খায়রুল বাসার নির্ঝর
বেতার নাটকে কাজ করতে কেমন লাগে?
দীপা খন্দকার: আমার তো ভালো লাগে। কারণ ভয়েস অ্যাকটিংয়ের একটা ভালো চর্চা হয়। ক্যামেরার সামনে আঙ্গিক অভিনয় দিয়ে অনেক কিছু বোঝানো যায়। কিন্তু বেতারে শুধু কণ্ঠাভিনয় দিয়ে পারিপার্শ্বিক অবস্থা, ভালো–মন্দ–মন খারাপ—সবকিছু প্রকাশ করতে হয়। ব্যাপারটা অনেক ইন্টারেস্টিং মনে হয় আমার কাছে।
যাঁরা বেতার নাটকে কাজ করে অভ্যস্ত নন, তাঁদের তো অসুবিধা হওয়ার কথা। রেকর্ডের আগে প্রস্তুতি কেমন থাকে?
দীপা: আমরা সবাই মিলে একসঙ্গে স্ক্রিপ্ট পড়ি। সিনিয়ররাও থাকেন। তাঁরা গাইড করেন। দুই–তিন ঘণ্টা রিহার্সেল করে তারপর রেকর্ডিংয়ে যাওয়া হয়।
‘রিভেঞ্জ’ নামে একটা ছবিতে খল চরিত্রে অভিনয় করছিলেন। ওটার কাজ কি শেষ?
দীপা: ‘রিভেঞ্জ’–এ একটি দৃশ্য বাকি ছিল। লকডাউনের জন্য সেটা আর করা হলো না। লকডাউনের মধ্যে ছবির শুটিংয়ের অনুমতি ছিল না। এখন আবার সবাই শুটিং শুরু করছেন। হয়তো নতুন শিডিউল পড়বে খুব তাড়াতাড়ি।
খল চরিত্রে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
দীপা: বেশ ভালো। খারাপ না। আমি উপভোগ করেছি কাজটা।
যেভাবে চরিত্রটি আপনাকে ব্রিফ করা হয়েছিল, সেটা কি পেয়েছেন শুটিংয়ে গিয়ে?
দীপা: গল্প অনুযায়ীই চরিত্রটির চিত্রনাট্য ডেভেলপ করেছে। তবে আমার মনে হয়েছে চরিত্রটির আরেকটু ডিটেইলে গেলে ভালো হতো। ওরা একটু সংক্ষেপে করেছে। আরেকদিন কাজ করলেই এ ছবিতে আমার অংশের কাজ শেষ হবে।
এ বছর কি মুক্তি পাবে ছবিটি? পরিচালকের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়েছে?
দীপা: তাঁদের তো পরিকল্পনা ছিল ঈদে মুক্তি দেওয়ার। কিন্তু লকডাউনের কবলে পড়ে কাজ শেষ করা গেল না। এখন তাঁরা কী পরিকল্পনা করছেন জানি না। নিশ্চয়ই বিশেষ কোনো উপলক্ষে মুক্তি দেবেন তাঁরা।
সাইফুল ইসলাম মান্নুর ‘পায়ের ছাপ’ ছবির শুটিং শুরু করেছিলেন। এ ছবির কী অবস্থা?
দীপা: ‘পায়ের ছাপ’ ছবির গল্পটি একটি মেয়ের সংগ্রামের। তাকে পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির বাধা কাটিয়ে উঠতে দেখা যাবে। গল্পে সেই মেয়ের মায়ের চরিত্রে আমি অভিনয় করছি। এ ছবির শুটিং, ডাবিং—সব কাজ শেষ। ছবিটা করে আমার বেশ ভালো লেগেছে।
দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলোতে তো এখন নিয়মিত কাজ হচ্ছে। আপনি কাজ করছেন?
দীপা: করেছি। আরটিভি একটা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নিয়ে আসছে। তাদের ‘অমানুষ’ নামে একটা কনটেন্টে কাজ করেছি। এ ছাড়া কথা হচ্ছে ‘জি–ফাইভ’–এর জন্য। চূড়ান্ত হলে তখন জানাতে পারব।
আপনি তো সব মাধ্যমেই কাজ করেছেন—টিভি, সিনেমা, ওটিটি, বিজ্ঞাপন। খুব বেশি পার্থক্য কি টের পেয়েছেন?
দীপা: আমার কাছে তো খুব বেশি আলাদা কিছু মনে হয় না। অভিনয় তো অভিনয়ই, সেটা যে মাধ্যমেই হোক না কেন। বাজেটে হয়তো কিছু হেরফের থাকে বা প্রোডাকশন ডিজাইনে। অভিনয়শিল্পীদের জন্য ব্যাপারটা খুব আলাদা কিছু নয়।
সাক্ষাৎকার: খায়রুল বাসার নির্ঝর
বেতার নাটকে কাজ করতে কেমন লাগে?
দীপা খন্দকার: আমার তো ভালো লাগে। কারণ ভয়েস অ্যাকটিংয়ের একটা ভালো চর্চা হয়। ক্যামেরার সামনে আঙ্গিক অভিনয় দিয়ে অনেক কিছু বোঝানো যায়। কিন্তু বেতারে শুধু কণ্ঠাভিনয় দিয়ে পারিপার্শ্বিক অবস্থা, ভালো–মন্দ–মন খারাপ—সবকিছু প্রকাশ করতে হয়। ব্যাপারটা অনেক ইন্টারেস্টিং মনে হয় আমার কাছে।
যাঁরা বেতার নাটকে কাজ করে অভ্যস্ত নন, তাঁদের তো অসুবিধা হওয়ার কথা। রেকর্ডের আগে প্রস্তুতি কেমন থাকে?
দীপা: আমরা সবাই মিলে একসঙ্গে স্ক্রিপ্ট পড়ি। সিনিয়ররাও থাকেন। তাঁরা গাইড করেন। দুই–তিন ঘণ্টা রিহার্সেল করে তারপর রেকর্ডিংয়ে যাওয়া হয়।
‘রিভেঞ্জ’ নামে একটা ছবিতে খল চরিত্রে অভিনয় করছিলেন। ওটার কাজ কি শেষ?
দীপা: ‘রিভেঞ্জ’–এ একটি দৃশ্য বাকি ছিল। লকডাউনের জন্য সেটা আর করা হলো না। লকডাউনের মধ্যে ছবির শুটিংয়ের অনুমতি ছিল না। এখন আবার সবাই শুটিং শুরু করছেন। হয়তো নতুন শিডিউল পড়বে খুব তাড়াতাড়ি।
খল চরিত্রে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
দীপা: বেশ ভালো। খারাপ না। আমি উপভোগ করেছি কাজটা।
যেভাবে চরিত্রটি আপনাকে ব্রিফ করা হয়েছিল, সেটা কি পেয়েছেন শুটিংয়ে গিয়ে?
দীপা: গল্প অনুযায়ীই চরিত্রটির চিত্রনাট্য ডেভেলপ করেছে। তবে আমার মনে হয়েছে চরিত্রটির আরেকটু ডিটেইলে গেলে ভালো হতো। ওরা একটু সংক্ষেপে করেছে। আরেকদিন কাজ করলেই এ ছবিতে আমার অংশের কাজ শেষ হবে।
এ বছর কি মুক্তি পাবে ছবিটি? পরিচালকের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়েছে?
দীপা: তাঁদের তো পরিকল্পনা ছিল ঈদে মুক্তি দেওয়ার। কিন্তু লকডাউনের কবলে পড়ে কাজ শেষ করা গেল না। এখন তাঁরা কী পরিকল্পনা করছেন জানি না। নিশ্চয়ই বিশেষ কোনো উপলক্ষে মুক্তি দেবেন তাঁরা।
সাইফুল ইসলাম মান্নুর ‘পায়ের ছাপ’ ছবির শুটিং শুরু করেছিলেন। এ ছবির কী অবস্থা?
দীপা: ‘পায়ের ছাপ’ ছবির গল্পটি একটি মেয়ের সংগ্রামের। তাকে পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির বাধা কাটিয়ে উঠতে দেখা যাবে। গল্পে সেই মেয়ের মায়ের চরিত্রে আমি অভিনয় করছি। এ ছবির শুটিং, ডাবিং—সব কাজ শেষ। ছবিটা করে আমার বেশ ভালো লেগেছে।
দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলোতে তো এখন নিয়মিত কাজ হচ্ছে। আপনি কাজ করছেন?
দীপা: করেছি। আরটিভি একটা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নিয়ে আসছে। তাদের ‘অমানুষ’ নামে একটা কনটেন্টে কাজ করেছি। এ ছাড়া কথা হচ্ছে ‘জি–ফাইভ’–এর জন্য। চূড়ান্ত হলে তখন জানাতে পারব।
আপনি তো সব মাধ্যমেই কাজ করেছেন—টিভি, সিনেমা, ওটিটি, বিজ্ঞাপন। খুব বেশি পার্থক্য কি টের পেয়েছেন?
দীপা: আমার কাছে তো খুব বেশি আলাদা কিছু মনে হয় না। অভিনয় তো অভিনয়ই, সেটা যে মাধ্যমেই হোক না কেন। বাজেটে হয়তো কিছু হেরফের থাকে বা প্রোডাকশন ডিজাইনে। অভিনয়শিল্পীদের জন্য ব্যাপারটা খুব আলাদা কিছু নয়।
সাক্ষাৎকার: খায়রুল বাসার নির্ঝর
১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু নেমেসিস ব্যান্ডের। প্রতিষ্ঠার ছয় বছর পর ২০০৫ সালে প্রকাশ পেয়েছিল ব্যান্ডের প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম ‘অন্বেষণ’। এরপর ২০১১ ও ২০১৭ সালে আসে ‘তৃতীয় যাত্রা’ ও ‘গণজোয়ার’ নামের আরও দুটি স্টুডিও অ্যালবাম। প্রতিটি অ্যালবামে ছিল ৬ বছরের গ্যাপ। তবে চতুর্থ অ্যালবাম প্রকাশ করতে আরও বেশি সময়
১২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপনের মডেল হওয়ার পর গত বছর মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ‘সন্ধিক্ষণ’ নাটক দিয়ে অভিনয়ে নাম লিখিয়েছেন মালাইকা চৌধুরী। সম্পর্কে তিনি মেহজাবীন চৌধুরীর ছোট বোন। নিজ অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়ে বোন মালাইকাকে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করছেন মেহজাবীন। অভিনয়ের প্রথম প্রশিক্ষণও বড় বোনের কাছেই পেয়েছেন মালাইকা।
১২ ঘণ্টা আগে৫ মে শুরু হয়েছে তারকাদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ‘সেলিব্রিটি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি’ বা সিসিটি। প্রথম রাউন্ড শেষে ফাইনালে উঠেছে গিগাবাইট টাইটানস ও স্বপ্নধরা স্পারটান্স। দল দুটির মেন্টর হিসেবে আছেন নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম ও মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ।
১২ ঘণ্টা আগেসিনেমার কোনো সীমান্ত নেই, সিনেমা মানে না কাঁটাতারের বিধিনিষেধ—প্রতিবছর কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেটা আরও স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পরিচালক, প্রযোজক, সেলস এজেন্ট ও সাংবাদিকেরা হাজির হন ‘বড় পর্দার অলিম্পিক’খ্যাত এ উৎসবে। নির্মাতারা আসেন তাঁদের সিনেমা দেখাতে। সেসব বিক্রির প্রক্রিয়া
১২ ঘণ্টা আগে