আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিলুপ্তির মুখ থেকে নাটকীয়ভাবে ফিরে এসেছে সবুজ কচ্ছপ। বিজ্ঞানীরা এই সাফল্যকে ‘একটি বড় সংরক্ষণ জয়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। একসময় কচ্ছপের স্যুপ, ডিম এবং শাঁসের চাহিদায় প্রাচীন এই সামুদ্রিক প্রাণীটি নির্বিচারে শিকার হতো। ফলে তাদের সংখ্যা দ্রুত হ্রাস পায় এবং ১৯৮০-এর দশক থেকে প্রজাতিটিকে ‘বিপন্ন’ তালিকায় রাখা হয়।
তবে কয়েক দশক ধরে বিশ্বব্যাপী সংরক্ষণ প্রচেষ্টার ফলে নতুন তথ্য বলছে, সবুজ কচ্ছপের সংখ্যা এখন বাড়ছে। এসব সংরক্ষণ প্রচেষ্টার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—সৈকতে পাহারা, মাদি কচ্ছপ ও তাদের ডিমের সুরক্ষা, নবজাত কচ্ছপ সমুদ্রে ছেড়ে দেওয়া, জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং মাছ ধরায় ব্যবহৃত জালে কচ্ছপ আটকানো রোধে প্রযুক্তি প্রয়োগ।
বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্ত থেকে সবুজ কচ্ছপের ফিরে আসা নিয়ে মালয়েশিয়ার সাবাহ প্রদেশভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান মেরিন রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ড. নিকোলাস পিলচার বলেছেন, ‘এই সাফল্যকে আমরা আরও অনেক সাফল্যের প্রেরণা হিসেবে ব্যবহার করতে পারি।’
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিবিসি জানিয়েছে, সবুজ কচ্ছপ সাতটি জীবিত সামুদ্রিক কচ্ছপ প্রজাতির একটি এবং আকারে এটি সবচেয়ে বড়গুলোর মধ্যে অন্যতম। এদের নাম এসেছে শরীরের সবুজাভ রঙ থেকে। উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্য গ্রহণের ফলেই এই ধরনের সবুজাভ আভা কচ্ছপগুলোর শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। তবে সাতটি প্রজাতির মধ্যে দুটি এখনো ‘অতিমাত্রায় বিপন্ন’ তালিকায় রয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটারের সংরক্ষণ বিজ্ঞানী প্রফেসর ব্রেনডান গডলি বলেছেন, ‘গত পঞ্চাশ বছরে ধারাবাহিক সংরক্ষণ উদ্যোগের কারণে বিশ্বের অনেক অঞ্চলে সবুজ কচ্ছপের সংখ্যা পুনরুদ্ধারের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। কাজটি এখনো শেষ হয়নি, তবে এটি আশার বার্তা।’
তিনি আরও বলেন, ‘সমুদ্র কচ্ছপ এমন এক প্রতীকী ও অনুপ্রেরণাদায়ী প্রাণী, যাদের টিকিয়ে রাখতে শতসহস্র মানুষ দশকের পর দশক কাজ করে চলেছেন এবং তা নিঃসন্দেহে ফল দিয়েছে।’

সম্প্রতি ‘প্রকৃতি সংরক্ষণের আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন’ (আইইউসিএন) এর ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে প্রকাশিত বিপন্ন প্রজাতির লাল তালিকায় ১ লাখ ৭২ হাজার ৬২০টি প্রজাতির নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৪৮ হাজার ৬৪৬টি বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। মূলত হালনাগাদ তথ্যে কোনো প্রজাতির সংখ্যা বা বাসস্থান পরিবর্তনের ওপর ভিত্তি করে তাদের ঝুঁকির স্তর নির্ধারণ করা হয়।
তালিকাটিতে সবুজ কচ্ছপকে এবার ‘বিপন্ন’ থেকে ‘সর্বনিম্ন ঝুঁকিপূর্ণ’ শ্রেণিতে নামিয়ে আনা হয়েছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন—এই অগ্রগতির পরও প্রজাতিটি এখনো অতীতের তুলনায় সংখ্যায় অনেক কম। অতিরিক্ত মাছ ধরা, বাসস্থান ধ্বংস এবং জলবায়ু পরিবর্তন এখনো তাদের অস্তিত্বের জন্য বড় হুমকি। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার রেইন দ্বীপের মতো জায়গায় ডিম ফোটার হার কমে যাওয়ায় সংরক্ষণের কাজটি এখনো চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
অন্যদিকে, সর্বশেষ তালিকায় আর্কটিক অঞ্চলের সিল প্রজাতির জন্য এসেছে দুঃসংবাদ। সমুদ্রের বরফ দ্রুত গলে যাওয়ায় হুডেড সিল ‘সংকটাপন্ন’ এবং বিয়ার্ড ও হার্প সিল ‘প্রায় ঝুঁকিপূর্ণ’ তালিকায় নেমে এসেছে। বরফের ওপর নির্ভর করে প্রজনন, বিশ্রাম ও খাদ্য সংগ্রহ করা এসব প্রাণীর অস্তিত্ব এখন গুরুতর ঝুঁকিতে।

বিলুপ্তির মুখ থেকে নাটকীয়ভাবে ফিরে এসেছে সবুজ কচ্ছপ। বিজ্ঞানীরা এই সাফল্যকে ‘একটি বড় সংরক্ষণ জয়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। একসময় কচ্ছপের স্যুপ, ডিম এবং শাঁসের চাহিদায় প্রাচীন এই সামুদ্রিক প্রাণীটি নির্বিচারে শিকার হতো। ফলে তাদের সংখ্যা দ্রুত হ্রাস পায় এবং ১৯৮০-এর দশক থেকে প্রজাতিটিকে ‘বিপন্ন’ তালিকায় রাখা হয়।
তবে কয়েক দশক ধরে বিশ্বব্যাপী সংরক্ষণ প্রচেষ্টার ফলে নতুন তথ্য বলছে, সবুজ কচ্ছপের সংখ্যা এখন বাড়ছে। এসব সংরক্ষণ প্রচেষ্টার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—সৈকতে পাহারা, মাদি কচ্ছপ ও তাদের ডিমের সুরক্ষা, নবজাত কচ্ছপ সমুদ্রে ছেড়ে দেওয়া, জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং মাছ ধরায় ব্যবহৃত জালে কচ্ছপ আটকানো রোধে প্রযুক্তি প্রয়োগ।
বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্ত থেকে সবুজ কচ্ছপের ফিরে আসা নিয়ে মালয়েশিয়ার সাবাহ প্রদেশভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান মেরিন রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ড. নিকোলাস পিলচার বলেছেন, ‘এই সাফল্যকে আমরা আরও অনেক সাফল্যের প্রেরণা হিসেবে ব্যবহার করতে পারি।’
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিবিসি জানিয়েছে, সবুজ কচ্ছপ সাতটি জীবিত সামুদ্রিক কচ্ছপ প্রজাতির একটি এবং আকারে এটি সবচেয়ে বড়গুলোর মধ্যে অন্যতম। এদের নাম এসেছে শরীরের সবুজাভ রঙ থেকে। উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্য গ্রহণের ফলেই এই ধরনের সবুজাভ আভা কচ্ছপগুলোর শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। তবে সাতটি প্রজাতির মধ্যে দুটি এখনো ‘অতিমাত্রায় বিপন্ন’ তালিকায় রয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটারের সংরক্ষণ বিজ্ঞানী প্রফেসর ব্রেনডান গডলি বলেছেন, ‘গত পঞ্চাশ বছরে ধারাবাহিক সংরক্ষণ উদ্যোগের কারণে বিশ্বের অনেক অঞ্চলে সবুজ কচ্ছপের সংখ্যা পুনরুদ্ধারের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। কাজটি এখনো শেষ হয়নি, তবে এটি আশার বার্তা।’
তিনি আরও বলেন, ‘সমুদ্র কচ্ছপ এমন এক প্রতীকী ও অনুপ্রেরণাদায়ী প্রাণী, যাদের টিকিয়ে রাখতে শতসহস্র মানুষ দশকের পর দশক কাজ করে চলেছেন এবং তা নিঃসন্দেহে ফল দিয়েছে।’

সম্প্রতি ‘প্রকৃতি সংরক্ষণের আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন’ (আইইউসিএন) এর ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে প্রকাশিত বিপন্ন প্রজাতির লাল তালিকায় ১ লাখ ৭২ হাজার ৬২০টি প্রজাতির নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৪৮ হাজার ৬৪৬টি বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। মূলত হালনাগাদ তথ্যে কোনো প্রজাতির সংখ্যা বা বাসস্থান পরিবর্তনের ওপর ভিত্তি করে তাদের ঝুঁকির স্তর নির্ধারণ করা হয়।
তালিকাটিতে সবুজ কচ্ছপকে এবার ‘বিপন্ন’ থেকে ‘সর্বনিম্ন ঝুঁকিপূর্ণ’ শ্রেণিতে নামিয়ে আনা হয়েছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন—এই অগ্রগতির পরও প্রজাতিটি এখনো অতীতের তুলনায় সংখ্যায় অনেক কম। অতিরিক্ত মাছ ধরা, বাসস্থান ধ্বংস এবং জলবায়ু পরিবর্তন এখনো তাদের অস্তিত্বের জন্য বড় হুমকি। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার রেইন দ্বীপের মতো জায়গায় ডিম ফোটার হার কমে যাওয়ায় সংরক্ষণের কাজটি এখনো চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
অন্যদিকে, সর্বশেষ তালিকায় আর্কটিক অঞ্চলের সিল প্রজাতির জন্য এসেছে দুঃসংবাদ। সমুদ্রের বরফ দ্রুত গলে যাওয়ায় হুডেড সিল ‘সংকটাপন্ন’ এবং বিয়ার্ড ও হার্প সিল ‘প্রায় ঝুঁকিপূর্ণ’ তালিকায় নেমে এসেছে। বরফের ওপর নির্ভর করে প্রজনন, বিশ্রাম ও খাদ্য সংগ্রহ করা এসব প্রাণীর অস্তিত্ব এখন গুরুতর ঝুঁকিতে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিলুপ্তির মুখ থেকে নাটকীয়ভাবে ফিরে এসেছে সবুজ কচ্ছপ। বিজ্ঞানীরা এই সাফল্যকে ‘একটি বড় সংরক্ষণ জয়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। একসময় কচ্ছপের স্যুপ, ডিম এবং শাঁসের চাহিদায় প্রাচীন এই সামুদ্রিক প্রাণীটি নির্বিচারে শিকার হতো। ফলে তাদের সংখ্যা দ্রুত হ্রাস পায় এবং ১৯৮০-এর দশক থেকে প্রজাতিটিকে ‘বিপন্ন’ তালিকায় রাখা হয়।
তবে কয়েক দশক ধরে বিশ্বব্যাপী সংরক্ষণ প্রচেষ্টার ফলে নতুন তথ্য বলছে, সবুজ কচ্ছপের সংখ্যা এখন বাড়ছে। এসব সংরক্ষণ প্রচেষ্টার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—সৈকতে পাহারা, মাদি কচ্ছপ ও তাদের ডিমের সুরক্ষা, নবজাত কচ্ছপ সমুদ্রে ছেড়ে দেওয়া, জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং মাছ ধরায় ব্যবহৃত জালে কচ্ছপ আটকানো রোধে প্রযুক্তি প্রয়োগ।
বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্ত থেকে সবুজ কচ্ছপের ফিরে আসা নিয়ে মালয়েশিয়ার সাবাহ প্রদেশভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান মেরিন রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ড. নিকোলাস পিলচার বলেছেন, ‘এই সাফল্যকে আমরা আরও অনেক সাফল্যের প্রেরণা হিসেবে ব্যবহার করতে পারি।’
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিবিসি জানিয়েছে, সবুজ কচ্ছপ সাতটি জীবিত সামুদ্রিক কচ্ছপ প্রজাতির একটি এবং আকারে এটি সবচেয়ে বড়গুলোর মধ্যে অন্যতম। এদের নাম এসেছে শরীরের সবুজাভ রঙ থেকে। উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্য গ্রহণের ফলেই এই ধরনের সবুজাভ আভা কচ্ছপগুলোর শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। তবে সাতটি প্রজাতির মধ্যে দুটি এখনো ‘অতিমাত্রায় বিপন্ন’ তালিকায় রয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটারের সংরক্ষণ বিজ্ঞানী প্রফেসর ব্রেনডান গডলি বলেছেন, ‘গত পঞ্চাশ বছরে ধারাবাহিক সংরক্ষণ উদ্যোগের কারণে বিশ্বের অনেক অঞ্চলে সবুজ কচ্ছপের সংখ্যা পুনরুদ্ধারের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। কাজটি এখনো শেষ হয়নি, তবে এটি আশার বার্তা।’
তিনি আরও বলেন, ‘সমুদ্র কচ্ছপ এমন এক প্রতীকী ও অনুপ্রেরণাদায়ী প্রাণী, যাদের টিকিয়ে রাখতে শতসহস্র মানুষ দশকের পর দশক কাজ করে চলেছেন এবং তা নিঃসন্দেহে ফল দিয়েছে।’

সম্প্রতি ‘প্রকৃতি সংরক্ষণের আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন’ (আইইউসিএন) এর ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে প্রকাশিত বিপন্ন প্রজাতির লাল তালিকায় ১ লাখ ৭২ হাজার ৬২০টি প্রজাতির নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৪৮ হাজার ৬৪৬টি বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। মূলত হালনাগাদ তথ্যে কোনো প্রজাতির সংখ্যা বা বাসস্থান পরিবর্তনের ওপর ভিত্তি করে তাদের ঝুঁকির স্তর নির্ধারণ করা হয়।
তালিকাটিতে সবুজ কচ্ছপকে এবার ‘বিপন্ন’ থেকে ‘সর্বনিম্ন ঝুঁকিপূর্ণ’ শ্রেণিতে নামিয়ে আনা হয়েছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন—এই অগ্রগতির পরও প্রজাতিটি এখনো অতীতের তুলনায় সংখ্যায় অনেক কম। অতিরিক্ত মাছ ধরা, বাসস্থান ধ্বংস এবং জলবায়ু পরিবর্তন এখনো তাদের অস্তিত্বের জন্য বড় হুমকি। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার রেইন দ্বীপের মতো জায়গায় ডিম ফোটার হার কমে যাওয়ায় সংরক্ষণের কাজটি এখনো চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
অন্যদিকে, সর্বশেষ তালিকায় আর্কটিক অঞ্চলের সিল প্রজাতির জন্য এসেছে দুঃসংবাদ। সমুদ্রের বরফ দ্রুত গলে যাওয়ায় হুডেড সিল ‘সংকটাপন্ন’ এবং বিয়ার্ড ও হার্প সিল ‘প্রায় ঝুঁকিপূর্ণ’ তালিকায় নেমে এসেছে। বরফের ওপর নির্ভর করে প্রজনন, বিশ্রাম ও খাদ্য সংগ্রহ করা এসব প্রাণীর অস্তিত্ব এখন গুরুতর ঝুঁকিতে।

বিলুপ্তির মুখ থেকে নাটকীয়ভাবে ফিরে এসেছে সবুজ কচ্ছপ। বিজ্ঞানীরা এই সাফল্যকে ‘একটি বড় সংরক্ষণ জয়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। একসময় কচ্ছপের স্যুপ, ডিম এবং শাঁসের চাহিদায় প্রাচীন এই সামুদ্রিক প্রাণীটি নির্বিচারে শিকার হতো। ফলে তাদের সংখ্যা দ্রুত হ্রাস পায় এবং ১৯৮০-এর দশক থেকে প্রজাতিটিকে ‘বিপন্ন’ তালিকায় রাখা হয়।
তবে কয়েক দশক ধরে বিশ্বব্যাপী সংরক্ষণ প্রচেষ্টার ফলে নতুন তথ্য বলছে, সবুজ কচ্ছপের সংখ্যা এখন বাড়ছে। এসব সংরক্ষণ প্রচেষ্টার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—সৈকতে পাহারা, মাদি কচ্ছপ ও তাদের ডিমের সুরক্ষা, নবজাত কচ্ছপ সমুদ্রে ছেড়ে দেওয়া, জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং মাছ ধরায় ব্যবহৃত জালে কচ্ছপ আটকানো রোধে প্রযুক্তি প্রয়োগ।
বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্ত থেকে সবুজ কচ্ছপের ফিরে আসা নিয়ে মালয়েশিয়ার সাবাহ প্রদেশভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান মেরিন রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ড. নিকোলাস পিলচার বলেছেন, ‘এই সাফল্যকে আমরা আরও অনেক সাফল্যের প্রেরণা হিসেবে ব্যবহার করতে পারি।’
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিবিসি জানিয়েছে, সবুজ কচ্ছপ সাতটি জীবিত সামুদ্রিক কচ্ছপ প্রজাতির একটি এবং আকারে এটি সবচেয়ে বড়গুলোর মধ্যে অন্যতম। এদের নাম এসেছে শরীরের সবুজাভ রঙ থেকে। উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্য গ্রহণের ফলেই এই ধরনের সবুজাভ আভা কচ্ছপগুলোর শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। তবে সাতটি প্রজাতির মধ্যে দুটি এখনো ‘অতিমাত্রায় বিপন্ন’ তালিকায় রয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটারের সংরক্ষণ বিজ্ঞানী প্রফেসর ব্রেনডান গডলি বলেছেন, ‘গত পঞ্চাশ বছরে ধারাবাহিক সংরক্ষণ উদ্যোগের কারণে বিশ্বের অনেক অঞ্চলে সবুজ কচ্ছপের সংখ্যা পুনরুদ্ধারের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। কাজটি এখনো শেষ হয়নি, তবে এটি আশার বার্তা।’
তিনি আরও বলেন, ‘সমুদ্র কচ্ছপ এমন এক প্রতীকী ও অনুপ্রেরণাদায়ী প্রাণী, যাদের টিকিয়ে রাখতে শতসহস্র মানুষ দশকের পর দশক কাজ করে চলেছেন এবং তা নিঃসন্দেহে ফল দিয়েছে।’

সম্প্রতি ‘প্রকৃতি সংরক্ষণের আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন’ (আইইউসিএন) এর ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে প্রকাশিত বিপন্ন প্রজাতির লাল তালিকায় ১ লাখ ৭২ হাজার ৬২০টি প্রজাতির নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৪৮ হাজার ৬৪৬টি বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। মূলত হালনাগাদ তথ্যে কোনো প্রজাতির সংখ্যা বা বাসস্থান পরিবর্তনের ওপর ভিত্তি করে তাদের ঝুঁকির স্তর নির্ধারণ করা হয়।
তালিকাটিতে সবুজ কচ্ছপকে এবার ‘বিপন্ন’ থেকে ‘সর্বনিম্ন ঝুঁকিপূর্ণ’ শ্রেণিতে নামিয়ে আনা হয়েছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন—এই অগ্রগতির পরও প্রজাতিটি এখনো অতীতের তুলনায় সংখ্যায় অনেক কম। অতিরিক্ত মাছ ধরা, বাসস্থান ধ্বংস এবং জলবায়ু পরিবর্তন এখনো তাদের অস্তিত্বের জন্য বড় হুমকি। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার রেইন দ্বীপের মতো জায়গায় ডিম ফোটার হার কমে যাওয়ায় সংরক্ষণের কাজটি এখনো চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
অন্যদিকে, সর্বশেষ তালিকায় আর্কটিক অঞ্চলের সিল প্রজাতির জন্য এসেছে দুঃসংবাদ। সমুদ্রের বরফ দ্রুত গলে যাওয়ায় হুডেড সিল ‘সংকটাপন্ন’ এবং বিয়ার্ড ও হার্প সিল ‘প্রায় ঝুঁকিপূর্ণ’ তালিকায় নেমে এসেছে। বরফের ওপর নির্ভর করে প্রজনন, বিশ্রাম ও খাদ্য সংগ্রহ করা এসব প্রাণীর অস্তিত্ব এখন গুরুতর ঝুঁকিতে।

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের বেলা আজকের এই তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগে
দুদিনের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ। ঢাকার কাছে এবার আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৬টার পর ৪ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল দেশ। ভারতীয় ভূমিকম্প বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি এবং ইউরোপিয়ান–মেডিটারেনিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার জানিয়েছে এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল...
৪ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সারা দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। তবে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দশের মধ্যে অবস্থান করছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার তালিকার শীর্ষ দশে অবস্থান করছে দিল্লি, ঢাকা, লাহোর ও কলকাতা।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের বেলা এই তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮১ শতাংশ।
এ ছাড়া আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রায় শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৭ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের বেলা এই তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮১ শতাংশ।
এ ছাড়া আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রায় শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৭ মিনিটে।

বিলুপ্তির মুখ থেকে নাটকীয়ভাবে ফিরে এসেছে সবুজ কচ্ছপ। বিজ্ঞানীরা এই সাফল্যকে ‘একটি বড় সংরক্ষণ জয়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। একসময় কচ্ছপের স্যুপ, ডিম এবং শাঁসের চাহিদায় প্রাচীন এই সামুদ্রিক প্রাণীটি নির্বিচারে শিকার হতো।
১০ অক্টোবর ২০২৫
দুদিনের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ। ঢাকার কাছে এবার আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৬টার পর ৪ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল দেশ। ভারতীয় ভূমিকম্প বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি এবং ইউরোপিয়ান–মেডিটারেনিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার জানিয়েছে এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল...
৪ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সারা দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। তবে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দশের মধ্যে অবস্থান করছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার তালিকার শীর্ষ দশে অবস্থান করছে দিল্লি, ঢাকা, লাহোর ও কলকাতা।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দুই দিনের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ। ঢাকার কাছে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার পর ৪ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দেশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ ফারজানা সুলতানা।
ভারতীয় ভূমিকম্পবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি এবং ইউরোপিয়ান-মেডিটারেনিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার জানিয়েছে, এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৪.১।
স্থানীয় সময় আজ সকাল ৬টা ১৪ মিনিটে এই ভূমিকম্প হয়। ভূপৃষ্ঠ থেকে আনুমানিক ৩০ কিলোমিটার গভীরে ছিল এর উৎপত্তিস্থল। ইউরোপিয়ান-মেডিটারেনিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টারের হিসাব অনুসারে, এই ভূমিকম্পও ঢাকার অদূরে নরসিংদীতে এটির উৎপত্তি।
এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিও নরসিংদীতেই। শিবপুর উপজেলার পাটুয়ারপাড় এলাকায়। এই ভূমিকম্প রাজধানী ঢাকায়ও অনুভূত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে শহরের বিভিন্ন এলাকায় এই কম্পন টের পান অনেকেই।
সহকারী আবহাওয়াবিদ ফারজানা সুলতানা তিনি জানান, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.১ এবং এটি হালকা ভূমিকম্প। এর উৎপত্তিস্থল ছিল নরসিংদী জেলার শিবপুর এলাকা।
ইউরোপিয়ান মেডিটারেনিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার (ইএমএসসি) তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩০ কিলোমিটার (কিছু তথ্যে ২৭ কিলোমিটার উল্লেখ) এবং এর উৎপত্তি টঙ্গী থেকে প্রায় ৩৩ কিলোমিটার উত্তর-উত্তরপূর্বে ও নরসিংদীর প্রায় ৩ কিলোমিটার উত্তরে।
তাৎক্ষণিকভাবে কোথাও কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

দুই দিনের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ। ঢাকার কাছে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার পর ৪ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দেশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ ফারজানা সুলতানা।
ভারতীয় ভূমিকম্পবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি এবং ইউরোপিয়ান-মেডিটারেনিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার জানিয়েছে, এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৪.১।
স্থানীয় সময় আজ সকাল ৬টা ১৪ মিনিটে এই ভূমিকম্প হয়। ভূপৃষ্ঠ থেকে আনুমানিক ৩০ কিলোমিটার গভীরে ছিল এর উৎপত্তিস্থল। ইউরোপিয়ান-মেডিটারেনিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টারের হিসাব অনুসারে, এই ভূমিকম্পও ঢাকার অদূরে নরসিংদীতে এটির উৎপত্তি।
এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিও নরসিংদীতেই। শিবপুর উপজেলার পাটুয়ারপাড় এলাকায়। এই ভূমিকম্প রাজধানী ঢাকায়ও অনুভূত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে শহরের বিভিন্ন এলাকায় এই কম্পন টের পান অনেকেই।
সহকারী আবহাওয়াবিদ ফারজানা সুলতানা তিনি জানান, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.১ এবং এটি হালকা ভূমিকম্প। এর উৎপত্তিস্থল ছিল নরসিংদী জেলার শিবপুর এলাকা।
ইউরোপিয়ান মেডিটারেনিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার (ইএমএসসি) তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩০ কিলোমিটার (কিছু তথ্যে ২৭ কিলোমিটার উল্লেখ) এবং এর উৎপত্তি টঙ্গী থেকে প্রায় ৩৩ কিলোমিটার উত্তর-উত্তরপূর্বে ও নরসিংদীর প্রায় ৩ কিলোমিটার উত্তরে।
তাৎক্ষণিকভাবে কোথাও কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

বিলুপ্তির মুখ থেকে নাটকীয়ভাবে ফিরে এসেছে সবুজ কচ্ছপ। বিজ্ঞানীরা এই সাফল্যকে ‘একটি বড় সংরক্ষণ জয়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। একসময় কচ্ছপের স্যুপ, ডিম এবং শাঁসের চাহিদায় প্রাচীন এই সামুদ্রিক প্রাণীটি নির্বিচারে শিকার হতো।
১০ অক্টোবর ২০২৫
রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের বেলা আজকের এই তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সারা দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। তবে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দশের মধ্যে অবস্থান করছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার তালিকার শীর্ষ দশে অবস্থান করছে দিল্লি, ঢাকা, লাহোর ও কলকাতা।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাস আসার আগেই সারা দেশে শীতের আমেজ পুরোপুরি শুরু হয়েছে। তবে কাঁপন ধরানো শীত পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চলে। এর মধ্যে আজ বুধবার সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল দিনাজপুরে ১১ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এ সময় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এ ছাড়া পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১২, রাজশাহীতে ১২ দশমিক ৭, রংপুরে ১৩ দশমিক ৫, ময়মনসিংহে ১৪, সিলেটের শ্রীমঙ্গলে ১৩ দশমিক ২, খুলনায় ১৬, বরিশালে ১৫ দশমিক ৩, চট্টগ্রামে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সারা দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। তবে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ ছাড়া অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। একই সঙ্গে ভোরের দিকে দেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও হালকা কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় সকাল ৬টা ২৭ মিনিটে।

পৌষ মাস আসার আগেই সারা দেশে শীতের আমেজ পুরোপুরি শুরু হয়েছে। তবে কাঁপন ধরানো শীত পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চলে। এর মধ্যে আজ বুধবার সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল দিনাজপুরে ১১ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এ সময় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এ ছাড়া পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১২, রাজশাহীতে ১২ দশমিক ৭, রংপুরে ১৩ দশমিক ৫, ময়মনসিংহে ১৪, সিলেটের শ্রীমঙ্গলে ১৩ দশমিক ২, খুলনায় ১৬, বরিশালে ১৫ দশমিক ৩, চট্টগ্রামে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সারা দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। তবে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ ছাড়া অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। একই সঙ্গে ভোরের দিকে দেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও হালকা কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় সকাল ৬টা ২৭ মিনিটে।

বিলুপ্তির মুখ থেকে নাটকীয়ভাবে ফিরে এসেছে সবুজ কচ্ছপ। বিজ্ঞানীরা এই সাফল্যকে ‘একটি বড় সংরক্ষণ জয়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। একসময় কচ্ছপের স্যুপ, ডিম এবং শাঁসের চাহিদায় প্রাচীন এই সামুদ্রিক প্রাণীটি নির্বিচারে শিকার হতো।
১০ অক্টোবর ২০২৫
রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের বেলা আজকের এই তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগে
দুদিনের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ। ঢাকার কাছে এবার আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৬টার পর ৪ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল দেশ। ভারতীয় ভূমিকম্প বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি এবং ইউরোপিয়ান–মেডিটারেনিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার জানিয়েছে এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল...
৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দশের মধ্যে অবস্থান করছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার তালিকার শীর্ষ দশে অবস্থান করছে দিল্লি, ঢাকা, লাহোর ও কলকাতা।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দশের মধ্যে অবস্থান করছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার তালিকার শীর্ষ দশে অবস্থান করছে দিল্লি, ঢাকা, লাহোর ও কলকাতা।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। আজ বুধবার ঢাকার বাতাস খুব অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৩৫। যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। বায়ুদূষণের তালিকায় আজ দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।
ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি—পল্লবী দক্ষিণ, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ভারতের দিল্লির বায়ুমান আজ ২৮৩, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো পাকিস্তানের লাহোর (২৩০), ভারতের কলকাতা (২০৩) ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই (২০২)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দশের মধ্যে অবস্থান করছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার তালিকার শীর্ষ দশে অবস্থান করছে দিল্লি, ঢাকা, লাহোর ও কলকাতা।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। আজ বুধবার ঢাকার বাতাস খুব অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৩৫। যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। বায়ুদূষণের তালিকায় আজ দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।
ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি—পল্লবী দক্ষিণ, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ভারতের দিল্লির বায়ুমান আজ ২৮৩, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো পাকিস্তানের লাহোর (২৩০), ভারতের কলকাতা (২০৩) ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই (২০২)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

বিলুপ্তির মুখ থেকে নাটকীয়ভাবে ফিরে এসেছে সবুজ কচ্ছপ। বিজ্ঞানীরা এই সাফল্যকে ‘একটি বড় সংরক্ষণ জয়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। একসময় কচ্ছপের স্যুপ, ডিম এবং শাঁসের চাহিদায় প্রাচীন এই সামুদ্রিক প্রাণীটি নির্বিচারে শিকার হতো।
১০ অক্টোবর ২০২৫
রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের বেলা আজকের এই তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগে
দুদিনের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ। ঢাকার কাছে এবার আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৬টার পর ৪ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল দেশ। ভারতীয় ভূমিকম্প বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি এবং ইউরোপিয়ান–মেডিটারেনিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার জানিয়েছে এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল...
৪ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সারা দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। তবে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে