অনলাইন ডেস্ক
নেপালি গ্রাম সামজুং। দেশটির উত্তরের পাহাড়ি ভূমিতে, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৩ হাজার ফুট উঁচুতে ছিল এই গ্রাম। নানা প্রতিকূলতার পরও বহু বছর টিকে ছিল হিমালয়ের কোল ঘেঁষে থাকা এই বৌদ্ধ জনপদ। তবে, এখন মৃত। বাধ্য হয়ে নতুন করে গ্রাম তৈরি করে সেখানে বসতি শুরু করতে হয়েছে সামজুংয়ের বাসিন্দাদের।
এই জনপদের মানুষের জীবিকার প্রধান উপায় ছিল ইয়াক ও ভেড়া পালন। গ্রামটিতে রয়েছে বহু প্রাচীন ঐতিহ্যও। তবে, হঠাৎ করে ধ্বংসের মুখে পড়েনি সামজুং। প্রথমে কমে আসে তুষারপাত। পর্বতচূড়াগুলো হয়ে পড়ে বিবর্ণ ও ধুলিধুসর। এরপর একে একে শুকিয়ে যায় তিনটি প্রধান ঝরনা। নালা, খাল, এমনকি কূপের পানিও নিঃশেষ হয়ে যায়।
প্রয়োজন অনুযায়ী বৃষ্টিপাত এখানে হয় না। তবে, যখন হয় তখন ভাসিয়ে নিয়ে যায় কৃষিজমি, মাটি দিয়ে বানানো ঘরগুলো গলে গিয়ে গ্রামের অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়।
নেপালভিত্তিক সংগঠন ইন্টারনন্যাশনাল সেন্টার ফর ইন্টিগ্রেটেড মাউন্টেন ডেভেলপমেন্ট (আইসিআইএমওডি) জানায়, আফগানিস্তান থেকে মিয়ানমার পর্যন্ত বিস্তৃত হিন্দুকুশ ও হিমালয় পর্বতশ্রেণি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হিমবাহ ভাণ্ডার। এই হিমবাহ গলেই বিভিন্ন নদীর জন্ম হয়েছে। এগুলোই ২৪ কোটি পাহাড়ি মানুষ এবং আরও ১৬৫ কোটির বেশি নিম্নভূমির মানুষের পানির উৎস।
সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, এই উচ্চভূমিগুলো সমতলের তুলনায় বেশি দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে। আর এ কারণে, অঞ্চলগুলোতে কমে যাচ্ছে তুষারপাত, পাতলা হয়ে যাচ্ছে বরফের স্তর, সময়ের তুলনায় দ্রুত হিমবাহ গলে শুকিয়ে যাচ্ছে নদীগুলোও। আর এসব পরিবর্তনের ভয়াবহ প্রভাব পড়ছে সামজুংয়ের মতো পাহাড়ি গ্রামগুলোতে। যেকারণে অনেকেই এখন গ্রাম ছেড়ে অন্যত্র বসবাস শুরু করেছে।
৫৪ বছর বয়সী কুঙ্গা গুরুং বলেন, ‘আমরা চলে এসেছি কারণ ওখানে পানি নেই। পান করা থেকে শুরু করে ফসল চাষ, পশু পালন সবকিছুতেই পানির প্রয়োজন। কিন্তু ওখানে আর কিছুই নেই।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তন সরাসরি ও নীরবে ঠিক করে দিচ্ছে মানুষের বসতি ও জীবনযাপন পদ্ধতি। এটি এখন আর কেবল পুস্তকি কথা নয়, সামজুং জনপদ তার জীবন্ত প্রমাণ। আইসিআইএমওড-এর অভিবাসন বিশ্লেষক আমিনা মহারজান বলেন, ‘হিমালয়ের অনেক গ্রামই এখন স্থানান্তরিত হতে বাধ্য হচ্ছে। আর পানি না থাকাই এর সবচেয়ে বড় কারণ।’
এর আগে ২০২৩ সালে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছিলেন, গ্রীনহাউজ গ্যাসের নির্গমন যদি কমানো সম্ভব না হয় তাহলে এই শতকেই হিমালয়-হিন্দুকুশ অঞ্চলের ৮০ শতাংশ হিমবাহ গলে যেতে পারে। ইতোমধ্যে সেই সতর্কবর্তার বাস্তব হতে শুরু করে। নেপালের পাহাড়ি এলাকা মুস্তাংয়ে গত তিন বছর একফোঁটা তুষারপাতও হয়নি—যেটি ঐ অঞ্চলের কৃষি ও গবাদিপশুর জন্য চরম বিপর্যয়।
সামজুংয়ে পানি সংকট শুরু হয় ২০০০ সালের শুরুর দিকে। প্রথাগত শুকনো ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্য তৈরি কাদা ঘরগুলো হঠাৎ করে অস্বাভাবিক বর্ষণে ভেঙে পড়তে থাকে। পাহাড়ের খাড়া ঢাল বেয়ে জলধারা নেমে এসে হঠাৎ করে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয় স্থানীয়রা।
মাত্র ১০০ জনেরও কম বাসিন্দার একটি গ্রাম সরিয়ে নেওয়াও ছিল এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। পানির সহজলভ্যতা, রাস্তার সংযোগ, পার্শ্ববর্তী গ্রামের সঙ্গে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক—সবকিছু মিলিয়ে জায়গা খুঁজে পেতে সময় লেগেছে অনেক। অবশেষে, মুস্তাংয়ের রাজা—যিনি এখনও স্থানীয় ভূমির মালিক—নতুন গ্রাম তৈরির জন্য জমি দেন।
প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে, কালি গণ্ডকী নদীর তীরে গড়ে ওঠে ‘নিউ সামজুং’। কয়েক বছর ধরে নিরলস পরিশ্রমের পর সেখানে নতুন করে কাদা ঘর তৈরি হয়েছে। এখনো কেউ কেউ ইয়াক-ভেড়া চরান, তবে নতুন জীবনে যুক্ত হয়েছে পর্যটনও। কারণ, এই গ্রামটির কাছেই আছে প্রাচীন দুর্গশহর লো মান্থাংয়ের। সেখানে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত বিদেশিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল। তবে, এখন পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত। তাই পর্যটন বৃদ্ধি পাওয়ায় স্থানীয়দের জন্য জীবিকার সুযোগ তৈরি হয়েছে।
১৮ বছরের পেম্বা গুরুং এবং তাঁর বড় বোন ২২ বছরের তোশি লামা গুরুং খুব একটা মনে করতে পারেন না, ঠিক কেমন ছিল তাঁদের পুরনো গ্রাম থেকে চলে আসার সেই দিনগুলো। তবে তাঁরা মনে রাখছেন নতুন জীবন শুরু করার কঠিন বাস্তবতা। নতুন গ্রামে বসতি গড়ার আগে পরিবারগুলোকে কয়েক বছর ধরে উপকরণ জোগাড় করতে হয়েছে। মাটির ঘর বানানো, রঙিন টিনের ছাদ তোলা, গবাদিপশুর আশ্রয় তৈরি এবং বরফগলা কালিগণ্ডকী নদীর পানি বাড়ি পর্যন্ত আনতে খাল কাটা-এসবের জন্য দীর্ঘদিন পরিশ্রম করতে হয়েছে তাঁদের। সবকিছু তৈরি হওয়ার পরেই কেবল তাঁরা নতুন ঠিকানায় চলে আসতে পেরেছেন।
এখন আর প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে বহুদূরের পথ হেঁটে পানি আনতে যেতে হয় না তাঁদের। তবে, পুরোনো ঠিকানার স্মৃতি তারা ভুলতে পারেন না।। তোশি বলেন, ‘ওটাই আমাদের জন্মভূমি। আমরা ফিরে যেতে চাই। কিন্তু আমার মনে হয় না, সেটা আর কখনও সম্ভব হবে।’
নেপালি গ্রাম সামজুং। দেশটির উত্তরের পাহাড়ি ভূমিতে, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৩ হাজার ফুট উঁচুতে ছিল এই গ্রাম। নানা প্রতিকূলতার পরও বহু বছর টিকে ছিল হিমালয়ের কোল ঘেঁষে থাকা এই বৌদ্ধ জনপদ। তবে, এখন মৃত। বাধ্য হয়ে নতুন করে গ্রাম তৈরি করে সেখানে বসতি শুরু করতে হয়েছে সামজুংয়ের বাসিন্দাদের।
এই জনপদের মানুষের জীবিকার প্রধান উপায় ছিল ইয়াক ও ভেড়া পালন। গ্রামটিতে রয়েছে বহু প্রাচীন ঐতিহ্যও। তবে, হঠাৎ করে ধ্বংসের মুখে পড়েনি সামজুং। প্রথমে কমে আসে তুষারপাত। পর্বতচূড়াগুলো হয়ে পড়ে বিবর্ণ ও ধুলিধুসর। এরপর একে একে শুকিয়ে যায় তিনটি প্রধান ঝরনা। নালা, খাল, এমনকি কূপের পানিও নিঃশেষ হয়ে যায়।
প্রয়োজন অনুযায়ী বৃষ্টিপাত এখানে হয় না। তবে, যখন হয় তখন ভাসিয়ে নিয়ে যায় কৃষিজমি, মাটি দিয়ে বানানো ঘরগুলো গলে গিয়ে গ্রামের অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়।
নেপালভিত্তিক সংগঠন ইন্টারনন্যাশনাল সেন্টার ফর ইন্টিগ্রেটেড মাউন্টেন ডেভেলপমেন্ট (আইসিআইএমওডি) জানায়, আফগানিস্তান থেকে মিয়ানমার পর্যন্ত বিস্তৃত হিন্দুকুশ ও হিমালয় পর্বতশ্রেণি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হিমবাহ ভাণ্ডার। এই হিমবাহ গলেই বিভিন্ন নদীর জন্ম হয়েছে। এগুলোই ২৪ কোটি পাহাড়ি মানুষ এবং আরও ১৬৫ কোটির বেশি নিম্নভূমির মানুষের পানির উৎস।
সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, এই উচ্চভূমিগুলো সমতলের তুলনায় বেশি দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে। আর এ কারণে, অঞ্চলগুলোতে কমে যাচ্ছে তুষারপাত, পাতলা হয়ে যাচ্ছে বরফের স্তর, সময়ের তুলনায় দ্রুত হিমবাহ গলে শুকিয়ে যাচ্ছে নদীগুলোও। আর এসব পরিবর্তনের ভয়াবহ প্রভাব পড়ছে সামজুংয়ের মতো পাহাড়ি গ্রামগুলোতে। যেকারণে অনেকেই এখন গ্রাম ছেড়ে অন্যত্র বসবাস শুরু করেছে।
৫৪ বছর বয়সী কুঙ্গা গুরুং বলেন, ‘আমরা চলে এসেছি কারণ ওখানে পানি নেই। পান করা থেকে শুরু করে ফসল চাষ, পশু পালন সবকিছুতেই পানির প্রয়োজন। কিন্তু ওখানে আর কিছুই নেই।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তন সরাসরি ও নীরবে ঠিক করে দিচ্ছে মানুষের বসতি ও জীবনযাপন পদ্ধতি। এটি এখন আর কেবল পুস্তকি কথা নয়, সামজুং জনপদ তার জীবন্ত প্রমাণ। আইসিআইএমওড-এর অভিবাসন বিশ্লেষক আমিনা মহারজান বলেন, ‘হিমালয়ের অনেক গ্রামই এখন স্থানান্তরিত হতে বাধ্য হচ্ছে। আর পানি না থাকাই এর সবচেয়ে বড় কারণ।’
এর আগে ২০২৩ সালে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছিলেন, গ্রীনহাউজ গ্যাসের নির্গমন যদি কমানো সম্ভব না হয় তাহলে এই শতকেই হিমালয়-হিন্দুকুশ অঞ্চলের ৮০ শতাংশ হিমবাহ গলে যেতে পারে। ইতোমধ্যে সেই সতর্কবর্তার বাস্তব হতে শুরু করে। নেপালের পাহাড়ি এলাকা মুস্তাংয়ে গত তিন বছর একফোঁটা তুষারপাতও হয়নি—যেটি ঐ অঞ্চলের কৃষি ও গবাদিপশুর জন্য চরম বিপর্যয়।
সামজুংয়ে পানি সংকট শুরু হয় ২০০০ সালের শুরুর দিকে। প্রথাগত শুকনো ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্য তৈরি কাদা ঘরগুলো হঠাৎ করে অস্বাভাবিক বর্ষণে ভেঙে পড়তে থাকে। পাহাড়ের খাড়া ঢাল বেয়ে জলধারা নেমে এসে হঠাৎ করে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয় স্থানীয়রা।
মাত্র ১০০ জনেরও কম বাসিন্দার একটি গ্রাম সরিয়ে নেওয়াও ছিল এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। পানির সহজলভ্যতা, রাস্তার সংযোগ, পার্শ্ববর্তী গ্রামের সঙ্গে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক—সবকিছু মিলিয়ে জায়গা খুঁজে পেতে সময় লেগেছে অনেক। অবশেষে, মুস্তাংয়ের রাজা—যিনি এখনও স্থানীয় ভূমির মালিক—নতুন গ্রাম তৈরির জন্য জমি দেন।
প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে, কালি গণ্ডকী নদীর তীরে গড়ে ওঠে ‘নিউ সামজুং’। কয়েক বছর ধরে নিরলস পরিশ্রমের পর সেখানে নতুন করে কাদা ঘর তৈরি হয়েছে। এখনো কেউ কেউ ইয়াক-ভেড়া চরান, তবে নতুন জীবনে যুক্ত হয়েছে পর্যটনও। কারণ, এই গ্রামটির কাছেই আছে প্রাচীন দুর্গশহর লো মান্থাংয়ের। সেখানে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত বিদেশিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল। তবে, এখন পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত। তাই পর্যটন বৃদ্ধি পাওয়ায় স্থানীয়দের জন্য জীবিকার সুযোগ তৈরি হয়েছে।
১৮ বছরের পেম্বা গুরুং এবং তাঁর বড় বোন ২২ বছরের তোশি লামা গুরুং খুব একটা মনে করতে পারেন না, ঠিক কেমন ছিল তাঁদের পুরনো গ্রাম থেকে চলে আসার সেই দিনগুলো। তবে তাঁরা মনে রাখছেন নতুন জীবন শুরু করার কঠিন বাস্তবতা। নতুন গ্রামে বসতি গড়ার আগে পরিবারগুলোকে কয়েক বছর ধরে উপকরণ জোগাড় করতে হয়েছে। মাটির ঘর বানানো, রঙিন টিনের ছাদ তোলা, গবাদিপশুর আশ্রয় তৈরি এবং বরফগলা কালিগণ্ডকী নদীর পানি বাড়ি পর্যন্ত আনতে খাল কাটা-এসবের জন্য দীর্ঘদিন পরিশ্রম করতে হয়েছে তাঁদের। সবকিছু তৈরি হওয়ার পরেই কেবল তাঁরা নতুন ঠিকানায় চলে আসতে পেরেছেন।
এখন আর প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে বহুদূরের পথ হেঁটে পানি আনতে যেতে হয় না তাঁদের। তবে, পুরোনো ঠিকানার স্মৃতি তারা ভুলতে পারেন না।। তোশি বলেন, ‘ওটাই আমাদের জন্মভূমি। আমরা ফিরে যেতে চাই। কিন্তু আমার মনে হয় না, সেটা আর কখনও সম্ভব হবে।’
দিল্লির বাতাসে দূষণ কমাতে আজ মঙ্গলবার থেকে আরও কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। এখন থেকে ১৫ বছরের বেশি পুরোনো পেট্রল চালিত এবং ১০ বছরের বেশি পুরোনো ডিজেল চালিত যানবাহনের জন্য জ্বালানি দেওয়া হবে না। দিল্লির পেট্রল পাম্পগুলোতে শিগগিরই এই নির্দেশ সংবলিত পোস্টার দেখা যাবে।
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় আজ হালকা বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার ৯০, যা সহনীয় পর্যায়ের বাতাসের নির্দেশক। গতকাল সোমবার একই সময়ে ঢাকার বায়ুমান ছিল ৮১।
১৭ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ৮১, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক। গতকাল রোববার সকাল ১০টা ১৭ মিনিটে ঢাকার বায়ুমান ছিল ৭৯।
২ দিন আগে