মীর রাকিব হাসান, ঢাকা
ছোট পর্দার অভিনেত্রী সালহা খানম নাদিয়া। পারিবারিক সমস্যার কারণে বিরতি নিয়েছিলেন। ফিরে এসে টানা কাজ করছেন। গত এক মাসে একাধিক সিরিয়াল ও একক নাটকের শুটিং করেছেন। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মীর রাকিব হাসান
বর্তমান ব্যস্ততা কী নিয়ে?
পারিবারে একটা দুর্ঘটনা ঘটেছিল, যে কারণে হুট করেই বিরতি নিতে হয়েছিল। তবে বিরতিটা খুব বেশি লম্বা হয়নি। এক মাস ধরে নিয়মিত কাজ করছি। ‘চিটার অ্যান্ড ডেভিল’, ‘গোলমাল’, ‘বাজিমাত’, ‘টুইন ভিলেজ’—এ চারটি ধারাবাহিকে অভিনয় করছি। বেশ কয়েকটি একক নাটকেও অভিনয় করলাম। বেশির ভাগই নিলয় আলমগীর ও শামীম হাসান সরকারের সঙ্গে।
তাঁদের সঙ্গেই বেশি কেন?
প্রথম কথা, পরিচালকের চাওয়া। যদি ভিউয়ের হিসাবও করি, আমাদের বেশির ভাগ নাটকই হিট। আমাদের বোঝাপড়াটাও ভালো। তবে অন্যদের সঙ্গে কাজ করব না, ব্যাপারটি কিন্তু এমন নয়।
টিভি নাটকের অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে সিন্ডিকেট আছে?
আমি সিন্ডিকেটে বিশ্বাস করি না। কখনো চাইনি যে সিন্ডিকেটের মধ্যে ঢুকে অনেক কাজ করব। আমি যাঁদের সঙ্গে কাজ করি, কখনো কাউকে বলিনি এদের নেন। বা তাঁরাও যে আমার কথা রেফার করেছেন এমন শুনিনি।
জনপ্রিয় হওয়ার ব্যাপারটি কীভাবে দেখেন?
জনপ্রিয় অনেকেই হতে পারেন। কিন্তু সেটা ধরে রাখাটা বড় ব্যাপার। আজ জনপ্রিয় হলাম আবার কাল মানুষের গালি খেলাম, সেই পথে আমি কখনোই হাঁটতে চাইনি। আমরা যেমন অনেক সিনিয়রের ক্ষেত্রে বলি ‘জনপ্রিয়’। আজকে একজন উল্টাপাল্টা কিছু করে ভাইরাল হলে, তাঁর পেছনেও যদি ‘জনপ্রিয়’ ট্যাগ লাগিয়ে দিই তাহলে তো এক হলো না। আমার কাজ যেন বহুদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকে দর্শকদের মধ্যে, সব সময় সেই চেষ্টা করি।
আপনি তো অনেক দিন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছেন। ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট?
প্রায় ১২ বছর হলো আমার ক্যারিয়ার। এই এক যুগ ধরে আমি সমানতালেই চলছি। আমার ক্যারিয়ারে যেমন হিট বিজ্ঞাপন আছে, তেমনি হিট শর্টফিল্মও আছে। নাটক তো নিয়মিত জনপ্রিয় হয়-ই। মিউজিক ভিডিও করেছি, তা-ও সবাই পছন্দ করেছেন। তবে সব সময় ভালো চরিত্র না পাওয়ার আফসোস আমার আছে। সেটা সব শিল্পীরই থাকে।
ছোট পর্দার অভিনেত্রী সালহা খানম নাদিয়া। পারিবারিক সমস্যার কারণে বিরতি নিয়েছিলেন। ফিরে এসে টানা কাজ করছেন। গত এক মাসে একাধিক সিরিয়াল ও একক নাটকের শুটিং করেছেন। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মীর রাকিব হাসান
বর্তমান ব্যস্ততা কী নিয়ে?
পারিবারে একটা দুর্ঘটনা ঘটেছিল, যে কারণে হুট করেই বিরতি নিতে হয়েছিল। তবে বিরতিটা খুব বেশি লম্বা হয়নি। এক মাস ধরে নিয়মিত কাজ করছি। ‘চিটার অ্যান্ড ডেভিল’, ‘গোলমাল’, ‘বাজিমাত’, ‘টুইন ভিলেজ’—এ চারটি ধারাবাহিকে অভিনয় করছি। বেশ কয়েকটি একক নাটকেও অভিনয় করলাম। বেশির ভাগই নিলয় আলমগীর ও শামীম হাসান সরকারের সঙ্গে।
তাঁদের সঙ্গেই বেশি কেন?
প্রথম কথা, পরিচালকের চাওয়া। যদি ভিউয়ের হিসাবও করি, আমাদের বেশির ভাগ নাটকই হিট। আমাদের বোঝাপড়াটাও ভালো। তবে অন্যদের সঙ্গে কাজ করব না, ব্যাপারটি কিন্তু এমন নয়।
টিভি নাটকের অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে সিন্ডিকেট আছে?
আমি সিন্ডিকেটে বিশ্বাস করি না। কখনো চাইনি যে সিন্ডিকেটের মধ্যে ঢুকে অনেক কাজ করব। আমি যাঁদের সঙ্গে কাজ করি, কখনো কাউকে বলিনি এদের নেন। বা তাঁরাও যে আমার কথা রেফার করেছেন এমন শুনিনি।
জনপ্রিয় হওয়ার ব্যাপারটি কীভাবে দেখেন?
জনপ্রিয় অনেকেই হতে পারেন। কিন্তু সেটা ধরে রাখাটা বড় ব্যাপার। আজ জনপ্রিয় হলাম আবার কাল মানুষের গালি খেলাম, সেই পথে আমি কখনোই হাঁটতে চাইনি। আমরা যেমন অনেক সিনিয়রের ক্ষেত্রে বলি ‘জনপ্রিয়’। আজকে একজন উল্টাপাল্টা কিছু করে ভাইরাল হলে, তাঁর পেছনেও যদি ‘জনপ্রিয়’ ট্যাগ লাগিয়ে দিই তাহলে তো এক হলো না। আমার কাজ যেন বহুদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকে দর্শকদের মধ্যে, সব সময় সেই চেষ্টা করি।
আপনি তো অনেক দিন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছেন। ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট?
প্রায় ১২ বছর হলো আমার ক্যারিয়ার। এই এক যুগ ধরে আমি সমানতালেই চলছি। আমার ক্যারিয়ারে যেমন হিট বিজ্ঞাপন আছে, তেমনি হিট শর্টফিল্মও আছে। নাটক তো নিয়মিত জনপ্রিয় হয়-ই। মিউজিক ভিডিও করেছি, তা-ও সবাই পছন্দ করেছেন। তবে সব সময় ভালো চরিত্র না পাওয়ার আফসোস আমার আছে। সেটা সব শিল্পীরই থাকে।
ঈদের দিন থেকে সপ্তম দিন পর্যন্ত টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে সাত পর্বের ঈদের বিশেষ ধারাবাহিক নাটক। বাছাই করা এসব ধারাবাহিকের খবর থাকছে পাঠকের জন্য।
১২ ঘণ্টা আগে‘লাল সিং চাড্ডা’ সিনেমার ব্যর্থতার পর অভিনয় থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আমির খান। তবে, তিন বছর পর ‘সিতারে জামিন পার’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় ফিরছেন আমির। অথচ, এই সিনেমায় অভিনয় করার কথা ছিল ফারহান আখতারের। শেষ পর্যন্ত আমিরের হঠাৎ সিদ্ধান্ত বদলে হতাশ হয়েছিলেন ফারহান।
১৩ ঘণ্টা আগেসেরা নৃত্যশিল্পী হিসেবে এ বছর বাংলাদেশ টেলিভিশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত ট্র্যাব মিডিয়া আইকনিক অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন উম্মে তাবাসসুম খান মিতিন। নৃত্যের জন্য এটাই মিতিনের প্রথম পুরস্কার নয়। এর আগেও দেশে ও ভারতের মাটিতে পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার।
১৪ ঘণ্টা আগে২০২০-২১ অর্থবছরে ৬০ লাখ টাকা সরকারি অনুদান পায় ‘জলরঙ’। কবিরুল ইসলাম রানা পরিচালিত সিনেমাটি ২০২৩ সালে সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়পত্র পেলেও মুক্তি পায়নি এতদিন। অবশেষে প্রায় দুই বছর পর মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। তবে প্রেক্ষাগৃহে নয়, ওটিটি প্লাটফর্ম আইস্ক্রিনে ঈদের দ্বিতীয় দিন থেকে দেখা যাবে জলরঙ।
১৫ ঘণ্টা আগে