ঢাকা: গত বছরের আগস্টে ধারাবাহিক ‘খড়কুটো’ শুরু হয়েছিল স্টার জলসায়। প্রচার শুরুর পর থেকেই ধারাবাহিকটি আছে সেরার তালিকায়। টিআরপিতে নিজের অবস্থান ধরে রেখেছে রেখেছে ‘খড়কুটো’।
প্রধান দুটি চরিত্রে অভিনয় করছেন তৃণা সাহা ও কৌশিক রায়। এ ধারাবাহিকে প্রথমবার জুটি হয়েছেন তাঁরা। ‘খুড়কুটো’র আগে তৃণাকে শেষ দেখা গিয়েছিল ‘কলের বউ’ ধারাবাহিকে। অন্যদিকে কৌশিক অভিনয় করেছিলেন ‘ফাগুন বউ’ এ। ধারাবাহিকটির চিত্রনাট্য লিখছেন লীনা গঙ্গোপাধ্যায়। প্রযোজনায় আছেন শৈবাল বন্দ্যোপাধ্যায়।
‘খড়কুটো’র গল্পের কেন্দ্রে আছে সৌজন্য ও গুনগুনের টক মিষ্টি প্রেমকাহিনি। এক মধ্যবিত্ত পরিবার। যে পরিবারটি কিছু পুরনো ধ্যানধারণা আঁকড়ে বাঁচে। সেই পরিবারেই প্রবেশ ঘটে গুনগুনের। গুনগুন শিক্ষিত, সুন্দরী, আধুনিক। ওই পরিবারের কাছে অনেকটাই বেমানান সে।
ধারাবাহিকটির এমন নাম কেন? চিত্রনাট্যকার লীনা জানান, ‘খড়কুটো মানে লাস্ট রিসর্ট, শেষ আশ্রয়। ওই পরিবারটির কাছে বাড়িটিই একমাত্র খড়কুটো। এ রকম অনেক পরিবার আছে আমাদের চারপাশে।’
স্বাভাবিকভাবেই মুখোপাধ্যায় পরিবারে বইছে খুশির ঢেউ। বড় মা, ছোট মা, পুটু পিসি সবাইকে জানায় এই খুশির খবর। কিন্তু মিষ্টির এত শরীর খারাপ হলেও বাড়ির কেউই তা নিয়ে বিন্দুমাত্র উদ্বিগ্ন নয়। ক্রমাগত বমি করে চলেছেন মিষ্টি। গুনগুন বুঝে উঠতে পারে না ব্যাপারটা কী হচ্ছে!
মিষ্টির শরীর খারাপ। তাই ঘাবড়ে গিয়ে নিজের ডাক্তার বাবাকে ফোন করে ডেকে নেয় গুনগুন। তিনি এসে পরীক্ষা করে জানিয়েছেন, খুশির খবর আছে। খবরটি শুনে সৌজন্যও শুভেচ্ছা জানিয়েছে বৌদিকে।
অন্যদিকে গুনগুনের নজর এড়িয়ে চুপিচুপি সৌজন্যকে পরামর্শ দেয় রূপাঞ্জন, ‘দাদাভাই যদি এ বয়সে অঘটন ঘটাতে পারে তবে তুমিও পারবে।’
শেষমেষ সৌজন্যর ওপরেই ভার পড়ে গুনগুনকে বোঝানোর যে, মিষ্টি মা হতে চলেছে। তবে গুনগুন কাছে এলেই তবেই সে বোঝাতে পারবে। গুনগুন রেগেমেগে বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার কথাও বলে। সৌজন্য কি স্ত্রীকে বোঝাতে পারবে যে তারা কাকা কাকিমা হতে চলেছে? সেই দিকেই তাকিয়ে আছেন দর্শকরা।
ধারাবাহিক ‘খড়কুটো’ প্রচার হচ্ছে স্টার জলসায়, সোম-রবিবার বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে।
ঢাকা: গত বছরের আগস্টে ধারাবাহিক ‘খড়কুটো’ শুরু হয়েছিল স্টার জলসায়। প্রচার শুরুর পর থেকেই ধারাবাহিকটি আছে সেরার তালিকায়। টিআরপিতে নিজের অবস্থান ধরে রেখেছে রেখেছে ‘খড়কুটো’।
প্রধান দুটি চরিত্রে অভিনয় করছেন তৃণা সাহা ও কৌশিক রায়। এ ধারাবাহিকে প্রথমবার জুটি হয়েছেন তাঁরা। ‘খুড়কুটো’র আগে তৃণাকে শেষ দেখা গিয়েছিল ‘কলের বউ’ ধারাবাহিকে। অন্যদিকে কৌশিক অভিনয় করেছিলেন ‘ফাগুন বউ’ এ। ধারাবাহিকটির চিত্রনাট্য লিখছেন লীনা গঙ্গোপাধ্যায়। প্রযোজনায় আছেন শৈবাল বন্দ্যোপাধ্যায়।
‘খড়কুটো’র গল্পের কেন্দ্রে আছে সৌজন্য ও গুনগুনের টক মিষ্টি প্রেমকাহিনি। এক মধ্যবিত্ত পরিবার। যে পরিবারটি কিছু পুরনো ধ্যানধারণা আঁকড়ে বাঁচে। সেই পরিবারেই প্রবেশ ঘটে গুনগুনের। গুনগুন শিক্ষিত, সুন্দরী, আধুনিক। ওই পরিবারের কাছে অনেকটাই বেমানান সে।
ধারাবাহিকটির এমন নাম কেন? চিত্রনাট্যকার লীনা জানান, ‘খড়কুটো মানে লাস্ট রিসর্ট, শেষ আশ্রয়। ওই পরিবারটির কাছে বাড়িটিই একমাত্র খড়কুটো। এ রকম অনেক পরিবার আছে আমাদের চারপাশে।’
স্বাভাবিকভাবেই মুখোপাধ্যায় পরিবারে বইছে খুশির ঢেউ। বড় মা, ছোট মা, পুটু পিসি সবাইকে জানায় এই খুশির খবর। কিন্তু মিষ্টির এত শরীর খারাপ হলেও বাড়ির কেউই তা নিয়ে বিন্দুমাত্র উদ্বিগ্ন নয়। ক্রমাগত বমি করে চলেছেন মিষ্টি। গুনগুন বুঝে উঠতে পারে না ব্যাপারটা কী হচ্ছে!
মিষ্টির শরীর খারাপ। তাই ঘাবড়ে গিয়ে নিজের ডাক্তার বাবাকে ফোন করে ডেকে নেয় গুনগুন। তিনি এসে পরীক্ষা করে জানিয়েছেন, খুশির খবর আছে। খবরটি শুনে সৌজন্যও শুভেচ্ছা জানিয়েছে বৌদিকে।
অন্যদিকে গুনগুনের নজর এড়িয়ে চুপিচুপি সৌজন্যকে পরামর্শ দেয় রূপাঞ্জন, ‘দাদাভাই যদি এ বয়সে অঘটন ঘটাতে পারে তবে তুমিও পারবে।’
শেষমেষ সৌজন্যর ওপরেই ভার পড়ে গুনগুনকে বোঝানোর যে, মিষ্টি মা হতে চলেছে। তবে গুনগুন কাছে এলেই তবেই সে বোঝাতে পারবে। গুনগুন রেগেমেগে বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার কথাও বলে। সৌজন্য কি স্ত্রীকে বোঝাতে পারবে যে তারা কাকা কাকিমা হতে চলেছে? সেই দিকেই তাকিয়ে আছেন দর্শকরা।
ধারাবাহিক ‘খড়কুটো’ প্রচার হচ্ছে স্টার জলসায়, সোম-রবিবার বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে।
উত্তরা সেক্টর-৪ এলাকায় নাটক ও চলচ্চিত্রের শুটিং কার্যক্রমে জারি করা নিষেধাজ্ঞা শিগগির শর্ত সাপেক্ষে প্রত্যাহার করা হতে পারে। উত্তরা কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
৩ ঘণ্টা আগেএকজন গর্ভবতী নারীর দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে বেঁচে থাকার সংগ্রাম, সাতটি দেশের অভিবাসন-পথ পেরিয়ে বেঁচে থাকার গল্প- এটি কোনো কাল্পনিক থ্রিলার নয়, বরং বাস্তবতার ওপর নির্মিত এক সিনেম্যাটিক দলিল। বাংলাদেশি নির্মাতা আজিজুল হাসান সূর্য পরিচালিত আসন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র ‘ফিল্ডস অব ফ্রিডম’ এমন এক গল্প নিয়ে এগিয়ে
৩ ঘণ্টা আগেঅভিনয়শিল্পীদের নাম দেখে অনেকে হয়তো পরিবার নিয়ে সিরিজটি দেখার কথা ভাববেন। তবে তেমনটা না ভাবাই উত্তম। কারণ, পরিবার নিয়ে দেখতে বসলে আপনাকে পড়তে হবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে। আইস্ক্রিনে মুক্তি পাওয়া ‘পাপ কাহিনী’ ওয়েব সিরিজটি যেন আবার ফিরিয়ে নিয়ে গেল অশ্লীলতার অন্ধকার সময়ে।
৪ ঘণ্টা আগেএ নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র শুভঙ্কর। সে এই ভোগবাদী সমাজের স্বপ্ন ও বাস্তবতার বিস্তর ফারাক নিয়ে বড় হয়ে ওঠা এক নতজানু নাগরিক। তবে সময়ের প্রয়োজন ঠিকই সে নামে রাজপথে।
৫ ঘণ্টা আগে