আজকের পত্রিকা ডেস্ক

আজ সোমবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। এর সঙ্গে পড়েছে হালকা কুয়াশা। তবে তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে।
গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে কিছুটা বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তবে এই তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৬৫ শতাংশ।
এ ছাড়া আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১০ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৬ মিনিটে।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকালের তুলনায় আজ ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও কুয়াশা ছিল। এখন থেকে ভোরবেলা কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

আজ সোমবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। এর সঙ্গে পড়েছে হালকা কুয়াশা। তবে তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে।
গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে কিছুটা বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তবে এই তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৬৫ শতাংশ।
এ ছাড়া আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১০ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৬ মিনিটে।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকালের তুলনায় আজ ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও কুয়াশা ছিল। এখন থেকে ভোরবেলা কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

অগ্রহায়ণের মাঝামাঝিতে হালকা শীতের দেখা মিলেছে দেশে। ঢাকার তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সকালে ছিল ২০ ডিগ্রি। বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রাও বেশ কমেছে। এই শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.৯। উৎপত্তিস্থল কক্সবাজারের কাছে মিয়ানমারের ফালামে, ভূগর্ভের প্রায় ১০৬ দশমিক ৮ কিলোমিটার গভীরে।
৩ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে উপকূলীয় অঞ্চলে ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত উত্তোলন আর লবণাক্ত পানির অনুপ্রবেশ মিঠাপানির উৎসকে ক্রমেই ঝুঁকির মুখে ফেলছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে অগভীর মিঠাপানির প্রাপ্যতা আরও কমিয়ে দিয়েছে আর্সেনিক দূষণ। তবে আশার বিষয় হলো, উপকূলীয় অঞ্চলে মাটির আরও গভীরে মিঠা পানির বিশাল...
১ দিন আগে
আগের দিন রোববার সকালে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সোমবার সকালে সেটি কিছুটা বেড়ে হয়েছে ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে এই তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের মাঝামাঝিতে হালকা শীতের দেখা মিলেছে দেশে। ঢাকার তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সকালে ছিল ২০ ডিগ্রি। বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রাও বেশ কমেছে। এই শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়েছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫১। যা নির্দেশ করে, ঢাকার বাতাসের অবস্থা খুব অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে ইস্টার্ন হাউজিং (২৭২), দক্ষিণ পল্লবী (২৬৯), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৬৭), কল্যাণপুর (২৪৯) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৪১)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৯৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো—
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা (২৬৯, খুব অস্বাস্থ্যকর)। চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২০০, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯৮, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. চেংদু, চায়না (১৯৬)
৭. তাসখন্দ, উজবেকিস্তান (১৯২)
৮. চংকিং, চীন (১৮৮)
৯. দোহা, কাতার (১৮০)
১০. বিশকেক, কিরগিজস্তান (১৭৮)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

অগ্রহায়ণের মাঝামাঝিতে হালকা শীতের দেখা মিলেছে দেশে। ঢাকার তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সকালে ছিল ২০ ডিগ্রি। বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রাও বেশ কমেছে। এই শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়েছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫১। যা নির্দেশ করে, ঢাকার বাতাসের অবস্থা খুব অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে ইস্টার্ন হাউজিং (২৭২), দক্ষিণ পল্লবী (২৬৯), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৬৭), কল্যাণপুর (২৪৯) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৪১)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৯৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো—
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা (২৬৯, খুব অস্বাস্থ্যকর)। চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২০০, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯৮, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. চেংদু, চায়না (১৯৬)
৭. তাসখন্দ, উজবেকিস্তান (১৯২)
৮. চংকিং, চীন (১৮৮)
৯. দোহা, কাতার (১৮০)
১০. বিশকেক, কিরগিজস্তান (১৭৮)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

আজ সোমবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। এর সঙ্গে পড়েছে হালকা কুয়াশা। তবে তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে কিছুটা বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.৯। উৎপত্তিস্থল কক্সবাজারের কাছে মিয়ানমারের ফালামে, ভূগর্ভের প্রায় ১০৬ দশমিক ৮ কিলোমিটার গভীরে।
৩ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে উপকূলীয় অঞ্চলে ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত উত্তোলন আর লবণাক্ত পানির অনুপ্রবেশ মিঠাপানির উৎসকে ক্রমেই ঝুঁকির মুখে ফেলছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে অগভীর মিঠাপানির প্রাপ্যতা আরও কমিয়ে দিয়েছে আর্সেনিক দূষণ। তবে আশার বিষয় হলো, উপকূলীয় অঞ্চলে মাটির আরও গভীরে মিঠা পানির বিশাল...
১ দিন আগে
আগের দিন রোববার সকালে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সোমবার সকালে সেটি কিছুটা বেড়ে হয়েছে ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে এই তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.৯। উৎপত্তিস্থল কক্সবাজারের কাছে মিয়ানমারের ফালামে, ভূগর্ভের প্রায় ১০৬ দশমিক ৮ কিলোমিটার গভীরে।
ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট বিভাগ থেকে কাঁপুনি অনুভূত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি।
ইউরোপিয়ান মেডিটেরিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার ইএমএসসি তাদের সর্বশেষ তথ্যে জানিয়েছে, একই মাত্রার এই ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল মিয়ানমারের সাগাইং অঞ্চলের নাচুয়াং। প্রভাবিত এলাকা হিসেবে দেখানো হয়েছে মিয়ানমারের সাগাইং, উত্তর পূর্ব ভারত, এবং বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, ঢাকা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগকে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মিয়ানমার ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল। ভারত ও ইউরেশিয়া টেকটোনিক প্লেটের সীমানায় অবস্থান করায় দেশটি সব সময়ই ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে থাকে। প্লেট দুটির মধ্যবর্তী সাইগং ফল্ট মান্দালয় থেকে ইয়াঙ্গুন পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত, যা ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাগুলোকে ঝুঁকির মুখে রেখেছে।
গত ২৮ মার্চ মিয়ানমারে ৭.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর প্রভাব পড়ে থাইল্যান্ডসহ বাংলাদেশ, ভারত, কম্বোডিয়া ও চীনে। বিশেষজ্ঞদের মতে, গত ২০ বছরে দেশটিতে এমন শক্তিশালী কম্পন আর রেকর্ড হয়নি।

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.৯। উৎপত্তিস্থল কক্সবাজারের কাছে মিয়ানমারের ফালামে, ভূগর্ভের প্রায় ১০৬ দশমিক ৮ কিলোমিটার গভীরে।
ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট বিভাগ থেকে কাঁপুনি অনুভূত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি।
ইউরোপিয়ান মেডিটেরিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার ইএমএসসি তাদের সর্বশেষ তথ্যে জানিয়েছে, একই মাত্রার এই ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল মিয়ানমারের সাগাইং অঞ্চলের নাচুয়াং। প্রভাবিত এলাকা হিসেবে দেখানো হয়েছে মিয়ানমারের সাগাইং, উত্তর পূর্ব ভারত, এবং বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, ঢাকা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগকে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মিয়ানমার ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল। ভারত ও ইউরেশিয়া টেকটোনিক প্লেটের সীমানায় অবস্থান করায় দেশটি সব সময়ই ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে থাকে। প্লেট দুটির মধ্যবর্তী সাইগং ফল্ট মান্দালয় থেকে ইয়াঙ্গুন পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত, যা ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাগুলোকে ঝুঁকির মুখে রেখেছে।
গত ২৮ মার্চ মিয়ানমারে ৭.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর প্রভাব পড়ে থাইল্যান্ডসহ বাংলাদেশ, ভারত, কম্বোডিয়া ও চীনে। বিশেষজ্ঞদের মতে, গত ২০ বছরে দেশটিতে এমন শক্তিশালী কম্পন আর রেকর্ড হয়নি।

আজ সোমবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। এর সঙ্গে পড়েছে হালকা কুয়াশা। তবে তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে কিছুটা বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের মাঝামাঝিতে হালকা শীতের দেখা মিলেছে দেশে। ঢাকার তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সকালে ছিল ২০ ডিগ্রি। বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রাও বেশ কমেছে। এই শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে উপকূলীয় অঞ্চলে ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত উত্তোলন আর লবণাক্ত পানির অনুপ্রবেশ মিঠাপানির উৎসকে ক্রমেই ঝুঁকির মুখে ফেলছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে অগভীর মিঠাপানির প্রাপ্যতা আরও কমিয়ে দিয়েছে আর্সেনিক দূষণ। তবে আশার বিষয় হলো, উপকূলীয় অঞ্চলে মাটির আরও গভীরে মিঠা পানির বিশাল...
১ দিন আগে
আগের দিন রোববার সকালে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সোমবার সকালে সেটি কিছুটা বেড়ে হয়েছে ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে এই তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে উপকূলীয় অঞ্চলে ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত উত্তোলন আর লবণাক্ত পানির অনুপ্রবেশ মিঠাপানির উৎসকে ক্রমেই ঝুঁকির মুখে ফেলছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে অগভীর মিঠাপানির প্রাপ্যতা আরও কমিয়ে দিয়েছে আর্সেনিক দূষণ। তবে আশার বিষয় হলো, উপকূলীয় অঞ্চলে মাটির আরও গভীরে মিঠা পানির বিশাল ভান্ডারের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
উপকূলীয় এলাকায় ভূপৃষ্ঠের অগভীর স্তরের বেশির ভাগ পানি লবণাক্ত। আর গভীর স্তরে মিঠাপানির যে মজুত রয়েছে, তার পরিমাণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। এই প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব কলাম্বিয়া, নিউ মেক্সিকো ইনস্টিটিউট অব মাইনিং অ্যান্ড টেকনোলজি, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডিপ ব্লু জিওফিজিক্স এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক বাংলাদেশের সুন্দরবন এলাকায় পশুর নদীর তীর বরাবর মাটির গভীরে মিঠা পানির মজুত খুঁজতে শুরু করেন।
বিজ্ঞান বিষয়ক সাময়িকী নেচার কমিউনিকেশনে প্রকাশিত নিবন্ধে গবেষকেরা বলেছেন, তাঁরা গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপের পশুর নদীর তীর বরাবর গভীর ভূতাত্ত্বিক অনুসন্ধানের জন্য ম্যাগনেটোটেলুরিক পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন। এই পদ্ধতিতে মিঠা ও নোনা পানির মধ্যে বৈদ্যুতিক রোধের যে তফাৎ থাকে, তা শনাক্ত করা সম্ভব হয়।
সংগৃহীত তথ্যচিত্রে দেখা গেছে, ভূগর্ভের গভীরে দুটি পৃথক মিঠাপানির আধার রয়েছে, আর এ দুটির মাঝখানে রয়েছে উচ্চ লবণাক্ত একটি অঞ্চল। গবেষকেরা লিখেছেন, আমরা মনে করি—শেষ বরফযুগের সর্বোচ্চ বরফাবরণকালে যখন সমুদ্রপৃষ্ঠ অনেক নিচু ছিল, তখনই এসব গভীর মিঠাপানির আধার তৈরি হয়। এরপর সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ক্রমেই বাড়তে থাকার সঙ্গে সঙ্গে ওপরের সূক্ষ্ম দানার পলিমাটি এই পানির স্তরকে ঢেকে নিচে ফেলে, তবে এগুলো এখনো সুরক্ষিত আছে। বিপরীতে গঙ্গার প্রাচীন প্রবাহের দুই পাশের এলাকা, পরবর্তীতে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি বা ভূখণ্ডের দিকে আরও এগিয়ে আসা এবং নতুন পলিমাটির সঞ্চয়ই মাঝের লবণাক্ত অঞ্চলের জন্ম দিয়েছে।
গবেষকেরা বলছেন, তাঁরা যে, পানির মজুতের কথা বলছেন, তা ৯০ মিটার থেকে ১০০ মিটার গভীরে পাওয়া যেতে পারে। তাঁদের ধারণা, এই অ্যাকুইফারগুলো বা ভূগর্ভস্থ জলাধারগুলো সম্ভবত প্লাইস্টোসিন বা আরও পুরোনো কালে তৈরি হয়েছিল। তাঁরা বলছেন, আমাদের ধারণা, এই দুই মিঠাপানির আধার, যা শেষ বরফযুগে সমুদ্রপৃষ্ঠ আরও নিচে থাকার সময় তৈরি হয়েছিল। এরপর পলিমাটির সূক্ষ্ম দানার কম-প্রবেশযোগ্য স্তর এগুলোকে সিল (প্রায় অপ্রবেশযোগ্য স্তর) করে দেয়। সর্বশেষ বরফযুগে এসব জলাধার বর্তমান সময়ের সমুদ্রপৃষ্ঠের চেয়ে প্রায় ১২০ মিটার নিচে ছিল।
সব মিলিয়ে বলা যায়, এই দুটি জলাধার আসলে শেষ বরফযুগে সমুদ্রপৃষ্ঠ আরও নিচে থাকার সময় গঠিত মিঠাপানির আধার। সেই সময় উপকূলরেখা ছিল অনেক দূরে। এরপর সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়তে থাকলে সূক্ষ্ম দানার পলি পড়ে অ্যাকুইফারগুলো ঢেকে যায়। এর সঙ্গে তৈরি হয় অপ্রবেশযোগ্য কাদামাটির স্তর। যার ফলে, এসব অ্যাকুইফার বা জলাধারগুলোতে ওপরের লবণাক্ত পানি নিচে ঢুকতে বাধা পায়। ফলে ভূগর্ভের গভীরে মিঠাপানির স্তরগুলো হাজার হাজার বছর ধরে অক্ষত আছে।

বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে উপকূলীয় অঞ্চলে ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত উত্তোলন আর লবণাক্ত পানির অনুপ্রবেশ মিঠাপানির উৎসকে ক্রমেই ঝুঁকির মুখে ফেলছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে অগভীর মিঠাপানির প্রাপ্যতা আরও কমিয়ে দিয়েছে আর্সেনিক দূষণ। তবে আশার বিষয় হলো, উপকূলীয় অঞ্চলে মাটির আরও গভীরে মিঠা পানির বিশাল ভান্ডারের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
উপকূলীয় এলাকায় ভূপৃষ্ঠের অগভীর স্তরের বেশির ভাগ পানি লবণাক্ত। আর গভীর স্তরে মিঠাপানির যে মজুত রয়েছে, তার পরিমাণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। এই প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব কলাম্বিয়া, নিউ মেক্সিকো ইনস্টিটিউট অব মাইনিং অ্যান্ড টেকনোলজি, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডিপ ব্লু জিওফিজিক্স এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক বাংলাদেশের সুন্দরবন এলাকায় পশুর নদীর তীর বরাবর মাটির গভীরে মিঠা পানির মজুত খুঁজতে শুরু করেন।
বিজ্ঞান বিষয়ক সাময়িকী নেচার কমিউনিকেশনে প্রকাশিত নিবন্ধে গবেষকেরা বলেছেন, তাঁরা গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপের পশুর নদীর তীর বরাবর গভীর ভূতাত্ত্বিক অনুসন্ধানের জন্য ম্যাগনেটোটেলুরিক পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন। এই পদ্ধতিতে মিঠা ও নোনা পানির মধ্যে বৈদ্যুতিক রোধের যে তফাৎ থাকে, তা শনাক্ত করা সম্ভব হয়।
সংগৃহীত তথ্যচিত্রে দেখা গেছে, ভূগর্ভের গভীরে দুটি পৃথক মিঠাপানির আধার রয়েছে, আর এ দুটির মাঝখানে রয়েছে উচ্চ লবণাক্ত একটি অঞ্চল। গবেষকেরা লিখেছেন, আমরা মনে করি—শেষ বরফযুগের সর্বোচ্চ বরফাবরণকালে যখন সমুদ্রপৃষ্ঠ অনেক নিচু ছিল, তখনই এসব গভীর মিঠাপানির আধার তৈরি হয়। এরপর সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ক্রমেই বাড়তে থাকার সঙ্গে সঙ্গে ওপরের সূক্ষ্ম দানার পলিমাটি এই পানির স্তরকে ঢেকে নিচে ফেলে, তবে এগুলো এখনো সুরক্ষিত আছে। বিপরীতে গঙ্গার প্রাচীন প্রবাহের দুই পাশের এলাকা, পরবর্তীতে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি বা ভূখণ্ডের দিকে আরও এগিয়ে আসা এবং নতুন পলিমাটির সঞ্চয়ই মাঝের লবণাক্ত অঞ্চলের জন্ম দিয়েছে।
গবেষকেরা বলছেন, তাঁরা যে, পানির মজুতের কথা বলছেন, তা ৯০ মিটার থেকে ১০০ মিটার গভীরে পাওয়া যেতে পারে। তাঁদের ধারণা, এই অ্যাকুইফারগুলো বা ভূগর্ভস্থ জলাধারগুলো সম্ভবত প্লাইস্টোসিন বা আরও পুরোনো কালে তৈরি হয়েছিল। তাঁরা বলছেন, আমাদের ধারণা, এই দুই মিঠাপানির আধার, যা শেষ বরফযুগে সমুদ্রপৃষ্ঠ আরও নিচে থাকার সময় তৈরি হয়েছিল। এরপর পলিমাটির সূক্ষ্ম দানার কম-প্রবেশযোগ্য স্তর এগুলোকে সিল (প্রায় অপ্রবেশযোগ্য স্তর) করে দেয়। সর্বশেষ বরফযুগে এসব জলাধার বর্তমান সময়ের সমুদ্রপৃষ্ঠের চেয়ে প্রায় ১২০ মিটার নিচে ছিল।
সব মিলিয়ে বলা যায়, এই দুটি জলাধার আসলে শেষ বরফযুগে সমুদ্রপৃষ্ঠ আরও নিচে থাকার সময় গঠিত মিঠাপানির আধার। সেই সময় উপকূলরেখা ছিল অনেক দূরে। এরপর সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়তে থাকলে সূক্ষ্ম দানার পলি পড়ে অ্যাকুইফারগুলো ঢেকে যায়। এর সঙ্গে তৈরি হয় অপ্রবেশযোগ্য কাদামাটির স্তর। যার ফলে, এসব অ্যাকুইফার বা জলাধারগুলোতে ওপরের লবণাক্ত পানি নিচে ঢুকতে বাধা পায়। ফলে ভূগর্ভের গভীরে মিঠাপানির স্তরগুলো হাজার হাজার বছর ধরে অক্ষত আছে।

আজ সোমবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। এর সঙ্গে পড়েছে হালকা কুয়াশা। তবে তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে কিছুটা বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের মাঝামাঝিতে হালকা শীতের দেখা মিলেছে দেশে। ঢাকার তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সকালে ছিল ২০ ডিগ্রি। বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রাও বেশ কমেছে। এই শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.৯। উৎপত্তিস্থল কক্সবাজারের কাছে মিয়ানমারের ফালামে, ভূগর্ভের প্রায় ১০৬ দশমিক ৮ কিলোমিটার গভীরে।
৩ ঘণ্টা আগে
আগের দিন রোববার সকালে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সোমবার সকালে সেটি কিছুটা বেড়ে হয়েছে ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে এই তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আগের দিন রোববার সকালে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সোমবার সকালে সেটি কিছুটা বেড়ে হয়েছে ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তবে এই তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ১৮ ডিগ্রি ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৭৯ শতাংশ।
এ ছাড়া আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১০ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৫ মিনিটে।

আগের দিন রোববার সকালে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সোমবার সকালে সেটি কিছুটা বেড়ে হয়েছে ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তবে এই তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ১৮ ডিগ্রি ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৭৯ শতাংশ।
এ ছাড়া আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১০ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৫ মিনিটে।

আজ সোমবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। এর সঙ্গে পড়েছে হালকা কুয়াশা। তবে তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে কিছুটা বেড়ে হয়েছে ২০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের মাঝামাঝিতে হালকা শীতের দেখা মিলেছে দেশে। ঢাকার তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সকালে ছিল ২০ ডিগ্রি। বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রাও বেশ কমেছে। এই শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.৯। উৎপত্তিস্থল কক্সবাজারের কাছে মিয়ানমারের ফালামে, ভূগর্ভের প্রায় ১০৬ দশমিক ৮ কিলোমিটার গভীরে।
৩ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে উপকূলীয় অঞ্চলে ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত উত্তোলন আর লবণাক্ত পানির অনুপ্রবেশ মিঠাপানির উৎসকে ক্রমেই ঝুঁকির মুখে ফেলছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে অগভীর মিঠাপানির প্রাপ্যতা আরও কমিয়ে দিয়েছে আর্সেনিক দূষণ। তবে আশার বিষয় হলো, উপকূলীয় অঞ্চলে মাটির আরও গভীরে মিঠা পানির বিশাল...
১ দিন আগে