ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়ে খুব অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল শুক্রবার দূষিত শহরের বৈশ্বিক সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে পঞ্চম স্থানে ছিল ঢাকা। আজ সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৩৫। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
শনিবার সকালে ২৯৯ বায়ুমান নিয়ে দূষণের তালিকার শীর্ষে রয়েছে ভারতের কলকাতা শহর। এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের আরও দুই শহর দিল্লি ও মুম্বাই। শীর্ষ পাঁচে রয়েছে উজবেকিস্তানের তাসখন্দ শহর।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছরের নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস।
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়ে খুব অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল শুক্রবার দূষিত শহরের বৈশ্বিক সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে পঞ্চম স্থানে ছিল ঢাকা। আজ সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৩৫। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
শনিবার সকালে ২৯৯ বায়ুমান নিয়ে দূষণের তালিকার শীর্ষে রয়েছে ভারতের কলকাতা শহর। এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের আরও দুই শহর দিল্লি ও মুম্বাই। শীর্ষ পাঁচে রয়েছে উজবেকিস্তানের তাসখন্দ শহর।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছরের নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস।
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় আজও হালকা বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেএকদিনের ব্যবধানে ব্যাপক অবনতি হয়েছে ঢাকার বায়ুমানে। বর্ষার শুরু থেকেই ঢাকায় বেশ কম ছিল বায়ুদূষণ। গত এক সপ্তাহের মধ্যে ঢাকার বাতাসে সবচেয়ে কম দূষণ ছিল গতকাল রোববার। বায়ুমান নির্ধারণকারী প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুসারে, ঢাকা আজ সোমবার ১৫২ বায়ুমান নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেজলবায়ু পরিবর্তনের ফলে খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় দারিদ্র্য অনেকগুণ বাড়তে পারে, বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশে, যেখানে গৃহস্থালি ব্যয়ের বড় অংশ খাবারের পেছনে যায়।
১ দিন আগেবিগত কয়েক দিন ধরেই বায়ুদূষণের ক্ষেত্রে ঢাকা তুলনামূলক ভালো সময় পার করছে। টানা কয়েক দিন ঢাকার বাতাস ছিল সহনীয় পর্যায়ে। সেই ধারাবাহিকতা আজ রোববারও বজায় রয়েছে। বরং আজ ঢাকার বাতাস বিগত তিন-চার দিনের তুলনায় কম দূষিত।
১ দিন আগে