজাতির প্রাণীর মোট সংখ্যা একত্রিত করা হয়েছে।
আজ সোমবার প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে পরিযায়ী প্রজাতির বিলুপ্তির ঝুঁকি মোকাবিলায় সরকারকে কী করতে হবে সে সম্পর্কে ‘স্পষ্ট দিকনির্দেশনা’ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন, পরিযায়ী প্রজাতির বন্য প্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক জাতিসংঘের কনভেনশনের নির্বাহী সচিব অ্যামি ফ্রাঙ্কেল।
চলতি সপ্তাহে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে অনুষ্ঠেয় কনভেনশনের বৈঠকের আগে তিনি বলেন, ‘বাস্তবায়নের ওপরই এর কার্যকারিতা নির্ভর করে।’
পরিযায়ী প্রাণীর জন্য মানুষই সবচেয়ে বড় হুমকি তৈরি করছে। শিকার, নির্বিচারে মাছ ধরা এবং অন্যান্য ধরনের সম্পদের অতি ব্যবহার জাতিসংঘের তালিকাভুক্ত ৭০ শতাংশ প্রজাতিকে প্রভাবিত করছে।
Habitat loss affected up to 75% of the species – underlining the need for more connectivity between isolated ecosystems. The report’s authors urged governments to avoid disrupting habitats and migration paths when installing infrastructure such as dams, pipelines or wind turbines.
আবাসস্থল কমে যাওয়ার কারণে প্রজাতিগুলোর ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রভাবিত হয়। এ থেকে বিচ্ছিন্ন বাস্তুতন্ত্রগুলোর মধ্যে সংযোগের প্রয়োজনীয়তা আরও জরুরি হয়ে উঠেছে। প্রতিবেদনের লেখকেরা বাঁধ, পাইপলাইন বা বায়ু কলের মতো অবকাঠামো স্থাপনের সময় পরিযায়ী প্রাণী আবাসস্থল এবং স্থানান্তরের পথে বাধা এড়াতে সরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
অ্যামি ফ্রাঙ্কেল বলেন, ‘সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণের শীর্ষ স্তরের দিকে আমাদের নজর দেওয়া দরকার। কী পরিকল্পনা করা হচ্ছে তা আমাদের খেয়াল করা উচিত যেন আমরা সবার বেঁচে থাকার জন্য জরুরি প্রকৃতিকে বিসর্জন না দিয়ে মানুষের চাহিদা পূরণ করতে পারি।’
বৈশ্বিক তাপমাত্রা পরিবর্তনের কারণে চাপগুলো আরও জটিল হয়ে উঠছে। তাপমাত্রার পরিবর্তনের কারণে স্থানান্তর সময় ব্যাহত হচ্ছে এবং খরা বা দাবানলের মতো ধ্বংসাত্মক প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটছে।
ফ্রাঙ্কেল বলেন, ‘কয়েক বছর আগেই যে পরিবর্তনের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল, এখন তা–ই ঘটছে।’
কনভেনশনের সদস্যরা প্রতি তিন বছরে একবার বৈঠক করে এবং বিপন্নের তালিকায় অন্য কোনো প্রাণী যুক্ত করতে হবে কি না তা পর্যবেক্ষণ করে। এ সপ্তাহের সমরখন্দ বৈঠকে আমাজন নদীর ক্যাটফিশ (বৃহৎ পাঙ্গাশ) যুক্ত করা নিয়ে ভাবা হচ্ছে।
ফ্রাঙ্কেল বলেন, দেশগুলোকে আরও কার্যকরভাবে প্রাণীর আবাসস্থল রক্ষার জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদানের জন্য একটি নতুন কর্মসূচিও চালু করবে সংস্থাটি।
সংরক্ষণবাদীরা ২০৩০ সালের মধ্যে নতুন বৈশ্বিক জীববৈচিত্র্য চুক্তির অধীনে দেশগুলোর ২০২২ সালের প্রতিশ্রুতি অনুসারে কাজ করার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। চুক্তি অনুসারে, বিশ্বের ৩০ শতাংশ ভূমি ও সমুদ্র অঞ্চলকে প্রকৃতির জন্য সংরক্ষিত রাখা হবে।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ সোসাইটির আন্তর্জাতিক নীতির সহ–সভাপতি সুসান লিবারম্যান বলেন, ‘সরকারগুলো যদি তাদের প্রতিশ্রুতি অনুসারে কাজ করে তাহলে জাতিসংঘের পরবর্তী প্রতিবেদনে কিছু ভালো খবর পাওয়া যাবে।’

জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষের দখলদারির কারণে বিশ্বের এক পঞ্চমাংশেরও বেশি পরিযায়ী প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। আজ সোমবার প্রকাশিত জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণীদের নিয়ে তৈরি প্রথম প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, প্রতি বছর কোটি কোটি প্রাণী প্রজনন ও খাবারের জন্য মরুভূমি, সমভূমি বা মহাসাগর পাড়ি দেয়। এই পরিযায়ী প্রজাতির ওপর অস্বাভাবিক চাপের কারণে কেবল এদের যে সংখ্যাই হ্রাস পাচ্ছে তাই নয়, এতে খাদ্য সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে এবং জীবিকাও হুমকির মুখে পড়তে পারে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ১৯৭৯ সালে জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণী রক্ষা কনভেনশনের আওতায় ১ হাজার ১৮৯টি প্রজাতির মধ্যে ৪৪ শতাংশ প্রজাতির সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে এবং ২২ শতাংশ প্রজাতি পুরোপুরি বিলুপ্তপ্রায়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, এই সংখ্যাগুলো ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর দ্য কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন) এবং সে সঙ্গে লিভিং প্ল্যানেট ইনডেক্সের মূল্যায়ন এবং ডেটার ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এই প্রতিবেদনে ১৯৭০ সাল থেকে ৫ হাজারেরও বেশি প্রজাতির প্রাণীর মোট সংখ্যা একত্রিত করা হয়েছে।
আজ সোমবার প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে পরিযায়ী প্রজাতির বিলুপ্তির ঝুঁকি মোকাবিলায় সরকারকে কী করতে হবে সে সম্পর্কে ‘স্পষ্ট দিকনির্দেশনা’ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন, পরিযায়ী প্রজাতির বন্য প্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক জাতিসংঘের কনভেনশনের নির্বাহী সচিব অ্যামি ফ্রাঙ্কেল।
চলতি সপ্তাহে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে অনুষ্ঠেয় কনভেনশনের বৈঠকের আগে তিনি বলেন, ‘বাস্তবায়নের ওপরই এর কার্যকারিতা নির্ভর করে।’
পরিযায়ী প্রাণীর জন্য মানুষই সবচেয়ে বড় হুমকি তৈরি করছে। শিকার, নির্বিচারে মাছ ধরা এবং অন্যান্য ধরনের সম্পদের অতি ব্যবহার জাতিসংঘের তালিকাভুক্ত ৭০ শতাংশ প্রজাতিকে প্রভাবিত করছে।
Habitat loss affected up to 75% of the species – underlining the need for more connectivity between isolated ecosystems. The report’s authors urged governments to avoid disrupting habitats and migration paths when installing infrastructure such as dams, pipelines or wind turbines.
আবাসস্থল কমে যাওয়ার কারণে প্রজাতিগুলোর ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রভাবিত হয়। এ থেকে বিচ্ছিন্ন বাস্তুতন্ত্রগুলোর মধ্যে সংযোগের প্রয়োজনীয়তা আরও জরুরি হয়ে উঠেছে। প্রতিবেদনের লেখকেরা বাঁধ, পাইপলাইন বা বায়ু কলের মতো অবকাঠামো স্থাপনের সময় পরিযায়ী প্রাণী আবাসস্থল এবং স্থানান্তরের পথে বাধা এড়াতে সরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
অ্যামি ফ্রাঙ্কেল বলেন, ‘সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণের শীর্ষ স্তরের দিকে আমাদের নজর দেওয়া দরকার। কী পরিকল্পনা করা হচ্ছে তা আমাদের খেয়াল করা উচিত যেন আমরা সবার বেঁচে থাকার জন্য জরুরি প্রকৃতিকে বিসর্জন না দিয়ে মানুষের চাহিদা পূরণ করতে পারি।’
বৈশ্বিক তাপমাত্রা পরিবর্তনের কারণে চাপগুলো আরও জটিল হয়ে উঠছে। তাপমাত্রার পরিবর্তনের কারণে স্থানান্তর সময় ব্যাহত হচ্ছে এবং খরা বা দাবানলের মতো ধ্বংসাত্মক প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটছে।
ফ্রাঙ্কেল বলেন, ‘কয়েক বছর আগেই যে পরিবর্তনের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল, এখন তা–ই ঘটছে।’
কনভেনশনের সদস্যরা প্রতি তিন বছরে একবার বৈঠক করে এবং বিপন্নের তালিকায় অন্য কোনো প্রাণী যুক্ত করতে হবে কি না তা পর্যবেক্ষণ করে। এ সপ্তাহের সমরখন্দ বৈঠকে আমাজন নদীর ক্যাটফিশ (বৃহৎ পাঙ্গাশ) যুক্ত করা নিয়ে ভাবা হচ্ছে।
ফ্রাঙ্কেল বলেন, দেশগুলোকে আরও কার্যকরভাবে প্রাণীর আবাসস্থল রক্ষার জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদানের জন্য একটি নতুন কর্মসূচিও চালু করবে সংস্থাটি।
সংরক্ষণবাদীরা ২০৩০ সালের মধ্যে নতুন বৈশ্বিক জীববৈচিত্র্য চুক্তির অধীনে দেশগুলোর ২০২২ সালের প্রতিশ্রুতি অনুসারে কাজ করার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। চুক্তি অনুসারে, বিশ্বের ৩০ শতাংশ ভূমি ও সমুদ্র অঞ্চলকে প্রকৃতির জন্য সংরক্ষিত রাখা হবে।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ সোসাইটির আন্তর্জাতিক নীতির সহ–সভাপতি সুসান লিবারম্যান বলেন, ‘সরকারগুলো যদি তাদের প্রতিশ্রুতি অনুসারে কাজ করে তাহলে জাতিসংঘের পরবর্তী প্রতিবেদনে কিছু ভালো খবর পাওয়া যাবে।’

জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষের দখলদারির কারণে বিশ্বের এক পঞ্চমাংশেরও বেশি পরিযায়ী প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। আজ সোমবার প্রকাশিত জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণীদের নিয়ে তৈরি প্রথম প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, প্রতি বছর কোটি কোটি প্রাণী প্রজনন ও খাবারের জন্য মরুভূমি, সমভূমি বা মহাসাগর পাড়ি দেয়। এই পরিযায়ী প্রজাতির ওপর অস্বাভাবিক চাপের কারণে কেবল এদের যে সংখ্যাই হ্রাস পাচ্ছে তাই নয়, এতে খাদ্য সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে এবং জীবিকাও হুমকির মুখে পড়তে পারে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ১৯৭৯ সালে জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণী রক্ষা কনভেনশনের আওতায় ১ হাজার ১৮৯টি প্রজাতির মধ্যে ৪৪ শতাংশ প্রজাতির সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে এবং ২২ শতাংশ প্রজাতি পুরোপুরি বিলুপ্তপ্রায়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, এই সংখ্যাগুলো ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর দ্য কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন) এবং সে সঙ্গে লিভিং প্ল্যানেট ইনডেক্সের মূল্যায়ন এবং ডেটার ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এই প্রতিবেদনে ১৯৭০ সাল থেকে ৫ হাজারেরও বেশি প্রজাতির প্রাণীর মোট সংখ্যা একত্রিত করা হয়েছে।
আজ সোমবার প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে পরিযায়ী প্রজাতির বিলুপ্তির ঝুঁকি মোকাবিলায় সরকারকে কী করতে হবে সে সম্পর্কে ‘স্পষ্ট দিকনির্দেশনা’ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন, পরিযায়ী প্রজাতির বন্য প্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক জাতিসংঘের কনভেনশনের নির্বাহী সচিব অ্যামি ফ্রাঙ্কেল।
চলতি সপ্তাহে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে অনুষ্ঠেয় কনভেনশনের বৈঠকের আগে তিনি বলেন, ‘বাস্তবায়নের ওপরই এর কার্যকারিতা নির্ভর করে।’
পরিযায়ী প্রাণীর জন্য মানুষই সবচেয়ে বড় হুমকি তৈরি করছে। শিকার, নির্বিচারে মাছ ধরা এবং অন্যান্য ধরনের সম্পদের অতি ব্যবহার জাতিসংঘের তালিকাভুক্ত ৭০ শতাংশ প্রজাতিকে প্রভাবিত করছে।
Habitat loss affected up to 75% of the species – underlining the need for more connectivity between isolated ecosystems. The report’s authors urged governments to avoid disrupting habitats and migration paths when installing infrastructure such as dams, pipelines or wind turbines.
আবাসস্থল কমে যাওয়ার কারণে প্রজাতিগুলোর ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রভাবিত হয়। এ থেকে বিচ্ছিন্ন বাস্তুতন্ত্রগুলোর মধ্যে সংযোগের প্রয়োজনীয়তা আরও জরুরি হয়ে উঠেছে। প্রতিবেদনের লেখকেরা বাঁধ, পাইপলাইন বা বায়ু কলের মতো অবকাঠামো স্থাপনের সময় পরিযায়ী প্রাণী আবাসস্থল এবং স্থানান্তরের পথে বাধা এড়াতে সরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
অ্যামি ফ্রাঙ্কেল বলেন, ‘সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণের শীর্ষ স্তরের দিকে আমাদের নজর দেওয়া দরকার। কী পরিকল্পনা করা হচ্ছে তা আমাদের খেয়াল করা উচিত যেন আমরা সবার বেঁচে থাকার জন্য জরুরি প্রকৃতিকে বিসর্জন না দিয়ে মানুষের চাহিদা পূরণ করতে পারি।’
বৈশ্বিক তাপমাত্রা পরিবর্তনের কারণে চাপগুলো আরও জটিল হয়ে উঠছে। তাপমাত্রার পরিবর্তনের কারণে স্থানান্তর সময় ব্যাহত হচ্ছে এবং খরা বা দাবানলের মতো ধ্বংসাত্মক প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটছে।
ফ্রাঙ্কেল বলেন, ‘কয়েক বছর আগেই যে পরিবর্তনের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল, এখন তা–ই ঘটছে।’
কনভেনশনের সদস্যরা প্রতি তিন বছরে একবার বৈঠক করে এবং বিপন্নের তালিকায় অন্য কোনো প্রাণী যুক্ত করতে হবে কি না তা পর্যবেক্ষণ করে। এ সপ্তাহের সমরখন্দ বৈঠকে আমাজন নদীর ক্যাটফিশ (বৃহৎ পাঙ্গাশ) যুক্ত করা নিয়ে ভাবা হচ্ছে।
ফ্রাঙ্কেল বলেন, দেশগুলোকে আরও কার্যকরভাবে প্রাণীর আবাসস্থল রক্ষার জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদানের জন্য একটি নতুন কর্মসূচিও চালু করবে সংস্থাটি।
সংরক্ষণবাদীরা ২০৩০ সালের মধ্যে নতুন বৈশ্বিক জীববৈচিত্র্য চুক্তির অধীনে দেশগুলোর ২০২২ সালের প্রতিশ্রুতি অনুসারে কাজ করার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। চুক্তি অনুসারে, বিশ্বের ৩০ শতাংশ ভূমি ও সমুদ্র অঞ্চলকে প্রকৃতির জন্য সংরক্ষিত রাখা হবে।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ সোসাইটির আন্তর্জাতিক নীতির সহ–সভাপতি সুসান লিবারম্যান বলেন, ‘সরকারগুলো যদি তাদের প্রতিশ্রুতি অনুসারে কাজ করে তাহলে জাতিসংঘের পরবর্তী প্রতিবেদনে কিছু ভালো খবর পাওয়া যাবে।’

ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ ঘণ্টা আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১৬ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। ফলে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, আগ্নেয়গিরিটির নিচে বিপুল পরিমাণ গ্যাসের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে, যা কোনো না কোনোভাবে ভবিষ্যতে নির্গত হতে বাধ্য। এটি সহিংস বিস্ফোরণের মাধ্যমেও ঘটতে পারে, অথবা ধীরে ধীরে গ্যাস নিঃসরণের মাধ্যমে।
গবেষণাটির প্রধান লেখক ও আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ পাবলো গনজালেস লাইভ সায়েন্সকে বলেছেন, ‘এটি আতঙ্ক তৈরির জন্য নয়, বরং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জন্য একটি সতর্কবার্তা—যাতে তারা অঞ্চলটিতে পর্যবেক্ষণের জন্য রসদ বরাদ্দ করে।’
রোববার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারাও ইতিমধ্যে ২০২৩ সাল থেকেই আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি এলাকায় গ্যাস নিঃসরণের ধোঁয়া ও দুর্গন্ধ লক্ষ্য করেছেন। এমনকি চূড়া থেকে প্রায় ৩০ মাইল দূরেও এমনটি টের পাওয়া গেছে। ১২ হাজার ৯২৭ ফুট উচ্চতার এই বিশাল আগ্নেয়গিরি দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের সবচেয়ে বড় এবং পার্শ্ববর্তী ছোট পাহাড়গুলোকে ছাপিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দূরবর্তী ও প্রত্যন্ত অবস্থানের কারণে এটিকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করাও কঠিন। এ অবস্থায় গবেষণারত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ হোসেইন মোহাম্মদনিয়া ও পাবলো গনজালেস স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে আগ্নেয়গিরির চূড়ার উচ্চতা বৃদ্ধির প্রমাণ পান।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই পরিবর্তনের কারণ সম্ভবত আগ্নেয়গিরির নিচের হাইড্রোথার্মাল ব্যবস্থায় পরিবর্তন, যা গ্যাস জমা বা ম্যাগমার স্থানচ্যুতি ঘটাতে পারে। তাঁরা জানিয়েছেন, তাফতান আগ্নেয়গিরির পরিস্থিতি এখন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং গবেষণা অব্যাহত থাকবে।

ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, আগ্নেয়গিরিটির নিচে বিপুল পরিমাণ গ্যাসের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে, যা কোনো না কোনোভাবে ভবিষ্যতে নির্গত হতে বাধ্য। এটি সহিংস বিস্ফোরণের মাধ্যমেও ঘটতে পারে, অথবা ধীরে ধীরে গ্যাস নিঃসরণের মাধ্যমে।
গবেষণাটির প্রধান লেখক ও আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ পাবলো গনজালেস লাইভ সায়েন্সকে বলেছেন, ‘এটি আতঙ্ক তৈরির জন্য নয়, বরং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জন্য একটি সতর্কবার্তা—যাতে তারা অঞ্চলটিতে পর্যবেক্ষণের জন্য রসদ বরাদ্দ করে।’
রোববার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারাও ইতিমধ্যে ২০২৩ সাল থেকেই আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি এলাকায় গ্যাস নিঃসরণের ধোঁয়া ও দুর্গন্ধ লক্ষ্য করেছেন। এমনকি চূড়া থেকে প্রায় ৩০ মাইল দূরেও এমনটি টের পাওয়া গেছে। ১২ হাজার ৯২৭ ফুট উচ্চতার এই বিশাল আগ্নেয়গিরি দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের সবচেয়ে বড় এবং পার্শ্ববর্তী ছোট পাহাড়গুলোকে ছাপিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দূরবর্তী ও প্রত্যন্ত অবস্থানের কারণে এটিকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করাও কঠিন। এ অবস্থায় গবেষণারত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ হোসেইন মোহাম্মদনিয়া ও পাবলো গনজালেস স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে আগ্নেয়গিরির চূড়ার উচ্চতা বৃদ্ধির প্রমাণ পান।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই পরিবর্তনের কারণ সম্ভবত আগ্নেয়গিরির নিচের হাইড্রোথার্মাল ব্যবস্থায় পরিবর্তন, যা গ্যাস জমা বা ম্যাগমার স্থানচ্যুতি ঘটাতে পারে। তাঁরা জানিয়েছেন, তাফতান আগ্নেয়গিরির পরিস্থিতি এখন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং গবেষণা অব্যাহত থাকবে।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষের দখলদারির কারণে বিশ্বের এক পঞ্চমাংশেরও বেশি পরিযায়ী প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। আজ সোমবার প্রকাশিত জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণীদের নিয়ে তৈরি প্রথম প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১৬ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। ফলে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় (১১.৪ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে।
গভীর নিম্নচাপটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২৭০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ০১ (এক) নম্বর (পুনঃ) ০১ (এক) নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে তাদেরকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় (১১.৪ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে।
গভীর নিম্নচাপটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২৭০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ০১ (এক) নম্বর (পুনঃ) ০১ (এক) নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে তাদেরকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষের দখলদারির কারণে বিশ্বের এক পঞ্চমাংশেরও বেশি পরিযায়ী প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। আজ সোমবার প্রকাশিত জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণীদের নিয়ে তৈরি প্রথম প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ ঘণ্টা আগে
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১৬ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। ফলে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী শহর ঢাকায় দূষণ কমছেই না। বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে ঢাকা। প্রতিবছর শীতকাল শুরুর আগেই ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়তে শুরু করে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর’। এই স্কোর নিয়ে ঢাকা বর্তমানে বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে দূষিত শহরগুলোর মধ্যে চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
একিউআই মানদণ্ড অনুসারে, ১৫১ থেকে ২০০ স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বিবেচনা করা হয়। এই স্তরে সাধারণ জনগোষ্ঠীর সদস্যরা অসুস্থতা অনুভব করতে পারেন এবং সংবেদনশীল গোষ্ঠীর (যেমন শিশু, বয়স্ক এবং শ্বাসযন্ত্রের রোগী) জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, ৩৮০ একিউআই স্কোর নিয়ে পাকিস্তানের লাহোর এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এই শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ (Hazardous) হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
আজ সকাল ৮টা ২০ মিনিটে আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো —
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৯১, খুবই অস্বাস্থ্যকর)। তৃতীয় স্থানে রয়েছে উজবেকিস্তানের তাসখন্দ (১৭৫, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)। চতুর্থ স্থানে রয়েছে ঢাকা এবং পঞ্চম স্থানে পাকিস্তানের করাচি (১৬১,সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. কায়রো, মিসর (১৫৮)
৭. বাকু, আজারবাইজান (১৫৭)
৮. কাম্পালা, উগান্ডা (১৫২)
৯. দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত (১৪৯)
১০. কলকাতা, ভারত (১৪৩)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

রাজধানী শহর ঢাকায় দূষণ কমছেই না। বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে ঢাকা। প্রতিবছর শীতকাল শুরুর আগেই ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়তে শুরু করে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর’। এই স্কোর নিয়ে ঢাকা বর্তমানে বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে দূষিত শহরগুলোর মধ্যে চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
একিউআই মানদণ্ড অনুসারে, ১৫১ থেকে ২০০ স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বিবেচনা করা হয়। এই স্তরে সাধারণ জনগোষ্ঠীর সদস্যরা অসুস্থতা অনুভব করতে পারেন এবং সংবেদনশীল গোষ্ঠীর (যেমন শিশু, বয়স্ক এবং শ্বাসযন্ত্রের রোগী) জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, ৩৮০ একিউআই স্কোর নিয়ে পাকিস্তানের লাহোর এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এই শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ (Hazardous) হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
আজ সকাল ৮টা ২০ মিনিটে আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো —
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৯১, খুবই অস্বাস্থ্যকর)। তৃতীয় স্থানে রয়েছে উজবেকিস্তানের তাসখন্দ (১৭৫, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)। চতুর্থ স্থানে রয়েছে ঢাকা এবং পঞ্চম স্থানে পাকিস্তানের করাচি (১৬১,সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. কায়রো, মিসর (১৫৮)
৭. বাকু, আজারবাইজান (১৫৭)
৮. কাম্পালা, উগান্ডা (১৫২)
৯. দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত (১৪৯)
১০. কলকাতা, ভারত (১৪৩)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষের দখলদারির কারণে বিশ্বের এক পঞ্চমাংশেরও বেশি পরিযায়ী প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। আজ সোমবার প্রকাশিত জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণীদের নিয়ে তৈরি প্রথম প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ ঘণ্টা আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। ফলে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকাসহ সারা দেশে বৃষ্টির প্রবণতা কমে এসেছে। ফলে আবহাওয়া শুষ্ক, বেড়েছে তাপমাত্রা। তবে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছে নিম্নচাপ। এটি গভীর নিম্নচাপ থেকে আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। এর প্রভাবে ২৮ অক্টোবর থেকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তর ও পশ্চিম-দক্ষিণে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩০৫ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর ও পশ্চিম-দক্ষিণে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে।
নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। ফলে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
আজ রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকাসহ সারা দেশে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকলেও আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। তবে চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। কাল সোমবার থেকে আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকবে। তবে ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা থেকে চট্টগ্রাম ছাড়াও রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। এ সময় সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।
বৃষ্টির এই ধারা ২৯ অক্টোবরও অব্যাহত থাকতে পারে। ৩০ অক্টোবর থেকে আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে গভীর নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলেও এটির বাংলাদেশে আঘাত হানার সম্ভাবনা কম বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা। আজ সকালে আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, গভীর নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড় যা-ই হোক না কেন, আপাতত এর গতিবিধিতে মনে হচ্ছে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে আঘাত হানতে পারে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূলে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

ঢাকাসহ সারা দেশে বৃষ্টির প্রবণতা কমে এসেছে। ফলে আবহাওয়া শুষ্ক, বেড়েছে তাপমাত্রা। তবে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছে নিম্নচাপ। এটি গভীর নিম্নচাপ থেকে আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। এর প্রভাবে ২৮ অক্টোবর থেকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তর ও পশ্চিম-দক্ষিণে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩০৫ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর ও পশ্চিম-দক্ষিণে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে।
নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। ফলে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
আজ রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকাসহ সারা দেশে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকলেও আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। তবে চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। কাল সোমবার থেকে আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকবে। তবে ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা থেকে চট্টগ্রাম ছাড়াও রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। এ সময় সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।
বৃষ্টির এই ধারা ২৯ অক্টোবরও অব্যাহত থাকতে পারে। ৩০ অক্টোবর থেকে আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে গভীর নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলেও এটির বাংলাদেশে আঘাত হানার সম্ভাবনা কম বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা। আজ সকালে আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, গভীর নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড় যা-ই হোক না কেন, আপাতত এর গতিবিধিতে মনে হচ্ছে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে আঘাত হানতে পারে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূলে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষের দখলদারির কারণে বিশ্বের এক পঞ্চমাংশেরও বেশি পরিযায়ী প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। আজ সোমবার প্রকাশিত জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণীদের নিয়ে তৈরি প্রথম প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ ঘণ্টা আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১৬ ঘণ্টা আগে