আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যে বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। তাঁরা বলছেন, গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে কার্বন নিঃসরণ অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও এমনটা ঘটা বেশ আশ্চর্যজনক। তাঁদের মতে, আর্কটিকের বরফ গলার গতি কমার পেছনে রয়েছে প্রাকৃতিক কারণ। প্রশান্ত ও আটলান্টিক মহাসাগরের সামুদ্রিক স্রোতের দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তনের ফলে উষ্ণ পানির প্রবাহ সীমিত হয়েছে, যা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়ার প্রভাবকে সাময়িকভাবে প্রতিহত করেছে।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটারের ড. মার্ক ইংল্যান্ডের নেতৃত্বে পরিচালিত এ গবেষণা জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। হাজার হাজার জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি কোনো বিরল ঘটনা নয়, বরং শতাব্দীতে দু-একবার এমনটা ঘটতে পারে।
ড. ইংল্যান্ড বলেছেন, ‘১৫ বছর আগে যখন বরফ গলার গতি বাড়ছিল, তখন কেউ কেউ ২০২০ সালের আগেই আর্কটিক বরফশূন্য হয়ে যাওয়ার কথা বলছিলেন। কিন্তু এখন প্রাকৃতিক পরিবর্তনের ফলে বরফ গলার হার কমেছে। এটি আমাদের কিছুটা বাড়তি সময় দিয়েছে, তবে এটি একটি সাময়িক স্বস্তিমাত্র।’
বিজ্ঞানীরা জোর দিয়ে বলছেন, এই গতি হ্রাস মানে এই নয় যে আর্কটিকের বরফ ফিরে আসছে। ১৯৭৯ সালে স্যাটেলাইট পরিমাপ শুরু হওয়ার পর থেকে সেপ্টেম্বরের বার্ষিক সর্বনিম্ন বরফের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে গেছে। তাঁদের মতে, জলবায়ু সংকট ‘নিঃসন্দেহে বাস্তব’ ও এর সবচেয়ে খারাপ প্রভাব এড়াতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া অপরিহার্য।
গবেষকেরা সতর্ক করে দিয়েছেন, এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া একসময় শেষ হবে এবং আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে বরফ গলার হার আবার বাড়তে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদি গড়ের প্রায় দ্বিগুণ হবে। এর ফলে একসময় আর্কটিক অঞ্চল বরফশূন্য হয়ে পড়বে, যা ওই অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও মানুষের জীবনযাত্রার জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করবে।
লন্ডন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক জুলিয়েন স্ট্রোয়েভের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ১৯৭৯ সাল থেকে প্রতি টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ বার্ষিক সর্বনিম্ন বিন্দুতে পৌঁছানো পর্যন্ত (সেপ্টেম্বর) প্রায় ২ দশমিক ৫ বর্গমিটার বরফ গলেছে। নর্থামব্রিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক অ্যান্ড্রু শেপার্ড বলেছেন, বরফের পরিমাণ কমে না গেলেও এর পুরুত্ব কমে আসছে। তাঁর গবেষণা অনুযায়ী, ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর অক্টোবরের গড় পুরুত্ব শূন্য দশমিক ৬ সেন্টিমিটার করে কমেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ ধীরগতির ঘটনা জলবায়ু পরিবর্তনকে অস্বীকার করার জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। তাঁদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তন মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলেই ঘটছে এবং এটি গুরুতর হুমকি তৈরি করছে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যে বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। তাঁরা বলছেন, গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে কার্বন নিঃসরণ অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও এমনটা ঘটা বেশ আশ্চর্যজনক। তাঁদের মতে, আর্কটিকের বরফ গলার গতি কমার পেছনে রয়েছে প্রাকৃতিক কারণ। প্রশান্ত ও আটলান্টিক মহাসাগরের সামুদ্রিক স্রোতের দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তনের ফলে উষ্ণ পানির প্রবাহ সীমিত হয়েছে, যা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়ার প্রভাবকে সাময়িকভাবে প্রতিহত করেছে।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটারের ড. মার্ক ইংল্যান্ডের নেতৃত্বে পরিচালিত এ গবেষণা জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। হাজার হাজার জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি কোনো বিরল ঘটনা নয়, বরং শতাব্দীতে দু-একবার এমনটা ঘটতে পারে।
ড. ইংল্যান্ড বলেছেন, ‘১৫ বছর আগে যখন বরফ গলার গতি বাড়ছিল, তখন কেউ কেউ ২০২০ সালের আগেই আর্কটিক বরফশূন্য হয়ে যাওয়ার কথা বলছিলেন। কিন্তু এখন প্রাকৃতিক পরিবর্তনের ফলে বরফ গলার হার কমেছে। এটি আমাদের কিছুটা বাড়তি সময় দিয়েছে, তবে এটি একটি সাময়িক স্বস্তিমাত্র।’
বিজ্ঞানীরা জোর দিয়ে বলছেন, এই গতি হ্রাস মানে এই নয় যে আর্কটিকের বরফ ফিরে আসছে। ১৯৭৯ সালে স্যাটেলাইট পরিমাপ শুরু হওয়ার পর থেকে সেপ্টেম্বরের বার্ষিক সর্বনিম্ন বরফের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে গেছে। তাঁদের মতে, জলবায়ু সংকট ‘নিঃসন্দেহে বাস্তব’ ও এর সবচেয়ে খারাপ প্রভাব এড়াতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া অপরিহার্য।
গবেষকেরা সতর্ক করে দিয়েছেন, এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া একসময় শেষ হবে এবং আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে বরফ গলার হার আবার বাড়তে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদি গড়ের প্রায় দ্বিগুণ হবে। এর ফলে একসময় আর্কটিক অঞ্চল বরফশূন্য হয়ে পড়বে, যা ওই অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও মানুষের জীবনযাত্রার জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করবে।
লন্ডন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক জুলিয়েন স্ট্রোয়েভের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ১৯৭৯ সাল থেকে প্রতি টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ বার্ষিক সর্বনিম্ন বিন্দুতে পৌঁছানো পর্যন্ত (সেপ্টেম্বর) প্রায় ২ দশমিক ৫ বর্গমিটার বরফ গলেছে। নর্থামব্রিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক অ্যান্ড্রু শেপার্ড বলেছেন, বরফের পরিমাণ কমে না গেলেও এর পুরুত্ব কমে আসছে। তাঁর গবেষণা অনুযায়ী, ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর অক্টোবরের গড় পুরুত্ব শূন্য দশমিক ৬ সেন্টিমিটার করে কমেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ ধীরগতির ঘটনা জলবায়ু পরিবর্তনকে অস্বীকার করার জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। তাঁদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তন মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলেই ঘটছে এবং এটি গুরুতর হুমকি তৈরি করছে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যে বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। তাঁরা বলছেন, গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে কার্বন নিঃসরণ অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও এমনটা ঘটা বেশ আশ্চর্যজনক। তাঁদের মতে, আর্কটিকের বরফ গলার গতি কমার পেছনে রয়েছে প্রাকৃতিক কারণ। প্রশান্ত ও আটলান্টিক মহাসাগরের সামুদ্রিক স্রোতের দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তনের ফলে উষ্ণ পানির প্রবাহ সীমিত হয়েছে, যা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়ার প্রভাবকে সাময়িকভাবে প্রতিহত করেছে।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটারের ড. মার্ক ইংল্যান্ডের নেতৃত্বে পরিচালিত এ গবেষণা জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। হাজার হাজার জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি কোনো বিরল ঘটনা নয়, বরং শতাব্দীতে দু-একবার এমনটা ঘটতে পারে।
ড. ইংল্যান্ড বলেছেন, ‘১৫ বছর আগে যখন বরফ গলার গতি বাড়ছিল, তখন কেউ কেউ ২০২০ সালের আগেই আর্কটিক বরফশূন্য হয়ে যাওয়ার কথা বলছিলেন। কিন্তু এখন প্রাকৃতিক পরিবর্তনের ফলে বরফ গলার হার কমেছে। এটি আমাদের কিছুটা বাড়তি সময় দিয়েছে, তবে এটি একটি সাময়িক স্বস্তিমাত্র।’
বিজ্ঞানীরা জোর দিয়ে বলছেন, এই গতি হ্রাস মানে এই নয় যে আর্কটিকের বরফ ফিরে আসছে। ১৯৭৯ সালে স্যাটেলাইট পরিমাপ শুরু হওয়ার পর থেকে সেপ্টেম্বরের বার্ষিক সর্বনিম্ন বরফের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে গেছে। তাঁদের মতে, জলবায়ু সংকট ‘নিঃসন্দেহে বাস্তব’ ও এর সবচেয়ে খারাপ প্রভাব এড়াতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া অপরিহার্য।
গবেষকেরা সতর্ক করে দিয়েছেন, এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া একসময় শেষ হবে এবং আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে বরফ গলার হার আবার বাড়তে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদি গড়ের প্রায় দ্বিগুণ হবে। এর ফলে একসময় আর্কটিক অঞ্চল বরফশূন্য হয়ে পড়বে, যা ওই অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও মানুষের জীবনযাত্রার জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করবে।
লন্ডন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক জুলিয়েন স্ট্রোয়েভের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ১৯৭৯ সাল থেকে প্রতি টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ বার্ষিক সর্বনিম্ন বিন্দুতে পৌঁছানো পর্যন্ত (সেপ্টেম্বর) প্রায় ২ দশমিক ৫ বর্গমিটার বরফ গলেছে। নর্থামব্রিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক অ্যান্ড্রু শেপার্ড বলেছেন, বরফের পরিমাণ কমে না গেলেও এর পুরুত্ব কমে আসছে। তাঁর গবেষণা অনুযায়ী, ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর অক্টোবরের গড় পুরুত্ব শূন্য দশমিক ৬ সেন্টিমিটার করে কমেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ ধীরগতির ঘটনা জলবায়ু পরিবর্তনকে অস্বীকার করার জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। তাঁদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তন মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলেই ঘটছে এবং এটি গুরুতর হুমকি তৈরি করছে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যে বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। তাঁরা বলছেন, গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে কার্বন নিঃসরণ অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও এমনটা ঘটা বেশ আশ্চর্যজনক। তাঁদের মতে, আর্কটিকের বরফ গলার গতি কমার পেছনে রয়েছে প্রাকৃতিক কারণ। প্রশান্ত ও আটলান্টিক মহাসাগরের সামুদ্রিক স্রোতের দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তনের ফলে উষ্ণ পানির প্রবাহ সীমিত হয়েছে, যা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়ার প্রভাবকে সাময়িকভাবে প্রতিহত করেছে।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটারের ড. মার্ক ইংল্যান্ডের নেতৃত্বে পরিচালিত এ গবেষণা জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। হাজার হাজার জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি কোনো বিরল ঘটনা নয়, বরং শতাব্দীতে দু-একবার এমনটা ঘটতে পারে।
ড. ইংল্যান্ড বলেছেন, ‘১৫ বছর আগে যখন বরফ গলার গতি বাড়ছিল, তখন কেউ কেউ ২০২০ সালের আগেই আর্কটিক বরফশূন্য হয়ে যাওয়ার কথা বলছিলেন। কিন্তু এখন প্রাকৃতিক পরিবর্তনের ফলে বরফ গলার হার কমেছে। এটি আমাদের কিছুটা বাড়তি সময় দিয়েছে, তবে এটি একটি সাময়িক স্বস্তিমাত্র।’
বিজ্ঞানীরা জোর দিয়ে বলছেন, এই গতি হ্রাস মানে এই নয় যে আর্কটিকের বরফ ফিরে আসছে। ১৯৭৯ সালে স্যাটেলাইট পরিমাপ শুরু হওয়ার পর থেকে সেপ্টেম্বরের বার্ষিক সর্বনিম্ন বরফের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে গেছে। তাঁদের মতে, জলবায়ু সংকট ‘নিঃসন্দেহে বাস্তব’ ও এর সবচেয়ে খারাপ প্রভাব এড়াতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া অপরিহার্য।
গবেষকেরা সতর্ক করে দিয়েছেন, এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া একসময় শেষ হবে এবং আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে বরফ গলার হার আবার বাড়তে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদি গড়ের প্রায় দ্বিগুণ হবে। এর ফলে একসময় আর্কটিক অঞ্চল বরফশূন্য হয়ে পড়বে, যা ওই অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও মানুষের জীবনযাত্রার জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করবে।
লন্ডন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক জুলিয়েন স্ট্রোয়েভের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ১৯৭৯ সাল থেকে প্রতি টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ বার্ষিক সর্বনিম্ন বিন্দুতে পৌঁছানো পর্যন্ত (সেপ্টেম্বর) প্রায় ২ দশমিক ৫ বর্গমিটার বরফ গলেছে। নর্থামব্রিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক অ্যান্ড্রু শেপার্ড বলেছেন, বরফের পরিমাণ কমে না গেলেও এর পুরুত্ব কমে আসছে। তাঁর গবেষণা অনুযায়ী, ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর অক্টোবরের গড় পুরুত্ব শূন্য দশমিক ৬ সেন্টিমিটার করে কমেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ ধীরগতির ঘটনা জলবায়ু পরিবর্তনকে অস্বীকার করার জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। তাঁদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তন মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলেই ঘটছে এবং এটি গুরুতর হুমকি তৈরি করছে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রায় শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
সাত দিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে ফের ভূমিকম্প হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে রিখটার স্কেলে ৪ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে বঙ্গোপসাগরের গভীরে।
১৫ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের মাঝামাঝিতে হালকা শীতের দেখা মিলেছে দেশে। ঢাকার তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সকালে ছিল ২০ ডিগ্রি। বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রাও বেশ কমেছে। এই শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়েছে।
১ দিন আগে
আজ সোমবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। এর সঙ্গে পড়েছে হালকা কুয়াশা। তবে তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে কিছুটা বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আরও কমে আজ বুধবার সকালে ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা গতকাল মঙ্গলবারের চেয়ে প্রায় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম।
দিনের বেলা আজকের এই তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৬২ শতাংশ।
এ ছাড়া আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রায় শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৭ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আরও কমে আজ বুধবার সকালে ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা গতকাল মঙ্গলবারের চেয়ে প্রায় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম।
দিনের বেলা আজকের এই তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৬২ শতাংশ।
এ ছাড়া আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রায় শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৭ মিনিটে।

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি...
২১ আগস্ট ২০২৫
সাত দিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে ফের ভূমিকম্প হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে রিখটার স্কেলে ৪ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে বঙ্গোপসাগরের গভীরে।
১৫ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের মাঝামাঝিতে হালকা শীতের দেখা মিলেছে দেশে। ঢাকার তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সকালে ছিল ২০ ডিগ্রি। বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রাও বেশ কমেছে। এই শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়েছে।
১ দিন আগে
আজ সোমবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। এর সঙ্গে পড়েছে হালকা কুয়াশা। তবে তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে কিছুটা বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সাত দিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে ফের ভূমিকম্প হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে রিখটার স্কেলে ৪ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে বঙ্গোপসাগরের গভীরে।
ভারতের ভূবিজ্ঞান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় ভূকম্পন পর্যবেক্ষণ সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) এ তথ্য জানিয়েছে।
এনসিএসের তথ্যমতে, আজ সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে বঙ্গোপসাগরে ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল ২০ দশমিক ৫৬ উত্তর অক্ষাংশে ও ৯২ দশমিক ৩১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে, যার গভীরতা ছিল ৩৫ কিলোমিটার।
দেশে গত এক সপ্তাহে বেশ কয়েকবার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এর মধ্যে গত বুধবার (২৬ নভেম্বর) রাতে বঙ্গোপসাগরে রিখটার স্কেলে ৪ মাত্রার একটি ভূমিকম্প হয়। এ ছাড়া গতকাল সোমবার (১ ডিসেম্বর) রাত ১২টা ৫৭ মিনিটে কক্সবাজার শহর, উখিয়া ও চকরিয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছেন।

সাত দিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে ফের ভূমিকম্প হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে রিখটার স্কেলে ৪ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে বঙ্গোপসাগরের গভীরে।
ভারতের ভূবিজ্ঞান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় ভূকম্পন পর্যবেক্ষণ সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) এ তথ্য জানিয়েছে।
এনসিএসের তথ্যমতে, আজ সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে বঙ্গোপসাগরে ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল ২০ দশমিক ৫৬ উত্তর অক্ষাংশে ও ৯২ দশমিক ৩১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে, যার গভীরতা ছিল ৩৫ কিলোমিটার।
দেশে গত এক সপ্তাহে বেশ কয়েকবার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এর মধ্যে গত বুধবার (২৬ নভেম্বর) রাতে বঙ্গোপসাগরে রিখটার স্কেলে ৪ মাত্রার একটি ভূমিকম্প হয়। এ ছাড়া গতকাল সোমবার (১ ডিসেম্বর) রাত ১২টা ৫৭ মিনিটে কক্সবাজার শহর, উখিয়া ও চকরিয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছেন।

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি...
২১ আগস্ট ২০২৫
আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রায় শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের মাঝামাঝিতে হালকা শীতের দেখা মিলেছে দেশে। ঢাকার তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সকালে ছিল ২০ ডিগ্রি। বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রাও বেশ কমেছে। এই শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়েছে।
১ দিন আগে
আজ সোমবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। এর সঙ্গে পড়েছে হালকা কুয়াশা। তবে তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে কিছুটা বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের মাঝামাঝিতে হালকা শীতের দেখা মিলেছে দেশে। ঢাকার তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সকালে ছিল ২০ ডিগ্রি। বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রাও বেশ কমেছে। এই শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়েছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫১। যা নির্দেশ করে, ঢাকার বাতাসের অবস্থা খুব অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে ইস্টার্ন হাউজিং (২৭২), দক্ষিণ পল্লবী (২৬৯), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৬৭), কল্যাণপুর (২৪৯) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৪১)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৯৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো—
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা (২৬৯, খুব অস্বাস্থ্যকর)। চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২০০, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯৮, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. চেংদু, চায়না (১৯৬)
৭. তাসখন্দ, উজবেকিস্তান (১৯২)
৮. চংকিং, চীন (১৮৮)
৯. দোহা, কাতার (১৮০)
১০. বিশকেক, কিরগিজস্তান (১৭৮)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

অগ্রহায়ণের মাঝামাঝিতে হালকা শীতের দেখা মিলেছে দেশে। ঢাকার তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সকালে ছিল ২০ ডিগ্রি। বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রাও বেশ কমেছে। এই শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়েছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫১। যা নির্দেশ করে, ঢাকার বাতাসের অবস্থা খুব অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে ইস্টার্ন হাউজিং (২৭২), দক্ষিণ পল্লবী (২৬৯), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৬৭), কল্যাণপুর (২৪৯) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৪১)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৯৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো—
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা (২৬৯, খুব অস্বাস্থ্যকর)। চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২০০, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯৮, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. চেংদু, চায়না (১৯৬)
৭. তাসখন্দ, উজবেকিস্তান (১৯২)
৮. চংকিং, চীন (১৮৮)
৯. দোহা, কাতার (১৮০)
১০. বিশকেক, কিরগিজস্তান (১৭৮)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি...
২১ আগস্ট ২০২৫
আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রায় শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
সাত দিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে ফের ভূমিকম্প হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে রিখটার স্কেলে ৪ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে বঙ্গোপসাগরের গভীরে।
১৫ ঘণ্টা আগে
আজ সোমবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। এর সঙ্গে পড়েছে হালকা কুয়াশা। তবে তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে কিছুটা বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আজ সোমবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। এর সঙ্গে পড়েছে হালকা কুয়াশা। তবে তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে।
গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে কিছুটা বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তবে এই তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৬৫ শতাংশ।
এ ছাড়া আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১০ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৬ মিনিটে।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকালের তুলনায় আজ ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও কুয়াশা ছিল। এখন থেকে ভোরবেলা কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

আজ সোমবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। এর সঙ্গে পড়েছে হালকা কুয়াশা। তবে তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে।
গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে কিছুটা বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তবে এই তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৬৫ শতাংশ।
এ ছাড়া আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১০ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৬ মিনিটে।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকালের তুলনায় আজ ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও কুয়াশা ছিল। এখন থেকে ভোরবেলা কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি...
২১ আগস্ট ২০২৫
আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রায় শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
সাত দিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে ফের ভূমিকম্প হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে রিখটার স্কেলে ৪ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে বঙ্গোপসাগরের গভীরে।
১৫ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের মাঝামাঝিতে হালকা শীতের দেখা মিলেছে দেশে। ঢাকার তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সকালে ছিল ২০ ডিগ্রি। বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রাও বেশ কমেছে। এই শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়েছে।
১ দিন আগে